নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিরব

জ্ঞানেন্দ্র মোহন চন্দ এফসিএ

০১১২১৯৬২

জ্ঞানেন্দ্র মোহন চন্দ এফসিএ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগার মানেই নাস্তিক এবং ধর্মবিদ্বেষী নয় ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন যে কোন শ্রেনী পেশার ধর্ম গোত্র জাত পাতের মানুষ যারা অন লাইনে লেখালেখিতে অভ্যস্ত সবাই ব্লগার এবং অনলাইন এক্টিভিষ্ট।

ব্লগার হত্যার দায় স্বীকার করা আজ এক নতুন সংযোজন বিশেষ করে বাংলাদেশে। তাও আবার প্রগতিশীল ব্লগারদের ক্ষেত্রে যাদের অনেকেই স্বঘোষিত নাস্তিক আবার অনেকে নাস্তিক নয়। মরার পরে তাদেরও ধর্মীয় আচার মেনে জানাজা হয় শ্রাদ্ধ হয় পরিবার বা শুভানুধ্যায়ীদের উদ্দোগে। তারা কেউই আইনের দ্বারা প্রমানিত নাস্তিক বা ধর্মবিদ্বেষী নয়। এখন সরকার বা রাষ্ট্রের ক্ষতিয়ে দেখা উচিত হত্যার দায় স্বীকারকারীরা ফেক না আসল নাকি হত্যাকে অন্য খাতে প্রবাহিত করার এটা একটা নতুন অপকৌশল।
কথা বলছিলাম ব্লগারদের নিয়ে। আগেকার দিনে মানুষ বা লেখকরা তাদের চিন্তা এবং প্রাত্যহিক ভাবনা ডায়রিতে লিগে রাখতেন যা ছিল তার নিতান্তই নিজস্ব। প্রকাশিত হলে মানুষ পড়ত নাহলে ডায়রিতেই থেকে যেত যা পরিবারের সদস্যদের ভবিষ্যতে কাজে লাগত। কিন্তু ডিজিটাল যুগে বা তথ্যপ্রযুক্তির সুবাদে অনলাইনে বা ব্লগে (যেমন ডায়রির একটা পৃষ্ঠা বা পাতা) লিখেন যা সেকেন্ডের মধ্যে অন লাইন ব্যবহারকারীরা পড়তে পারেন। এখানে গোপনীয়তা বলতে কিছু নেই। লেখা পছন্দ না হলে আপনি নাও পড়তে পারেন। সমালোচনার কিছু থাকলে আপনি সমালোচনাও করতে পারেন। এমনকি সংশোধনের পরামর্শ থাকলে আপনি সেটাও দিতে পারেন। লেখক গ্রহন করতেও পারেন নাও পারেন। এতে উত্তেজিত হওয়ার কিছু নেই বা প্রতিহিংসারও কিছু নেই। তাকে নিয়ে অফ লাইনে হুমকি ধামকি দেয়ারও কিছু নেই।
এখন প্রশ্ন হলো ব্লগে যারা লিখেন সবাই কি ধর্ম বিদ্বেষী ?
ব্লগে বিভিন্ন মনের মানুষ তার নিজস্ব চিন্তা ভাবনা লেখনির মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারেন। যারা প্রচলিত ধর্মের সংস্কার চান তারা ধর্মের গোরামীগুলো নিয়ে লিখেন এবং বিজ্ঞানের সাথে মেলবন্ধন সৃষ্টির চেষ্টা করেন তাদেরকে সাধারনতঃ আমরা বিজ্ঞান মনস্খ লেখক বলি। কেহ কবিতা, গল্প, উপন্যাস এবং গান লিখতে পারেন সেটা প্রেমের হতে পারে সমাজের হতে পারে বা ধর্ম রাজনৈতিক অর্থনৈতিক হতে পারে।
কেও কেও আবার স্ব স্ব ধর্মের পক্ষে যুক্তি দিয়ে ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর রেফারেন্স সহ লিখতে পারেন যা মনুষ্যসমাজের জন্য অবশ্য পালনীয় বা কল্যানকর এবং সমাজ গঠনে ধর্মের ভূমিকা, সমাজে অস্থিরতা নিয়ন্ত্রনে প্রচলিত ধর্মের ভূমিকা ইত্যাদি ইত্যাদি। যারা ব্লগে লিখেন তারাই মুলত ব্লগার। এখন অনেকে আবার ফেসবুকেও তাদের চিন্তা ভাবনা লিখে ব্যবহারকারীদের গোচরে আনার চেষ্টা করেন।
একজন ধর্মীয় চিন্তাবিদ যেমন ব্লগে লিখতে পারেন তেমনি একজন অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিক, সমাজবিজ্ঞানী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, হিসাববিজ্ঞানী সহ তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন অন্য যেকোন শ্রেনী পেশার মানুষ যে কোন ব্লগে তার চিন্তা ভাবনা যা তার দুষ্টিতে সমাজের জন্য কল্যানকর তা লিখতে পারেন।

সুতরাং ব্লগার মানেই নাস্তিক এবং ধর্মবিদ্বেষী নয় তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন যে কোন শ্রেনী পেশার ধর্ম গোত্র জাত পাতের মানুষ যারা অন লাইনে লেখালেখিতে অভ্যস্ত সবাই ব্লগার এবং অনলাইন এক্টিভিষ্ট। যেমনটি ঘটে থাকে সামাজিক, অাধ্যাতিক, ধার্মীক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক কর্মী বা নেতাদের ক্ষেত্রে যারা মাঠে ঘাটে মানুষের সাথে কাজ করেন।্লগগার মানেই নাস্তিক এবং ধর্মবিদ্বেষী নয় তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন যে কোন শ্রেনী পেশার ধর্ম গোত্র জাত পাতের মানুষ যারা অন লাইনে লেখালেখিতে অভ্যস্ত সবাই ব্লগার এবং অনলাইন এক্টিভিষ্ট।

ব্লগার হত্যার দায় স্বীকার করা আজ এক নতুন সংযোজন বিশেষ করে বাংলাদেশে। তাও আবার প্রগতিশীল ব্লগারদের ক্ষেত্রে যাদের অনেকেই স্বঘোষিত নাস্তিক আবার অনেকে নাস্তিক নয়। মরার পরে তাদেরও ধর্মীয় আচার মেনে জানাজা হয় শ্রাদ্ধ হয় পরিবার বা শুভানুধ্যায়ীদের উদ্দোগে। তারা কেউই আইনের দ্বারা প্রমানিত নাস্তিক বা ধর্মবিদ্বেষী নয়। এখন সরকার বা রাষ্ট্রের ক্ষতিয়ে দেখা উচিত হত্যার দায় স্বীকারকারীরা ফেক না আসল নাকি হত্যাকে অন্য খাতে প্রবাহিত করার এটা একটা নতুন অপকৌশল।
কথা বলছিলাম ব্লগারদের নিয়ে। আগেকার দিনে মানুষ বা লেখকরা তাদের চিন্তা এবং প্রাত্যহিক ভাবনা ডায়রিতে লিগে রাখতেন যা ছিল তার নিতান্তই নিজস্ব। প্রকাশিত হলে মানুষ পড়ত নাহলে ডায়রিতেই থেকে যেত যা পরিবারের সদস্যদের ভবিষ্যতে কাজে লাগত। কিন্তু ডিজিটাল যুগে বা তথ্যপ্রযুক্তির সুবাদে অনলাইনে বা ব্লগে (যেমন ডায়রির একটা পৃষ্ঠা বা পাতা) লিখেন যা সেকেন্ডের মধ্যে অন লাইন ব্যবহারকারীরা পড়তে পারেন। এখানে গোপনীয়তা বলতে কিছু নেই। লেখা পছন্দ না হলে আপনি নাও পড়তে পারেন। সমালোচনার কিছু থাকলে আপনি সমালোচনাও করতে পারেন। এমনকি সংশোধনের পরামর্শ থাকলে আপনি সেটাও দিতে পারেন। লেখক গ্রহন করতেও পারেন নাও পারেন। এতে উত্তেজিত হওয়ার কিছু নেই বা প্রতিহিংসারও কিছু নেই। তাকে নিয়ে অফ লাইনে হুমকি ধামকি দেয়ারও কিছু নেই।
এখন প্রশ্ন হলো ব্লগে যারা লিখেন সবাই কি ধর্ম বিদ্বেষী ?
ব্লগে বিভিন্ন মনের মানুষ তার নিজস্ব চিন্তা ভাবনা লেখনির মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারেন। যারা প্রচলিত ধর্মের সংস্কার চান তারা ধর্মের গোরামীগুলো নিয়ে লিখেন এবং বিজ্ঞানের সাথে মেলবন্ধন সৃষ্টির চেষ্টা করেন তাদেরকে সাধারনতঃ আমরা বিজ্ঞান মনস্খ লেখক বলি। কেহ কবিতা, গল্প, উপন্যাস এবং গান লিখতে পারেন সেটা প্রেমের হতে পারে সমাজের হতে পারে বা ধর্ম রাজনৈতিক অর্থনৈতিক হতে পারে।
কেও কেও আবার স্ব স্ব ধর্মের পক্ষে যুক্তি দিয়ে ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর রেফারেন্স সহ লিখতে পারেন যা মনুষ্যসমাজের জন্য অবশ্য পালনীয় বা কল্যানকর এবং সমাজ গঠনে ধর্মের ভূমিকা, সমাজে অস্থিরতা নিয়ন্ত্রনে প্রচলিত ধর্মের ভূমিকা ইত্যাদি ইত্যাদি। যারা ব্লগে লিখেন তারাই মুলত ব্লগার। এখন অনেকে আবার ফেসবুকেও তাদের চিন্তা ভাবনা লিখে ব্যবহারকারীদের গোচরে আনার চেষ্টা করেন।
একজন ধর্মীয় চিন্তাবিদ যেমন ব্লগে লিখতে পারেন তেমনি একজন অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিক, সমাজবিজ্ঞানী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, হিসাববিজ্ঞানী সহ তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন অন্য যেকোন শ্রেনী পেশার মানুষ যে কোন ব্লগে তার চিন্তা ভাবনা যা তার দুষ্টিতে সমাজের জন্য কল্যানকর তা লিখতে পারেন।

সুতরাং ব্লগার মানেই নাস্তিক এবং ধর্মবিদ্বেষী নয় তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন যে কোন শ্রেনী পেশার ধর্ম গোত্র জাত পাতের মানুষ যারা অন লাইনে লেখালেখিতে অভ্যস্ত সবাই ব্লগার এবং অনলাইন এক্টিভিষ্ট। যেমনটি ঘটে থাকে সামাজিক, অাধ্যাতিক, ধার্মীক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক কর্মী বা নেতাদের ক্ষেত্রে যারা মাঠে ঘাটে মানুষের সাথে কাজ করেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.