![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘‘আত্মত্যাগ সব সময় ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও বটে...’’
ভালোবাসা হচ্ছে সৃষ্টির সেরাজীব মানুষের এক অমূল্য অনুভূতি। একের জন্য অপরের প্রীতি, প্রিয়জনের জন্য প্রেম, আপন মানুষের জন্য সহানুভূতি-এসব কিছুই ভালোবাসার আওতায় পড়ে। বয়োজ্যেষ্ঠের প্রতি শ্রদ্ধা আর কনিষ্ঠের প্রতি স্নেহ মূলত ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। সেই ভালোবাসা মনকে উদার, হৃদয়কে করে সংবেদনশীল ও মানবিক। অনুভূতিকে করে উন্নত থেকে উন্নতর। বাস্তবে এর বিপরীত চিত্রে অতি আবেগ, যৌবনের মোহ ও অনেক ক্ষেত্রেই উচ্ছৃঙ্খলতাই হচ্ছে দৃষ্টিগোচর। এর কারণ, ‘ভালোবাসা’কে অত্যন্ত সঙ্কীর্ণ ও হালকা অর্থে ব্যবহার করায় এর ভালো দিক হারিয়ে গেছে অনেকটাই।
ভালোবাসার অভাবে জীবন হয়ে ওঠে রুক্ষ্ণ মরুভূমির ধূ-ধূ বালুকা প্রান্তরের মতো। অথচো ভালোবাসাকে আমরা সঙ্কীর্ণ করে নিজেদের সঙ্কীর্ণতারই পরিচয় দিচ্ছি। ভালোবাসার মতো একটা সুমহৎ গুন মানবিকতার প্রকাশ ও বিকাশ ঘটায়। অথচো আধুনিকতা ও প্রগতির নামে সে ভালোবাসা হালকা প্রেমের অর্থহীন হুজুগে পর্যবসিত হযেছে। আমরা ভুলে যাচ্ছি, ভালোবাসা নিছক আবেগ ও উত্তেজনা কিংবা যৌনতা এবং অশ্লীলতার বিষয় নয়। সত্যিকার বা বৃহত্তর অর্থে ‘ভালোবাসা’ কথাটার প্রয়োগ যথাযথভাবে না হওয়ায় ব্যক্তি, পরিবার তথা সমাজ জীবনে যেমনি নানা জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে, বাড়ছে অশান্তি। ঠিক তেমনি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অশোভন কার্যকলাপও।
রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, ‘তুমি যে দিবস রজনী শুধু ভালোবাসা ভালোবাসা করো,/ সখী, ভালোবাসা কারে কয়,/ সে কি কেবলি যাতনাময়?’ সত্যিই ভালোবাসার নামে অনেকেই তারুণ্যের তাড়নায় আবেগে নিমজ্জিত হয়েছে এবং অদূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছে। এ কারণে তাদের জন্য, কথিত ভালোবাসা বয়ে এনেছে যাতনা। এর পরিণামে প্রতিনিয়ত চলছে প্রেম সংশ্লিষ্ট হনন কিংবা আত্মহনন। অল্প বয়সের অধিক উচ্ছাসে প্রেমের জোয়ার ভাসিয়ে নিচ্ছে সম্ভাবনাময় বহু জীবন। ভালোবাসার অগভীর উপলদ্ধি অনেককেই টেনে নিচ্ছে পতন ও পরাজয়ের গভীরে। তখন সার্বক্ষণিক সঙ্গী হয়ে ওঠে হতাশা ও বিষন্নতা। প্রেমের নামে মেকি ভালোবাসার ফাঁদে জড়িয়ে অকালে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক জীবন। অসময়ে নিঃশেষ হচ্ছে অসংখ্য মানুষের মেধা-প্রতিভা-সম্ভাবনা। এ অবস্থায় ব্যক্তির বিপর্যয়, পরিবারে অশান্তি, সমাজে উচ্ছৃ্ঙ্খলতা পরিণতি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ভালোবাসাকে বলা হয় মর্ত্যের জন্য স্বর্গের উপহার। সেই ভালোবসার মোড়কে ও ভোগবাদী পশ্চিমা জগতের প্রভাবে অনেক ক্ষেত্রে অনৈতিকতার সর্বনাশা খেলা চলছে। মূলত ভালোবাসা সব ক্ষেত্রে প্লাটনিক লাভ না হলেও তা পাশবিক নয়, মানবিক প্রবৃত্তিই জাগায়।
যদিও ‘ভালোবাসা দিবস’ আমাদের ঐতিহ্যগত কোন দিন নয়; বরং পাশ্চাত্যের একটি উৎসব। তারপরেও প্রচরিত বিশ্বব্যবস্থায় আমরা পশ্চিমা জগৎকে অনুসরণ করতে বাধ্য হচ্ছি। কিন্তু পশ্চিমারা এখন ‘ভালোবাসা দিবস’ আমাদেরকে পালন করতে বাধ্য না করলেও আমরা তা করছি মুলত ফ্যাশন ও অনুকরণপ্রিয়তার কারণে। ইংরেজীতে এই দিনটিকে ‘ভ্যালেন্টাইনডে’ বলা হয়। সেন্ট ভ্যালেন্টাইন ছিলেন একজন খ্রিস্ট ধর্মের আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব। দিবসটির প্রচলন সম্পর্কে একাধিক কাহিনীর কথা জানা যায়। একটি কাহিনীর সারার্থ, ঐশী বা আধ্যাত্মিক প্রেমই ভালোবাসা দিবসের উৎস। এখন এ দিবসের মমার্থ এর বিপরীত চিত্রই বেশি ফুটে ওঠে প্রকটভাবে। বলাবাহুল্য, আধ্যাত্মক প্রেম হলো ভালোবাসার সর্বোচ্চ স্তর। মহান স্রষ্টা তাঁর অপার ভালোবাসায় আমাদের সৃজন করেছেন। তাঁর নির্দেশিত পন্থায় তাঁকে ভালোবেসেই এর প্রতিদান দিতে হয়। আধুনিক যুগে এর বিপরীত মেরুতে নেহাত জৈবিক উদ্যমতার মধ্যে অনেকে ভালোবাসার অমর্যদা করছেন। অপর দিকে ‘কনজ্যুমারিউজম’-এর যুগে ভালোবাসা দিবসের স্লোগান তুলে একশ্রেণীর ব্যবসায়ী রকমারি পণ্যে মুনাফা লুটায় অবতীর্ণ হয়েছেন।
ভালোবাসা মানবজীবনের সর্বত্র পরিব্যাপ্ত। এটা শুধু প্রেমিক-প্রেমিকা কিংবা স্বামী-স্ত্রীর বিষয় নয়। সন্তানের জন্য মা-বাবা, ভাইবোন পরষ্পরের জন্য, কিংবা পরিবরের একে অন্যের জন্য, বুন্ধু-বন্ধুর জন্য, এক কথায়- মানুষ তার প্রিয়জনের জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবেই ভালোবাসাবোধ করে থাকেন। তাই বলছি- ভালোবাসার অর্থকে নিজের মতো মূল্যায়ন না করে তার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা হোক, এই কামনায়। সবাইকে ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা। ‘HAPPY VALENTINESDAY-2018’.
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
রুপম হাছান বলেছেন: ভালোবাসা দিবসে শত্রুতা নয় বরং সবার সাথে স্বকীয়তা বজায় রেখে বন্ধুত্ব হোক, এমটাই প্রত্যাশা রাখি। শুভ হোক সকলের সাথে আপনার ভালোবাসা। সাথে ধন্যবাদ নিতে ভুলবেন না যেনো। ভালো থাকুন সব সময়।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
রুপম হাছান বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল অকৃত্রিম শুভেচ্ছা। ভালো থাকুন সব সময় এমনটাই প্রত্যাশা।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভালবাসা কি কোন দিনক্ষণ দেখে হয়? ভালবাসা তো সবসময়ই হতে পারে। ঘটা করে কোন দিনক্ষণ দেখে ভালবাসা প্রকাশ করার পক্ষপাতি আমি নই। আর তাছাড়া এসব দিবস-টিবস পালন করা আমাদের ঐতিহ্যের সাথে কোনভাবেই যায় না। বেহায়াপনা আর বেলেল্লাপনার অবাধ ছড়াছড়ি দেখলে লজ্জায় মাটিতে মিশে যেতে ইচ্ছে করে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
রুপম হাছান বলেছেন: কথাটা মন্দ বলেন আপনি। তবে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে একদল যে যুগী হচ্ছে তা নিয়ে আমরাও কম চিন্তিত্ব নয়। তারপরেও কারো সাথে শত্রুতা নয়, বন্ধুত্বই কাম্য। ভালো থাকুন সব সময় এবং সকল ভালোর সাথেই থাকুন।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০১
আবু তালেব শেখ বলেছেন: যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা হোক, এই কামনায়। সবাইকে ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা। ‘HAPPY VALENTINESDAY-2018’
,,,,,,,,,
একটু আগে এক বন্ধু ফোন করে কইলো( ফার্মেসি ওয়ালা) কনডম আজকে সেল হচ্ছে ধুমছে। ক্রেতা মাধ্যমিক স্কুল ছাত্র ছাত্রী বেশিরভাগ। যথাতত প্রয়োগ এরাই করছে।
ধন্যবাদ
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
রুপম হাছান বলেছেন: বাংলায় একটা কথা আছে- পারলে ঠেকা। এখন এদেরকে ঠেকাবে কে?! আমরা যতই লিখি ঠেকানোর কোনো উপায়ই তো দেখছি না। তবুও আমরা ভালোবাসার পক্ষপাতী বটে!!!
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: জনৈক ফার্মেসী দোকানের ব্যবসায়ী হুজুর আবু জাহেল শেখ এখানে কনডমের বিজ্ঞাপন দিয়াছেন। তার জন্য আমার উপহার
ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা সকলকে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
রুপম হাছান বলেছেন: কি লিখবো বুঝে উঠতে পারছিনা তবে সামগ্রিক ভাবে আমরা এমন ভালোবাসার বিরোধী। তবুও কারো সাথে শত্রুতা নয় ভালোবাসা দিয়ে জয় করাই কাম্য। ভালো থাকুন সব সময় এবং সকল ভালোর সাথেই থাকুন, এমটাই প্রত্যাশা।
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রুপম হাছান
লিখেছেন -
ভালোবাসা হচ্ছে সৃষ্টির সেরাজীব মানুষের এক অমূল্য অনুভূতি। একের জন্য অপরের প্রীতি, প্রিয়জনের জন্য প্রেম, আপন মানুষের জন্য সহানুভূতি-এসব কিছুই ভালোবাসার আওতায় পড়ে। বয়োজ্যেষ্ঠের প্রতি শ্রদ্ধা আর কনিষ্ঠের প্রতি স্নেহ মূলত ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। সেই ভালোবাসা মনকে উদার, হৃদয়কে করে সংবেদনশীল ও মানবিক। অনুভূতিকে করে উন্নত থেকে উন্নতর। বাস্তবে এর বিপরীত চিত্রে অতি আবেগ, যৌবনের মোহ ও অনেক ক্ষেত্রেই উচ্ছৃঙ্খলতাই হচ্ছে দৃষ্টিগোচর। এর কারণ, ‘ভালোবাসা’কে অত্যন্ত সঙ্কীর্ণ ও হালকা অর্থে ব্যবহার করায় এর ভালো দিক হারিয়ে গেছে অনেকটাই।
চমৎকার করে সামগ্রিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন । এতে এইসব দিবসগুলোতে যারা যারা নাক সিঁটকান তাদের যদি বোধদয় হয় । দিনগুলো কখনোই কোনও খারাপ অর্থে যাপন করার কথা বলে না । আমরা অজ্ঞ ও মূর্খরাই না বুঝে দিনগুলোর অপচয় করে ফেলি সম্পূর্ণ উল্টোভাবে ।
ভালো লাগলো । ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা রইলো ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩১
রুপম হাছান বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য। ভালো থাকবেন এবং আশা করছি সকল ভালোর সাথেই থাকবেন। ধন্যবাদ।
৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: বিশ্লেষন ভালো লাগলো।
দিবসটির শুভেচ্ছা জানবেন।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
রুপম হাছান বলেছেন: অনেক কতৃার্থ হলাম আপনার মন্তব্যে। ধন্যবাদ জানবেন। সব সময় ভালো থাকুন এমনটাই প্রত্যাশা রইল।
৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৫
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ভালোবাসা দিবস না আসলেও সম্পর্ক গুলো টিকে থাকবে ।
তবে দিবস গুলো অযত্নে পড়ে থাকা প্রিয় মানুষ গুলো কে একটু ভালোবাসি বলার মাধ্যমে রাঙ্গিয়ে দেয় ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯
রুপম হাছান বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার গুছিয়ে বলা মন্তব্যটি। ভালো থাকবেন সব সময় এবং ভালোবাসার মানুষগুলোর সাথে রঙ্গীনময় হোক আপনার পৃথিবী এমটাই প্রত্যাশা রাখি।
ধন্যবাদ বোন আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।
৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৬
আবু তালেব শেখ বলেছেন: জাহাংগির কবির আসলে আমাকে কি জন্য এতো আক্রমনাত্বক মনোভাব দেখায় বুঝলাম না।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
রুপম হাছান বলেছেন: কে কি করছে বা লিখছে তার প্রতিত্তোর করার প্রয়োজন যদি একান্তই না থাকে তবে সেদিকে দৃষ্টি না দেয়ার অনুরোধ থাকলো। ভাই জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন আপনার প্রতিও অনুরোধ থাকবে অহেতুক কারো ব্যাপারে কোনো রকম ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে আক্রমণাত্বক উত্তর লিখবেন না।
আপনাদের স্ব স্ব উপলদ্বি থেকে দেশ ও জাতির মঙ্গল হয় এমন আচরণই প্রত্যাশা করি। ভালো থাকুন সবাই। ধন্যবাদ।
১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৪
আবু ছােলহ বলেছেন:
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন নিকধারী এই ব্যক্তিটি বিশেষ উদ্দেশ্যে ব্লগে ধর্মীয় ক্যাচাল সৃষ্টির পায়তারায় লিপ্ত। অন্য কোন ধর্ম কিংবা সম্প্রদায়ের লোকের প্রতি তার ক্ষোভ দেখা যায় না। যত তির্যক মন্তব্য, বাজে ল্যাঙ্গুয়েজ, অশালীন কথাবার্তা সব শুধু ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে। তার মানে, একথা বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয়, তিনি মূলত: ধর্মের বিপক্ষের কেউ নন, বরং বিশেষ উদ্দেশ্যে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাসাদি এবং মুসলিমদের ধর্মীয় কালচার, বোধ-বিশ্বাস এবং চেতনার বিরুদ্ধে অপপ্রচার, প্রোপাগান্ডা এবং কুতসা রটনায় নিয়োগপ্রাপ্ত। দেখা গেছে, এসকল অপকর্মে তিনি মরন কামড় দিয়ে লেগেছেন।
মুসলিমদের ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে বিভিন্ন মন্তব্যে তার কটুক্তি, অশালীন এবং বাজে মন্তব্য ইতিমধ্যেই ব্লগের অনেককেই ক্ষুব্ধ করেছে। ইতিমধ্যে তার নিকৃষ্টতম মানসিকতার আরও কিছু বহিপ্রকাশ ঘটেছে এই ব্লগে। অনেকের পোস্টে অপ্রাসঙ্গিকভাবে বিভিন্ন অত্যন্ত আপত্তিকর উলঙ্গ ভিডিও লিঙ্ক বিতরন করে বেড়াচ্ছেন তিনি।
তার এসকল ন্যাক্কারজনক কর্মকান্ডের ফলে ব্লগের স্বাভাবিক পরিবেশ ব্যহত হচ্ছে। এই নোংড়া লিঙ্কগুলোর কারনে পরিবারের সকলের সামনে এখন আর এই ব্লগে ঢোকার সাহস হয় না। ব্লগ কর্তৃপক্ষ দয়া করে ব্যবস্থা নিলে আমাদের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হত। তাদের প্রতি সাধারন ব্লগারদের কৃতজ্ঞতাও নিশ্চিত বৃদ্ধি পেত।
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন নিকধারীর জন্য শুভকামনা। তার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭
রুপম হাছান বলেছেন: সহমত প্রকাশ করছি। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকুন সব সময় এবং সকল ভালোর সাথেই থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় অস্ত্র'ই হচ্ছে- ভালোবাসা।
নিঃস্বার্থ ভাবে ভালোবেসে দেখুন- প্রমান পাবেন। আমি কোনো মানূষের মুখে পাপ দেখি না বলেই, সহজেই বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেই। খুব সহজেই তাকে ভালোবেসে ফেলি।
একবার মাদার তেরেসার কথা ভাবুন- নিজের দেশ ছেড়ে এসে অন্য দেশের কুষ্ঠ রোগীদের সেবা করতেন। আপনি যদি আপনার শত্রুকেও ভালোবাসেন- একদিন না একদিন সে আপনার বশ্যতা স্বীকার করবে।