![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল প্রকার চলচ্চিত্র দেখতে ও চলচ্চিত্র নিয়ে লেখতে ভালোবাসি। তাছাড়া কবিতা পড়তে ভালো লাগে, মাঝেমাঝে নিজেও দু-এক লাইন লেখার চেষ্টা করি। fb/bd.r.habib
কিছু মুভি থাকে টানটান উত্তেজনায় ভরপুর এবং “ইহা আমি কি দেখিলাম!!” টাইপের। এমন পাঁচটি মুভি নিয়ে আলোচনা করবো। ৩টি কোরিয়ান এবং বাকি দুটো জাপান ও স্প্যানিশ।
(৫) The Body/El Cuerpo(2012)
হঠাৎ করে হসপিটালের মর্গ থেকে একজন মহিলার লাশ হারিয়ে যাওয়ার মধ্য থেকে কাহিনী শুরু। প্রথমত মহিলার মৃত্যু স্বাভাবিক ভাবে মনে হলেও মর্গ থেকে লাশ চুরি হওয়ার কারনে টোটাল ব্যাপারটা এক ডিটেকটিভ এর মাধ্যমে নতুন করে ইনভেস্টিগেশন হতে থাকে।
তারপর ধীরে ধীরে সব কিছু পরিষ্কার হতে থাকে।
কে এই লাশ চুরি করে? ভৌতিক কিছু? নাকি মহিলা বেঁচে আছে? জানতে হলে দেখে ফেলুন স্প্যানিশ এই থ্রিলার মুভিটি।
ডাউনলোড লিংকঃ The Body/El Cuerpo(2012)
(৪) Confessions(2010)
জুনিয়র হাই-স্কুলের শিক্ষিকা “মরিগুচি” ক্লাসে হঠাৎ করে জানান যে স্প্রিং ব্রেকের আগে তিনি পদত্যাগ করবেন। কিন্তু পদত্যাগ করার পূর্বে তিনি কিছু কনফেস করে যেতে চান।
কনফেশন টি হল, তার ৪ বছরের মেয়ে কিছুদিন আগে মারা যান, প্রথমে এক্সিডেন্টে তার মৃত্যু মনে হলেও পরে তিনি ফাইন্ড আউট করেন এই ক্লাসের ২জন স্টুডেন্ট তার মেয়ে কে খুন করেছে। আইনগত কোন ব্যবস্তা নেয়া যাবেনা কারণ খুনি ২জন নাবালক তাই তিনি রিভেঞ্জ হিসেবে অই ২ স্টুডেন্ট এর খাবার জুসে HIV ভাইরাস এর ব্লাড মিক্স করে দেন। তারপর শুরু হতে থাকে একের পর এক রোমাঞ্চকর কাহিনী।
ডাউনলোড লিংকঃ Confessions(2010)
(৩) Confession of Murder (2012)
১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ সময়কালের মধ্যে এক সিরিয়াল কিলার শহরে একের পর এক খুন করে যাচ্ছে, ভিক্টিমদের মধ্যে রয়েছে অত্র কেইস এর কর্মরত ডিটেকটিভ এর স্ত্রীও।
ডিটেকটিভ চুই হায়ুং-গো কিলার কে একবার ধরতে সক্ষম হলেও সে পালিয়ে যায়।
তারপরের কাহিনী ১৭ বছর পরের। ডিটেকটিভ চুই হায়ুং-গো দেখতে পান যে সেই সিরিয়াল কিলার প্রেসের সামনে নিজের দোষ স্বীকার করে এবং প্রত্যেকটি খুনের বর্ণনা দিয়ে একটি বই লেখেন।
১৭ বছর পর কেনো হঠাৎ খুনি তার দোষ স্বীকার করলো? তার মোটিভ কি? দেখে ফেলুন কোরিয়ান এই অসাধারণ মুভিটি।
ডাউনলোড লিংকঃ Confession of Murder (2012)
(২) No Mercy (2010)
নদীর পাশে একটি মেয়ের হাত পা কাটা লাশ পাওয়া যায়। অন্যদিকে এক ফরেন্সিক এক্সপার্ট তার পেশা ছেড়ে তার মেয়েকে সময় দেয়ার চিন্তাভাবনা করছে কারণ তার মেয়ে অনেকদিন পর তার কাছে ফিরে আসছেন বাট তখনি তার ডাক পরলো অই কাটা লাশ এর কেসে।
সে এবং তার এসিস্টেন্ট কেইস এর সুরহা করতে লাগলো। তারা অল্প সময়ের মধ্যে খুনি কে খুজে পেল এবং খুনিও তার দোষ স্বীকার করে নিল সহজে।
এতো তাড়াতাড়ি খুনিকে খুজে পাওয়ার কারণ কি? এতো সহজে খুনের স্বীকার করলো কেন? খুনির অন্য কিছুর মুটিভ আছে? জানতে হলে দেখে ফেলুন।
ডাউনলোড লিংকঃ No Mercy (2010)
(১) Old boy (2003)
ডাই-সু নামক এক ব্যক্তিকে হঠাৎ দুর্বৃত্তরা ধরে নিয়ে যায় এবং ১৫ বছর তাকে অসহ্য যন্ত্রণার মধ্যে আটকে রাখে, ডাই-সু জানে না কেনো তাকে ধরে আনা হল,তার দোষই বা কি, অন্য রকম এক রহস্য।
১৫ বছর পর তাকে মুক্তি দেয়া হয় কোনো এক্সপ্লেনেশন ছাড়াই।
ডাই-সু এই রহস্য জানার জন্য একের পর এক চেষ্টা চালিয়ে যায়, তারপর কাহিনী এগোতে থাকে।
আমি মুভিটিকে ফাদার অফ ট্রুইস্ট মুভি বলবো। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না সামনে কি ট্রুইস্ট আসছে আপনার জন্য। সো যারা দেখেননি দেখে ফেলুন।
ডাউনলোড লিংকঃOld boy (2003)
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
হাবিব রহমানন বলেছেন: হুম
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ভাইজান, রায়ান গসলিং এর Drive (2011) সিনেমার একটা রিভিউ দিয়েন। ভালো একটা সিনেমা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪
হাবিব রহমানন বলেছেন: সিনেমাটা দেখা হয়নি, দেখবো নে ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
ইমতি২৪ বলেছেন: ভাই সাব টাইটেল কি ইংলিশ???