![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল প্রকার চলচ্চিত্র দেখতে ও চলচ্চিত্র নিয়ে লেখতে ভালোবাসি। তাছাড়া কবিতা পড়তে ভালো লাগে, মাঝেমাঝে নিজেও দু-এক লাইন লেখার চেষ্টা করি। fb/bd.r.habib
কার্লিতো’স ওয়ে (১৯৯৩)
জনরাঃ ক্রাইম । ড্রামা
আইএমডিবি রেটিংঃ ৭.৯/১০
রটেন টম্যাটোসঃ ৮০% ফ্রেশ
কাস্টিংঃ আল পাচিনো,শন পেন ,প্যানলপি এন মিলার প্রমুখ
ডিরেক্টরঃ ব্রায়ান ডি পালমা
রানিং টাইমঃ ১৪৪ মিনিট (R রেটেড)
সিনেমাটিতে আগ্রহ তৈরি করার ক্ষেত্রে “আল পাচিনো,ব্রায়ান ডি পালমা ও শন পেন” এই নাম গুলোয় যথেষ্ট। পরিচালক ব্রায়ান ডি পালমা ও অভিনেতা আল পাচিনো জুটির ক্রাইম-ড্রামা মাস্টারপিস “Scarface” এর কথা মনে আছে? অথবা সেই বিখ্যাত মুভি উক্তি “Say hello to my little friend!”? সুখবর হচ্ছে, এই জুটির আরেকটি উপহার “কার্লিতো’স ওয়ে”
◆প্লট সামারিঃ কার্লিতো ব্রিগান্টে সাবেক গ্যাংস্টার ও ড্রাগএডিক্টেড, পাঁচ বছর জেলে কাটানোর পর লয়ার বন্ধু “ড্যাভ ক্লিনফিল্ড” এর সহযোগিতায় ছাড়া পায়। কার্লিতো প্রতিজ্ঞা করে পুর্বের অন্ধকার জীবনে ফিরে না যাওয়ার। নতুন করে জীবন শুরু করার স্বপ্ন দেখে। চেষ্টা করে নিজের অতীতের অপরাধ জগত থেকে পালিয়ে বেরাতে। স্বপ্ন দেখে পুর্বের ভালোবাসার মানুষটিকে ফিরে পেয়ে দূরে কোথাও একটা নতুন শুরুর। কিন্তু জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর যখন সে তার পুরনো নেইবারহোডে ফিরে আসে তখন তাকে তার অতীত দাবড়িয়ে বেরায়, না চাইতেও বিভিন্ন পরিস্থিতির শিকার হতে হয়। তারপরও কার্লিতো তার চেষ্টা চালিয়ে যায়…
সিনেমাটি দেখার সময় বারবার আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে,
কার্লিতো কি তার অতীত কে পিছে ফেলে এগিয়ে যেতে পারবে?
পরিবর্তন আসবে তার জীবনে?
কি হবে তার শেষ পরিনতি অথবা তার স্বপ্নের শেষ পরিনিত?
আপনাকে এমনই একটি কনফিউজিং পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে।
বিশ্বস্ততা, ভালবাসা, বিশ্বাসঘাতকতা এবং হিংস্রতার পারফেক্ট কম্বিনেশন এই সিনেমাতে বিদ্যমান।
প্রাক্তন গ্যাংস্টারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন আল পাচিনো। ওয়েল, ইয়ু নো হিম!!! গ্যাংস্টার চরিত্রে তিনি সর্বাদায় নিখুঁত ও অসাধারন ,যেটা তার বিখ্যাত “টনি মন্টানা” ও “ডন মাইকেল করলেওনে” চরিত্র গুলোর জনপ্রিয়তা দেখেই বুঝা যায়।
আর সিনেমায় তার ডায়লগ ডেলিভারিও ছিল দেখার মত। বিশেষ করে সিনেমার কিছু উল্লেখযোগ্য উক্তিঃ
“Never give up your friends, no matter what!”
“The dream don’t come no closer by itself. We gotta run after it now”
আল পাচিনোর সাথে ছিলেন আরেক অস্কারজয়ী অভিনেতা শন পেন। ব্যাক্তিগত ভাবে শন পেনের “মিসটিক রিভার” সিনেমাটি আমার খুব প্রিয়। এই সিনেমাতে তার পারফর্মেন্সও ঠিকঠাক ছিল।
পাচিনোর গার্লফ্রেন্ড এর চরিত্রে প্যানলপি এন মিলার কে বেশ গ্লেমারাস ও ইমোশনাল সিন গুলোতে পার্ফেক্ট লেগেছে। আর মুভিতে “Pachanga” চরিত্রটিকে আমার খুব ভাল লেগেছে, বিশেষ করে তার স্প্যানিশ-ইংলিশ একসেন্টে কথা বলার ধরন।
“স্কারফেইস” এর মত তেমন ভাইয়োলেন্স না থাকলেও মোটামুটি ব্রায়ান ডি পালমা টাইপ ভায়লেন্স তো আছেই। তাছাড়া অন্যান্য দিক গুলোও ঠিকঠাক ছিল। সুতরাং সময় করে দেখে ফেলুন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
হাবিব রহমানন বলেছেন: দেখে ফেলুন
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার মুভি, দেখা আছে। আল পাচিনো'র ছবি মানে দারুণ। এটাও তার ব্যতিক্রম নয়।
রিভিউ ভালো হয়েছে। +।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
হাবিব রহমানন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেশ কয়েকবার দেখেছি। গ্যাংস্টার মুভি ভালা পাই।
৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
কালনী নদী বলেছেন: আলপাচিনোর মুভি মিস করা যায় না । ধন্যবাদ ভাই । গড ফাদার সিরিজ নিয়েও লিখতে পারেন, সংক্ষিপ্তভাবে আপনার লেখনি অসাধারন ।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
হাবিব রহমানন বলেছেন: লেখার ইচ্ছে আছে লেখবো নে একদিন ইনশাল্লাহ , ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: সহমত পোষণ ।
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪০
কালনী নদী বলেছেন: ছবিটা মাত্র দেখে শেষ করলাম। অসাধারন লাগছে বিশেষ করে গডফাডার সিরিজের মতন বাস্তবসম্মত দৃশ্যায়ন ও আলপাচিনোর অভিনয়। গল্পটার শেষটা জমজমাট যেখন থেকে শুরু সেখানেই শেষ তবে সমাপ্তিটা এখনও রয়ে গেছে যারযার দেখা ও বুঝার মধ্যখানে। বাস্তব জীবনে এই জগৎটার সাথে আমার পরিচয় আছে তাই হয়তো এই সিরিয়ালগুলা এতো ভালো লাগে। যারা অতি সাধারন ও অকৃত্রিম তাদের জীবনটা অন্যের কাছে অনেক জটিল মনেই হতে পারে কিন্তু ভালোবাসা হয়তো এই সমাযের মানুষগুলা বুজতে পারে। সবার ভালোবাসা পাক পরিপুর্নতা। কার্লিত আসুক প্রেমিক হয়ে বাংলার সকল যুগলবন্ধিদের কাছে ।ছবিটা মাত্র দেখে শেষ করলাম। অসাধারন লাগছে বিশেষ করে গডফাডার সিরিজের মতন বাস্তবসম্মত দৃশ্যায়ন ও আলপাচিনোর অভিনয়। গল্পটার শেষটা জমজমাট যেখন থেকে শুরু সেখানেই শেষ তবে সমাপ্তিটা এখনও রয়ে গেছে যারযার দেখা ও বুঝার মধ্যখানে। বাস্তব জীবনে এই জগৎটার সাথে আমার পরিচয় আছে তাই হয়তো এই সিরিয়ালগুলা এতো ভালো লাগে। যারা অতি সাধারন ও অকৃত্রিম তাদের জীবনটা অন্যের কাছে অনেক জটিল মনেই হতে পারে কিন্তু ভালোবাসা হয়তো এই সমাযের মানুষগুলা বুজতে পারে। সবার ভালোবাসা পাক পরিপুর্নতা। কার্লিত আসুক প্রেমিক হয়ে বাংলার সকল যুগলবন্ধিদের কাছে ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
হাবিব রহমানন বলেছেন: ভাল লাগার মতই একটি সিনেমা , ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ছবিটা দেখেছি।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
হাবিব রহমানন বলেছেন: কেমন লাগলো?
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
প্রামানিক বলেছেন: ছবিটি দেখা হয়নি। দেখার চেষ্টা করবো।