![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল প্রকার চলচ্চিত্র দেখতে ও চলচ্চিত্র নিয়ে লেখতে ভালোবাসি। তাছাড়া কবিতা পড়তে ভালো লাগে, মাঝেমাঝে নিজেও দু-এক লাইন লেখার চেষ্টা করি। fb/bd.r.habib
টিভি সিরিজ আর মুভির মধ্যে মুল পার্থক্য গুলো হচ্ছে, মুভি অথবা মুভির ক্যারেক্টার কে ভাল লাগার ধরন আর টিভি সিরিজ অথবা টিভি সিরিজের ক্যারেক্টার গুলোর ভাল লাগার ধরন অনেক ভিন্ন, কেননা কোন টিভি সিরিজ এর সাথে দীর্ঘ সময় কাটানোর পর সিরিজের প্রতিটি ক্যারেক্টার ধীরে ধীরে অনেক আপন ও কাছের মানুষ অথবা ফ্যামিলির মত হয়ে যায়।
একটা নিদিষ্ট সময়ের পর ক্যারেক্টার গুলো কে অনুভব করা যায়। আর যখন টিভি সিরিজটি দেখা শেষ হয়ে যায় তখন ভিতরে থেকে যায় এক প্রকার শুন্যতা ও হাহাকার।
আবেগ,ভালোবাসা, বিশেষ অনুভুতির নাম “ফ্রেন্ডস” নামক এই টিভি সিরিজ(সিটকম)। মাঝে মাঝে মনে হয়,ফ্রেন্ডস সিরিজটি আমার মস্তিষ্ক থেকে কেউ মুছে দিলে ভাল হত, কারন আমি আবার নতুন করে সিরিজটি দেখতে পেতাম। নতুন করে পরিচয়ের সুযোগ হত চ্যান্ডলার বিং, মনিকা গেলার, জোই ট্রিব্বিয়ানি, রস্ গেলার, ফিবি বুফে এবং রেচেল গ্রীনদের সাথে।
সিরিজটি অনেকবার দেখার পরেও মিস করি চ্যান্ডলার এর জোকস্, জোই এর স্টুপিডিটি, মনিকার পাগলামী, ফিবির চাইল্ডলিশ বিহেইব, রসের লাইফ ক্রাইসিস এবং রেচেলের ন্যাকামো আচরণ।
☛☛ ফেন্ডস (১৯৯৪-২০০৪)
জনরাঃ কমেডি (সিটকম)
আইএমডিবি রেটিংঃ ৯/১০
সিরিজ ক্রিয়েটরঃ ডেভিড ক্রেন ও মার্টা কাফম্যান
মোট সিজনঃ ১০টি
এপিসোড সংখাঃ ২৩৬ টি
প্রতি এপিসোডের লেন্থঃ ২০-২২ মিনিট☚☚
এই টিভি সিরিজকে স্পেশাল লাগার অন্যতম কারন প্রতিটি ক্যারেক্টার আপনার কাছে পরিচিত মনে হবে। কেননা আমাদের বন্ধুদের মধ্যে কোন না কোন ক্যারেক্টার এই সিরিজে বিদ্যমান আছে। প্রত্যেকটা ক্যারেক্টারই যেন আমাদের বন্ধুমহলের একেকজন কে রিপ্রেজেন্ট করছে।
সিরিজের প্রথম এপিসোড থেকে ধীরে ধীরে সূক্ষ্মভাবে প্রতিটি ক্যারেক্টার এর সাথে পরিচয় করা হয়।
প্রথম এপিসোডের শুরু হয় “সেন্ট্রাল পার্ক” নামক ক্যাফেতে যেখানে মনিকা, জোই, চ্যান্ডলার, ফিবি এবং রস্ আড্ডা দিচ্ছিল, এমন সময় কনের সাঁজেতে মনিকা গেলার এর বাল্যকালের ফ্রেন্ড “রেচেল গ্রীন” উপস্থিত হয়। রেচেল বিয়ের আসর থেকে পালিয়ে আসে এবং স্বাধীনভাবে মনিকার সাথে সেটেল হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে। এভাবেই সিরিজ এগোতে থাকে তার নিজস্ব ঢঙে।
➤সিরিজের মুল ছয়টি ক্যারেক্টার একে অপরের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন তবুও তাদের সম্পর্ক অনেকটা সিরিজের থিম সং এর মতই “I’ll Be There for You” । তাদের বন্ধুত্ব, আড্ডায় মেতে উঠা, কাছে আসা-দুরে যাওয়া,হাঁসি-কান্না এবং সম্পর্কের বিভিন্ন টানাপোড়ন ইত্যাদি বিষয় গুলো নিয়েই এই সিরিজের মুল গল্প সাজানো। বন্ধুত্ব এর আসল সংজ্ঞা খুজে পাওয়া যাবে এই টিভি সিরিজে।।
আসুন, একেক করে প্রত্যেকটি ক্যারেক্টার এর সাথে পরিচিত হয়ঃ
✔✔Monica Geller/মনিকা গেলার (কার্টেনি কক্স)
মনিকা গেলার কে সিরিজের মুল ক্যারেক্টারও বলা যায়। কেননা সবাইকে আগলে রাখা, তাছাড়া সিরিজের মুল ঘটনা গুলোর সূত্রপাত তার বাসা থেকেই এবং সিরিজের মুল ছয়টি ক্যারেক্টার সবচেয়ে বেশি টাইম স্পেন্ড করে এই ফ্ল্যাটে। মনিকা রস গেলার এর ছোট বোন, রেচেল গ্রীনের বাল্যকালের বান্ধবী এবং জোই ও চ্যান্ডলার এর প্রতিবেশী। পেশায় “শেফ” ।
মনিকা গেলার এমন একটি ক্যারেক্টার যে কিনা বন্ধুর পাশাপাশি অভিভাবকও। আমাদের বন্ধুমহলের মধ্যে সর্বদা এমন একটি ক্যারেক্টার অবশ্যই থাকে। বন্ধুমহলে এই বন্ধুটি সবসময় সবার খেয়াল রাখে অথবা আগলে রাখে।
✔✔Chandler Bing/চ্যান্ডলার বিং (ম্যাথিউ পেরি)
“ফ্রেন্ডস” সিরিজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্যারেক্টার “চ্যান্ডলার বিং” যার প্রধান কাজ হচ্ছে “সার্কাজম” মানে হাসি ঠাট্টায় মেতে থাকা। সিরিজের অনেকটা সময় ধরে তার পেশা নিয়ে কনফিউজ থাকে সবাই। তার সংলাপ, হাস্যরসাত্মক মনোভাব, কথায় কথায় সার্কাস্টিক জবাব দেয়া আপনাকে মুগ্ধ করবে। বিশেষ করে তার কমিক টাইমিং।
“চ্যানলার বিং” নামক লেজেন্ডারি এই ক্যারেক্টারে অভিনয় করেছেন ম্যাথিউ পেরি। এই ক্যারেক্টার কে কেন্দ্র করে ফেইসবুকে আছে একাধিক ফ্যান-পেইজ।
ওয়ান অফ দ্যা ফাইনেস্ট ক্যারেক্টার। তাছাড়া হিউমার ইম্প্রোভ এর ক্ষেত্রেও একটি ক্যারেক্টারটি আপনাকে সাহায্য করবে।
✔✔Joey Tribbiani/জোই ট্রিব্বিয়ানি (ম্যাট লিব্লাঙ্ক)
জোই, একজন উদয়মান অভিনেতা। সে বিভিন্ন অপেরা ও অখ্যাত টিভি শো/টিভিসি গুলোতে কাজ করে থাকেন। খাবারের প্রতি অনেক দুর্বলতা তার, সহজ সরল এবং কোন সিরিয়েস রিলেশনশিপে বিলিভ করেন না। জোই চ্যান্ডলার বিং এর রুমমেইট ও বেস্ট ফ্রেন্ড।
জোই ট্রিব্বিয়ানি এই সিরিজের মোস্ট এডোরেবল ক্যারেক্টার। তার কাণ্ডহীন আচার আচরন, বিভিন্ন বিষয়কে তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখার ধরন আপনাকে অনেক আনন্দ দেবে। ম্যাট লিব্লাঙ্ক এই ক্যারেক্টারে অভিনয় করেছেন।
✔✔ Ross Geller/রস্ গেলার (ডেভিড শুইমার)
রস্ , পেশায় “ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম” এর পেলিএন্টলিজিস্ট। সিরিজের প্রথম থেকেই তার জীবনে নানাবিধ সমস্যা শুরু হতে থাকে এবং তা প্রায় পুরো সিরিজ জোরেই বিদ্যমান থাকে। সে সিরিয়েস রিলেশনশিপে থাকতে পছন্দ করে এবং অন্যান্য কাজেও কমিটমেন্ট রক্ষা করে সর্বদা।
রস্ মনিকা গেলার এর বড় ভাই। ক্যারেক্টারটি প্লে করেছেন ডেভিড শুইমার।
✔✔ Phoebe Buffay/ফিবি বুফে (লিসা কুড্রো)
ফিবি বোফে, পেশায় “মাসুজ” ও নিজেকে সঙ্গীতশিল্পী মনে করেন যদিও সঙ্গীতের নামে মানুষকে অত্যাচার বলায় শ্রেয়। একাধারে ড্যাম কেয়ার টাইপ, চাইল্ডিশ এবং ইনোসেন্ট ক্যারেক্টার ফিবি বোফে। তাছাড়া সে বন্ধুমহলের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে উদ্ভট ও মজাদার মন্তব্য করার জন্য বিখ্যাত।
✔Rachel Green/রেচেল গ্রীন (জেনিফার এনিস্টোন)
রেচেল গ্রীন, মনিকা গেলার এর বাল্যকালের বেস্ট ফ্রেন্ড ও রস গেলার এর লাভ ইন্টারেস্ট। রেচেল এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য ফ্যাশন সচেতন, ক্যারিয়ার নিয়ে সদা অনিশ্চিত ও ধনী বাবার আদরের দুলালী। এক কথায় বাস্তবতা সম্পর্কে যার ধারনা খুবই কম। পেশা বলতে গেলে সিরিজের অনেক সময় ধরে ক্যাফের ওয়েট্রেস্ হিসেবে দেখা যায় তাকে।
সিরিজটি সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ
✷সিরিজ ক্রিয়েটররা এই প্রোজেক্ট ডেভেলপ করার সময় ” Insomnia Cafe” টাইটেল ব্যাবহার করেছিলেন, পরবর্তিতে টাইটেল পরিবর্তন করে “Friends Like Us” রাখার চিন্তাভাবনা করেন কিন্তু ফাইনালি “Friends” টাইটেলটি সিলেক্ট করেন।
✷সিরিজের মুল ছয়জন এক্টর সবাই সমান সেলারি পেতেন।
✷মনিকা চরিত্রে অভিনয় করা “কার্টেনি কক্স” কে মূলত “রেচেল গ্রীন” চরিত্রে অভিনয় করার জন্য বলেছিল কিন্তু কার্টেনি কক্স স্ক্রিপ্ট পড়ার পর “মনিকা গেলার” চরিত্রটিকে পছন্দ করেন।
✷সিরিজটি মূলত চারজন কে মেইন কাস্ট এবং চ্যান্ডলার ও ফিবি কে সাপোর্টিং এক্টর হিসেবে নেয়ার চিন্তাভাবনা করেছিল কিন্তু ধীরে ধীরে ছয়জনই সমান ভাবে গুরুত্ব পায়।
✷রস্ গেলার চরিত্রে অভিনয় করা ডেভিড শুইমার এই সিরিজের ১০টি এপিসোড পরিচালনা করেছেন।
✷সিরিজের প্রত্যেকটি ক্যারেক্টার এর নাম “All My Children (1970)” মুভির বিভিন্ন ক্যারেক্টার থেকে নেয়া।
✷চ্যান্ডলার বিং ক্যারেক্টারে অভিনয়ের জন্য ম্যাথিউ পেরির আগে “Two and a Half Men” সিরিজে “এলেন হোপার” খ্যাত “জন ক্রায়ার” কে অফার করা হয়েছিল।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪০
হাবিব রহমানন বলেছেন: কমেডি জনরার মধ্যে নতুন সিরিজ "মাস্টার অফ নান" দেখতে পারেন। অনেক ভাল একটি কমেডি সিরিজ। আর এমনিতে বিগ বেং থিউরি, হাউ আই মেট ইয়ুর মাদার, কাপলিং, টু এন্ড হাফ ম্যান ইত্যাদি সিটকম গুলো আমার খুব প্রিয়। আর এরেস্ট ডেভেলপমেন্ট দেখতে থাকুন, অনেক হিলিরিয়াস একটি শো। আর ধন্যবাদ
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভাল রিভিউ।
আমি সাইনফেল্ড (Seinfeld) এর পর থেকে সম্পূর্ণ মৌলিক জিনিস কম দেখেছি। মজা পাইনাই তেমন। ফ্রেন্ডস, হাউ আই মেট ইওর মাদার, এদের সবার নিজস্ব ফ্লেয়ার আছে অবশ্য।
আপাততঃ ভাল একটা টিভি শোর খোঁজে আছি।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১
হাবিব রহমানন বলেছেন: নতুনের মধ্যে "মাস্টার অফ নান" ভাল লেগেছে আর টু এন্ড হাফ ম্যান, কাপলিং ট্রাই করে দেখতে পারেন, ভাল লাগবে আশা করি
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমার সেটা টিভি সিরিজটি নিয়ে লেখার জন্য। আমি ৪র্থ বার দেখছি, সিজন ৩ তে আছি, এই কারণেই ব্লগে বেশি আসা হচ্ছে না।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২
হাবিব রহমানন বলেছেন: আমার অবসর সময় কাটে "ফ্রেন্ডস" দেখে, কতবার যে দেখেছি হিসেব নেই
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আর হ্যাঁ, আজকে অবশ্য শালর্ক এর নতুন এপিসডটা দেখবো ! আপনার নিশ্চয় দেখা শেষ???
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
হাবিব রহমানন বলেছেন: হুম, গতকাল দুপুরেই দেখেছি, সেই পুরনো ফ্লেভার
বাট কয়েকটা ব্যাপার নিয়ে অখুশি এপিসোড তা দেখলে বোঝার কথা আপনার (মরিয়ার্টি ফ্যাক্ট)
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
দেখেই ফেলবো এবার।
আমি মেইনলি ডার্ক জনরা পছন্দ করি, কমেডি কম দেখি।
মডার্ন ফ্যামিলি দেখসিলাম ||
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭
হাবিব রহমানন বলেছেন: ডার্ক কমেডি মোটামোটি সবাই পছন্দ করে (যদি এনাফ সেন্স অফ হিউমার থাকে)।
আর প্লিজ এই সিরিজ টা দেখুন, গিভ ইয়ুরসেলফ অ্যাা ট্রিট
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
কালীদাস বলেছেন: টু এন্ড এ হাফ ম্যান আর বিগ ব্যাং থিওরিও তো বেশ কয়েকবছর হয়ে গেছে। টু এন্ড হাফ ম্যান-এ চার্লি মারা যাওয়ার পর থেকে আর বিগ ব্যাং থিওরিতে বার্নাডেট আর এমি আসার পর থেকে আর ভাল লাগেনা (পয়লা পাঁচজনের কম্বিনেশনটাই ভাল ছিল)।
এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট কেমন লেগেছিল আপনার?
ওহ, আমার আরেকটা ফেভারিট সিরিজ ছিল হাউস। শালা পিস ছিল একটা।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৫
হাবিব রহমানন বলেছেন: "এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট" দেখি নাই, ক্যামন? ওর্থ ওয়াচিং?
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ডার্ক কমেডি না, পিওর ডার্ক।
ই.জি. পেনি ড্রেডফুল, ডা ভিঞ্চিস ডেমোন্স ||
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৬
হাবিব রহমানন বলেছেন: ওহ সরি! ডার্ক দেখেই ডার্ক কমেডি মনে করেছিলাম
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০১
কালীদাস বলেছেন: এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট সিনামাটা দেখেছিলেন? কাহিনী ঐ টাইপেরই তবে চার্লি এখানে থেরাপিস্টের রোলে এক্টিং করেছে। আমার কাছে জোস লেগেছে। এটাও শেষ হয়ে গেছে ১২ অথবা ১৩ তে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫০
হাবিব রহমানন বলেছেন: নাহ দেখিনি, তবে সময় করে দেখে নেব নে.।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দারুণ রিভিউ। এইটা একটা মজার টিভি সিরিজ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
হাবিব রহমানন বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ভাই, মরিয়ার্টি ইজ ডেড! এটা কিছু হইলো? কিন্তু ভালো লাগছে। রাত জেগে দেখার ফলে একটা উপকার অবম্য হয়েছে, সকালে ভূমিকম্প টের পাই নাই।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২
হাবিব রহমানন বলেছেন: ভাই, স্পয়লার এলার্ট দিন
স্পয়লার এলার্ট
_
_
_
_
_
_
_
হুম, মরিয়ার্টি ড্যাড, আর এই ব্যাপার টা বোঝার জন্যই শার্লক ড্রাগ এর মাধ্যমে মাইন্ড পেলাসে ব্রাইড এর ঘটনা টা সাজাই।
"মিস মি" যেটা স্ক্রিনা দেখিয়েছিল ,ওটা মরিয়ার্টির অনুসারী ড়া করেছে,
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪
কালীদাস বলেছেন: রিভিউ ভালই হয়েছে, এই সিরিজটা মুটামুটি ক্লাসিকের পর্যায়ে চলে গিয়েছে।
নতুন সিরিজগুলোর মাঝে কোনটা কোনটা দেখেন?
আমি পুরানগুলোর মেইন ভক্ত। রিসেন্টলি এরেস্টেড ডেভেলপমেন্ট দেখা শুরু করেছি।
চালিয়ে যান