![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল প্রকার চলচ্চিত্র দেখতে ও চলচ্চিত্র নিয়ে লেখতে ভালোবাসি। তাছাড়া কবিতা পড়তে ভালো লাগে, মাঝেমাঝে নিজেও দু-এক লাইন লেখার চেষ্টা করি। fb/bd.r.habib
নব্বই দশক অথবা তার কাছাকাছি সময়ে যাদের জন্ম তাদের কাছে এই সিনেমাটি অন্য রকম এক ভাল লাগা ও গুরুত্ব বহন করে। “দীপু নাম্বার টু” নামটি কোথাও দেখলে অথবা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে উঠে দিপু ও তারেক নামের দুই কিশোরের বন্ধুত্বের ও দু: সাহসিক অভিযানের গল্প। আর যাদের বাবা সরকারী চাকরিজীবী ছিলেন তাদের কাছে তো এই সিনেমার গল্প অনেকটা নিজের আপন ও পরিচিত গল্প।
কিশোর বয়সে কেও প্রিয় সিনেমার নাম জিজ্ঞাসা করলেই “দিপু নাম্বার ২” এর কথা মনে পরতো। আর বিটিভিতে এই সিনেমা সম্প্রচার করা মানেই ছিল ঐদিন সব কাজ-কর্ম ফেলে সিনেমাটি দেখতে বসে যাওয়া। আগামী ডিসেম্বর মাসে সিনেমাটি ২০ বছরে পদার্পন করবে।
গল্প সংক্ষেপঃ কিশোর বয়সী দিপুর (অরুণ সাহা) বাবা (বুলবুল আহমেদ) সরকারী চাকরিজীবী। পরিবারে সদস্য বলতে বাবা ও ছেলে দুজন। চাকরীর সুবাদে উনাকে প্রতি বছরই বদলী হয়ে নতুন জায়গায় যেতে হয়। ফলাফল দিপুকেও প্রতিবছর বদলাতে হয় তার স্কুল, বন্ধু এবং আশেপাশের চেনা পরিবেশ। তেমনি বাবা ট্রান্সফার হওয়ার কারনে নতুন এক স্কুলে ভর্তি হয় দিপু, এই স্কুলে তার দেখা হয় ডানপিটে স্বভাবের কিশোর তারিকের (শুভাশীষ) সাথে। তারিকের সাথে দিপুর দ্বন্দ্ব-বন্ধুত্বের ঘটনা ও এক দুঃসাহসিক ঘটনার সমন্বয়ে সিনেমার গল্প সাজানো হয়েছে।
তৎকালীন সময়ের গরীব-ধনীর প্রেমের গতানুগতিক গল্পের ভীরে “দিপু নাম্বার টু” কিশোরদের মনে প্রশান্তি দেয়ার গল্প ছিল।এই সিনেমায় একাধারে প্রকাশ পেয়েছে বন্ধুত্ব , ভালোবাসা, ত্যাগ এবং রোমাঞ্চকর গল্প। অনুধাবনমূলক ও শিক্ষণীয় অনেক ব্যাপারও ছিল সিনেমাটিতে।
মুহাম্মদ জাফর ইকবালের উপন্যাস অবলম্বনে মোরশেদুল ইসলাম (যিনি “আমার বন্ধু রাশেদ” সিনেমার নির্মাতাও) এর পরিচালনায় ১৯৯৬ সালে সরকারী অনুদানে সিনেমাটি নির্মিত হয়।
০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৭
হাবিব রহমানন বলেছেন: নিঃসন্দেহে
২| ০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২০
আব্দুল্লাহ আল-মানী বলেছেন: সুন্দর
১০ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
হাবিব রহমানন বলেছেন: ধন্যবাদ সহযোদ্ধা
৩| ০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
স্টাইলিশ বয় বলেছেন:
দিপু নাম্বার টু সিনেমাটা যখন দেখেছিলাম তখন বয়সটা কত ছিল ঠিক মনে নেই! তবে সত্যিই অসাধারণ একটা সিনেমা ছিল এই দিপু নাম্বার টু! আহরে, পুরানো কিছু স্মৃতি আবারও মোচড় দিয়ে উঠলো!
ধন্যবাদ পোস্টের জন্য! শুভ কামনা!
১০ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
হাবিব রহমানন বলেছেন: এই সিনেমার নাম মনে হলে স্মৃতি কাতর হওয়া স্বাভাবিক
শুভেচ্ছা নিবেন।
৪| ০৯ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এখনও পর্যন্ত এটাই আমার প্রিয় ছিনেমা
১০ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫
হাবিব রহমানন বলেছেন: আমারও প্রিয় তবে টিনএইজ সিনেমার জনরায়
৫| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: আমার অবশ্য বইটা পড়তেই ভালোলাগছিলো। পড়বার সময় কল্পনার জগত আরও অদ্ভুত হয়।
১০ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫
হাবিব রহমানন বলেছেন: বইটা পড়া হয়নি।
৬| ১০ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:১৩
মাগুরগিয়াসাইবারফোর্স বলেছেন: ভাল চোবি
১০ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬
হাবিব রহমানন বলেছেন: চোবি
৭| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার অসম্ভব প্রিয় একটা ছবি ছিলো এটা!
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৭
হাবিব রহমানন বলেছেন: অসম্ভব প্রিয় হওয়া স্বাভাবিক
৮| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
কালনী নদী বলেছেন: সেই ছোটবেলা থেকেই ছবিটা আমার অনেক পছন্দের!!
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৮
হাবিব রহমানন বলেছেন: আমাদের সবারই প্রিয় ছিল অনেক
৯| ১০ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
বিজন রয় বলেছেন: সিনেমাটি ভাল।
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩০
হাবিব রহমানন বলেছেন: শুধু ভাল? তখনকার সময়ে অনেক অনেক ভাল লাগতো
১০| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:০৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বিশ বছর হয়ে গেছে অলরেডি? হা ঈশ্বর
১১ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হাবিব রহমানন বলেছেন: ডিসেম্বর হবে আরকি
১১| ১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: দীপু আর তারেকের বর্তমান ছবি দেখে ভালো লাগলো। কী মজাই না পাইছিলাম ছবিটা দেইখা! এত দ্রুত কৈশোর চলে গেলো!
১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৭
হাবিব রহমানন বলেছেন: হা হা ভাল বলেছেন, টেরই পেলাম না।
১২| ১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯
অতৃপ্ত রবি বলেছেন: সিনেমাটি যখন দেখেছিলাম তখন ক্লাশ ওয়ানে পড়তাম(২০০৬ সালে), আহা সিনেমাটি ছিলো আমার প্রিয় সিনেমা! ধন্যবাদ এই পোষ্টটি দিয়ে আমার সেই ছোটবেলার সোনালি স্মৃতি গুলোকে আবার চোখের সামনে আনার জন্য
১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৮
হাবিব রহমানন বলেছেন: আমিও স্মৃতি কাতর হয়েই পোস্ট দিলাম শুভেচ্ছা নিবেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১২
ইয়াসির রাফা বলেছেন: আহা! আমার দেখা শ্রেষ্ঠ মুভির একটি।