![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল প্রকার চলচ্চিত্র দেখতে ও চলচ্চিত্র নিয়ে লেখতে ভালোবাসি। তাছাড়া কবিতা পড়তে ভালো লাগে, মাঝেমাঝে নিজেও দু-এক লাইন লেখার চেষ্টা করি। fb/bd.r.habib
নিদিষ্ট কিছু সিনেমা থাকে যেগুলো তাদের নিজস্ব জনরায় সেরা। মিস্ট্রি, সাসপেন্স অথবা থ্রিলার সিনেমার আলোচনায় হট টপিকে যে সিনেমা গুলো থাকে তার মধ্যে “ওল্ডবয়, “নো মার্সি” এবং “ইনসেন্ডিস” অন্যতম। শুধু ফরেন সিনেমা বলেই নয়, এই তিনটি সিনেমা হলিউডের অন্যান্য সেরা থ্রিলার ভিত্তিক সিনেমা গুলোর সাথেও পাল্লা দেয়ার মত যোগ্যতা রাখে। অথবা হতে পারে ক্রাইম থ্রিলার বা মিস্টেরিয়াস ড্রামার ফরেন ক্যাটাগরির উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
●► Old boy (2003)
সিনেমার শুরুটা হয় বেশ নাটকিয়ভাবে, ডাই-সু নামক এক ব্যক্তিকে হঠাৎ দুর্বৃত্তরা ধরে নিয়ে যায় এবং ১৫ বছর তাকে ছোট একটি রুমে অসহ্য যন্ত্রণার মধ্যে আটকে রাখে। ডাই-সু জানে না কেনো তাকে ধরে আনা হল, তার অপরাধ কি অথবা দুর্বৃত্তদের মুল উদ্দেশ্য কি! অন্য রকম এক যন্ত্রণা।
১৫ বছর পর তাকে মুক্তি দেয়া হয় কোনো এক্সপ্লেনেশন ছাড়াই। ডাই-সু এই বিরূপ রহস্য জানার জন্য একের পর এক চেষ্টা চালিয়ে যায়।
সিনেমার গল্প আনপ্রেডিক্টেবল। মুল গল্প যদি আপনি প্রেডিক্ট/অনুমান করতে পারেন তাহলে আপনি অতিমানবীয় গুণের অধিকারী অথবা আপনি মিথ্যা বলছেন।
ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ
http://bit.ly/2aRtIlM (1080p x265) (1080p x265)
http://bit.ly/2anRdoj (Dual Audio)
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2anRhEL (720p English-Hindi-Korean Audio)
●► No Mercy (2010)
সিনেমার শুরুতেই নদীর পাশে একটি মেয়ের হাত-পা কাটা লাশ পাওয়া যায়। চারদিকে হৈচৈ পরে যায় এমন ভয়ানক ঘটনা দেখে। অন্যদিকে এক ফরেন্সিক এক্সপার্ট তার পেশা ছেড়ে তার মেয়েকে সময় দেয়ার চিন্তাভাবনা করছেন কারণ তার মেয়ে অনেকদিন পর তার কাছে ফিরে আসছেন বাট তখনি তার ডাক পরলো অই কাটা লাশ এর কেসে।
সে এবং তার এসিস্টেন্ট কেইস এর সুরহা করতে লাগলো। তারা অল্প সময়ের মধ্যে খুনি কে খোজে পেলো এবং খুনিও তার দোষ স্বীকার করে নিলো সহজে।
এতো তাড়াতাড়ি খুনিকে খুজে পাওয়াতে কিছুটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে? অথবা খুনিই কেন এতো সহজে খুনের স্বীকার করে ফেলল?
টানটান উত্তেজনার শুরু। সিনেমায় ধীরে ধীরে রহস্যের দ্বিধা-দ্বন্দ্বের অবসান করা হয়। সিনেমায় একটি সেরা উক্তি আছে, স্পয়লার এর স্বার্থে শেয়ার করলাম না। এটা সিনেমায় নিজেই বোঝতে পারবেন কোন উক্তির কথা বলছিলাম।
ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ http://bit.ly/2an5eA7
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2an51gG
●► Incendies (2010)
দুই যমজ ভাই-বোন “জেন’ ও “সিমন” তাদের মায়ের মৃত্যুর পর জানতে পারেন যে এখনো তাদের বাবা ও আরেক ভাই বেঁচে আছেন। তাদের মায়ের (নাওয়াল মারওয়ান) মৃত্যুর পর তারা এসব জানতে পারেন মায়ের লয়ারের মাধ্যমে। এবং মায়ের শেষ ইচ্ছা হিসেবে তারা দুটো চিঠি পায় যেগুলোর একটি তাদের ভাই ও আরেকটি তাদের বাবার কাছে পৌঁছে দেয়ার বিশেষ অনুরোধের কথা বলা থাকে।
শুরু হয় বাবা ও ভাই কে খোঁজার তথা মায়ের অতীত সম্পর্কের জানার বিশেষ এক মিশন।
সিনেমাটি সম্পর্কে একটি বিশেষ অনুভূতি কথা বললে বলতে হয় হতভম্ব অথবা ঘৃণায় শিউড়ে উঠার মতন গল্প। একাধারে হতভম্ব ও সাম্প্রদায়ীকতার কুচিত্র, ঘৃণা ও যুদ্ধ মানুষের জীবনকে কতটা ভয়াবহ বিধ্বস্ত করতে পারে তার বড় উদাহরণ হতে পারে কানাডিয়ান এই সিনেমাটি।
ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ http://bit.ly/2ay8niA
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2aoWyJn
সতর্কতাঃ সিনেমা গুলোতে নুডিটি, ভায়োলেন্স ও গা শিউড়ে উঠার মত ঘটনা রয়েছে, সুতরাং সিদ্ধান্ত আপনার।নিদিষ্ট কিছু সিনেমা থাকে যেগুলো তাদের নিজস্ব জনরায় সেরা। মিস্ট্রি, সাসপেন্স অথবা থ্রিলার সিনেমার আলোচনায় হট টপিকে যে সিনেমা গুলো থাকে তার মধ্যে “ওল্ডবয়, “নো মার্সি” এবং “ইনসেন্ডিস” অন্যতম। শুধু ফরেন সিনেমা বলেই নয়, এই তিনটি সিনেমা হলিউডের অন্যান্য সেরা থ্রিলার ভিত্তিক সিনেমা গুলোর সাথেও পাল্লা দেয়ার মত যোগ্যতা রাখে। অথবা হতে পারে ক্রাইম থ্রিলার বা মিস্টেরিয়াস ড্রামার ফরেন ক্যাটাগরির উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
●► Old boy (2003)
সিনেমার শুরুটা হয় বেশ নাটকিয়ভাবে, ডাই-সু নামক এক ব্যক্তিকে হঠাৎ দুর্বৃত্তরা ধরে নিয়ে যায় এবং ১৫ বছর তাকে ছোট একটি রুমে অসহ্য যন্ত্রণার মধ্যে আটকে রাখে। ডাই-সু জানে না কেনো তাকে ধরে আনা হল, তার অপরাধ কি অথবা দুর্বৃত্তদের মুল উদ্দেশ্য কি! অন্য রকম এক যন্ত্রণা।
১৫ বছর পর তাকে মুক্তি দেয়া হয় কোনো এক্সপ্লেনেশন ছাড়াই। ডাই-সু এই বিরূপ রহস্য জানার জন্য একের পর এক চেষ্টা চালিয়ে যায়।
সিনেমার গল্প আনপ্রেডিক্টেবল। মুল গল্প যদি আপনি প্রেডিক্ট/অনুমান করতে পারেন তাহলে আপনি অতিমানবীয় গুণের অধিকারী অথবা আপনি মিথ্যা বলছেন।
ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ
http://bit.ly/2aRtIlM (1080p x265) (1080p x265)
http://bit.ly/2anRdoj (Dual Audio)
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2anRhEL (720p English-Hindi-Korean Audio)
●► No Mercy (2010)
সিনেমার শুরুতেই নদীর পাশে একটি মেয়ের হাত-পা কাটা লাশ পাওয়া যায়। চারদিকে হৈচৈ পরে যায় এমন ভয়ানক ঘটনা দেখে। অন্যদিকে এক ফরেন্সিক এক্সপার্ট তার পেশা ছেড়ে তার মেয়েকে সময় দেয়ার চিন্তাভাবনা করছেন কারণ তার মেয়ে অনেকদিন পর তার কাছে ফিরে আসছেন বাট তখনি তার ডাক পরলো অই কাটা লাশ এর কেসে।
সে এবং তার এসিস্টেন্ট কেইস এর সুরহা করতে লাগলো। তারা অল্প সময়ের মধ্যে খুনি কে খোজে পেলো এবং খুনিও তার দোষ স্বীকার করে নিলো সহজে।
এতো তাড়াতাড়ি খুনিকে খুজে পাওয়াতে কিছুটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে? অথবা খুনিই কেন এতো সহজে খুনের স্বীকার করে ফেলল?
টানটান উত্তেজনার শুরু। সিনেমায় ধীরে ধীরে রহস্যের দ্বিধা-দ্বন্দ্বের অবসান করা হয়। সিনেমায় একটি সেরা উক্তি আছে, স্পয়লার এর স্বার্থে শেয়ার করলাম না। এটা সিনেমায় নিজেই বোঝতে পারবেন কোন উক্তির কথা বলছিলাম।
ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ http://bit.ly/2an5eA7
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2an51gG
●► Incendies (2010)
দুই যমজ ভাই-বোন “জেন’ ও “সিমন” তাদের মায়ের মৃত্যুর পর জানতে পারেন যে এখনো তাদের বাবা ও আরেক ভাই বেঁচে আছেন। তাদের মায়ের (নাওয়াল মারওয়ান) মৃত্যুর পর তারা এসব জানতে পারেন মায়ের লয়ারের মাধ্যমে। এবং মায়ের শেষ ইচ্ছা হিসেবে তারা দুটো চিঠি পায় যেগুলোর একটি তাদের ভাই ও আরেকটি তাদের বাবার কাছে পৌঁছে দেয়ার বিশেষ অনুরোধের কথা বলা থাকে।
শুরু হয় বাবা ও ভাই কে খোঁজার তথা মায়ের অতীত সম্পর্কের জানার বিশেষ এক মিশন।
সিনেমাটি সম্পর্কে একটি বিশেষ অনুভূতি কথা বললে বলতে হয় হতভম্ব অথবা ঘৃণায় শিউড়ে উঠার মতন গল্প। একাধারে হতভম্ব ও সাম্প্রদায়ীকতার কুচিত্র, ঘৃণা ও যুদ্ধ মানুষের জীবনকে কতটা ভয়াবহ বিধ্বস্ত করতে পারে তার বড় উদাহরণ হতে পারে কানাডিয়ান এই সিনেমাটি।
ডাউনলোড লিংকঃ
টরেন্টঃ http://bit.ly/2ay8niA
ডিরেক্টঃ http://bit.ly/2aoWyJn
সতর্কতাঃ সিনেমা গুলোতে নুডিটি, ভায়োলেন্স ও গা শিউড়ে উঠার মত ঘটনা রয়েছে, সুতরাং সিদ্ধান্ত আপনার।
০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
হাবিব রহমানন বলেছেন: ইন্সেন্ডিস ও দেখে ফেলুন নো মার্সি ও ওল্ডবয়ের সমমানের সিনেমা। আর হ্যা, আপনার সাথে একমত, কোরিয়ান রোমান্টিক মুভি যেমন অধিক ভালবাসা দেখায় তেমনি থ্রিলার মুভি গুলোতেও মারাত্মক নিসংসতা দেখায়।
২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:০১
সুমন কর বলেছেন: তিনটিই দেখেছি, চমৎকার মুভি। পোস্ট ২বার এসেছে, ঠিক করে দিয়েন।
০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬
হাবিব রহমানন বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন দা
৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: তিনটাই মাথা খারাপ করা মুভি। এদের মধ্যে ওল্ড বয় আর ইনসেনডাইস অনেক নাম করেছে, কিন্তু নো মার্সি কেন যেন খুব আন্ডাররেটেড রয়ে গেছে।
০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৭
হাবিব রহমানন বলেছেন: নো মার্সি কিন্তু বাকি দুটোর চেয়ে কোন অংশে কম নায়। তিনটি মুভিই শকড খাওয়ার মত।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
মেহেদী রবিন বলেছেন: শুধু ইন্সেন্ডিস দেখিনি। কোরিয়ান দু'টো দেখেছি। মানুষের আবেগের গভীরতা নিয়ে কোরিয়ানদের চেয়ে ভালো আর কেউ খেলতে পারে না।