![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২/৩ দিন আগে আমার এক আন্কেল যিনি আকজন রিটায়ার্ড পাকিস্তান আর্মি মেজর একটা মেসেজ দিল
"Tomar jonno ekta khobor ache. Tumi Google jeye Hilal-i-Jur'at - Wikipedia, the free encyclopedia enter korle dekhte pabe Major General Ziaur Rahman k Hilal i Jurat Precipitant hisabe dekano hoyese. Kono Bangali e projonto HJ pai nai. 65 war e 1 E. Bengale Col ATK Haque abong r ek jon Sitara Jurat peyechilen. Tobe ki Zia Mukti Joddhe Pakistaner Hoye Kaj korechilen bole take HJ deoa hoyechilo?"
বিষয়টা আমার কাছে পরিস্কার । প্রশ্নের মাঝেই উত্তর াছে ।
এখন কথা হল জিয়া কেমনে স্বাধীনতার ঘোষণা দেয় ? মেজর জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার কোন অধিকার ছিল কি ?
"বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতাকারী US Presiden Nixon এর কাছে CIA ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ অতি গোপনীয় যে রিপোর্ট দিয়েছিল, যা ইতোমধ্যে CIA কর্তৃক প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে সুস্পষ্টভাবে CIA প্রেসিডেন্টকে এই মর্মে অবহিত করেছে যে, Pakistan was thrust into civil war today when Sheikh Mujibur Rahman proclaimed the East Wing of the two-part country to be `the sovereign independent people’s republic of Bangladesh."
"স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়ে বিশ্ববিখ্যাত লন্ডন অবজারভার পত্রিকা ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ When Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Proclaimed the Independent of Bangladesh last week বিবশ শিরোনামে বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশ করে। ৫ এপ্রিল (১৯৭১) দি টাইমস পত্রিকায় এক রিপোর্টে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়, শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। এছাড়াও বিশ্বের বহু সংবাদ মাধ্যম ঐ সময় এই মর্মে প্রচার করে যে, বাঙালীদের নেতা শেখ মুজিব পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলে একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেছেন।"
ঘটনা যেইভাবে ঘটে :
মেজর জিয়া ২৫ মার্চ, (১৯৭১) পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর পক্ষে ‘সোয়াত’ জাহাজ হতে অস্ত্র খালাস করতে উদ্যত হয়েছিলেন, তার হঠাৎ করে কয়েক ঘণ্টায় দীর্ঘ ২৪ বছরের একটা সংগ্রামের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া কিভাবে ?
মুক্তিযুদ্ধকালীন মুক্তিবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওসমানী ষড়যন্ত্রকারী ও উচ্চাভিলাষী মেজর জিয়াকে তিন তিন বার ‘ডিসমিস’ করেছিলেন। ঐ সময় জিয়ার নেতৃত্বাধীনে কোন সৈন্য ছিল না।
জিয়ার মৃত্যুর পর তাঁর অনুসারী স্বাধীনতাবিরোধী, সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী, জঙ্গী-সন্ত্রাসবাদী, প্রতিক্রিয়াশীল, ভ-, স্বার্থপর ও অনুগ্রহপ্রত্যাশী বুদ্ধিজীবী এবং ক্ষমতালিপ্সু আমলা, রাজনৈতিক চক্র ওই ঘোষণার ব্যাপারটা নিয়ে ‘গোয়েবলসি’ কায়দায় ইতিহাস বিকৃত করে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করেছেন। তাদের সেই অপচেষ্টা এখনও অব্যাহত।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ভোরে চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগ নেতা এমএ মান্নান, এমএ হান্নান ও আতাউর রহমান খান কায়সার পাঁচলাইশে অবস্থানরত অষ্টম ইস্ট-বেঙ্গল রেজিমেন্টের এক্টিভিটি জানার জন্য ওখানে যান। পাঁচলাইশ থানার ওসি গোলাম নূর-এর কাছ থেকে তাঁরা জানতে পারেন যে, অবাঙালী কমান্ডিং অফিসার কর্নেল জানজুয়ার নির্দেশে মেজর জিয়া চট্টগ্রাম বন্দরে অবস্থানরত ‘সোয়াত’ জাহাজ থেকে অস্ত্র খালাস করতে গিয়েছেন।
এই সংবাদ শুনে নেতৃবৃন্দ দ্রুত জিয়ার খুঁজে বের হন। তাঁরা বোয়ালখালি থানার করলডাঙ্গা পাহাড়ের পাদদেশে একটি গ্রামের পুকুরপার দিয়ে মেজর জিয়া ও তাঁর ফোর্সকে যেতে দেখেন। তখন তাঁদের গতিরোধ করে আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত স্বাধীনতার মেসেজের কপি জিয়ার হাতে দেন। তাঁকে বলেন, এই মুহূর্ত চট্টগ্রাম শহরে গিয়ে মেজর রফিকের সঙ্গে মিলে চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট দখল করতে। মেজর জিয়া তখন বলছিল, তাঁর ফোর্স টায়ার্ড, তারা পরে আসবে ইত্যাদি। কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতাদের বলিষ্ঠতা ও দৃঢ়তায় জিয়া বাধ্য হন জাহাজ থেকে পাক সেনাদের অস্ত্র নামাতে বিরত হতে। মূলত ‘সোয়াত’ জাহাজ হতে অস্ত্র নামাতে বিরত করা হয়েছিল বলেই জিয়া মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ ছিল তাঁর জন্য বাধ্যবাধকতা। কারণ জিয়ার পক্ষে তখন আর হানাদার বাহিনীর পক্ষাবলম্বন করা সম্ভব ছিল না। জীবন বাঁচাতে পারবেন না বলেই তাঁকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে হয়।
জিয়া জীবদ্দশায় তিনি নিজে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করেননি . ১৯৭২ সালে সাপ্তাহিক ‘বিচিত্রা’য় প্রকাশিত ‘একটি জাতির জন্ম’ শীর্ষক এক নিবন্ধে জিয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক ও জাতির জনক হিসেবে উল্লেখ করেছে
বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে তাঁর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ২৫ মার্চ (১৯৭১) মধ্যরাতের পর, অর্থাৎ ২৬ মার্চ ০০.৩০ মিনিটের দিকে ঢাকার বলধা গার্ডেন থেকে ইপিআর-এর একজন বীর সৈনিক এক গোপন রেডিও ট্রান্সমিটার থেকে প্রচার করেন।
অন্যদিকে ঢাকার মগবাজার ওয়্যারলেস অফিসে কর্মরত কয়েক বীর বাঙালী ওখান থেকে গোপনে স্বাধীনতার ঘোষণাটি সমগ্র দেশে পাঠান। ওয়্যারলেস মেসেজটি যথাসময়ে চট্টগ্রামেও পৌঁছায়। তারপর চট্টগ্রামের কালুরঘাটে স্থাপিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ২৬ মার্চ দুপুর পৌনে ২টায় বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রথম প্রচার করেন চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক এবং এমএনএ জনাব এম এ হান্নান।
চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগ নেতারা সশস্ত্র বাহিনীর কোন বাঙালী অফিসারকে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচারের সিদ্ধান্ত নেন। সেমতে তৎকালীন অষ্টম ইস্ট-বেঙ্গল রেজিমেন্টের মেজর জিয়াউর রহমানকে নিয়ে এসে পরদিন ২৭ মার্চ, সন্ধ্যা ৭টায় ঐ বেতার কেন্দ্র থেকেই বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করানো হয়।
২৭ মার্চ (১৯৭১) ‘দি টাইমস’ ও ‘দি গার্ডিয়ান’ পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় তিন কলাম শিরোনাম দিয়ে স্বাধীনতা ঘোষণার সংবাদ এবং এ সম্পর্কে সম্পাদকীয় মন্তব্য প্রকাশিত হয়।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:০৩
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: আর কত ইতিহাস বিকৃত করবেন?
এই জন্য কি আপনাদের টাকা দেওয়া হয় নাকি?
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:২১
আিসর৪১২ বলেছেন: আওয়ামী নেতারা বললো আর জিয়া যুদ্ধে লেগে গেলো। নিজে থেকে দেশের জন্য কেউ যুদ্ধ না করলে কারো কিছুই করার থাকে না, জিয়াকে যুদ্ধে নামিয়ে আওয়ামী নেতারা ভারতে ভেগে গেলো!
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:০৫
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার লেখাতেই বোঝা যাচ্ছে আপনার হোম ওয়ার্ক পারফেক্ট নয়।
জিয়া প্রথম একটি ঘোষণা দেন কালুরঘাট থেকে নিজেকে অস্থায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে । এটি শর্ট ওয়েভ লেংথ এ ছিল । আওয়ামী নেতারা ছুটাছুটি শুরু করলেন এবং জিয়াকে দিয়ে ব্রড লেংথে যে ঘোষণা টি দেন তাই আপনারা এখন শুনতে পান । যেমন একজন সুযোগ সন্ধানী মুজিব সবাইকে বিপদের মুখে ফেলে পাক বাহিনীর তত্ত্বাবধানে পিণ্ডি চলে গেলেন তেমনি একজন ওয়াকিবহাল জিয়া নিজেকে "অস্থায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে" প্রকাশ করে অপেক্ষায় থাকেন কিন্তু তাকে আবারো রেডিওর সামনে আসতে হয় ঐতিহাসিক প্রয়োজনে । জিয়া খুব মেধাবি সামরিক বাক্তিত্ত ছিলেন । তার এই আচরনের জন্য ওসমানী কোর্ট মার্শাল করতে চাইলে ভারতীয়রা বাঁধা দেন যাতে মুক্তিযোদ্ধাদের ভিতর অসন্তোষ সৃষ্টি না হয় । জিয়া তার ৬৫ যুদ্ধের জন্য খেতাব পেয়েছিলেন । ২৫ মার্চ সন্ধ্যা থেকে ২৭মার্চ ঘোষণার আগ পর্যন্ত সারাটা দেশ মুখিয়ে ছিল নেতারা কোথায় ? এপ্রিল মাসে প্রবাসি সরকার গঠন হলে একটা হিল্লে হয় যে না প্রায় সবাই আছে , ভারতে । কালুরঘাট স্বাধীনবাংলা বেতারের মাজেজা খুলে বলুন তো । আমরা শুনেছি নিজ কানে এপ্রিলে আর আপনি মার্চেই শুনে ফেললেন । ইতিহাস পড়ুন এবং প্রবীণ মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে শুনুন । আমিতো জিয়াকে কাঠ গড়ায় দাড় করানর আগে মুজিবকে দাড় করাতে চাই , কি বলেন ?
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
ভিটামিন সি বলেছেন: মাল দাদা চান্দা ওঠায়ে মনে হয় স্ক্রিপ্ট রাইটারদের বেশি বেশি দেয়া শুরু করছে। তাই তো বলদরাও বাচ্চা দেয়া শুরু করছে।
৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৯
হাসিব০৭ বলেছেন: সকল লীগারই বাংলাদেশের বিশ্বাসঘাতক
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২০
কামের কথা কন!! বলেছেন: জিয়া বঙ্গবন্ধু নিয়া মাথা না ঘামায়ে বর্তমান এবং ভবিষ্যতের দিকে তাকান তা হলে অনেক কামে দিবে। উনারা তো মারা গিয়ে দেশকে বাচায় দিয়ে গেছে কিন্তু এখন কার জারজ গুলো তো জীবিত থেকে দেশের বারটা বাজায় দিচ্ছে।
৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
মু.ই.মা ইমন বলেছেন: আপনার মাথাতে ঘিলু আপলোড করা লাগবে । আর কোন উপায় দেখছি না :/
মেজর জিয়াকে আমি কিছু কিছু কারণে সমালোচনা করি । একটা হল বন্ধুবর কর্ণেল তাহেরকে ফাঁসীতে ঝোলানো ।
আবার কর্ণেল তাহেরের দৃষ্টিভঙ্গীও আমার কাছে সমালোচিত ।
কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে উনাদের প্রত্যেকের অবদানের জন্য মনের গহীন থেকে একটা শ্রদ্ধা চলেই আসে ।
"জিয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক ও জাতির জনক হিসেবে উল্লেখ করেছে"
- মেজর জিয়ার বিনয় ছাড়া আর কিছু না । তাছাড়া উনি বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে ঘোষণা করেছিলেন । কারণ মুজিব তখন চৌদ্দশিকের ভেতরে ।
কাজেই অহেতুক দাঁপিয়ে নিজেকে গর্দভ প্রমাণ করার চেষ্টা না করে এই পোস্ট লুকিয়ে ফেলুন ।
লোকে হাসাহাসি করবে ।
৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জিয়ার ঘোষনার তেমন একটা গুরুত্ব তখন ছিলনা। কারন টা বুঝতে অসুবিধা হয়ার কথা না। ঘোষনা দিয়েছিলেন on behalf of great leader Bangabondhu …... মানে জিয়া নিজে ঘোষনা দেননি, একজনের পক্ষে দিয়েছেন। ইংরাজিতে দিয়েছিলেন, বিদেশীদের বোঝানোর জন্য। দেশের সাধারন জনগনের উপর এর কোন ইম্প্যাক্ট ছিলনা। আওয়ামীলীগ নেতা হান্নানের বাংলায় ঘোষনা বরং কিছুটা কাজে দিয়েছে।
আন্তর্জাতিক ভাবেও ঘোষনার তাৎপর্য তেমন ছিলনা। ১৯৭১ সালের মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগীয় সরকারি দলিলে এবং CIA এর রিপোর্টে পাকিস্তান ভাঙ্গার জন্য অনেকগুলো ঘটনার বর্ননা ছিল, সেখানে কোথাও জিয়ার তথাকথিত ঘোষনার উল্লেখ নাই। আছে মুজিব কে একতর্ফা দায়ী করে একগাদা report. অথচ অনেকেই দাবি করেন এই ঘোষনার কারনেই পাকিস্তান ভাঙ্গার যুদ্ধ সুরু হয়েছিল। ১৯৭১ সালের মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগীয় এবং CIA এর রিপোর্ট তন্ন তন্ন করে জিয়ার কোন নামই পাওয়া যায় নাই।
কারন জিয়া নিজে ঘোষনা দেন নি মুজিবের পক্ষে ঘোষনা পাঠ করেছে মাত্র!
তত্কালিন শত্রুপক্ষ পাকিস্তানি গোয়েন্দা রিপোর্ট গুলো এবং বহুল আলোচিত হামিদুররহমান কমিশন রিপোর্টে কোথাও পাকিস্তান ভাঙ্গার অনেকগুলো কারনের ভেতর জিয়ার ঘোষনার ব্যাপারে উল্লেখ নাই। মুজিব এবং আওয়ামীলীগকে কে একতর্ফা দায়ী করা হয়েছে।
জিয়া চিফ অব স্টাফ হলেও তার নাম আসতো না। কারন মুক্তিযুদ্ধের মুল নেতৃত্ব ছিল রাজনিতিকদের হাতে, তাজউদ্দিন-নজরুলদের হাতে।
১০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৬
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বাসার পাশে যদি কোন গরুর খোয়ার থাকে। তাইলে ভাই কিচু গোবার নিয়া মাথায় ঘষেন। দেখেন কিছু বুদ্ধি মাথায় আসে কিনা।
১১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
nurul amin বলেছেন: জেড বিগ্রেডের প্রধান সেক্টর প্রধান হয়েও যদি জিয়া মুক্তিযুদ্ধে কোন অবদান রাখতে না পারেন তাহলে তার মত অভাগা আর দ্বিতীয়টি পাওয়া যাবে না।
১২| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
ইসপাত কঠিন বলেছেন: আরে সব্বনাশ। পাকিস্তান আর্মির রিটায়ার্ড মেজর আংকেল ৪৩ বছর পর কঠিন একটা আবিষ্কার করে ইউরেকা ইউরেকা বলতে বলতে আর কাউকে না পেয়ে আপনাকে জানিয়েছে। আপনি তো খুব বিশাল ব্যাপার। আপনার কাছে কি পাস লাগে না টিকেট লাগে?
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:০৬
মৃত মানব বলেছেন: আপনারা পারেনও ভাই।আজকে মেজর জিয়া রাজাকার,কাদের সিদ্দিকি রাজাকার।আচ্ছা এম এ জি ওসমানি সাহেবও কি রাজাকার।উনি আবার বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পরবর্তী সরকারকে সর্মথন করেছিলেন।আপনার লেখাগুলো বিশ্বাস করা কঠিন।গুরুত্বপূর্ন ব্যাপারগুলো রেফারেন্স ছাড়া।আমার এক জার্মান ফেরত বন্ধু বলেছিলো জামার্নীতে হিটলারের এত সমালোচনা হয়না যতটা বাংলাদেশে হয় জিয়া মুজিবকে নিয়ে।ভাল থাকুন