নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের চলার পথাটা একাই বেছে নেয়া বেটার কেননা যতো সাথী ততো ঝামেলা\n

কেতকী পাতার নৌকা

Go to My fb Id for details:- Facebook com/farhanul.pranto

কেতকী পাতার নৌকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেমের ক্ষেত্রে সময়ের মূল্য (প্রেমের কাহিনী)

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৫

শেষ বিকেলের সেই মেয়েটি
মিড টার্ম এক্সাম চলছে এর ক্লাস ৯। এক্সাম ভালোভাবেই দিয়ে যাচ্ছিলাম, মাঝপথে হঠাৎ খুব অসুস্থ হয়ে পরি- দিনটি ছিলো ২০১৩ এর জুন/জুলাই। সেদিন ছিল বাইলোজী এক্সাম কিন্তু তা আর দেয়া হলো না ।
চরম বিরক্তিকর মুহূর্ত যাচ্ছে । সকাল থেকেই মনটা ভালো নেই কি করবো না করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। তাই সময়টা কাটানোর জন্য ফেসবুক এ প্রবেশ করা, অজানা কারো সাথে কথা বলতে কখনোই ভালো লাগে না তাই সবসময় চ্যাট টা অফই থাকে। ফেসবুকতে ঢুকে মনটা আরো খারাপ হলো সবাই তো এক্সাম দিতে গেছে এখন কার সাথে কথা বলি, আগ পিছু না ভেবে চ্যাট লিস্ট টা অন করে নিলাম- স্কোরাল করে নিচে নামাতে নামতে দেখি “শেষের কবিতা” নামের পাশে সবুজ আলোটা জ্বেলে আছে ।জানি না চিনি না, কেনো জানি তবুও মনটা কেমন যেনো সাড়া দিয়ে উঠলো, লিখেই দিলাম হাই, জানি মেয়েদের কাছ থেকে রিপ্লে পাবার আশাটা খুবই কম তবুও সেই আশায় ব্যকুল এ মন। মিনিমাম ৩০ সেকেন্ড পর রিপ্লে এলো হাই কেমন আছেন, এরূপ রিপ্লে দেখে মনটাই নষ্ট হয়ে গেলো ভাবছিলাম যাও একটু কথা বলবো না জানি ফেক আইডি কিনা।অজ্ঞাত আমিও বললাম হা ভালো আপনি? Can We be introduce please?
মেয়েঃ হা অবশ্যই
আমিঃ আমি প্রাইম
মেয়েঃআমি শেষের কবিতা
আমিঃআপানার রিয়েল নামটা কি তা বলেন
মেয়েঃ কেনো নামটা ভালো লাগে নি?
আমিঃতা না কিন্তু এটা তো আপনার নাম না তাই না?
......
অতপর নাম আর জানা হলো না ওইদিন। তবে মেয়েটার সাথে কথা বলে বেশ ভালো লাগছিলো যখন কিনা জানতে পেরেছিলো আজ আমার এক্সাম আর আমি Sick তখন মেয়েটা যে কিভাবে টেক কেয়ার করেছিলো মনে হচ্ছিলো কতোদিনের চেনাজানা। তারপর প্রায় ২ সপ্তাহ কথা নেই।এর মাঝে আর একটাও এক্সাম দিতে পারি নি, তবে দিনগুলো যেন আমাকে সময় দিতেই চাইছিল না।হঠাৎ একদিন মেসেজ এলো যে সরি এতোদিন আমার কাছে মোবাইল ছিলো না তাই কথা হয় নাই।নিজের কোন ফোন ছিলো না বিদায় আপুর ফোন ব্যবহার করতে হতো, আসলে বাসা থেকে মোবাইল নামক ভাইরাস টার সাথে সম্পর্ক রাখতে দেয়নি বিশেষ করে যদি এক মাত্র কন্যা হয়। এভাবেই শুধু ফেসবুকতে মেয়েটির সাথে কেটে গেলো ৬মাস।এতোদিনে না দেখি নি মেয়েকে না শুনি নি তার কণ্ঠ, মেয়েও আমাকে দেখে নি।আমার তাতে তেমন কিছু আসে যায় না।একদিন আচমকা মেয়েটি আমার কাছে পিকচার চেয়ে বসে আমিও আর না করতে পারি নাই দিয়ে দিলাম। তবে আমিও চেয়েছিলাম তার ছবি বাট দেয় নি তখন মনে ফেক এর সন্দেহ আবারো জাগতে থাকে।এর পর আরো অনেক বার পিক চাই কিন্তু পাই না।তাতে আমার বিন্দুমাত্র কষ্ট হয় নি কেননা আমি অন্য কাউকে নিয়ে ভেবে বসে আছি ।এভাবেই চলতে থাকে ......
আরো ৩ মাস পর আমি আমার ফ্রেন্ডদের সাথে বসে ছিলাম তখনো ও মেয়েটির সাথে চ্যাট হচ্ছে আমি আবারো বললাম আজ একটা পিকচার দিতেই হবে ,
তুমি পিকচার ছাড়া যা চাও তাই দিবো তবুও তা চেও না।
আমার এক ফ্রেড তখন বলল নাম্বার চাইতে,আমিও তাই করলাম তবে মেয়েটি আমাকে আমার নাম্বার দিতে বলল কিন্তু আমার মনটা সায় দেয় নি তাই আমার ফ্রেন্ডের নাম্বার দিয়ে দিলাম তাকে না জানিয়েই। পরদিন বিকাল বেলা আমার ওই ফ্রেন্ড আমাকে কল করে ইচ্ছে মতো যা ইচ্ছে বলল আমি তখনো এর কারন জানি না।পরে ও বলল যে মেয়েটা তাকে কল করেছিল এবং আমাকে ভেবেই কথা বলছিলো, তার কণ্ঠে ছিলো ভয়ের কাঁপুনি মনে হয় এই ১ম বার যেনো কোনো ছেলের সাথে তার ভয়েস চ্যাট।আমার ফ্রেন্ড ব্যাপার টা বুজতে অনেক দেরি করে ফেলছিলো ততক্ষনে তাহার মিস জান তাহাকে কল দিয়ে বিজি পেয়েছে তাই এ নিয়ে তাহাদের মাঝে মহাযুদ্ধ চলছিলো, আর সে যুদ্ধটা অবশ্য পরে আমাকে শেষ করতে হয়েছিল। অতপর আমি মেয়েটির নাম্বার নিলাম কিন্তু কল দিতে ভয় করছিলো কেননা এর আগে আমারও তেমন কারো সাথে কথা বলার অভিজ্ঞতা নেই।আগপিছু না ভেবে দিলাম কল-
আমিঃ হেলো শেষের কবিতা বলছ? আমি প্রাইম
মেয়েঃ অহ তুমি কি মায়াকে চাচ্ছ?
আমিঃ না আমি শেষের কবিতাকে চাচ্ছি।অতপর দিলাম কল কেটে নাম্বার ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য
আবারো কল দিলাম
আমিঃহেলো
মেয়েঃআমি মায়ার বড় আপু শেষের কবিতা হলো মায়া
এতোদিনে এই প্রথম আমি ওর আসল নাম জানতে পারলাম
আমিঃঅহ আপু আমি তো নাম জানি না তাই আগের বার......
মেয়েঃ আচ্ছা দারাও আমি ডেকে দিচ্ছি
মেয়েঃহেলো
আমিঃমায়া?
মেয়েঃহুম
আমিঃ এতোদিন নামটাও বলো নি কেনো আমাকে?
মেয়েঃতোমাকে বলার কোন কারন পাই নি, ভেবেছিলাম তুমি হয়ত স্বপ্নের মাঝে আমার নামটা লিখে নিবে।
আমিঃ হুম বেশ কবি কবি ভাব আছে দেখছি।
মেয়েঃ...............(বেশ কয়েক মিনিট কেটে গেলো কথার শেষ নেই)
এভাবেই চলতে লাগলো এর মাঝে চলে এলো ২০১৪।
৩১ ডিসেম্বর রাত ১২ টার পর ( হ্যাপি নিউ ইয়ার এর শুভেচ্ছা বিনিময় ,আর যতো দুস্টমি। আমার জীবনে এই ১ম কোন মেয়েকে পেয়েছি যে আমাকে বুঝতে পেরেছে। হঠাৎ করে মাথা কুবুদ্ধি হাতছানি দিলো।আমি বলে উঠলাম যে একটা কথা বলতে চাই রাগ করবা নাতো।
না রাগ করবো কেনো আর তুমি রাগ করার মতোই বা আজো কথা বলেছো নাকি।
আমি মনে মনে বলি হুম আজ বুঝবা আমি কে।
চ্যাঁট এ বললাম আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই(সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলাম একটু বুদ্ধি করেই)
সরাসরি আজ এই কথা বলছো কেনো তাও আবার বিয়ে?
আরে ওইসব প্রেম টেম করে পরে ছ্যাকা খাবো নাকি তা আমি পারবো না তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি তাই সারাজীবনের বন্ধনে বাধতে চাই।কি রাগ করলে নাকি কিছু বলছ না যে? আমাকে তোমার পছন্দ না? না আমাকে কখনো বন্ধুর থেকে বেশী কিছু ভাবতে পারো নি?
আরে নাহ রাগ করবো কেনো আমি ভাছিলাম আচ্ছা তোমাকে আমি কাল জানাই?
ওকে কালই বলো, এই বলে তাকে কল দিলাম আর অন্য প্রসঙ্গে চলে গেলাম,যখন কথা বলছিলো নার্ভাস ফিল করছিলো তা প্রথমেই বুঝতে পারলাম। আমি নিজেই ব্যাপারটা ভুলতে বসেছিলাম, তবে বিধায়ী মুহূর্তে মেয়েকে বললাম আচ্ছা তুমি কি সিরিয়াছ ভাবে ব্যাপারটা নিছো নাকি? আমি তো জাস্ট মজা করলাম আর এটাই তোমার নুতুন বছরের গিফট ।
এর পর মুহূর্তে যা হবে তার জন্য আমি নিজেকে আজও ক্ষমা করতে পারি নাই। এই তুমি কাদতেছ কেনো? আমি তো শুধু ফান করছি, সরি বাবা কেঁদো না আর। তখন ওর কান্নার অর্থ বোঝতে পারি নাই।অভিমানী মেয়ের অভিমানটা যেনো একটু বেশীই ছিলো যার জন্য আমাকে তার মন গলাতে বেশ বেগ পেতে হয়। এর পর কেটে গেলো এক বিশাল সময় বসন্ত এসে পরেছে আর এই কালটা আমার সব সব থেকে ভালো লাগে।এমনি একদিনে নদীর পারে বসে পাগল করা শীতল হাওয়া সেই সাথে গান(আহা আজি এই বসন্তে কত ফুল...)শোনছিলাম, মোবাইলটা বেজে উঠলো আমার মায়ার কল নিয়ে।হ্যালো মায়া কেমন আছো?
আজ তুমি কোনও কথা বলবা না আমি কিছু কথা বলবো
হা বলো,
দেখো তোমার সাথে আমার পরিচয় অনেক দিন হলো আর ধীরেধীরে আমার মনে হয় আমি তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছি তাই আমি আজ তোমাকে আমার মনের কথা বলে দিতে চাই আমি শুধু তোমাকেই ভালোবেসে ফেলেছি।কথাগুলোর মাঝে কোন দাঁড়ি না ছিলো সেমিকোলন একটানে তার কথা শেষ করে গেলো আর আমি কিছু বলতে যাছিলাম তখনি মোবাইলটা টুট...টুট...টু কেটে গেলো। এতোক্ষনে একটা ঘোরের মাঝে ছিলাম মনে হলো, বেশ কিছু সময় নিয়ে নিজেকে ঘোর থেকে বের করে এলাম। কি থেকে কি হয়ে গেলো?এরপর ২দিন কথা নেই।দিন যতো যায় নিজেকে যেনো ঘুটিয়ে ফেলতে থাকি।
না এখনি সময় তাকে আমার মনের মানুষের কথা বলার ,অনেক দেরী হয়ে গিয়েছে।এই ভেবে দিলাম কল কিন্তু বলা হয় নি কেননা আমি যাকে ভালোবাসি সে তো আমাকে বাসে না আর এই ব্যথ প্রেমের গল্প কিভাবে বলি কিন্তু তবুও যেনো সেই মেঘ বালিকার জন্য পথ চেয়ে বসে আছি। এই দিকে নেহার আপুর সাথে আমার এই নিয়ে বেশ কথা হয় আপুকে আমার সব বলা হয়ে গেছে কিন্তু নেহাকে আর বলতে পারি নাই।আমি জানি আমি নেহাকে ইমোশনালি টর্চার করতেছি কিন্তু কি করবো আমি যে আমার মনের মাঝে এক ছবি একে রেখেছি।বুঝতে পারছিলাম কিছুই। আমাদের বন্ধুতটা যেনো থেমে রয়েছে এক জায়গাতে এসে।মাঝে মাঝে বড় আপু জানাতো নেহা তো আজ খাই নি ও তো আজ কদিন যাবৎ বাহিরেও যাচ্ছে না । একদিন বিকেলে ওর এক বান্ধবী কল দিয়ে জানালো নেহা একদম ভেঙ্গে পরেছে কেনো তুমি এমন করলে ওর সাথে।
এসব শোনে নিজেকে বড়ই অপরাধী মনে হচ্ছে, যাকে আজ পর্যন্ত দেখিই নি তাকে কি করে ভালোবাসতে পারি।এর মাঝে এস.এস.সি রেসাল্ট দিয়ে আল্লাহ্‌র রহমতে দুজনেই ভালো রেসাল্ট করেছি।আর আমিও তাকে এখন ফিল করতে পারছি।তবে এর মাঝে বেশ নাটকীয় ভাবে আমাদের স্কাইপে ভিডিও চ্যাট হয়।তাকে দেখে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলি এতো সুন্দর কেউ হয় আর তাও এ আবার আমার ফ্রেন্ড? দুর্বলতা আমাকে গ্রাস করে নেয় তবে তা তাকে বোঝতে দেই নি ।কিন্তু এ অভিনয়টা আর পারছিলাম না তাকে এবার দূরে ঠেলে দিতে চাইছিলাম কিন্তু ও যেনো আমাকে প্রানপনে আঁকড়ে রেখেছে। আমি তো জানি এটা কোনদিনই বাস্তবে সম্ভব না ,আমাদের মাঝে রয়েছে বিশাল দূরত্ব ।এক সময় ভাবলাম এই সম্পর্কের এবার শেষ হবার দরকার অযথা একজনকে নিয়ে আমি খেলতে পারি না।কল দিইয়ে জানিয়ে দিলাম আপুকে সব কথা আর বলেছিলাম যেনো ভালো থাকে।তখনো বুঝতে পারি নাই এর সাথে আমার মন ও ভেঙে ফেলেছি।সব কিছু শুধু মাত্র হচ্ছে আমার মিথ্যার জালে ঘেরা এক সম্পর্কের কারনে যার জন্য নেহাকে কাছে টেনে নিতে পারছিলাম না। রাতের কালো আভা যেনো সরতেই চায় না আমার জীবন থেকে, বার বার মোবাইল এর দিকে তাকানো এই বুঝি মেসেজ এলো, রিং হচ্ছে-দৌড়ে গেলাম ওহ আজকাল স্বপ্নগুলোও আমাকে রেহাই দেয় না।এখন বুঝতে পারছি মেয়ে তোকে আমি কতোটা ভালোবেসে ফেলেছি, আর নিতে পারছি পেইন গুলো। অনেকদিন তো হলো নেই কোনো যোগাযোগ, আর নিজেকে দমিয়ে রাখতে পারলাম না। মোবাইলে ম্যাসেজ দিলাম রিপ্লে এলো না ,কল দিলাম কেও রিসিভ করলো না।আমি তো জানি আমার অভিমানী বন্ধুর অভিমান কতটুকু। সেদিন বিকেলে সবে মাত্র বের হলাম লাইব্রেরিতে যাবো বলে,মোবাইলে আচেনা নাম্বার থেকে কল এসেছে
রিসিভ করে হ্যালো কে
কোন শব্দ নেই
কে কথা বলো
আমি নে...
নেহা তুমি হ্যালো নেহা কেমন আছো আমার কল রিসিভ করো নি কেন এখনি আমাকে ভুলে গেলে,
ওইপাশ থেকে শুধু কান্নার শব্দ ছাড়া আর কিছুই শুনতে পেলাম না, আর এবার নিজেও পারলাম না চোখের জলকে আটকে রাখতে।আহ! কান্নার কি মহিমা কষ্টেও কাঁদা যায় আবার সুখেও।
এই তুমি আজ কান্না করছো কেন?
তুমি কাঁদছ বলে তাই
প্লিজ আর কান্না করো না ,
ওকে মিস কাদবো না
সম্পর্কের মাঝে যেন আবার জোড়া লেগে গেলো, তবে এখন আর আগের সেই নেহা নেই যাকে এতোদিন আমি দূরে রাখতে চাইতাম সে যেনো এখন আমাকেই সরিয়ে দিতে চাইছে।কল দিলে কল রিসিভ করে না, ম্যাসেজ এর নেই উত্তর আর একটু শাসন করলেই সাপের মতো ফুঁস করে উঠে যে আমাকে কোনদিন নরম গলায় কথা বলা ছাড়া কথাই বলে নি।জানি না কি হলো নেহার, আমি কিন্তু এবার তাকে সত্যিই ভালোবেসে ফেলেছি,কল্পনাতে নেহা ছাড়া আর কেও নেই তবে সেই মেয়েকেও যাকে আজও ভালোবাসি তাকেও ভুলতে পারি না।এভাবেই চলতে থাকে এক অনিশ্চিত সম্পর্ক।
সাল ২০১৪ জুন
এর মাঝে খুবই কম কথা হতো আমাদের। জুন এর কোন একদিন –নেহা আমরা কি একবারের জন্য দেখা করতে পারি! না তা কীভাবে সম্ভব,তুমি থাকো কোথায় আর আমি,আমার বাসা থেকে এতোদূরে যাওয়া না না পারবোনা ।আচ্ছা তোমাকে আসতে হবে না আমি যদি আসি তাহলে একদিন সময় দিতে পারবে, না তা পারবো না ।কেনো আমি যদি এতো দূর আসতে পারি তুমি একটু বের ও হতে পারবে না? বললাম না এসব সম্ভব নয় আর এ নিয়ে কথা বললে আর তোমার সাথে কথা বলবো না।আচ্ছা ওকে আর বলবো না।
মাসে ৩-৪ বার কথা হতো আর এখন আর কথাই হয় না কল দিলে সারাজীবনই বলে মোবাইল অফ আছে,আর এভাবেই বুঝি সব শেষ হয়ে যায়, মনের মাঝে গেঁথে গেলো এই কথাটা তাই ভাবতে থাকলাম এই বুঝি সব শেষ নিয়ত্তি আমাকে এইভাবে কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে । যখন তুমি চেয়েছিলে এই অধমকে বুঝি নি সেই সময়ের মূল্য আর আজ যখন তোমাকে প্রয়োজন আমার পাঁশে নেই তুমি।
“সেই তুমি কেনো অচেনা হলে
সেই তুমি কেনো এত দূরে গেলে চলে”

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার পোস্টে প্রথম প্লাসপ্রথম কমেন্ট দিয়ে ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে রইলাম। B-))

সামুর আঙিনায় স্বাগতম। :)

২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮

কেতকী পাতার নৌকা বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.