নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করব,মানবতার সমাজ গড়বো ইনশাআল্লাহ।

মোঃ হৃদয় মোল্লা

বিএসসি অনার্স(রসায়ন)নরসিংদী সরকারি কলেজ

মোঃ হৃদয় মোল্লা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ কি নিরাকার?

১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৬



আল্লাহ নিরাকার নন,তাঁর আকার আছে। তিনি শুনেন,দেখেন এবং কথা বলেন।তাঁর হাত,পা,চেহারা চোখ ইত্যাদি রয়েছে। তবে তাঁর সাথে সৃষ্টির কোনো কিছুই তুলনীয় নয়।আল্লাহ তা'আলা বলেন,"কোনো কিছুই তাঁর সদৃশ নয়,তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।"
(সুরা আশ-শূরা,১১)।

সুতরাং তাঁর আকারের সাথে কিছুর আকারের তুলনা করা যাবে না।
আল্লাহ বলেন,"সুতরাং তোমরা আল্লাহর কোনো সাদৃশ্য বর্ণনা করো না।"
(সুরা নাহল,৭৪)।

অতএব, আল্লাহর আকার আছে। তবে কোনো কিছুর সাথে তা তুলনীয় নয়।কুরআন ও সহিহ হাদিসে তাঁর আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার কোনো রূপক বা বিকৃত অর্থ করা যাবে না।বরং বলতে হবে তিনি তাঁর মতো। আল্লাহ তা'আলা ইহুদীদের বক্তব্য তুলে ধরেছেন এভাবে,"আর ইহুদীরা বলে,আল্লাহর হাত বন্ধ হয়ে গেছে এবং তাদের এ উক্তির কারণে তাদের উপর অভিশাপ করা হয়েছে ;বরং তাঁর (আল্লাহর) দুই হাতই প্রসারিত"
(সুরা মায়েদা,৬৪)।

অন্যত্র আল্লাহ বলেন, "হে ইবলিশ! আমি যাকে আমার দুই হাত দ্বারা সৃষ্টি করেছি তাকে সিজদা করতে তোমাকে কিসে বাঁধা দিল?
(সুরা ছোয়াদ,৭৫)।

আল্লাহ তা'আলা তাঁর পায়ের নলা সম্পর্কে বলেন, " সেদিন পায়ের নলা উন্মোচিত করা হবে এবং তাদেরকে(মুনাফিক) সিজদা করার জন্য বলা হবে।কিন্তু তাঁরা সিজদা করতে সক্ষম হবে না "
(সুরা কলম,৪২)।

হাদিসেও বহু স্থানে পায়ের কথা এসেছে। [১]

আল্লাহর চোখ সম্পর্কে এসেছে, তিনি মূসা(আ) কে লক্ষ্য করে বলেন, "আমি তোমার প্রতি আমার পক্ষ থেকে ভালোবাসা ঢেলে দিয়েছিলাম, যাতে তুমি আমার চোখের সামনে প্রতিপালিত হও"
(সুরা ত্বো-হা,৩৯)।

রাসুলুল্লাহ (সা) বলেন, "নিশ্চয়ই আল্লাহ অন্ধ নন।সাবধান! দাজ্জালের ডান চোখ কানা।তার চোখটা যেন ফুলে যাওয়া একটি আঙ্গুরের মতো।" [২]

আল্লাহ বলেন, "তোমরা যেদিকেই মুখ ফিরাও, সেদিকেই আল্লাহর চেহারা রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরিবেষ্টনকারী, পূর্ণ জ্ঞানবান"
(সুরা বাকারা,১১৫)।

অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, "ভূ-পৃষ্ঠের সবকিছুই ধ্বংসশীল।একমাত্র মহিমাময় ও মহানুভব আপনার পালনকর্তার চেহারা ব্যতীত"
(সুরা আর-রহমান,২৬-২৭)।

আল্লাহ তা'আলা মূসা (আ) এর সাথে কথা বলেছেন, "আর আল্লাহ মূসার সাথে কথা বলেছেন "
(সুরা নিসা,১৬৪)।

অন্যত্র বলেন,"মূসা যখন আমার নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত হলো,তখন তাঁর প্রতিপালক তাঁর সাথে কথা বলেছেন। তিনি তখন বললেন,হে আমার প্রতিপালক! আমাকে দর্শন দিন, আমি আপনাকে দেখবো।তখন আল্লাহ বলেন, তুমি আমাকে আদৌ দেখতে পাবে না"
(সুরা আ'রাফ,১৪৩)।

হাদিসেও এ মর্মে অনেক দলিল রয়েছে।[৩]

জারীর ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রা) হতে বর্ণিত,তিনি বলেন, একদা আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তিনি রাতে (পূর্ণিমার) চাঁদের দিকে তাকিয়ে বললেন: ঐ চাঁদকে তোমরা যেমন দেখছ, ঠিক তেমনি অচিরেই তোমাদের প্রতিপালককে তোমরা দেখতে পাবে। তাঁকে দেখতে তোমরা কোন ভিড়ের সম্মুখীন হবে না। কাজেই সূর্য উদয়ের এবং অস্ত যাওয়ার পূর্বের সালাত (শয়তানের প্রভাবমুক্ত হয়ে) আদায় করতে পারলে তোমরা তাই করবে। অতঃপর তিনি নিম্নোক্ত আয়াত পাঠ করলেন, ‘‘কাজেই তোমার প্রতিপালকের প্রশংসার তাসবীহ্ পাঠ কর সূর্যোদয়ের পূর্বে ও সূর্যাস্তের পূর্বে’’- (সূরাহ্ ক্বাফ ৫০/৩৯)।
ইসমাঈল (রহ.) বলেন, এর অর্থ হল- এমনভাবে আদায় করার চেষ্টা করবে যেন কখনো ছুটে না যায়।[৪]

সতর্কতা:
উক্ত আয়াত সমূহে আল্লাহর আকার প্রমাণিত হলেও একশ্রেণির স্বার্থান্বেষী আলেম রূপক অর্থ করে থাকেন। কুদরত, সত্তা ইত্যাদি অর্থ করেন।এটা আল্লাহর সিফাতকে বিকৃত করার শামিল।
ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) বলেন,
"তাঁর (আল্লাহর) হাত, মুখমণ্ডল এবং নফস রয়েছে।যেমন পবিত্র কুরআনে আল্লাহ উল্লেখ করেছেন। কুরআনে আল্লাহ তাঁর মুখমণ্ডল, হাত ও নফসের যে কথা উল্লেখ করেছেন, সেগুলো তাঁর গুণ। কিন্তু কারো সাথে সেগুলোর সাদৃশ্য নেই। আর একথা বলা যাবে না যে,তাঁর হাত অর্থ তাঁর কুদরত বা নে'মত।কারণ এতে আল্লাহর গুণকে বাতিল সাব্যস্ত করা হয়।আর এটা ক্বাদারিয়া ও মু'তাজিলাদের বক্তব্য। বরং কারো হাতের সাথে সাদৃশ্য ছাড়াই তাঁর হাত তাঁর গুণ। আর আল্লাহর রাগ ও সন্তুষ্টি কারো রাগ ও সন্তুষ্টির সাথে সাদৃশ্য ছাড়াই তাঁর দুটি সিফাত বা গুণ।
[আল ফিকহুল আকবার,পৃঃ৬৬-৬৭]

এতো অকাট্য প্রমাণ থাকার পরেও কি আপনি বলবেন, " আল্লাহ নিরাকার!?"

টীকা:
১.বুখারী,হা/৪৯১৯,২/৭৩১পৃঃ(ইফাবা হা/৪৫৫৮,৮/২৬৫পৃঃ),তাফসীর অধ্যায়;মিশকাত হা/৫৫৪২,পৃঃ৪৮৪;বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৫৩০৮,১০/৯৩ পৃঃ,"হাশরের বর্ণনা অনুচ্ছেদ ;বুখারী হা/৭৩৮৪,২/১০৯৮ পৃঃ,(ইফাবা হা/৬৮৮০,১০/৫৩৯পৃঃ),তাওহীদ অধ্যায়,অনুচ্ছেদ -৭;মুসলিম হা/২৮৪৮;মিশকাত হা/৫৬৯৫,পৃঃ৫০৫;মিশকাত বঙ্গানুবাদ হা/৫৪৫১,১০/১৭২ পৃঃ,'জান্নাত ও জাহান্নামের সৃষ্টি ' অনুচ্ছেদ।

২.সহিহ বুখারী হা/৩৪৩৯,১/৪৮৯পৃঃ(ইবাফা হা/৩১৯৭,৬/১২৯পৃঃ),'নবীদের ঘটনাবলী 'অধ্যায়,অনুচ্ছেদ -৪৮।

৩.ইবনু মাজাহ হা/১৯০।

৪.বুখারী হা/৫৫৪ ৫৭৩, ৪৮৫১, ৭৪৩৪, ৭৪৩৫,৭৪৩৬; মুসলিম ৫/৩৬, হাঃ ৬৩৩, আহমাদ ১৯২১১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫২১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫২৭)

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৪

জাহিদ হাসান বলেছেন: আল্লাহর আকার আছে নাকি নাই, এই নিয়েও মুসলিমদের মধ্যে একটা জিহাদী যুদ্ধ হয়ে যাক। :|

কি বলেন? কেমন হয় ?

নবীজি নুরের নাকি মাটির তৈরি তা নিয়া অলরেডি কিলাকিলি হচ্ছে । :D :D

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ভাই মোল্লা আসসালামু আলাইকুম। আল্লাহ নিরাকার তার স্বপক্ষে যুক্তিঃ

আল্লাহ্ ক্বুরআনে সুরা ইখলাস এ ২ নং আয়াতে বলেন- আল্লাহুস সামাদ অর্থাৎ “আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষি নন।”
আমরা বলতে জিহ্বা এর, শুনতে কান এর, দেখতে চোখ এর, ধরতে হাত এর মুখাপেক্ষি আর আল্লাহ দেখেন চোখ বাদে, তিঁনি ধরেন হাত বাদে, তিঁনি বলেন জিহ্বা বাদে, তিঁনি শুনেন কান বাদে। কেননা তাঁকে দেখতে চোখের,ধরতে হাতের প্রয়োজন হলে তো তিনি চোখ-হাতের মুখাপেক্ষী হয়ে যাবেন, নাউযুবিল্লাহ যা সুরা ইখলাস ২ নং আয়াতের বিপরীত হবে। তাঁকে কোনো জায়গা এর মুখাপেক্ষি করা যাবে না। তিনি জায়গা ছাড়াই উপস্থিত। জায়গা সৃষ্টির জন্য প্রয়োজন, স্রস্টার জন্য নয়। কেননা এক সময় ছিল যখন আল্লাহ ব্যতীত কোনো কিছুই ছিলনা।

আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী । তার জাত ও সিফাতের কোন তুলনা নাই ।তার জাত ও সিফাতের সাথে কাউকে সম্পৃক্ত করা শেরেক ।যার কোন মেছাল নাই ,তিনি বেমেছাল ও বেনজীর ।তাই তার কোন আকারও নেই ;কারণ মেছালের আকার আছে ।যার জিছিম নেই তার আকারও নেই।তার জিসিম বা শরীর নেই কারন জিসিমের লয় আছে ,তার লয় নেই ।তবে ফেরকায়ে মুজাছ্ছামাদের মতে ,আল্লাহর আকার আছে ,তারা ফেরকায়ে বাতিল বলে গণ্য ।
অতএব, তোমরা সব কিছু নিয়ে গবেষণা কর। কিন্তু আল্লাহর সত্ত্বা নিয়ে গবেষণা করো না।

আল্লাহ নিরাকার। কিছু মানুষের প্রশ্ন হতে পারে, এমন অনেক কিছুই আছে যার আকার নেই কিন্তু অস্তিত্ব আছে। যেমনঃ বাতাস, রাগ, ক্ষুধা, ইলম (জ্ঞান) ইত্যাদি। আল্লাহ নিরাকার' রাগ, বাতাস, ক্ষুধা, জ্ঞান নিরাকার, পার্থক্য কি? এর উত্তরে বলা যায় বলি, বাতাস, রাগ, ক্ষুধা, জ্ঞান ইত্যাদি হচ্ছে আল্লাহর সৃষ্টি। সৃষ্টির সাথে স্রষ্টার তুলনা হয় না। এছাড়াও বাতাস, রাগ, ক্ষুধা, জ্ঞান এসবের শুরু আছে, শেষও আছে, এদের অস্তিত্ব কোন একদিন বিলিন হয়ে যাবে কিন্তু আল্লাহ চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী।

সূরা আশ শুরার বঙ্গার্থ যথার্থ বলে মনে হয়নি।
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম। (সূরা আশ-শুরা) আয়াত ১১

আমি কোরআন সম্পর্কে বেশী জ্ঞান রাখিনা। তাই এ্ নিয়ে আমার সীমিত জ্ঞানে কিছু বলতেও চাইনা।
আল্লাহ আমাদের সহি বুঝ দান করুন। আমিন

১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০২

মোঃ হৃদয় মোল্লা বলেছেন: অন্ধ ব্যক্তিকে হাইকোর্ট দেখালেই কি না দেখালেই কি?
নবি (সা) বলেছেন কিয়ামাতের দিন মানুষ আল্লাহ দেখতে পাবে।
আকার না থাকলে কি দেখা যায় কোনো কিছু?
এখানে কিন্তু বলা হয় নাই আল্লাহর চেহারা, চোখ, পা মানুষের মতো। বরং আল্লাহর জন্য যেমন হওয়া দরকার সেগুলো তেমনই।
কারণ, কোনো কিছুই তার সদৃশ নয়।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

জাহিদ হাসান বলেছেন: আল্লাহর আকার আছে নাকি নাই এই জেনে মানুষের উপকার কী?
আপনার কোন উপকার হবে?

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৩

হাবিব ইমরান বলেছেন:


মুসলিমরা জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চা ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমাণে মাঠে নেমেছে। রাসুল স. নূরের তৈরি নাকি মাটির তৈরি এ নিয়ে ঝামেলা চলছেই, নামাযে আমিন জোরে বলবে নাকি আস্তে বলবে এটা নিয়েও কয়েকদফা মারামারি হয়ে গেছে, নামাজের পর মুনাজাত আছে নাকি নাই এটাও ঝামেলার অন্যতম ইস্যু, তারাবীহ আট রাকাত নাকি বিশ রাকাত এটা নিয়ে মারামারি রমজানের অন্যতম ইবাদতের মর্যাদা লাভ করেছে। এরকম হাজারো ছোটোখাটো ইস্যু নিয়ে মুসলিমরা নিজেদের মধ্যে জিহাদে শরিক হচ্ছে প্রতিনিয়ত। আর এ জন্যই সব জায়গায় মুসলিমরা মার খাচ্ছে বর্তমানে। অমুসলিমরা অনৈক্যের সুযোগ নিয়ে একচেটিয়া মেরে যাচ্ছে আর মুসলিমরা বিপরীতে তাদের ইহুদী নাসারা বলে ধৈর্য ধারণ করে যাচ্ছে, আর এটাই সান্ত্বনা দিচ্ছে দুনিয়া মুমিনদের জন্য জেলখানা, আর কাফেরদের জন্য জান্নাত। নিজের দোষে মার খাচ্ছে এটা কখনো স্বীকার করে না। মধ্যপ্রাচ্য পুরোটা আমেরিকা আর ইসরাইল শীয়া সুন্নীর বিভাজনে শেষ করে দিয়েছে। তুরষ্কে কামাল পাশা নামক এক সেনানায়ক দিয়ে ইসলামি খেলাফতের বিলুপ্তি ঘটিয়েছিলো ব্রিটিশরা। আর আমাদের জাতীয় কবি নজরুল তাকে নিয়ে কবিতা লিখেছেন,

ঐ ক্ষেপেছে পাগ্লী মায়ের দামাল ছেলে কামাল ভাই,
অসুর-পুরে শোর উঠেছে জোর্ সে সামাল-সামাল তাই !
. কামাল ! তু নে কামাল কিয়া ভাই !
হো হো কামাল ! তু নে কামাল কিয়া ভাই!


আবার এই মুসলিমরাই হেঁটে হেঁটে বলে বেড়ায় ইসলাম অত্যন্ত স্মার্ট আর পরিপূর্ণ ধর্ম। যদি পরিপূর্ণই হইলো তাহলে পরিপূর্ণ এসব বিধান নিয়ে মারামারি কেন? মতানৈক্য কেন?
সূরা মায়েদার ৩ নং আয়াতের সাথে বর্তমান পরিস্থিতি পুরাই অমিল।

আল্লাহর অস্তিত্ব নয়, বরং আল্লাহ যা পাঠিয়েছেন তা নিয়ে গবেষণা করলে জ্ঞান বিজ্ঞানে মুসলিমরা আবার এগিয়ে যাবে নিঃসন্দেহে।

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি ইট্টু ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে বলি ভায়া? কেউ ক্ষেপে যাবেন না যেন ;)

নির মানে জল, আকার মানে - আকৃতি,
নিরাকার মানে কি দাড়ায় তাহলে?
জলাকার!!! বা জল থেকে থেকে বিকশিত আকার বা সৃষ্টি !

আবার আরেকটা আয়াতেও কিন্তু এর সাথে অর্থপূর্ণভাবে মিলে যায়-
নিশ্চয়ই আমি জল থেকেই সকল সৃষ্টির বিকাশ করেছি।

মুক্ত আলোচনার জন্য উত্থাপিত হাইপো :) অনুসিদ্ধান্ত নয়।
ভাবনাটা কেমন???

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হৃদয় ভাই, নরসিংদীর কোথায় আপনি থাকেন? আমি মাধবদীর পাবলিক।

৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী আল্লাহ নিরাকার।

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.