নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজাকার এবং সুশীল মুক্ত বাংলাদেশ চাই

ধর্ম কারার প্রাচীরে বজ্র হানো...

পঙ্খিরাজ

“…… we were told to kill the hindus and Kafirs (non-believer in God). One day in June, we cordoned a village and were ordered to kill the Kafirs in that area. We found all the village women reciting from the Holy Quran, and the men holding special congregational prayers seeking God’s mercy. But they were unlucky. Our commanding officer ordered us not to waste any time.” Confession of a Pakistani Soldier

পঙ্খিরাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামাতে মওদুদীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম এবং আমাদের ইসলামী আন্দোলন

০৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:৩৫



তিনি এটিএম আজহারুল ইসলাম, গ্রাম বালুয়াভাটা প্রফেসরপাড়া, থানা বদরগঞ্জ, জেলা রংপুর। জামায়েতে মওদুদীর বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল। বাংলাদেশের ইসলামী আন্দোলনের প্রথম সারির নেতা। যিনি প্রতি মূহুর্তে হুংকার দিচ্ছেন সরকারকে, ৭১' এর মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের মানে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।19 এপ্রিল 2010 এক সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে সরকার দেশকে বিভক্ত করতে চাইছে।



২৬ শে মার্চ ২০১০ তারিখে মানবতা বিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন টিম যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের প্রমানিত তথ্য প্রমান আছে এবং তার মনে করছে ১৯৭১ সালের বাংগালী নিধন যজ্ঞের কেন্দ্রে যারা ছিলেন এমন ৩৬ জনের নাম প্রকাশ করে। মাননীয় নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম তাদের মধ্যে একজন। আসুন ফিরে দেখি একাত্তর। ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ পর্যায়ের এ নেতা কতটা রক্ত ঝরিয়ে ছিলেন তার প্রিয় দেশ মাতৃকার। সাদা পাঞ্জাবী আর টুপির মুখোশের আড়ালে লুকিয়েরা মুখটা কতটা হিংস্র হতে পারে আপনার বোধ সেটুকু হয়তো স্পর্ষ করতে পারবে না। আসুন দেখি কতটা ধারালো নখরে আচড়ে দিয়েছিলেন এদেশের বুক।



মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাঙালি নিধনে পাক বাহিনীর সহায়তায় গঠিত কুখ্যাত রাজাকার, আল-বদর বাহিনীর নেতৃস্থানীয়দের অন্যতম বর্তমানে জমায়েতে মওদুদীর নেতাদের একজন এটিএম আজহারুল ইসলাম। রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলার লোহানীপাড়ার বাসিন্দা এটিএম আজহারুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের সময় ধর্মব্যবসায়ী জমায়েতে মওদুদীর ক্যাডারভিত্তিক অঙ্গসংগঠন ছাত্রসংঘের (বর্তমানে ছাত্রশিবির) জেলা কমিটির সভাপতি ছাড়াও আল-বদর বাহিনীর রংপুর শাখার কমান্ডার নিযুক্ত হন। এ এস এম সামছুল আরেফিনের লেখা মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান বইয়ের ৪২৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে জনাব আজহার আলবদর বাহিনীর রাজশাহী জেলা শাখার প্রধান ছিলেন। রংপুরের কারমাইকেল কলেজের ৬ শিক্ষক এবং ১ শিক্ষক-পত্নীকে হত্যায় নেতৃত্ব দিয়ে রংপুরকে এক আতঙ্কের জনপদে রূপ দেন এটিএম আজহারুল ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্থান স্বরাষ্ট দপ্তরের ফোর্টনাইটলি সিক্রেট রিপোর্ট অন দ্য সিচুয়েশন ইন ইস্ট পাকিস্তানে এ টি এম আজহার মুক্তিযোদ্ধাদের শায়েস্তা করতে তৎপর ছিলেন বলে উল্লেখ আছে।



মুক্তিযোদ্ধাদের দেয়া তথ্য মতে, মুক্তিযুদ্ধের সময় আজহারুল ইসলাম ৭০ জনের একটি সশস্ত্র আল-বদর স্কোয়াডের নেতৃত্ব দিতেন।সেই স্কোয়াডের ঘাঁটি ছিল রংপুরের টাউন হল এলাকায়। উল্লেখ্য ১৯৭১ সালের ১৭ আগস্ট পাকিস্তানি বাহিনী তাদের এ দেশীয় দোসর ধর্মব্যবসায়ী জমায়েতে মওদুদী সৃষ্ট সশস্ত্র সংগঠন আল-বদরকে মিলিশিয়া বাহিনীর স্বীকৃতি দেয়। এ উপলক্ষে ওইদিন আলবদর বাহিনী দেশের বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশের আয়োজন করে। এরই অংশ হিসেবে রংপুর সদরে আয়োজিত আলবদর বাহিনীর সভায় সভাপতিত্ব করেন এটিএম আজহারুল ইসলাম। (সূত্র : দৈনিক সংগ্রাম, ১৮ আগস্ট, ১৯৭১)। সভায় আজহারুল ইসলাম এবং তার সহযোগীরা বাঙালির রক্ত পানের শপথ নেয় বলে সভাস্থলে উপস্থিত একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী বিভিন্ন সময় সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজহারুল এবং তার সহযোগীরা পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তাদের মনোরঞ্জনের জন্য ভয়-ভীতি দেখিয়ে এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের, এমন কি অপেক্ষাকৃত নিরীহ মুসলিম পরিবারের সুন্দরী তরুণী এবং গৃহবধূদের ধরে এনে সরবরাহ করতেন।



১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে আলবদর কমান্ডার আজহারুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত এক অভিযানে রংপুরের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ কারমাইকেল কলেজের ৬ শিক্ষক এবং ১ শিক্ষক-পত্নীকে তুলে আনা হয়। তারা হলেন রসায়ন বিভাগের প্রভাষক কালাচাঁদ রায়, গণিতের প্রভাষক চিত্তরঞ্জন রায়, দর্শনের প্রভাষক সুনীল বরণ চক্রবর্তী, বাংলার প্রভাষক রামকৃষ্ণ অধিকারী, উর্দু বিভাগের শাহ সোলায়মান আলী ও রসায়নের আবদুর রহমান এবং কালাচাঁদ রায়ের স্ত্রী (নাম জানা যায়নি)। ওই সময়কার ছাত্রনেতা রফিকুল ইসলাম এবং তার ভাই সাখাওয়াত রাঙ্গা (বর্তমানে জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক) এবং রংপুরের অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধার তথ্য মতে, আজহারুলের উপস্থিতিতে এবং নির্দেশে তার সহযোগী আলবদর সদস্যরা রংপুরের সর্বমহলে সমাদৃত ওই ৭ জনকে কলেজের পার্শ্ববর্তী দমদমা এলাকায় নিয়ে বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে নির্মম নির্যাতনের পর ব্রাশফায়ারে মৃত্যু নিশ্চিত করে। এ ঘটনায় আতঙ্কে শিউরে ওঠে সমগ্র রংপুরবাসী। প্রত্যক্ষদর্শী একজন মুক্তিযোদ্ধা জানান, ‘নিহত শিক্ষকদের বীভৎস লাশ যারা দেখেছেন, তাদের কাছে আজহারুল মানুষরূপী এক নরপিশাচ হিসেবে চিহ্নিত।’



১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের দিকে বাঙালির বিজয় নিশ্চিত হতে থাকলে আজহারুল ইসলাম রংপুর ছেড়ে চলে আসেন ঢাকায়। এরপর মেতে ওঠেন ইতিহাসের আরেক নৃশংস ও জঘন্যতম হত্যাযজ্ঞে।উল্লেখ্য শান্তি কমিটি, রাজাকার বাহিনী প্রভৃতি দিয়েও কোনোভাবে যখন পরাজয় ঠেকিয়ে রাখতে পারছিলো না পাক বাহিনী, তখন ঠিক পরাজয়ের প্রাক্কালে বাঙ্গালী জাতিকে ধ্বংস করে দেওয়ার অন্যতম উপায় হিসেবে গেস্টাপো বাহিনীর কায়দায় তারা মেতে ওঠে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডে। আর সেকারণেই গঠিত হয় আল-বদর আল-শামস বাহিনী। যার পূর্ণ নেতৃত্বে ছিলো জামায়াত ইসলামী। এবং যাদের প্রধান কাজ ছিলো পাকিস্তানি জেনারেল রাও ফরমান আলীর সঙ্গে বৈঠক করে বুদ্ধিজীবী হত্যার নীল নকশা প্রণয়ন করা। দেশের প্রখ্যাত লেখক, সাংবাদিক, অধ্যাপক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী, আইনজীবী, ক্রীড়াবিদ ও সমাজকর্মীসহ বিভিন্ন পেশার শত শত বুদ্ধিজীবী হত্যার জন্য দায়ী এই আল-বদর বাহিনী। আজহারুল, নিজামী ও মুজাহিদ গংয়ের নেতৃত্বে দেশবরেণ্য বুদ্ধিজীবীদের ধরে ধরে মোহাম্মদপুরের ফিজিক্যাল ট্রেনিং কলেজে স্থাপিত টর্চার সেলে নিয়ে চালানো হতো অকথ্য নির্যাতন। সেখান থেকে তাদের নিয়ে হত্যা করা হতো রায়েরবাজারের বধ্যভূমিতে। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের দিন নরঘাতক আজহার তার অন্য কয়েকজন সহযোগীর সঙ্গে পাকিস্তানে পালিয়ে যান। সেখান থেকে পাড়ি জমান সৌদি আরব। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরবর্তী অনুকূল পরিস্থিতিতে দেশে ফিরে আসেন আজহারুল। ১৯৭৭ সাল থেকে আবারো প্রকাশ্যে সক্রিয় হন জামায়াতের রাজনীতিতে। তবে ১৯৭১-এর অপকর্মের জের ধরে আজহারুল ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত নিজ জেলা রংপুরে আসতে পারতেন না। দৈনিক সমকাল, ১৮ ডিসেম্বর, ২০০৮

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১১/-৩

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:২১

ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: সব শুয়োরই মোটামুটি চৌদিদের আশ্রয়-খানাদিনা পাইসে। আল্লাহ তেল দেওয়ারও আর কোন দেশ পাইল না এই অশিক্ষিত কুকুরদের ছাড়া।

২| ০৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:২৪

াহো বলেছেন: গোলাম আযম

[১] ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ শত্রুমুক্ত হলে গোলাম আযম পাকিস্তানে বসে মাহমুদ আলী ও খাজা খয়েরউদ্দীনের মতো দেশদ্রোহীর সঙ্গে মিলিত হয়ে পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি নামে একটি সংগঠনের সূচনা করেন এবং বিভিন্ন দেশে পূর্ব পাকিস্তান পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন গড়ে তোলার আয়োজন করেন। তিনি এই উদ্দেশ্যে দীর্ঘকাল পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর আমির বলে নিজের পরিচয় দিতেন।

[২] ১৯৭২ সালে গোলাম আযম লন্ডনে ‘পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি’ গঠন করেন এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্র উচ্ছেদ করে আবার এই ভূখণ্ডকে পাকিস্তানের অংশে পরিণত করার ষড়যন্ত্র করেন। ১৯৭৩-এ ম্যানচেস্টারে অনুষ্ঠিত ফেডারেশন অফ স্টুডেন্‌টস ইসলামিক সোসাইটিজের বার্ষিক সম্মেলনে এবং লেসটারে অনুষ্ঠিত ইউ কে ইসলামিক কমিশনের বার্ষিক সভায় তিনি বাংলাদেশবিরোধী বক্তৃতা দেন। ১৯৭৪-এ মাহমুদ আলীসহ কয়েকজন পাকিস্তানিকে নিয়ে তিনি পূর্ব লন্ডনে পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটির এক বৈঠক করেন। বাংলাদেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে দেখে এই সভায় স্থির হয় যে, তাঁরা এখন থেকে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান নিয়ে একটি কনফেডারেশন গঠনের আন্দোলন করবেন। এই সভায় গোলাম আযম ঝুঁকি নিয়ে হলেও বাংলাদেশে ফিরে অভ্যন্তর থেকে ‘কাজ চালানোর’ প্রয়োজনীয়তা ব্যক্ত করেন। ১৯৭৭-এ লন্ডনের হোলি ট্রিনিটি চার্চ কলেজে অনুষ্ঠিত একটি সভায় তিনি এ কথারই পুনরাবৃত্তি করেন এবং সেই উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য পাকিস্তানি পাসপোর্ট ও বাংলাদেশি ভিসা নিয়ে ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশে আগমন করেন।

[৩] ১৯৭২ সালের ডিসেম্বরে গোলাম আযম রিয়াদে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ইসলামি যুব সম্মেলনে যোগদান করেন এবং পূর্ব পাকিস্তান পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সকল মুসলিম রাষ্ট্রের সাহায্য প্রার্থনা করেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত তিনি সাতবার সউদি বাদশাহ্‌র সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি না দেওয়ার আহ্বান জানান এবং কখনো তিনি বাদশাহ্‌কে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করতে ও কখনো বাংলাদেশকে আর্থিক বা বৈষয়িক সাহায্য না দিতে অনুরোধ করেন। ১৯৭৪ সালে রাবেতায়ে আলমে ইসলামির উদ্যোগে মক্কায় অনুষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এবং ১৯৭৭ সালে কিং আবদুল আজিজ ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত একটি সভায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বক্তৃতা করেন।

[৪] অনুরূপভাবে গোলাম আযম ১৯৭৩ সালে বেনগাজিতে অনুষ্ঠিত ইসলামি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনে আগত প্রতিনিধিদের কাছে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি না দেওয়ার জন্য লবিং করেন। একই বছরে ত্রিপলিতে অনুষ্ঠিত ইসলামি যুব সম্মেলনে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে হানিকর বক্তব্য উপস্থাপন করেন।

[৫] ১৯৭৩ সালে গোলাম আযম মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত মুসলিম স্টুডেনটস অ্যাসোসিয়েশন অফ আমেরিকা অ্যান্ড কানাডার বার্ষিক সম্মেলনে বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানভুক্ত করার জন্য সবাইকে কাজ করতে আহ্বান জানান।

[৬] ১৯৭৭ সালে গোলাম আযম ইসতামবুলে অনুষ্ঠিত ইসলামিক ফেডারেশন অফ স্টুডেনটস অরগানাইজেশনের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশবিরোধী বক্তৃতা করেন।


১. Click This Link

২.http://www.sachalayatan.com/tanveer/13238

৩,http://www.bangladesh-71.info/index.php?option=com_content&view=category&id=40&Itemid=57

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:২৫

মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: প্লাস

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০৪

ভিজামন বলেছেন: প্লাস

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৮

ত্রিশোনকু বলেছেন: প্লাস।

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৯

টর্‌মেণ্টর্‌ বিষু বলেছেন: প্লাস। এই রাজাকারগুলোকে জনসম্মুখে গুলি করে মারা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.