![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুণীজনেরা বলেন, ব্লগ লেখা মানে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আমার অনেক মোষ তাড়ানোর ইচ্ছা আছে। সমাজের অসঙ্গতি দেখলে মনটা বিদ্রোহ করতে চায়। উপায় না দেখে তখন মোষ তাড়ানোর চেষ্টা করি। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়। কারন , ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর। ব্যস্ততার ফাঁকে চেষ্টা থাকবে ব্লগে সচল থাকার।
পরম করুনাময় মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে গত ১৩ আগস্ট ২০১২ তারিখে আমি এক পুত্র সন্তানের জনক হয়েছি। এ বাবুটা জন্মের সময় তার মায়ের পাশাপাশি বাবাকেও কম কষ্ট দেয়নি। কেউ হয়তো অবাক হয়ে ভাবছেন সন্তান জন্মদানে তো মায়ের ই সব কষ্ট, বাবার আবার কষ্ট কিসের। তাহলে সামান্য একটু বিবরণ দিই।
তখন ছিল পবিত্র রমজান মাস। ঈদের অল্প কিছুদিন বাকি। ১২ তারিখে রাত দুইটায় স্ত্রীর পেইন উঠে। তবে গত কয়েকদিন যাবত তার এরকম ছোট খাট পেইন উঠে আবার সেরে যেত। ডাক্তার তাকে বলেছে যখন ব্যাথা অসহ্য মনে হবে তখন হাসপাতালে চলে আসতে। হাসপাতালটি মিরপুরের বাসা থেকে বেশি দূরে নয়। তাই এ নিয়ে তেমন ভাবনা ছিলোনা আমার ও । কিন্তু আল্লাহ মেয়েদের ব্যথা সহ্য করার এক আশ্চর্য ক্ষমতা দিয়েছেন। আমার স্ত্রীর সহ্য ক্ষমতা মনে হল আরও কয়েক গুণ বেশি। সে ডাক্তারের কথা কে বাইবেলের বানী ভেবে ব্যাথা সহ্য করে অপেক্ষা করছিল কখন তা আরও অসহ্য হবে! আমি বললাম, গাড়ি ডেকে নিয়ে আসি। আমাকে সে বাধা দিয়ে বলল। না, যাওয়ার দরকার নাই। আমার ব্যাথা এমনিতেই কমে যাবে। এরকম মাঝে মাঝেই হয়, চিন্তা করোনা। এভাবে অপেক্ষা করতে করতে এক ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও ব্যাথা কমার কোন লক্ষণ দেখলাম না। তখন স্ত্রীর কথা উপেক্ষা করে বের হয়ে পড়ি গাড়ি খোঁজার সন্ধানে। ততোক্ষণে মসজিদের মাইক থেকে সেহরির জন্য ডাকাডাকি শুরু হয়ে গেছে। আমার শাশুড়ি বলে সেহরি খেয়ে যাও। আমি সেহরির তোয়াক্কা না করে দ্রুত বেরিয়ে পড়ি। এত রাতে গাড়ি কি পাওয়া যাবে? তাও আবার এখন সেহরি খাওয়ার সময়। সৌভাগ্য ক্রমে একটা ট্যাক্সি ক্যাব পেয়ে যাই রাস্তার মোড়ে। ওটা তে করি চলে আসি হাসপাতালে।
কিন্তু হাসপাতালে কোন কাক পক্ষীর ও আওয়াজ পাচ্ছিলাম না। দরজা ধাক্কা ধাক্কি করে এক ডিউটি নার্সের ঘুম ভাঙ্গালাম। ডাক্তারের বাসায় নার্স ফোন করে জানালেন একটা জরুরি রোগী এসেছে। ডাক্তারদের কোয়ার্টার হাসপাতালের কাছাকাছি হলেও তিনি আসতে সময় নিলেন বেশ। এ দিকে নার্স সিজারের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেললেন।
ডাক্তার এসে পরীক্ষা করে আমাকে বললেন- আপনারা অনেক লেট করে ফেলেছেন। এখন কিছুই বলা যাচ্ছেনা। তাড়াতাড়ি রক্তের ব্যবস্থা করেন। শুনে আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। কি বলছে ডাক্তার এসব। এ অসময়ে রক্তের ব্যবস্থা করতে অনেক ছোটা ছুটি আর ফোন করে নিকটস্থ ব্ল্যাড ব্যাংক থেকে রক্তের ব্যবস্থা ও করলাম। ক্রস ম্যাচিং করে রক্ত নিয়ে আস্তে একটু সময় লেগে গেল। আমার সব প্রস্তুতি ছিল, কিন্তু এ রকম অসময়ের জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। ওই দিকে ওটি থেকে বার বার আমাকে ফোন দিচ্ছিল , রক্ত ছাড়া তারা অপারেশন শুরু করতে ভয় পাচ্ছেন। ঘড়িতে সাড়ে পাঁচটা বেজে গেল। অনেক দেরি হয়ে যাচ্ছে। আমি রক্তের ব্যাগ হাতে পেয়েই দ্রুত চলে আসি ওটি তে। ডাক্তারকে কেন যেন খুব কনফিউজড আর ভীতু মনে হল। সে দেখি বার বার ফোনে সিনিয়র কারো সাথে পরামর্শ করছে। পরে আমাকে বলল – বাচ্চার সাইজ বড় হয়ে গিয়ে ইউটেরাস ফেটে যাওয়ার মত অবস্থা হয়েছে। দুই জনের কারোর অবস্থাই ভাল নয়। আপনার স্ত্রীর জরায়ু হয়ত কেটে ফেলে দেওয়া লাগতে পারে জীবন বাঁচাতে। আমার কাছ থেকে তিনি লিখিত সম্মতি অর্থাৎ বন্ড সাইন করিয়ে নিলেন। নিজেকে এত অসহায় আমাকে আর কখনো মনে হয়নি। মনে মনে আল্লাহ কে বললাম- ‘হে আল্লাহ , তুমি প্রয়োজনে আমাকে উঠিয়ে নাও, তারপরও দুই জনকে বাঁচিয়ে রাখো'; ভেতরে অপারেশন চলছে আর এ দিকে আমার ভেতর চলছে উৎকণ্ঠার টর্নেডো। সেদিনের কথা মনে হলে আজও আমার মাথার ভেতরটা চক্কর দিয়ে উঠে। আমার অপেক্ষার পালা যেন আর শেষ হয়না। এত সময় তো লাগার কথা নয়। না না , আমি কিছু ভাবতে চাইনা। আমার তখন মনে হচ্ছে চোখের সামনে পুরো হাসপাতালটাই যেন ঘুরছে। খানিক পর ওটি থেকে নার্স বের হয়ে আসলেন একটা বাচ্চা কোলে নিয়ে। আমার আশংকা তখনো কাটেনি। নার্স বললেন, আপনার পুত্র সন্তান হয়েছে; নেন বিসমিল্লাহ্ বলে কোলে নেন। পেছনে ডাক্তার ও বের হয়ে আসলেন। আমি উদ্বেগের সাথে ডাক্তারকে বললাম- মায়ের কি অবস্থা ? ডাক্তার বললেন – ' ভাল, তবে জরায়ুর ভেতর প্যাঁচ লেগে যাওয়াতে সব ঠিক করে সেলাই দিতে সময় বেশি লেগেছে। চিন্তার কিছু নেই, একটু সময় লাগবে ভাল হতে' ; শুনে আমার বুকের উপর থেকে যেন দশ মণ ওজনের একটা পাথর সরে গেল। পরম প্রশান্তিতে বুকে জড়িয়ে ধরে থাকলাম আমার সাত রাজার ধন বাবুটাকে। এরপর বাচ্চার জন্য গুড়ো দুধের ব্যবস্থা করতে গিয়ে আবার দ্বিতীয় অগ্নি পরীক্ষার সম্মুখীন হলাম। রোজার মধ্যে নয়টা দশটার আগে কোন দোকান খোলে না ঢাকা শহরে। পরে কিভাবে ম্যানেজ করেছি গুঁড়ো দুধ সে প্রসঙ্গ আর এখানে আনতে চাইছি না। তবে আমার নব জাতক বাচ্চাটা জন্মের পরও দুই ঘণ্টা অভুক্ত ছিল। কারণ বাচ্চার মায়ের শারীরিক কন্ডিশন তখন ছিল নাজুক।
আল্লাহর মেহের বানীতে বাচ্চার মা আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে উঠে। ঈদের আগের দিন রাতে তারা হাসপাতাল থেকে ছাড়া পায়। ভাগ্যিস এবার রোজা ৩০ টা হয়েছিল। নইলে আমাদের ঈদ কাটাতে হত হাসপাতালে।
আশা করি যারা ভবিষ্যতে বাবা হবেন তারা এ থেকে শিক্ষা নিবেন। এখন আসি আসল কথায়। এ মাসের ১৩ তারিখে আমার সোনা বাবুর পাঁচ মাস পূর্ণ হবে। তার মা নিক নেম রেখেছে- ফারদিন। চিন্তা করতেছি ওর নামে সামুতে একটা আই ডি খুলব। বড় হয়ে ব্লগিং করবে। ছোট নাম তো রাখা হল। এখন দরকার একটা সুন্দর অর্থবহ বড় নাম। সুপ্রিয় সহ ব্লগারদের হেল্প চাইছি। প্লিজ ভাল কিছু নাম প্রস্তাব করুণ। কারণ দেশে গিয়ে আকিকা দিতে হবে না? কেউ ফান করবেন না প্লিজ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪০
এম ই জাভেদ বলেছেন: এটা তো নামের শুরু, পরেরটা তো বলেন নাই।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৮
আফিফা মারজানা বলেছেন: আপনার নামের সাথে মিলিয়ে জাবির বিন জাভেদ রাখতে পারেন ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪১
এম ই জাভেদ বলেছেন: পছন্দ হওয়ার মত নাম, বিবেচনায় থাকল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩১
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ফারদিন সুন্দর নাম!
কিছু ডাকনাম প্রস্তাব করলাম:
ডাকনাম কাব্য হোক?
(অথবা)
ব্যক্তিগত কয়েকটি পছন্দের নাম:
অরণ্য, ধূসর, আবির, সুহৃদ !!
বাবা সামুর পুত্র ও সামুতে নিক করবে:
তাই নাম হতে পারে: সামশ !!
ভালো লাগলে জানাবেন আর মিষ্টি খাওয়াবেন, ভালো না লাগলে মাফ করে দিবেন! তবে আপনার সুইট বাবুর জন্যে আদর ও কোটি শুভকামনা !! আরো ছবি দিবেন পরে.....
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: ভাই আপনার দেওয়া ডাক নাম গুলো খুব সুন্দর। কিন্তু ওটার কোটা তো মা নিয়ে নিয়েছে। আমি তো দিক ভ্রান্ত কর্তৃক বিভ্রান্ত হইয়া গেলাম। বড় নাম মানে আসল নাম কিছু বললে খুশি হব। সামুর নিক না হয় আপনারটা রাখলাম। এখানে তো উরাধুরা নিকের অভাব নাই। মাইন্ড কইরেন না আবার।
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪
আফিফা মারজানা বলেছেন: আরে নামের শুরু না ।আগে পরে কিছু নাই !মুহাম্মাদ ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: এত ছোট নাম ? না আফা , পরে স্কুলে ভর্তি করতে সমস্যা হইব
আপনার নামটা ও দারুন - আফিফা মারজানা।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: মৃদুল ইসলাম/ইমরান জায়েদ
এম.ই. জায়েদ ??
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
এম ই জাভেদ বলেছেন:
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫২
আফিফা মারজানা বলেছেন: যাকওয়ান বিন জাভেদ
জারীফ বিন জাভেদ
আদনান
আফনান
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
এম ই জাভেদ বলেছেন: জারিফ বিন জাভেদ - ভাল কিন্তু আমি ওর নামে ভাগ বসানো সমীচীন হবে কিনা চিন্তার বিষয় । ভেবে দেখি। থ্যাংকস আপু।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৪
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: মৃদুল ইসলাম মানে কী? আকাশ রহমান, পবন হাসান যতসব অর্থহীন নাম!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
এম ই জাভেদ বলেছেন:
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৭
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: মাহবুব ই জারিফ, মুহাম্মদ ইমরান জারিফ, মুহাম্মদ শরিফ জামান
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: মাঝ খানের নামটা বিবেচনায় নিলুম- অনেক অনেক ধন্যবাদ
আর শুভ কামনা আপনার জন্য।
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০০
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: ফারদিন জাভেদ।
ডাক নাম আলাদা না রাখার সুবিধা বেশী।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: কি কি সুবিধা ? জানি না তো ?
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৪
মানুষ বলেছেন: যেহেতু পবিত্র রমজান মাসে আপনার সন্তানের জন্ম সেহেতু তার নাম রমজান রাখতে পারেন!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
এম ই জাভেদ বলেছেন: এ নামের লোকজন ভিলেন টাইপের হয়, রাখা যাবে না।
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৬
অযুত বলেছেন: আল্লাহর নামে নাম রাখতে চাইলে দেখুন।
View this link
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
এম ই জাভেদ বলেছেন: ভাই পোস্ট টা প্রিয় তে নিয়ে রাখলাম। তবে এগুলো তো আল্লাহর
নাম । বান্দার নাম এর সাথে মিলিয়ে রাখতে হলে আলেমের সরনাপন্ন হতে হবে। আমার আরবি জ্ঞান সীমিত। তবে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি। ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১২
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন:
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: ফাহিম নামটা আমার ও খুব পছন্দ। কিন্তু ছোট নামের কোটা শেষ । বড় নাম দরকার ভাই। নাম প্রস্তাবনার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
এম . এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: অনেক সুন্দর বেবিটার জন্য দোয়া রইল। নাম ওনার আম্মার উপর দেওয়ার দ্বায়িত্ব দেন
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: ওর মা ছোট নাম রেখেই দায়িত্ব খালাশ। আমার উপর পড়েছে বাকিটা রাখার। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আর শুভ কামনা।
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১০
সুলাইমান হাসান বলেছেন: আমার নামটা কেমন?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনার নাম ভাল , কিন্তু আমার বাবুটা তো ছোট। বড় মানুষের নাম রাখি ক্যাম্নে।
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩
এন এফ এস বলেছেন: সরফরয বিন আহমদ সফিউল্লাহ ইবনে আরফাদ উল আব্বাস বিনতে বখতিয়ার মুহম্মদ খলজি!
নামটা কেমুন?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: পিকাসোর নাম আরও বড়
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: বিসাল বড় ছাইজের শুভ কামনা ছাড়া দেয়ার কিছু নাই ।
অনেক বড় হোক "ফারদিন"
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: হিমু যখন আশীর্বাদ করে তা কখনো বিফলে যায়না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: ডাক নামে সবাই চিনে। ভাল/বড় নাম মানুষের এত মনে থাকে না। তাই বড় নামের অংশ হওয়া উচিত ডাক নাম, এটা অবশ্য আমার মত। কর্মস্হলে ভাল/বড় নামেই তো চিনবে সবাই।
ফারদিন আপনার স্ত্রীর দেয়া নাম আর জাভেদ আপনার নামের অংশ। তাই আমার প্রস্তাব ছিল ফারদিন জাভেদ । সবাই ফারদিন নামেই ডাকুক। তাও দেখবেন অফিসে অনেকে লাস্ট নাম/ মি: জাভেদ বলেই ডাকবে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫১
এম ই জাভেদ বলেছেন: তাহলে তো সর্বনাশ আফা। আমার একটা বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা বলি তবে । আমার এক বন্ধুর নাম কবির। তার বাবার নামের শেষেও কবির , এটা আমার জানা ছিলোনা। তো একদিন বন্ধুর বাসায় গিয়ে বললাম কবির বাসায় আছো । কে? বলে বের হয়ে আসল আমার বন্ধুর বাবা।
আমি এ রকম বিব্রত অবস্থায় পড়তে চাইনা। তবে নাম পছন্দ হয়েছে। আপনাকে ধনিয়া পাতা।
১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
আফিফা মারজানা বলেছেন: জারিফ বিন জাভেদ মানে জাভেদের ছেলে জারীফ
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: জি আফা , আমি জানি এটা। অনেকটা ওসামা বিন লাদেনের মত আর কি? এই ধরনের নাম আরবরা রাখে। আপনার নামটাও মনে ধরেছে। বাবুর মা এবং অন্যান্য মুরুব্বীদের কাছে আপনাদের দেওয়া নাম গুলো প্রস্তাব করব। তার পর দেখি সর্ব সম্মতি ক্রমে যে নামের পক্ষে ভোট বেশি পড়বে সেটা জয় যুক্ত হবে। আমি আবার খুব গণতন্ত্রমনা এক জন একনায়ক স্বামী কিনা !
১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
রাইসুল সাগর বলেছেন: ভাই নাম কি রাইখা ফালাইছেন । ভাতিজা দেখতে ঠিক আমার মত। এক কাম করেন আমার নামে নাম রাখেন । রাইসুল সাগরের ভাতিজা রাইসুল সাগর তাইলে পুরা নাম কইয়া ফালাই
রাইসুল ইসলাম (মানে হল আল্লাহর যোদ্ধা) সাগর হল সমুদ্র তাইলে পুরা মানে দাঁড়ায় আল্লাহর যোদ্ধাদের সমুদ্র।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪২
এম ই জাভেদ বলেছেন: চাচা ভাতিজা এক নাম হইলে সমস্যা না?
২০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮
রাইসুল সাগর বলেছেন: লেখক বলেছেন: চাচা ভাতিজা এক নাম হইলে সমস্যা না?
না কুন সমস্যা নাই।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৪
এম ই জাভেদ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৭
আফিফা মারজানা বলেছেন: আমার ছেলের নাম মুহাম্মাদ ।আর আমার কাছে কেউ নাম চাইলেও এই নামটাই বলি ।