![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুণীজনেরা বলেন, ব্লগ লেখা মানে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আমার অনেক মোষ তাড়ানোর ইচ্ছা আছে। সমাজের অসঙ্গতি দেখলে মনটা বিদ্রোহ করতে চায়। উপায় না দেখে তখন মোষ তাড়ানোর চেষ্টা করি। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়। কারন , ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর। ব্যস্ততার ফাঁকে চেষ্টা থাকবে ব্লগে সচল থাকার।
ছোট বেলায় খুব বইয়ের পোকা ছিলাম আমি । একেবারে বুক ওয়ার্ম যাকে বলে আর কি। পাঠ্য পুস্তকের পাশাপাশি সময় পেলেই কোন না কোন গল্পের বই নিয়ে বসে যেতাম। একবার কোন বই নিয়ে বসলে ওটা শেষ না হওয়া অবধি দুদণ্ড স্বস্তি মিলত না মনে। কর্ম জীবনে এসে ব্যস্ততার অজুহাতে সে অভ্যাসকে নির্বাসনে পাঠিয়েছি বহু আগে। এখন আমার অবসরের সঙ্গী ইন্টারনেটের গুগল, ফেসবুক, অনলাইন পত্রিকা আর বাংলা ব্লগ। ছোট বেলার অভ্যাসের সূত্রে ইস্তাম্বুলের গল্প পড়েছি সম্ভবত সৈয়দ মুজতবা আলির কোন এক বইয়ে। সে থেকেই পরবর্তীতে একটু একটু করে জেনেছি মুসলিম সভ্যতার অনেক ইতিহাস আর ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক ইস্তাম্বুল শহরকে। এ শহরে আছে মুসলিম শৌর্য বীর্যের প্রতীক অটোমান সাম্রাজ্যের রাজপ্রাসাদ – তপকাপি প্যালেস। এ প্যালেস এক সময় ছিল বর্তমান হোয়াইট হাউজের মত বিশ্ব শাসনের কেন্দ্র বিন্দু। তাছাড়া এ শহরের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অনেক দৃষ্টিনন্দন মসজিদ, যার মধ্যে অন্যতম সুলতান আহমেদ মসজিদ বা ব্লু মস্ক। ইস্তাম্বুলের বুক চিরে প্রবাহমান রয়েছে বসফরাস প্রণালী যা বিনি সুতোর মালার মত দুই দিক থেকে সংযুক্ত করে রেখেছে মর্মর সাগর আর কৃষ্ণ সাগরকে। বিশ্ব মানচিত্রে ইস্তাম্বুলই এক মাত্র শহর যার এক অংশ পড়েছে এশিয়ায় অন্য অংশ ইউরোপে। এক শহরে অবস্থান করে দুই মহাদেশের টক ঝাল মিষ্টি স্বাদের আমেজ নেওয়ার সুযোগ যে কোন মনুষ্য সন্তানের জন্য অবশ্যই পরম কাঙ্ক্ষিত একটি বিষয়। মনে তাই সুপ্ত বাসনা জেগেছিল কোন একদিন সময় সুযোগ হলে এ শহরটি ঘুরে দেখার। সৌভাগ্যক্রমে কিছুদিন পূর্বে আবিদজান থেকে বাংলাদেশে ছুটি গমনের প্রাক্কালে একটা সুযোগ হাতে এসে ধরা দেয়।
আইভরিকোস্ট থেকে বাংলাদেশ ভ্রমনের সব চেয়ে সহজ রুট আবিদজান- দুবাই- ঢাকা। সঙ্গত কারনে এমিরেটস এয়ার লাইন্স ই একমাত্র ভরসা। এমিরেটস আর তার ট্রাভেল এজেন্ট সাতগুরু এ দেশে একচেটিয়া দেদারসে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিল দীর্ঘদিন।কোন ভাল অপশন না থাকায় তাদের নিকট হতে চড়া দামে টিকেট কেনা ছাড়া অন্য কোন গত্যন্তর ছিল না। কিন্তু গত বছরের জুলাই মাসে তাদের এ একচেটিয়া ব্যবসায় ছাই ঢেলে দেয় টার্কিশ এয়ার লাইন্স। তারা সরাসরি আবিদজান থেকে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে এমিরেটস এর চেয়ে অনেক কম রেটে। ব্যাপারটা আমার জন্য হয়ে দাঁড়ায় একেবারে সোনায় সোহাগায়।
আবিদজানে টার্কিশের এ শুভাগমন আমার মত আরও অনেক ভ্রমণ পিপাসুর কাছে গ্রীষ্মের দীর্ঘ তপ্ত দহনের পর এক পশলা বৃষ্টি রূপেই আবির্ভূত হয়। আগে টার্কিশের ফ্লাইট ধরতে হলে যেতে হত ঘানায়। কাল বিলম্ব না করে ছুটির পরিকল্পনা অনুযায়ী টার্কিশ এয়ার লাইন্সের টিকেট কেটে ফেললাম ।
যাক, আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক কিভাবে দেশটিকে গড়ে তুলেছেন ইউরোপের আদলে তা স্বচক্ষে দেখা যাবে এবার। আমার পরিকল্পনা ছিল ঢাকা যাওয়ার পথে ইস্তানবুলে যাত্রা বিরতি করবো কিছুদিনের জন্য। একে একে দেখে নিব এখানকার সকল দর্শনীয় স্থান। কিন্তু বাধ সাধে আমার অদৃষ্ট। জরুরি ভিত্তিতে ঢাকা যেতে হয় আমাকে এক অত্যাবশ্যকীয় প্রয়োজনে। আর সে সময় সহযাত্রী হিসাবে যাদের পেয়েছি তাদের কেউই ইস্তানবুলে অবস্থানে ইচ্ছুক ছিল না। তারা সরাসরি বাংলাদেশ যেতে চায়। এতে কিছুটা হতাশায় পড়ে গেলাম। অবশ্য ইচ্ছে করলে দলছুট হয়ে আমি দুই একদিন থেকে যেতে পারতাম ইস্তানবুলে। কিন্তু একা একা ভ্রমনে আমি ঠিক স্বস্তি পাইনা। আর আমার দেশে ফেরার তাড়াও ছিল। অগত্যা দুধের সাধ ঘোলে মেটানোর মত ৮ ঘণ্টার ট্রানজিট টাইম কাজে লাগানোর সিদ্বান্ত নিলাম। শুনেছি টার্কিশের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ট্রানজিট যাত্রীদের জন্য সিটি টুরের ব্যবস্থা রয়েছে।
নির্ধারিত দিনে আবিদজান থেকে রাতের ফ্লাইটে চড়ে বসলাম ইস্তানবুলের উদ্দেশ্যে। বিমানে এক ঝাঁক ডানা কাটা টার্কিশ পরীদের আতিথেয়তায় বেশ মুগ্ধ হলাম। শুনেছি টার্কিশ এয়ার লাইন্স তাদের দুর্দান্ত সার্ভিস দিয়ে ২০১২ সালে ইউরোপের সেরা এয়ার লাইন্সের খেতাব জিতে নিয়েছে। আমার ও মনে হল – দে ডিজার্ব দিস। সব কিছু মিলিয়ে তাদের সেবার মান যথেষ্ট ভাল।
সকাল আটটায় আমাদের বিমান ইস্তানবুলের মাটি স্পর্শ করল।
ইমিগ্রেশানে আমাদের গ্রুপের একজনের পাসপোর্টে কোন এক সমস্যা ধরা পড়ে। ইমিগ্রেশান পুলিশকে অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে কনভিন্স করে বের হতে একটু দেরি হয়ে যায় আমাদের। ফলশ্রুতিতে টার্কিশ এয়ার লাইন্সের সিটি ট্যুর প্যাকেজটা মিস করে ফেলি। কি আর করা, অভাগা যে দিকে চায় …..সাগর শুকিয়ে যায়! সিদ্বান্ত নিলাম নিজেরাই ঘুরব। এয়ারপোর্ট থেকে মেট্রো ট্রামের টিকেট কেটে চড়ে বসলাম তাতে। গাড়ি গুলো দেখতে খুবই সুন্দর। ইউরোপের আমেজ টের পেয়ে গেলাম এয়ারপোর্টেই। আমার হাতে ইস্তানবুল শহরের ছোট একটা ম্যাপ। কিন্তু কোথা থেকে শুরু করবো, কিভাবে কোথায় যাব কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। মেট্রোট্রাম পরের স্টপেজে থামলে দেখি টার্কিশ এয়ার লাইন্সেরই এক এয়ার হোস্টেস( না ডানা কাটা পরী! এরা এত সুন্দর হয় কেন? ) আমার পাশে এসে বসল। মনে মনে ভাবলাম একে জিজ্ঞেস করলে কিছুটা গাইডলাইন পাওয়া যেতে পারে। আমি হায় হ্যালো বলে বেশ জমিয়ে ফেললাম তার সাথে। মেয়েটা বেশ আন্তরিক ভাবে আমাকে বুঝিয়ে দিল কিভাবে যেতে হবে দর্শনীয় স্থান গুলোতে। আমি মুসলিম শুনে বেশ খুশি হল সে। তার সাথে আলাপচারিতার ফাঁকে খেয়াল করলাম সহযাত্রীরা কেমন যেন ঈর্ষার চোখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। কিন্তু তাদেরকে ঈর্ষার আগুনে বেশিক্ষণ আর পোড়ার চান্স না দিয়ে মেয়েটি পরের স্টেশনে নেমে গেল। আমাকে মিষ্টি একটা হাসি উপহার দিয়ে বলল- বা…ই , হ্যাভ এ নাইস ট্যুর। আমরা এগিয়ে চললাম ব্লু মস্ক এর উদ্দেশ্যে। মেয়েটির নির্দেশনা মোতাবেক একবার ট্রাম চেঞ্জ করতে হল এক স্টেশনে এসে। অল্প সময়ের মধ্যে আমরা পৌঁছে গেলাম আমাদের কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে।
ব্লু মস্কের আসল নাম সুলতান আহমেদ মস্ক। মুসলিম স্থাপত্যকলার এক অপূর্ব নিদর্শন এ ব্লু মস্ক। মসজিদের ইন্টেরিয়র ডিজাইনে নীল টাইলসের আধিক্যের ( প্রায় ২০,০০০) কারনেই মসজিদের এমন নামকরণ। সুলতান আহমেদ -১ এর শাসনকালে ১৬০৯- ১৬১৬ সালের মধ্যে মসজিদটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। এ মসজিদের আর্কিটেক্ট ছিলেন মেহমেত আগা। তিনি অটোমান মস্ক এবং বাইজান টাইন চার্চের কম্বিনেশনে এ মসজিদের সম্পূর্ণ ডিজাইন তৈরি করেন।
সুলতানের ইচ্ছা ছিল এ মসজিদ হবে নিকটবর্তী আয়াসোফিয়ার ( কেউ কেউ বলেন হাগিয়া সোফিয়া) চেয়ে কয়েক গুণ বেশি সুন্দর। মসজিদ নির্মাণ নিয়ে সুলতান এত বেশি উদগ্রীব ছিলেন যে মাঝে মধ্যে তিনি নিজেও এসে মসজিদ নির্মাণের কাজে হাত লাগাতেন। দুঃখ জনক ভাবে মসজিদ নির্মাণের এক বছর পরই মেহমেত আগা ২৭ বছর বয়সে অকাল মৃত্যু বরণ করেন। তাকে সপরিবারে মসজিদের বাইরের কম্পাউন্ডে সমাহিত করা হয়েছে। তার মৃত্যু আমার কাছে কেন জানি একটু রহস্য জনক মনে হল। আমাদের মসলিন শাড়ির ইতিহাস মনে পড়ে গেল হঠ ৎ করে।
এ মসজিদের ধারণ ক্ষমতা ১০,০০; মসজিদের উচ্চতা ৭২ মিটার, ডোমের সংখ্যা ৮ ( মুল ডোমের উচ্চতা ৪৩ মিটার) , মিনার আছে ৬ টা( উচ্চতা ৬৪ মিটার); ধারণা করা হয় এ মসজিদের মিনার সংখ্যা বায়তুল হারামের মিনার সংখ্যার সমান হয়ে গেলে সুলতান লোক পাঠিয়ে বায়তুল হারামে আরেকটা নতুন মিনার তৈরি করে দেন।
আমরা মসজিদ এলাকায় প্রবেশ করলাম। গাছ গাছালীর আধিক্যের কারণে দূর থেকে মসজিদটা ভাল মত দেখা যাচ্ছিলো না।
উত্তর পাশের গেট দিয়ে আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম। প্রচুর নারী ও পুরুষ পর্যটকের ভিড় এখানে। ভেতরে ঢুকে দেখলাম মূল মসজিদের বাইরে আছে বেশ বড় সড় খোলা মেলা চত্বর
পশ্চিম পার্শ্বের গেট দিয়ে সুলতান ঘোড়ায় চড়ে টগবগিয়ে সরাসরি চলে আসতেন এ চত্বরে। গেটের প্রবেশ মুখে একটা লোহার চেইন ঝোলানো থাকত যাতে ভেতরে প্রবেশের সময় সুলতানকে মস্তক অবনত করে ঢুকতে হতো। মহান সৃষ্টি কর্তার কাছে পরাক্রমশালী সুলতান ও গোলামের মত- বিষয়টা সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতেই এ লোহার চেইন রাখা। আমরা ঘুরে ঘুরে বিমুগ্ধ নয়নে দেখলাম মসজিদটির স্থাপত্য নকশা, ক্যালিগ্রাফি, সুউচ্চ ডোম, মিনার ইত্যাদি।
মসজিদের খোলা চত্বরে মূল মসজিদের একটা রেপ্লিকা ও দেখা গেল।
দলে দলে মুসুল্লিরা অজু করে জুতা খুলে মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করছে।
কিছু সাদা চামড়ার তরুণ তরুণীকে দেখলাম মসজিদের খোলা চত্বর এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, ছবি তুলছে। সবার পরনে আঁটসাঁট টিশার্ট, হাফ প্যান্ট অথবা শর্টস। মসজিদের এ পবিত্র পরিবেশে বিষয়টা বেশ দৃষ্টি কটু লাগল। বুঝতে পারলাম এটা হচ্ছে কামাল আতাতুর্কের ইউরোপীয়করনের ফল। কাক হয়ে ময়ূর পুচ্ছ ধারণের চেষ্টা করলেও ই ইউ তে তুরস্কের ঠাই হয়নি এখনো।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: থ্যাংকু , আপনার জন্য পুরস্কার রেডি করতেছি।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু, গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
আদিম পুরুষ বলেছেন: কাক হয়ে ময়ূর পুচ্ছ ধারণ করলেও ই ইউ তে তুরস্কের ঠাই হয়নি এখনো।
ঠিক বলেছেন। তুর্কিদের ইউরোপীয়রা ''হোয়াইট'' বলেই স্বীকার করে না।
ছবি এবং বর্ণনা ভালো লাগল।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: টার্কিশ রা ইউ ভুক্ত হয়ে জাতে উঠতে চায়। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
মেহেরুন বলেছেন: ভালো লাগলো ++++++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, সঙ্গে থাকুন।
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
শ।মসীর বলেছেন: সুন্দর.........
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: সত্যি , অসাধারণ।
৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
শোভন শামস বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল ,ভালো লাগলো ,ধন্যবাদ
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ পড়ে এবং মন্তব্য দিয়ে বাধিত করার জন্য।
৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
তারান্নুম বলেছেন: ভালো লাগলো ,ধন্যবাদ..
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধনিয়া পাতা আপনার জন্য।
৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
আিম এক যাযাবর বলেছেন: ভালো লাগলো....
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
এম ই জাভেদ বলেছেন: যাযাবরকে ধন্যবাদ।
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: ব্লগে শুধু ইন্ডিয়া মালেশিয়া ট্যুরের এক ঘেয়েমি পোস্ট পড়া থেকে মুক্তি পেলাম। আপনি সুন্দর লিখেছেন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: ব্লগে শুধু ইন্ডিয়া মালেশিয়া ট্যুরের এক ঘেয়েমি পোস্ট পড়া থেকে মুক্তি পেলাম
ভাগ্যিস ওখানে যাইনি। তাহলে আমার ওই বিষয়ক প্যাঁচাল ও শুনতে হতো। যাক ওখানে গেলেও লেখা থেকে বিরত থাকতে হবে। আপনার জন্য শুভ কামনা।ব্যাপারটা মাথায় থাকল।
১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: খুব সুন্দর... অনেক অনেক ভাল লাগা...
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: অ নেক ধন্যবাদ .........।
১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার +++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: তিন খান ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
ভিয়েনাস বলেছেন: ব্লু মস্ক দেখতে দিনের বেলা যত না সুন্দর রাতের বেলা দেখতে আরো বেশি সুন্দর । আসলেই দেখার মতো জিনিস
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
এম ই জাভেদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
গিলটি মিয়া বলেছেন: বস পরথম মিশন নাকি??
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
এম ই জাভেদ বলেছেন: নাহ, মিশন ইম্পসিবল।
১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: বুঝতে পারলাম এটা হচ্ছে কামাল আতাতুর্কের ইউরোপীয়করনের ফল। কাক হয়ে ময়ূর পুচ্ছ ধারণ করলেও ই ইউ তে তুরস্কের ঠাই হয়নি এখনো। - এই কামাল আতাতুর্ক-ই মানুষ রুপী শয়তান!!!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: উনার সম্পর্কে ডিটেইল জানিনা।
১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
টেকনিসিয়ান বলেছেন: স্থাপত্যকলাগুলো এক কথায় চমৎকার। এ ভ্রমণ কি সিরিজ হবে ?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: হ্যা । আরেকটা পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছে আছে তপকাপি প্যালেস, আয়া সফিয়া আর গ্র্যান্ড বাজার , বস্ফরাস প্রনালি নিয়ে। সঙ্গে থাকুন।
১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
বিজয় বেষ্ট বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর পোস্ট।
১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনাকে অসম্ভব ধন্যবাদ।
১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
েবনিটগ বলেছেন: +
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ+
১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৬
হাছুইন্যা বলেছেন: +++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ +++
২০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আপনার স্বল্পস্থায়ী ইসতানবুল সফরের বর্ণনা তাদের কাছেই ভাল লাগবে, যারা ইসতানবুল সমন্ধে কিছুই জানে না, বা খুব অল্প জানে। আপনার লেখায় কিছু অসংগতি আছে, সেইগুলো তুলে ধরার জন্য এই মন্তব্য। আশাকরি কিছু মনে করবেন না। আর পরবর্তী লেখায় একটু মনোযোগ দেবেন।
আমার কাছে মনে হয়েছে লেখাটি আবেগে জর্জরিত লেখাঃ
১। ব্লু মস্ক বাইরে থেকে মোটেও ব্লু রঙের না, যে ছবি প্রচ্ছদে ব্যবহার করা হয়েছে।
আসলে Blue Mosque নামটা ইংরেজিতে বলা হয়, এই মসজিদের আসল নাম Sultan Ahmet Camii বা সুলতান আহমেদ মসজিদ। Blue Mosque নামটা এসেছে মসজিদের ভেতরের কারুকাজের রং নীল বলে।
২। এখানে আছে আয়াসোফিয়া, ভান লেকসহ আরও কত কি।
ইসতানবুলে ভান লেক নেই। ভান লেক তুরস্কের পূর্বপ্রান্তে Van-এ অবস্থিত। ম্যাপ দেখে নিয়েন।
৩। ইস্তাম্বুলের বুক চিরে প্রবাহমান রয়েছে বসফরাস প্রণালী যা বিনি সুতোর মালার মত দুই দিক থেকে সংযুক্ত করে রেখেছে মর্মর সাগর আর কৃষ্ণ সাগরকে।
বিনিসুতার মালার মত সংযুক্ত করে রাখে নাই, সারাসরি সংযুক্ত করেছে। এতো কাব্যিক উপমার কারনে এইটা বিরক্তিকর লেগেছে।
৪। বিমানে এক ঝাঁক ডানা কাটা টার্কিশ পরীদের আতিথেয়তায় বেশ মুগ্ধ হলাম।
ধর্মকে ত্যাগ করে পুরোপুরি বানিজ্যিক ভাবনা থেকেই এই এয়ারলাইন্সের সকল এয়ার হোস্টেসকে সুন্দরী দেখেই নিয়োগ দেওয়া হয়। আর এদের প্রতিযোগীতা করতে হয় ইউরোপের সকল এয়ার লাইনসের সাথে, তাই আতিথিয়েতার ক্ষেত্রেও এরা প্রতিযোগীতা করে ইউরোপীয় এয়ার লাইন্সের সাথে। আমাদের বিমান-এর মত হলে কেউই তুর্কিদের প্লেনে ঊঠতো না।
৫। মুসলিম স্থাপত্যকলার এক অপূর্ব নিদর্শন এ ব্লু মস্ক।
মুসলমানরা ইসতানবুল দখল করার পরে ইসতানবুলের ঐতিহ্য হিসাবে হাগিয়া সোফিয়া-কে মূল বা আদর্শ ধরেই পরবর্তী স্থাপত্যগুলো স্থাপন করে। সে জন্য মুসলমান স্থাপত্যবিদদের একটা গোপ্ন অভিলাষ ছিল অগ্রবর্তী স্থাপত্য হাগিয়া সাফিয়াকে অতিক্রম করা। সেটা তারা পারে নাই। এমন কি সুলতান আহমেদ মসজিদের মূল গম্বুজ হাগিয়া সোফিয়ার গম্বুজের থেকেও আকারে ছোট। তপকাপি প্রাসাদের প্রাঙ্গনে আয়া ইরিনা-তেও আশাকরি গিয়েছিলেন।
৬। আয়াসোফিয়ার ( কেউ কেউ বলেন হাগিয়া সোফিয়া)
কেউ কেউ বলেন না, এর আসল নাম "হাগিয়া সোফিয়া"। তুর্কি ভাষায় বলা হয় আয়া সোফিয়া।
৭। ধারণা করা হয় এ মসজিদের মিনার সংখ্যা বায়তুল হারামের মিনার সংখ্যার সমান হয়ে গেলে সুলতান লোক পাঠিয়ে বায়তুল হারামে আরেকটা নতুন মিনার তৈরি করে দেন।
কাবা-তে আগে দুইটা, পরে চারটি মিনার ছিল। এই মসজিদ তৈরি করার পর সুলতান সেখানেও আরো দুইটি মিনার বানিয়ে দেন, একটি না। আরো একটা ব্যাপার আছে। এই মসজিদের চারটি মিনারই বানাবার কথা ছিল। কিন্তু তুর্কি ভাষায় স্বর্ণ আর ছয় প্রায় একই উচ্চারনের কারনে স্থপতি "ছয়" সংখ্যাকে বুঝেছিলেন বলে কথিত আছে। আপনি আরেকটা ব্যাপার খেয়াল করেন নাই। মিনারে মোট ১৬টি ঝুল-বারান্দা আছে। এইটা নির্মানকারী সুলতানের তাঁর বংশধারায় নিজের ১৬তম অবস্থাকে নির্দেশ করে।
৮। কিছু সাদা চামড়ার তরুণ তরুণীকে দেখলাম মসজিদের খোলা চত্বর এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, ছবি তুলছে। সবার পরনে আঁটসাঁট টিশার্ট, হাফ প্যান্ট অথবা শর্টস। মসজিদের এ পবিত্র পরিবেশে বিষয়টা বেশ দৃষ্টি কটু লাগল। বুঝতে পারলাম এটা হচ্ছে কামাল আতাতুর্কের ইউরোপীয়করনের ফল।
এই মসজিদে ঐ পোষাকে যারা আসেন, তারা সবাইই বিদেশি পর্যটক। তাঁদের কাছে এইটা মসজিদ না, একটা দেখার জায়গা। তারা পয়সা খ্রচ করে এইসব দেখতে আসে। তুর্কি সরকার [ উপরন্তু বর্তমান তুর্কি সরকার তো ইসলামি দলের সরকার ] তাদের ঐ পোষাকে পবিত্র মসজিদ প্রাঙ্গনে ঢোকার অনুমতি দিয়েছে। তুর্কি মেয়েদের ভেতরে যারা ইউরোপীয় পোষাক পরে, তারাও সাধারণত ঐ পোষাকে মসজিদে যায় না। তারা সাধারণত ইসলামি নিয়ম মেনে পোষাক পরেই মসজিদে যায়। আর কামাল আতাতুর্কের ইউরোপীয়করনের ফলগুলো [ তুর্কি এয়ার লাইন্সের ডানাকাটা পরীদের ], উন্নত শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থা লেখকের ভাল লাগল। আজকের তুরস্কের এই অবস্থানও কিন্তু কামাল পাশার অবদান। তাহলে কামাল আতাতুর্কের ইউরোপীকরনের ভুলটা কোথায়? ওই টাইট পোষাক পরিহিত বিদেশীনীরা? বাঙলা মূলুকেও এখন টাইট পোষাকের চল এসেছে, সেইটা আমাদের ইউরোপীয় কালচারের প্রতি আনুগত্যই প্রকাশ করে। আমরা কি এ জন্য কামাল পাশাকে দোষ দিব?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: জনাব নিষ্কর্মা, আপনার সমালোচনা মূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে আপনি যেভাবে পুরো লেখাকে ঢালাওভাবে অসঙ্গতিপূর্ণ আর আবেগে জর্জরিত বলে চালিয়ে দিলেন সেটা মানতে পারলাম না। শুধু ২ নং পয়েন্টের ব্যাপারে আপানার সঙ্গে আমি একমত। ভান লেক আমিও ইস্তানবুলে দেখিনি। তবে কোন এক লেখকের লেখায় পড়েছিলাম তিনি ভান লেক পাড়ি দিয়ে জাহাজে করে আংকারা থেকে ইস্তানবুল এসেছিলেন। তাই লেকটির নাম চলে এসেছে লেখায়। ইস্তানবুলে না থাক, তুরস্কে তো আছে লেকটা। আমার লেখায় শুধু ইস্তানবুল শহর থাকলেও অবচেতন মন জুড়ে ছিল পুরো তুরস্ক। আর আমি ভূগোলের ছাত্র ও না। এখন আপনার পয়েন্টের জবাব দিচ্ছিঃ
(১) ব্লু মস্ক নামকরণের কারন আমার লেখায় উল্লেখ করা হয়েছে। মনোযোগ দিয়ে লেখাটা পড়লে বুঝতে পারবেন। ব্লু মস্ক বাইরে থেকে নীল এ কথা আমি কোথাও উল্লেখ করিনি। ডিজিটাল ক্যামেরার ক্যারিকাচারে কত কি করা যায় এ সম্পর্কে আপনার আইডিয়া নেই দেখছি।
(২) ভান লেকের ব্যাপারে শুরুতে বলেছি। ওটা এডিট করে দিচ্ছি।
(৩) আপ্নে মিয়া একজন রস কসহীন মানব। একটু উপমা ব্যবহার করলাম আর তাতে আপনি ভুল খুঁজে পেলেন। সব জায়গায় এত ভূগোল খোঁজেন ক্যান। বসফরাস প্রণালী শুনে সবাই বুঝেছে বিষয়টা। ব্লগের পাঠক অত আবুল নয়। আপনার জন্য মনে হয় গুগল আর্থই সই। ওটা নিয়ে বসে গবেষণা করে ব্লগের সব ভ্রমন পোস্টের ভূগোলিক খুঁত ধরার চেষ্টা করুন।
(৪) আপনার এ পয়েন্টের ব্যাপারে আমার কোন দ্বিমত নেই। কিন্তু এ বিষয়টি অসঙ্গতি হিসাবে টেনে আনার মানে বুঝলাম না।
(৫) ব্লু মস্ক নিঃসন্দেহে মুসলিম স্থাপত্য কলার অপূর্ব নিদর্শন। মসজিদের মিনারের আকার কি এর শ্রেষ্ঠত্বের নির্দেশক? এ অদ্ভুত ধারণা কোথায় পেলেন ?
(৬) আয়াসোফিয়া এবং হাগিয়া সফিয়া দুই নাম ই প্রচলিত এখানে । বাইরের সাইন বোর্ডে কিন্তু আয়াসোফিয়া ই লেখা ।
(৭) কাবা শরীফে গমনের সৌভাগ্য এখনো হয়নি। মিনারের এ তথ্য নেট থেকে পাওয়া। আপনার তথ্যের সুত্র উল্লেখ করুণ।
(৮) আমাদের দেশের কোন নারী এ রকম পোশাকে আর যাই করুক , মসজিদের কাছে ভিড়বেনা। আল্লাহর ঘর পবিত্র স্থান মসজিদের সাথে বিষয়টা বেমানান আর দৃষ্টি কটু লেগেছে বলেই আমার এ বিষয়ের অবতারণা । কামাল আতাতুর্কের ইউরোপ প্রীতির কারনেই এটা সম্ভব হয়েছে। সৌদি আরবে নিশ্চয়ই কোন টুরিস্ট এ রকম দুঃসাহস দেখাবে না। আর তুরস্কের ইউ তে প্রবেশের ব্যর্থ চেষ্টার বিষয়টি উল্লেখ করায় আপনার আঁতে এত ঘা লাগার হেতু কি? তুরস্ক কয়দিন ধরে আমাদের আভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে যে মাতব্বরির অপ চেষ্টা করেছে সে বিষয়ে পারলে কিছু বলুন।
২১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩২
সিডির দোকান বলেছেন: ভালা অইছে রে.....
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ রে ..........।।
২২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৮
বইয়ের পোকা বলেছেন: ইস্তাম্বুল যাওয়ার ইচ্ছা আছে। কখনো সুযোগ পেলে যাব।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩০
এম ই জাভেদ বলেছেন: নিশ্চয়ই। যাওয়ার আগে নিষ্কর্মার সাথে যোগাযোগ করে যাবেন।
২৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১০
বরফ গলা পািন বলেছেন: +++++++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩০
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ +++++++++
২৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
সায়েম মুন বলেছেন: চমৎকার! দেখানোর জন্য ধইন্যা।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপ্নাকেও অনেক অনেক ধইন্যা।
২৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
নীলপথিক বলেছেন: নিষ্কর্মা নিকধারী ভদ্রলোককে বলছি।
আমি ইস্তাম্বুল গিয়েছি দু'বার, তারপরেও জাভেদ সাহেবের লেখা ভালো লেগেছে। মাফ করবেন, আপনার লেখা দেখে মনে হচ্ছে কোন বাচ্চা ছেলে হিংসেয় জ্বলছে। এভাবে ঢালাওভাবে সমালোচনা করবার কি অর্থ হতে পারে? আমি হাগিয়া-সোফিয়া বা টপকাপি প্যালেসে যাইনি, কিন্তু এখানে বসে যদি তা দেখে মজা নিতে পারি তাহলে সমস্যাটা কোথায়? লেখকের মূল উদ্দেশ্য ছিলো সবাইকে ইস্তাম্বুলের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া, যা তিনি করেছেন। মনে রাখবেন আমরা ইতিহাসের ক্লাস করতে আসিনি। আপনার প্রতি যথেষ্ট সম্মান রেখেই বলছি, আপনার মন্তব্য কিন্তু কেউই পজিটিভলি নেবে না।
কোনভাবে আপনাকে আহত করে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী।
@জাভেদ সাহেবঃ ভালো লাগলো আপনার লেখা।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: নীল পথিক , আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ নিষ্কর্মা কে যথাযথ ভাবে মূল্যায়নের জন্য। নিকের মধ্যেই তার আসল চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এর বেশি কিছু আমার বলার নেই। এ ধরনের লোকদের কথায় কর্ণপাত না করাই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করি।
পোস্ট পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করলাম।
২৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
Engr. Atiqur Rahman বলেছেন: ভাই, অনেক সুন্দর পোস্ট।
কিন্তু, কাইজ্জা-কাজ্জি ভাল না।
লেখক ভাই, আপনি মাইন্ড কইরেন না.......,
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০
এম ই জাভেদ বলেছেন:
২৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০
বইয়ের পোকা বলেছেন: @নীলপথিক: আপনার সাথে সহমত। আমরাতো এখানে ইতিহাসের ক্লাস করতে আসি নাই।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২
এম ই জাভেদ বলেছেন: :>
২৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: লাগোস হয়ে এমিরেটস এর টিকিট করলাম।
ইস্তাম্বুল পরের বার।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনি কি নাইজেরিয়ায় থাকেন নাকি ?
২৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
কাউসার রুশো বলেছেন: চমৎকার লাগলো
+++
৩০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন।
৩১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫২
কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
+++++++++++++++
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পরথম ++++++