নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এম ই জাভেদ

প্রত্যেক মানুষই প্রতিভা নিয়ে জন্মায়, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা ধরে রাখতে পারেনা

এম ই জাভেদ

গুণীজনেরা বলেন, ব্লগ লেখা মানে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আমার অনেক মোষ তাড়ানোর ইচ্ছা আছে। সমাজের অসঙ্গতি দেখলে মনটা বিদ্রোহ করতে চায়। উপায় না দেখে তখন মোষ তাড়ানোর চেষ্টা করি। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়। কারন , ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর। ব্যস্ততার ফাঁকে চেষ্টা থাকবে ব্লগে সচল থাকার।

এম ই জাভেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগঃ ইস্তানবুলের পথে - তপকাপি প্যালেস, আয়াসোফিয়া, বসফরাস প্রণালী, গ্র্যান্ড বাজার

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩





ইস্তানবুলের তপকাপি প্যালেসটি প্রায় ৪০০ বছর পূর্বে অটোম্যান সম্রাট কর্তৃক নির্মিত হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান মেহমেদ -২ কর্তৃক বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতনের পর ইস্তানবুল হয়ে পড়ে বিশ্ব শাসনের কেন্দ্র বিন্দু। ফলে তদানিন্তন সুলতানের ইচ্ছায় ১৪৬৬ থেকে ১৪৭৮ সালের মধ্যে এ প্যালেসটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। অটোম্যান সুলতানগণ এখানে ১৮৬০ সাল পর্যন্ত অবস্থান করেন। মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক ১৯২৪ সালে প্যালেসটিকে জাদুঘর হিসাবে ঘোষণা দিয়ে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেন। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট এর মর্যাদা দেয়। এ প্যালেসের বিশালত্ব, সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক তাৎপর্য আর অটোম্যান সাম্রাজ্যের স্মৃতিচিহ্নের ব্যাপকতা এত বেশি যে ভালভাবে তা অবলোকন করতে লেগে যাবে কয়েকদিন। ভেতরে প্রবেশ করে স্বল্পতম সময়ে আমি যা কিছু দেখতে পেয়েছি তা শেয়ার করছি আপনাদের সাথে।



প্যালেসের মূল ফটক





প্যালেস এরিয়ার কিছু আলোকচিত্র































দৃষ্টি নন্দন সেঞ্চুরি বৃক্ষ













জিমন্যাস্টিকস এর ভঙ্গিমায় এক সেঞ্চুরি ট্রি





প্যালেসের কারুকাজ আর ক্যালিগ্রাফি













হারেম। এখানে প্রায় ৪০০ টির মত কক্ষ আছে। হারেমে থাকতেন সুলতানদের বিবি, রাজপুত্র আর রক্ষিতা গণ।





সারকামসিশান রুম। সুলতান মুরাদ-৩ এর নির্মাতা। এখানে কুমারী রাজকন্যাদের খৎনা করানো হত।





রাজকোষের দরজা। এ রাজকোষের অভ্যন্তরে আছে অনেক মূল্যবান হিরা জহরত আর রত্ন পাথর





হিরা জহরতের একটি নমুনা দেখুন





সুলতান মেহমেদের পোর্টট্রেট





প্যালেসের এক কক্ষে রাখা আছে ইসলামের নবী রাসুলদের ব্যবহৃত তলওয়ার ও অন্যান্য অস্ত্র সমূহ। আছে মহানবী (সাঃ) এর দাঁড়ি মোবারক, চুল মোবারক, পায়ের ছাপ ও অন্যান্য ব্যবহৃত সামগ্রী; আরও আছে মুসা (আ:) এর ব্যবহৃত সেই লাঠি যেটা ছেড়ে দিলে সাপের রূপ নিত। ভেতরে ছবি তোলা নিসিদ্ব থাকায় সব কিছু আপনাদের দেখানো সম্ভব হলনা। একটা বিশাল কুরআন শরীফও দেখলাম।

















বসফরাস প্রণালীর রয়েছে চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য।





এর তীরে দণ্ডায়মান অটোম্যান প্যালেস, দুর্গ , ঐতিহ্যবাহী কাঠের স্থাপনা, হোটেল, পার্ক, গার্ডেনের সৌন্দর্য চোখ মেলে তথা প্রান ভরে দেখতে হলে আপনাকে বোট ট্রিপ নিতে হবে।

















বসফরাসের উপর দিয়ে প্রচুর তেল ও যাত্রীবাহী জাহাজ এবং মাছ ধরার নৌকা চলাচল করে। এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী এ প্রণালী দিয়ে বছরে ৪৮০০০ জাহাজ চলাচল করে আর ৫৫ মিলিয়ন টন তেল পরিবাহিত হয়।





বসফরাসের উপর নির্মিত দুটো ব্রিজের একটি যা কাজ করছে এশিয়া আর ইউরোপের সেতু বন্ধন হিসাবে।





আয়াসোফিয়া- প্রথমে ছিল গির্জা, পরে রূপান্তরিত হয় মসজিদে। কিন্তু আধুনিক তুরস্কের প্রবক্তা কামাল আতাতুর্ক এটাকে জাদুঘরে পরিনত করে সব ধরনের উপাসনা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। এ জন্যই কি বলা হয় – কামাল তুনে কামাল ক্যায়া ভাই?





গ্র্যান্ড বাজার- কেনা কাটার জন্য অতি উৎকৃষ্ট এক বিশাল মার্কেট। কিন্তু জিনিস পত্রের দাম অত্যাধিক। তাই কিছু শো পিচ আর টুকটাক জুয়েলারি কিনেই সন্তুষ্ট থাকতে হল।









ট্র্যাডিশনাল টার্কিশ ফুড।





খাবার দেখে জিভে জল এসে গেল। তাই আর কথা বাড়ালাম না। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।







মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫

অতল গহবর বলেছেন: বসফরাস কয়েকবার পার হয়েছি। ইস্তানবুল কখনো জাইনি। বাংলা লেখা এত কঠিন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

এম ই জাভেদ বলেছেন: তাহলে আপনি নিশ্চয়ই প্রান ভরে উপভোগ করেছেন বস ফরাসের সৌন্দর্য। বাংলা লেখা আমার কাছেও কঠিন লাগে। তাই অভ্র দিয়ে লিখি। ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

বইয়ের পোকা বলেছেন: ভালো লাগলো। তুরস্কে যাবার ইচ্ছা আছে।তাপক্যাপি প্যালেস তো দেখতে অনেক সুন্দর।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

এম ই জাভেদ বলেছেন: হ্যাঁ । তপকাপি প্যালেস আসলেই দেখার মত। সময় স্বল্পতার কারনে আমার ও অনেক কিছু মিস হয়ে গেছে। পরে সময় করে আসতে হবে।

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আফসোস শুধু ছবি দেখেই মন ভরাতে হবে জীবনে কি আর সেখানে যেতে পারব

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

এম ই জাভেদ বলেছেন: মানুষের অসাধ্য কিছু নেই ভাই। প্রবল ইচ্ছে থাকলে নিশ্চয়ই আপনি যেতে পারবেন ইস্তানবুল। এই যেমন আমার পরবর্তী ইচ্ছে কাবা শরীফে গিয়ে পবিত্র হজ্জ ব্রত পালনের। আল্লাহ চাইলে আমিও একদিন যেতে পারব সেখানে।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

সুফিয়া বলেছেন: অনেক ভালো লাগল ছবিগুলো। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপ্নাকেও ধৈর্য সহকারে দেখার জন্য।

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

নীলপথিক বলেছেন: টার্কিশ খাবারের কথা মনে করিয়ে দিলেন ভাই। এককথায় দূর্দান্ত।
আর জিনিসপত্রের কথা কি আর বলবো। বসফরাস সত্যিই অনেক নীল। আমার মতন আর কি। ভালো লাগলো আপনার ব্লগ। ভালো থাকবেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

এম ই জাভেদ বলেছেন: ফেরার পথে ইস্তানবুলের বিখ্যাত মিষ্টি - বাকলাভা কিনেছিলাম ১ কেজি। দাম পড়েছিল বাংলাদেশি টাকায় ২৫০০ টাকা। পূরাই টাস্কি খাইয়া গেলাম।

নীল পথিক নীল কেন ? মানুষ তো কষ্ট পেয়ে হয়ে যায় নীল কণ্ঠ। কিন্তু নীল পথিক ? :>

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

কাউসার রুশো বলেছেন: এ পর্বটাও সুন্দর লাগলো।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

এম ই জাভেদ বলেছেন: সঙ্গে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট!

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

এম ই জাভেদ বলেছেন: থ্যাঙ্কু আপু।

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১০

শিরিষ গাছ বলেছেন: ছবি ভালো লাগল।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

এম ই জাভেদ বলেছেন: আমার ও ভাল লাগছে। অনুপ্রাণিত হইলাম।

৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১০

শিরিষ গাছ বলেছেন: ছবি ভালো লাগল।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

এম ই জাভেদ বলেছেন: :D

১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস ছবি পোষ্ট

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

এম ই জাভেদ বলেছেন: থ্যাংকু ব্রাদার।

১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণরে ভাই... +++++

ঢাকায় বাণিজ্য মেলায় তুরস্কের একটা স্টল আছে। মাথা খারাপ সব দাম লেখা রে ভাই !! আপনার এখানে মার্কেটের ছবি দেখে সেই দোকানের কথা মনে পড়ে গেল !! ছোট্ট ছোট্ট কিছু বাতির দাম ৫/১০ হাজার টাকা !!! B:-) B:-) B:-)

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

এম ই জাভেদ বলেছেন: আর বলবেন না। কত কি যে পছন্দ হয়েছিল এখানে । কিন্তু দাম শুনে ভিরমি খেয়েছি।

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

উমাইর চৌধুরী বলেছেন: হারেম। এখানে প্রায় ৪০০ টির মত কক্ষ আছে। হারেমে থাকতেন সুলতানদের বিবি, রাজপুত্র আর রক্ষিতা গণ। [/sb

এগুলোই তো আমাদেরকে শেষ করেছে।
আমরা আলহামরা, তোপ কাপি আর তাজমহল করেছি
কিন্তু দু-একটা অক্সফোর্ড-কেমব্রিজ করতে পারিনি !
আফসোস !

যেদিন থেকে এসব বিলাসিতা আর অপচয় মুসলমানদের মধ্যে ঢুকেছে সেদিন থেকে ইবনে সিনা, আল খাওয়ারিজমী, আল হাসান, জাবির ইবনে হাইয়ানদের জন্মও বন্ধ হয়ে গেছে ।


যা হোক, এগুলো আক্ষপে ।
আপনার পোস্ট অনেক ভাল লাগল। আমি ইরানে থাকি।
ইস্তাম্বুলের কিছু বন্ধু আছে আমার।
একবার সুযোগ হলে ইনশাআল্লাহ ইস্তাম্বুল যাবার ইচ্ছা আছে ।

:) ভাল থাকবেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনার সাথে শতভাগ সহ মত।

ইরান দেশটা কেমন ? আমাদের পরিচয় করিয়ে দেবেন ইরানের সাথে।

ইরান ই একমাত্র মুসলিম দেশ যে এখনও বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে

আছে পশ্চিমা আগ্রাসনকে বৃদ্ধ আঙ্গুলি দেখিয়ে।

১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

অদৃশ্য বলেছেন:



আপনার চোখে দেখা হলো অনেক কিছু.... জানাও হলো...


শুভকামনা....

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

এম ই জাভেদ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

ভাল থাকবেন।

১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

লাবনী আক্তার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। কিন্তু লাবনীর চোখে জল কেন ? মেয়েদের চোখের জল আমি সইতে পারিনা যে।

১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসাধারন ছবি সব
ধন্যবাদ শুভকামনা

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

এম ই জাভেদ বলেছেন: থ্যাংকু ইউ ডিয়ার।

ভাল থাকা হয় যেন।

১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

জিয়াউল হক বলেছেন: সুদূর ইংল্যন্ড থেকে আপনাকে শুভেচ্ছা। ইসলামি সংস্কৃতির বিস্তার, বিকাশ, বিবর্তন, রুপান্তর, বিভিন্ন জনপদে এর প্রভাব, গণমানসে এর অবস্থান ও বিদ্যমাণ বর্তমাণ অবস্থা, এ সব নিয়ে গবেষণা, লেখা লেখি আমার শখ, নিতান্তই শখ । গরীবের ঘোঁড়া রোগ বলতে পারেন। স্বরচিত কয়েকটা বই আপনাকে দিতে চাই পড়ে দেখার জন্য। এর পাশাপাশি আফ্রিকার কিছু এলাকার সাংস্কৃতি নিয়ে কিছু তথ্যও দরকার, আমার পরবর্তি বই এর জন্য। দয়া করে নীচের মেইল এ একটা মেইল করবেন কি সময় পেলে? কৃতার্থ থাকব।
আপনার লেখার হাত চমৎকার। লিখতে থাকুন। ভাল থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ। ফি আমানিল্লাহ।

[email protected]

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৪

এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি লেখালেখি করছেন, বই প্রকাশ করছেন ইসলামী সংস্কৃতির বিস্তার, বিকাশ, বিবর্তন, রুপান্তর, বিভিন্ন জনপদে এর প্রভাব ইত্যাদি নিয়ে - শুনে বেশ ভাল লাগল। আমার অবশ্য অতো ধৈর্য নেই। নিতান্ত শখের বসে একটু আধটু ছাই পাশ লিখি। আপনি বই দিতে চাইলে সাদরে গ্রহণ করা হবে।

আপনার আফ্রিকার কোন এলাকার সংস্কৃতি বিষয়ক তথ্য দরকার, জানালে সাধ্যমত চেষ্টা করবো। মেইল করতে পারেন ঃ
[email protected]

১৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

টেকনিসিয়ান বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী বরাবরের মত ভাল লাগল। পোস্টে ++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৭

এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনার প্রতি রইল ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা

সাথে থাকুন।

১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

সুনেত্রা বলেছেন: + :-)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫

এম ই জাভেদ বলেছেন: ধনে পাতা একটা - আপনার জন্য।

১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ইস্তাম্বুল যাতি মুঞ্চাই !!!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

এম ই জাভেদ বলেছেন: আয়া পড়েন।

২০| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৬

শোভন শামস বলেছেন: খুব ভাল লাগলো +++

ধন্যবাদ

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

এম ই জাভেদ বলেছেন: অনেক ধন্নবাদ আপনাকে।

২১| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

কালোপরী বলেছেন: সুন্দর

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.