![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুণীজনেরা বলেন, ব্লগ লেখা মানে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আমার অনেক মোষ তাড়ানোর ইচ্ছা আছে। সমাজের অসঙ্গতি দেখলে মনটা বিদ্রোহ করতে চায়। উপায় না দেখে তখন মোষ তাড়ানোর চেষ্টা করি। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়। কারন , ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর। ব্যস্ততার ফাঁকে চেষ্টা থাকবে ব্লগে সচল থাকার।
রানা প্লাজার অন্ধকূপ থেকে হতাহতদের উদ্ধারে উদ্ধার কর্মীরা যে নিরলস শ্রম আর ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন তার কোন তুলনা নেই। নিজের জীবনের মায়া কে তুচ্ছ জ্ঞান করে তারা অনেক বিপদজনক জায়গা থেকে আহতদের জীবিত উদ্ধার করে এনেছেন। কিন্তু বীমের নীচে বা অসম্ভব ভারী জিনিষের নীচে চাপা পড়া জীবিতদের উদ্ধারে চরম নিষ্ঠুরতার পরিচয় দেওয়া হয়েছে। একাধিক টি ভি রিপোর্টে দেখা গেছে হাত পা হারানো ব্যক্তি গন বর্ণনা দিয়েছেন কিভাবে মেডিক্যাল সায়েন্স কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শরীরে কোন রকম চেতনা নাশক ব্যবহার না করেই কসাইয়ের মত তাদের হাত পা কর্তন করা হয়েছে!!!! চোখ বন্ধ করে বিষয়টি একটু ভাবলে শির দাঁড়া বেয়ে কেমন যেন শিন শিন তড়িৎ প্রবাহের অনুভূতি হয়।
একবিংশ শতাব্দীর মেডিক্যাল সায়েন্সের এ উৎকর্ষতার যুগে কেন এ মধ্যযুগীয় বর্বরতা ? ঘটনা শুনে প্রতীয়মান, অনেক মেডিক্যাল টীম উদ্ধার কাজে অংশ নিলেও কোন ডাক্তার ধসে পড়া রানা প্লাজার ভেতরে প্রবেশ করেন নি। দুই একজন সাহসী ডাক্তার ও কি খুঁজে পাওয়া গেল না যারা ভিক্টিমদের শরীর অবশ করে সঠিক পদ্ধতিতে এমপুটেশান পূর্বক তাদের বের করে নিয়ে আসতে পারতেন !! হায়রে মানবতা। এ ধরনের কয়েকটা ঘটনা উদ্ধার কর্মী দের যাবতীয় অ্যাচিভমেন্ট ম্লান করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয় কি ?
০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: আমারও তাই ধারণা। কিন্তু বেঁচে থাকার অদম্য বাসনার কারনে হয়ত তাদের সহ্য শক্তি অসম্ভব বেড়ে গিয়েছিল।
২| ০১ লা মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: এটা কি বিশ্বস্ত সুত্রে পাওয়া খবর? আমি যতটুকু জানি, এই ধরনের কেস এ ভিক্টিম কে চেতনানাশক প্রয়োগ করে হাত বা পা কাটা হয়েছিল। দয়া করে আরও নিশ্চিত হয়ে খবর প্রকাশ করুন
০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনার মত আমিও একই কথা শুনেছি। কিন্তু টি ভি তে দুএকজন ভিক্টিমের নিজের মুখে শুনেছি তাদের হাত পা করাত দিয়ে কাটা হয়েছে।
৩| ০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
ভ্রমন কারী বলেছেন: আমার যানা মতে ঐ পরিস্থিতে যত টুকু করা সম্ভব ছিল সবটাই করা হয়েছে।
০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
এম ই জাভেদ বলেছেন: সেটা করা হয়ে থাকলে বলার কিছু নেই। কিন্তু ভিক্টিম গন বলেছেন করাত দিয়ে তাদের হাত পা কাটার সময় অসহ্য ব্যথা পেয়েছেন তারা। অবশ করা হলে তো ব্যথা পাওয়ার কথা না।
৪| ০১ লা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
অহন_৮০ বলেছেন: না জেনে কথা বলা ঠিক না ........... আপনি কি গেসিলেন ওইখাণে
০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৯:২৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: ভিক্টিম কি মিছা কথা কয় ?
৫| ০১ লা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: না জাইনা কথা কন ক্যান? ব্লগে বইসা ফাল পাড়া অনেক সোজা
০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৯:২৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: ওরে সব জান্তা শমসের। আপনি কি দেখেছেন কোন ডাক্তার বলেছেন তিনি নিজে আহত ব্যক্তিকে চেতনা নাশক দিয়েছেন। আমি বরং এক সাধারন উদ্ধার কর্মীকে বলতে শুনেছি - ডাক্তাররা আমাদের কে শিখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে ইঞ্জেকশান দিয়ে শরীর অবশ করতে হয়। দেখিয়ে দিলেই যদি ডাক্তার হওয়া যেত তবে যারা গাঁটের পয়সা খরচ করে ৫ বছর ধরে ডাক্তারি পড়ে তারা আপনার মত বেকুব।
৬| ০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
আরজু পনি বলেছেন:
যদিও দুঃখজনক, তবুও পরিস্থিতি তেমনই ছিল। ওরা বেঁচে আছে এটাই আসল কথা এখন। আর ওদের পূণর্বাসন এবং ফলোআপ করাটা জরূরী ঠিকভাবে।
৭| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০২
এম ই জাভেদ বলেছেন: ঠিক তাই। জীবন বাঁচানই হয়ত তখন ছিল মুখ্য , তা যে করেই হোক ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
রিমন রনবীর বলেছেন: চেতনানাশক ব্যাবহার না করে পা কাটলে তো ব্যাথায় সেখানেই মরে যাওয়ার কথা
শরীরটা শিরশির করছে।