![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুণীজনেরা বলেন, ব্লগ লেখা মানে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আমার অনেক মোষ তাড়ানোর ইচ্ছা আছে। সমাজের অসঙ্গতি দেখলে মনটা বিদ্রোহ করতে চায়। উপায় না দেখে তখন মোষ তাড়ানোর চেষ্টা করি। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়। কারন , ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর। ব্যস্ততার ফাঁকে চেষ্টা থাকবে ব্লগে সচল থাকার।
কলকাতা শহরে এসে দুটো নতুন ধরনের বাহন দেখলাম- ঐতিহ্যবাহী ট্রাম আর টানা রিক্সা।
ট্রাম অনেকটা ইলেকট্রিক ট্রেনের ক্ষুদ্র সংস্করণ। বর্তমানে কলকাতার ট্রাম গুলি বার্ধক্যজনিত কারণে কোন রকম ধুঁকে ধুঁকে চলছে। অধিকাংশেরই খুব জীর্ণ শীর্ণ অবস্থা।
আর টানা রিক্সার বিষয়টা তো রীতিমত অমানবিক। দুই চাকাওয়ালা একটা রিক্সা ভারবাহী পশুর মত কোমর বরাবর ধরে টেনে নিয়ে যাচ্ছে একজন জলজ্যান্ত মানুষ! বিষয়টা দেখেই কেমন যেন গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠল । একবিংশ শতাব্দীর যুগে গতরের শক্তিতে টেনে নেয়া এ ধরনের গাড়ির অস্তিত্ব মেনে নিতে সত্যি কষ্ট হয়। ভিনদেশী দেখে এক টানা রিকশাওয়ালা দৌড়ে আসল আমাদের কাছাকাছি। কিন্তু মধ্যযুগীয় এ বাহনে চড়ার কোন প্রবৃত্তি হয়নি আমার। স্থানীয় লোকজনদের কলকাতার টানা রিক্সার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তারা জানায় এ পেশাজীবীরা সংখ্যায় কয়েক হাজার। সরকার তাদেরকে অন্য পেশায় পুনর্বাসনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। তারা পূর্ব পুরুষের এ আদি পেশা ছাড়তে রাজি নয়। জানিনা আর কত বছর লাগবে কলকাতা থেকে এ অমানবিক বাহনটি লোপ পেতে।
রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে আমরা চললাম ভিক্টোরিয়া পার্কের উদ্দেশে। ভিক্টোরিয়া পার্কটি আয়তনে বিশাল বড়। পার্কের পাশে আছে রেসকোর্স ময়দান। গাড়ি পার্ক করলেই জরিমানা গুণতে হবে, এ ভয়ে ট্যাক্সি ড্রাইভার গাড়ি থামালনা। চলন্ত গাড়ি থেকেই দেখে নিলাম ভিক্টোরিয়া পার্ক।
আফ্রিকার ঘানায় কেপ কোস্ট সি বীচের পাশেও একটা ভিক্টোরিয়া পার্ক দেখেছিলাম গত বছর। তবে ওটার সাথে কলকাতার পার্কের কোন তুলনা হয়না। পার্কের বৃক্ষের সুশীতল ছায়াতলে পরম শান্তিতে বিক্ষিপ্ত ভাবে শুয়ে বসে আছে ভবঘুরে টাইপ লোকজন। একপাল ছাগল চরে বেড়াচ্ছে পার্কের শ্যামল চত্বরে।
ছোটবেলায় রেডিতে আকাশবাণী কলকাতার অনুষ্ঠান শুনতাম খুব । আজ নিজ চর্ম চক্ষে দেখলাম সেই রেডিও স্টেশনটি। কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মহাসড়কের এক পাশে। আকাশ বানীর সম্প্রচার এখন হয় কিনা জানা নেই।
কলকাতার ইডেন গার্ডেন ক্রিকেট স্টেডিয়ামের অনেক নাম ডাক শুনেছি। তাই সেটি দেখার লোভ সামলাতে পারলাম না। আই পি এল এর খেলা চলছিল তখন। ইস, হাতে সময় থাকলে গ্যালারীতে বসে একটা ম্যাচ উপভোগ করা যেত।
আমরা যে হোটেলে উঠেছি সে হোটেলেরই এক ওয়েটার তার নাইট ডিউটি শেষে আমাদের সাথে গাইড হিসাবে কাজ করতে চলে এসেছিল স্বতঃ প্রণোদিত হয়ে। তার সরলতা আর আন্তরিকতায় মুগ্ধ হয়েছি। নাম তার কুন্ডু। কুণ্ডুকে দেখে কলকাতার মানুষ সম্পর্কে হৃদয়ের গহীনে প্রোথিত নেতিবাচক ধারণাগুলি আস্তে আস্তে হ্রাস পেতে লাগল। আসলে সব মানুষ তো আর এক রকম নয়। অবশ্য প্রচলিত মিথে অনেক ক্ষেত্রে বাহুল্য আর অতিরঞ্জনের মাত্রাটা একটু বেশিই থাকে বোধ হয়। কুন্ডুর কাছে কলকাতার বিখ্যাত সব স্থান আর বিভিন্ন জিনিষের বয়ান শুনতে শুনতে আমাদের কলকাতা ভ্রমনের নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে এল প্রায়। বিকেলে দিল্লীর ট্রেন ধরার প্রস্তুতি নিতে হবে।
ফেরার পথে ঝুলন্ত ব্রিজের দুই পাশে যমুনা নদীর সৌন্দর্য অবলোকন করলাম। এক সময়ের প্রমত্ত যমুনার পুরনো জৌলুষে এখন ভাটার টান।
হোটেলে ফিরে মধ্যাহ্ন ভোজ সেরে রেস্ট নিচ্ছিলাম। এ সময় এল দুঃসংবাদ! দিল্লীর ট্রেনে এ সি টিকেট পাওয়া যাচ্ছেনা। হায় , হায় ! দিল্লী তো বহুত দূর। এ সি টিকেট না পেলে লাইফটা একদম ফালা ফালা হয়ে যাবে যে ! অবশেষে টিকেট না পেয়ে আমাদের স্পন্সর বিমান টিকেটের ব্যবস্থা করলেন। যাক বাবা বাঁচা গেল। ট্রেনের টিকেট না পেয়ে বরং শাপে বর হল। সাভার টু বেনাপোল জার্নির কষ্টটা এখানে পুষিয়ে নেয়া যাবে।
নির্ধারিত সময়ে আমরা পৌঁছে গেলাম দম দম এয়ারপোর্ট। বিমান বন্দরটি বেশ ঝক ঝক তক তক করছে। মনে হচ্ছে এই মাত্র বুঝি উদ্বোধন হল।
বুঝলাম মমতা ব্যানার্জির অবদান এটি। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে ঠিকই নিজ এলাকার চাওয়া পাওয়া কড়ায় গন্ডায় বুঝে নিয়েছেন। একজন ঝানু রাজনীতিবিদ তিনি। দেশপ্রেম কাকে বলে তা মমতাকে দেখে অনুধাবন করা যায় সহজে। তিস্তার পানি বন্টনের ব্যাপারে ভারত সরকারের সাথে বাংলাদেশের চুক্তির সব কিছু ফাইনাল হয়ে গেলেও তীরে এসে তরী ডুবে মমতার অতিরিক্ত দেশ প্রেমের কারনেই। তিনি চুক্তি সইয়ের বিষয়ে শেষ মুহূর্তে বেঁকে বসেন বিধায় মনমোহন সিং এর বাংলাদেশ সফর ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। এ নিয়ে অনেক তর্ক বিতর্ক, লেখালেখি হয়েছে। মমতার সাথে আলাপ আলোচনা না করে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার কিভাবে বাংলাদেশের সাথে একটি গুরুত্ব পূর্ণ চুক্তি সইয়ের দিন ক্ষণ ঠিক করে ফেলে সেটা এদেশবাসীর নিকট বিস্ময় হয়েই রইল। বাংলাদেশের কারো জন্য এমনটি হলে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকত তা সহজে অনুমেয়। যাক গে , ভ্রমন পোস্টে রাজনীতি নিয়ে মাথা না ঘামানোই শ্রেয় । ওসব নিয়ে ভাবার জন্য দেশে অনেক রথী মহারথী রয়েছেন। আদার ব্যাপারী, জাহাজের খবর নিয়ে কি লাভ ? স্পাইস জেটের বিমানটি আমাদের নিয়ে দিল্লীর পথে উড়াল দিল যথা সময়ে। ( চলবে)
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধনিয়া পাতা আপনাকে মদন।
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: ভাল লাগছে পড়তে , আমি ও কয়েক দিন পর যাচ্ছি , কাহিনী তাড়াতাড়ি শেষ করেন ।
অপেক্ষায় রইলাম ।
অনেক ধন্যবাদ ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভারত যাচ্ছেন ভাল কথা। নিরামিষ খাবার অভ্যাস করুন তাড়াতাড়ি। মাংসাশী হলে ভারতের কিছু কিছু স্টেটে ভীষণ সমস্যায় পড়তে হয়। সে গল্প পরে শুনবেন। ব্লগে আমি ভাই লোকাল ট্রেন , একটু স্লো চলি তাই। তাড়াহুড়ো করা যাবে না। এ গল্প কবে শেষ হবে আমি নিজেও জানি না।
৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
জুন বলেছেন: অল্প করে বর্ননা দিচ্ছেন, আরেকটু বড় করতে পারেন কিন্ত। ২০ দিন ভ্রমন শেষে কলকাতার নতুন নেতাজী সুভাষ এয়ারপোর্ট দিয়ে এসেছিলাম, সেখানে তখনো কাঠমিস্ত্রীদের ঠকর ঠকর চলছিল। যাবার সময় সেই পুরোনোটা দিয়েই ঢুকেছিলাম।
কলকাতা কে আমি যে অবস্থা থেকে দেখে আসছি বহুবার গিয়ে তাতে কত দ্রুত তাদের উন্নতি সাথে যাতায়ত ব্যাবস্থার আমুল পরিবর্তন সত্যি বিস্ময়কর। ধুসর দিল্লী এখন সবুজ।
ওদের হুগলী নদী শুকনো দেখলেন কই! আমার স্বামীতো ঐ বিবেকানন্দ ব্রীজের নীচের ভর ভরন্ত নদী দেখে উঠে চলে আসলো রাগের চোটে।
ভালোলাগছে আপনার লেখা কারন ভ্রমন আমার সবচেয়ে প্রিয় এক জিনিস।
+
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপু , লেখার সময় বের করে নিতে কষ্ট হচ্ছে। লেখার ব্যাপারে আমি আবার কুনোব্যাঙ স্বভাবের- একেবারে বুফো মেলানস্টিক টাস টাইপের। ঠিক এরপর লেখার পরিসর আরও বড় করে তবেই পোস্ট করবো। আমার এ ভারত ভ্রমন অনেকটা বার্ডস আই ভিউ টাইপ বলা যায়। কোন কিছুর গভীরে তেমন যেতে পারিনি। তাই হুগলী নদী হয়ে যেতে পারে যমুনা। যমুনা হয়ে যেতে পারে মহানন্দা। তাই এ ব্যাপারে অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। হুগলী নদী শুকনো আমি বলিনি। বুঝাতে চেয়েছি আগের সেই তেজ আর নেই। তাজমহলের পেছনে যমুনা নদী দেখে আমার ছোট বেলায় পড়া একটা কবিতা মনে পরেছিল -
আমাদের ছোট নদী চলে এঁকে বেঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটুজল থাকে.।.।.।.।।।
যমুনার পানি দেখেছি হাঁটুজলের চেয়েও কম।
হুম , কলকাতা উন্নতি করছে কোন সন্দেহ নেই। দিল্লী সবুজ বটে , কিন্তু ৪৫ ডিগ্রীর তাপমাত্রায় দিল্লীতে থেকেছেন কিনা জানি না । আমার ভয়ানক অভিজ্ঞতা হয়েছে। সে প্রসঙ্গ আসবে পরের পোস্টে। আপনি তো যাযাবর। যাযাবর বা পরিব্রাজক মানুষ আমার অনেক পছন্দ। আপনার মিশরের গল্প পড়েছি। অনেক ভাল লেখেন আপনি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
সাহেদ আনোয়ার বলেছেন: কোলকাতার বিবরণগুলো সুন্দর হয়েছে। দুবার যাবার সুযোগ হয়েছে। আবার যাবার ইচ্ছা আছে। তবে দিল্লী যাওয়া হয়নি। দিল্লীর বর্ণনাগুলো ভবিষ্যতে কাজে দিবে। দিল্লীর বিবনষগুলো তারাতারি দিন। সেভ করে রেখে দিবো। লেখার জন্য ধন্যবাদ। +++++
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: কলকতার বিবরন লেখার সময় একটু ভয়েছিলাম, কোন কলকাতাপ্রেমীর রোষানলে পড়ে যাই কিনা। কিন্তু মনে হচ্ছে এ যাত্রা বেঁচে গেলাম। কারো প্রতিরোধে পড়তে হয়নি।
দিল্লীতে গিয়ে দিল্লীকা লাড্ডুর খোঁজ করেও পাইনি। আপনি গিয়ে খুঁজে পেলে আমার জন্য আনতে হবে কিন্তু।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০২
মোঃআতিকুর রহমান বলেছেন: ভাই আমি যেতে চাই । কম কম কত টাকায় ঘুরে আসা যাবে । ৭ দিনের জন্য । বিস্তারিত জানালে খুশি হব ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: ভাই , মাফ করবেন। আমি তো ফ্রি গিয়েছি। শপিং এর খরচ ছাড়া এক পয়সাও ব্যয় হয়নি-বরং কিঞ্ছিত আয় হয়েছে। আপনাকে হেল্পাতে পারলাম না বলে দুঃখিত। দেশে এখন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে ট্যুরিজম ব্যবসা করে। তাদের কাছ থেকে প্যাকেজ নিয়ে যেতে পারেন। অনেক প্রত্যন্ত অঞ্ছলে ঘুরেছি যেখানে কোন টুরিস্ট যায়না। ভাল থাকবেন।
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
মোঃমোজাম হক বলেছেন: খুবই ভাল লাগলো।ধন্যবাদ
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে উৎসাহ বেড়ে গেল। আপনাদের ভাল লাগেলেই মনে একটু দম পাই।
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
বোকামন বলেছেন:
বাহ্ ! বেশ ভালো লাগলো পড়তে :-)
“+”
আপনাকে ধন্যবাদ।।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: বাহ , আপনি তো বেশ সুন্দর করে কমেন্ট করেন !!
ধন্যবাদ আপ্নাকেও।
৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২২
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। কিন্তু কি সুন্দর বুঝলাম না ঠিক। চিন্তিত ইমো হবে।
৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবি গুলো সুন্দর আর লেখা ভাল লাগছে।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর চোখ দিয়ে দেখে ও পড়ে মন্তব্যের জন্য।
১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: আপনার চোখে ভারত দেখলাম, জাভেদ ভাই
অনেক দেশ ঘুরেছি, কিন্ত এতো কাছের প্রতিবেশী দেশটি আমার কাছে রহস্যই রয়ে গেলো
আরও দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া .......... (প্রমানিত); ঘুরে আসুন না একবার। কবির কথা মান্য করতে হবে কেন ?
১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ++++++++++++++++
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: এত্ত প্লাস!!!!! আনন্দের জোয়ারে আমি প্লাবিত। ভাল থাকবেন ভাই অভি।
১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
সিস্টেম অ্যাডমিন বলেছেন: আপনার ঝুলন্ত ব্রিজ আসলে দ্বিতীয় হুগলি সেতু(বিদ্যাসাগর সেতু) আর যমুনা নদী বোঝাতে হুগলি নদীর কথা বলেছেন ।
হুগলি নদী বা ভাগীরথী গঙ্গা নদীর একটি শাখানদী। পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে প্রবাহিত এই নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৬০ কিলোমিটার। মুর্শিদাবাদ জেলার ফারাক্কা বাঁধ থেকে একটি খালের আকারে নদীটি উৎসারিত হয়েছে। হুগলি জেলার হুগলি-চুঁচুড়া শহরটি (পূর্বনাম হুগলি) এই নদীর তীরে অবস্থিত। হুগলি নামটির উৎস অজ্ঞাত, তাই জানা যায় না যে নদী না শহর কোনটির নামকরণ আগে হয়েছিল।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: তথ্য দিয়ে আমাকে সমৃদ্ধ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
জুন আপুর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আমার জবাবটা কাইন্ডলি দেখে নেবেন।
১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৭
ভারসাম্য বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে তবে নদীর নামে ভুল।
+++
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩০
এম ই জাভেদ বলেছেন:
১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো হয়েছে। লাস্টের প্লেনের ছবিটা একটু বিশেষ ভালো লাগলো। অষ্টম ভালো লাগা।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: তনিমাপুকে অনেক ধন্যবাদ। মেঘের কোল ঘেঁষে প্ল্যানের ছবি তুলতে খুব ভাল লাগে আমার। আমার ইস্তাম্বুল ভ্রমন পোস্টে এ রকম কিছু সুন্দর ফটো সুট আছে।
১৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
পাখা বলেছেন: ভালো লাগলো..পোস্ট +++
১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ পাখা ভাই।
১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
কুন্তল_এ বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা। কোলকাতার কোন হোটেলে ছিলেন?
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: ্মেনি মেনি থ্যাংক্স কুন্তল_এ । কলকাতায় আমি ছিলাম ডি কে ইন্টার ন্যাশনাল হোটেলে।
১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১১
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: ++++++++++
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ++++++++++্
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
মদন বলেছেন: +++++++++++++++