![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুণীজনেরা বলেন, ব্লগ লেখা মানে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আমার অনেক মোষ তাড়ানোর ইচ্ছা আছে। সমাজের অসঙ্গতি দেখলে মনটা বিদ্রোহ করতে চায়। উপায় না দেখে তখন মোষ তাড়ানোর চেষ্টা করি। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়। কারন , ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর। ব্যস্ততার ফাঁকে চেষ্টা থাকবে ব্লগে সচল থাকার।
উপকরনঃ
(১) ফরমালিন মুক্ত খাঁটি দুধ – ৩ কেজি
(২) দই বীজ – পরিমানমত ( ২ কেজি দইয়ের জন্য ১০০ গ্রাম)
(৩) চিনি – আপনার রুচি অনুযায়ী ( ২ কেজি দইয়ের জন্য ৪০০ গ্রাম হলে চলবে)
(৪) দইয়ের পাতিল(পড়া মাটির হলে ভাল হয়)
(৫) সস প্যান/ পাতিল- দুধ জ্বালানোর জন্য
দই বানানোর পদ্ধতিঃ
(১) প্রথমে সব টুকু দুধ সস প্যানে নিয়ে অল্প আঁচে জ্বাল দিতে থাকুন। মাঝে মাঝে চামচ দিয়ে নাড়তে হবে, নইলে দুধের ফ্যাট পাতিলের নিচে জমা হয়ে পুড়ে যেতে পারে।
(২) দুধ জ্বাল দেয়া অবস্থায় রুচি অনুযায়ী চিনি মিক্স করুন।
(৩) দুধের চার ভাগের তিন ভাগ বাষ্পীভূত হয়ে অবশিষ্ট দুধ স্টিকি হয়ে হলুদ রঙ ধারণ না করা পর্যন্ত জ্বাল দেয়া অব্যাহত রাখুন।
(৪) এবার সসপ্যানটিকে চুলা থেকে নামিয়ে ফ্যানের বাতাসে গাঢ় দুধকে ঠাণ্ডা হতে দিন।
(৫) মাটির পাতিলটিকে অল্প আঁচে চুলায় গরম করে রাখুন।
(৬) এবার দুধে আঙ্গুল দিয়ে পরখ করে দেখুন। কুসুম গরম থাকা অবস্থায়( যে গরম আঙ্গুল সহ্য করতে পারে) ওতে দই বীজ মিক্স করুন।
এ ক্ষেত্রে একটু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। পুরো বীজ দুধে না ঢেলে বীজটুকু একটি ছোট মগ বা বাটিতে নিয়ে বীজের সাথে সামান্য দুধ মিক্স করে দেখুন দুধ ফেটে যায় কিনা।
ফেটে গেলে বুঝেতে হবে বীজ পুরাতন বা নষ্ট। আর যদি সঠিকভাবে মিক্স হয় তাহলে এ মিশ্রণটুকু উত্তম রূপে বাকি দুধের সাথে মিক্স করুন। এটিই হচ্ছে আপনার দই বানানোর র ম্যাটেরি্যাল।
(৭) আগেই গরম করে রাখা মাটির পাতিলে সম্পূর্ণ দুধ টুকু ঢালুন।
(৮) মাটির পাতিল ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন।
(৯) এবার রুমের দরজা জানালা বন্ধ করে দইয়ের পাতিলকে মোটা কম্বল দিয়ে ঢেকে বায়ু শুন্য অবস্থায় রাখুন ৬/৭ ঘন্টা।
(১০)ব্যাস, তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু মিষ্টি দই। আপনি মিষ্টি বেশি পছন্দ না করলে চিনির পরিমাণ কমিয়ে টক- মিষ্টি আমেজের দই খেতে পারেন।
আমার দই বানানো শেষ। এবার আপনি নিজে ঘরে বসে ট্রাই করে দেখুন। ও হ্যাঁ। কেমন লাগল, জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: অবশ্যই খেয়ে দেখবেন। এতদিন আম্মার হাতে খেয়েছেন, এখন নিজের হাতে বানিয়ে খান।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি একটু এড করি, দুধটা ঢালতে হবে বেশ উচু থেকে যাতে ফেনা ওঠে! এরপর কুসুম গরম থাকা অবস্থায় যে ঢাকনাটা দিবেন সেটা সামান্য ফাকা করে রাখতে হবে, নইলে বাস্প জমা হয়ে দই পানি পানি হয়ে যেতে পারে! এরপর হাফ এন আওয়ার বা ফর্টি ফাইভ মিনিটস পরে মোটা কাপড় বা চট দিয়ে একদম চাপা ঢাকা দিতে হবে যাতে করে কোন নড়াচড়া না লাগে!
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আমি তো এক ফিট উপর থেকে ঢেলেছি। ঢাকনা হিসাবে সিরামিকের প্লেট ব্যবহার করেছি, ফলে বাষ্প বের হয়ে যেতে অসুবিধা হয়নি। দই জমেছে।
দই জমার জন্য তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য শীতকালে কম্বল বা চট যাই দ্যান অনেক পুরু করে( ২-৩ টা কম্বল) ঢেকে রাখতে হবে ; নইলে দই জমবে না।
৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: সুজন ভাই কে ধন্যবাদ।
৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১১
দুরন্ত পথিক০৫ বলেছেন: দই বীজ কি জিনিস, বুজলাম না, এটাকি বানাতে হয় নাকি কিন্তে পাওয়া যায়।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
এম ই জাভেদ বলেছেন:
৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১২
দুরন্ত পথিক০৫ বলেছেন: দই বীজ কি জিনিস, বুজলাম না, এটাকি বানাতে হয় নাকি কিন্তে পাওয়া যায়।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: নিচে বটের ফলের মন্তব্য দেখুন।
৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:২৬
পড়শী বলেছেন: দইয়ের বীজ কি, এটা কি পুঁইশাকের বীজের মত কিছু? বাজারে কিনতে গেলে দইয়ের বীজ বললে চিনবে? ছবিতে দেখতে অমন কাদা কাদা হলো কিভাবে?
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: বাজার থেকে দই কিনে আনুন। ওতে আছে কোটি কোটি উপকারি ব্যাকটেরিয়া যারা দই তৈরিতে সাহায্য করে।
এটাই দই বীজ; মানে ব্যাক্টেরিয়ার বস্তি।
মাইক্রোস্কোপের নীচে একবার কেউ গিজ গিজ করা ব্যাকটেরিয়া দেখলে তার জন্য দই সারা জীবনের জন্য হারাম হয়ে যাবে।
৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:৪৬
মো. আবুল হোসেন, শিবচর, মাদারিপুর বলেছেন:
দইয়ের বীজের ব্যাপারটা আমিও বুঝলাম না। এটা কি পূর্বে বানানো যেকোনো দই? (মানে ব্যাকটেরিয়া )
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: একদম সঠিক।
৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:০৯
েবনিটগ বলেছেন:
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: বেনিট গ হাসেন ক্যালা ?
৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৪০
বটের ফল বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ছবি সহ চমৎকার বর্ননা।
একগুচ্ছ প্লাস।
+++++++++++++++++
দইয়ের বীজ হল দই। জাস্ট দই। ভালো কোনো দোকান থেকে কিছু ভালো দই কিনে আনুন। এটিই আপনার দইয়ের বীজ হিসেবে কাজ করবে। @দুরন্ত পথিক০৫,পড়শী,মো. আবুল হোসেন, শিবচর, মাদারিপুর।
সবাই ভালো থাকবেন।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২১
এম ই জাভেদ বলেছেন: আমার হয়ে দই বীজের সুন্দর ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য বটের ফলকে ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আমন্ত্রণ রইল। আশা করি বটের ফল ডুমুরের ফুল হয়ে যাবে না।
১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
ধৈঞ্চা বলেছেন: "দুধের ফ্যাট পাতিলের নিচে জমা হয়ে পুড়ে যেতে পারে"
দুধের ফ্যাট কখনো পাতিলের নিচে জমা হয় জানতাম না!!!
দুধের ঘনত্ব হলো ১.০৩ আর ফ্যাটের হলো ০.০৯, স্বভাবিক ভাবেই ফ্যাট দুধের উপর ভাসার কথা, তাপ দিলে দুধের উপরিভাগে যে সর পড়ে সেটা হলো ফ্যাট ও ক্যালশিয়াম কেজিনেটের একটা জটিল উপাদান আর পাতিলেন নীচে যা জমে সেটা হলো এলবুমেন প্রোটিন।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: দুঃখিত ধইঞ্চা ভাই। স্লিপ অফ কি বোর্ড হয়ে গেছে। ঠিক করে দিচ্ছি। সত্যি করে বললে যেটা তলানিতে পড়ে ওটা হচ্ছে এস এন এফ - মানে সলিড নট ফ্যাট। দুধের জলীয় অংশ এবং ফ্যাট বাদ দিলে যা অবশিষ্ট থাকে সেটাই এস এন এফ। ইহাতে নিম্ন লিখিত উপাদান থাকেঃ
(১) মিল্ক সুগার - ল্যাক্টোজ
(২) প্রোটিন এন্ড নন প্রোটিন ( কেসিন, ল্যাক্টাল্বুমিন, ল্যাক্টোগ্লবিউলিন, পেপ্টোন ও প্রটিওজ)
(৩) মিনারেল
(৪) অন্যান্য - রঞ্জক, ভিটামিন, এনজাইম
ধন্যবাদ। আপনার সুবাদে মিল্ক ক্যামেস্ট্রি ও ঝালাই হয়ে গেল একবার ।
১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৯
পড়শী বলেছেন: ধৈঞ্চা ভাইজান একেবারে দুধের কেমিক্যাল এনলাইসিস দিয়ে দিয়েছেন।
আমি অবশ্য দুধের ক্যালশিয়াম কেজিনেটর খেতে খুবই পছন্দ করি।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন পড়শি। আমি দই খাওয়াতে চেয়েছিলাম আপনাদের। উনি নিয়ে এসেছেন নিরস ক্যামেস্ট্রি।
আমাদের পেটে গ্যাস জমলে আমরা সচরাচর বলি- গ্যাস্ট্রিক হয়েছে !!! কথাটা কি ঠিক ? গ্যাস্ট্রিক মানে তো পেট। তো কথাটার মানে কি দাঁড়াল ? - আমার পেট হয়েছে !!!!!! সর্বনাশ।
১২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “ফরমালিন মুক্ত খাঁটি দুধ – ৩ কেজি”
-হাহাহা
দুধের আগে এখন দু’টি বিশেষণ যোগ করতে হয়...খাঁটি এবং ফরমালিনমুক্ত।
তবেই তা খাওয়ার উপযুক্ত।
মজা পেলাম জাভেদ ভাই
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: নিজের হাতে দই বানিয়ে খাবেন। তাহলে অন্য রকম মজা পাবেন মইনুল ভাই।
১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫১
ধৈঞ্চা বলেছেন: "ইয়োগার্ট কালচার" বা "দইবীজ" হলো কতগুলো ব্যাকটেরিয়ার মিশ্রন, এর মধ্যে মূলত এই চার ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে (ল্যাকটোবেসিলাস এসিডোফেলাস, ল্যাকটোবেসিলাস ডেলব্রুয়েক্কি, বিফিডোব্যাকটেরিয়াম ল্যাকটিস, ষ্ট্র্যাপ্টোকক্কাস থার্মোফিলাস) এছাড়াও আরো অনেক ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। আমাদের দেশে এসব ব্যকটেরিয়ার মিশ্রন কিনতে পাওয়া যায় না বলে আমরা পূর্বে তৈরীকৃত ফ্রেশ দই কালচার হিসাবে ব্যবহার করি। এই ব্যাকটেরিয়াগুলো ৩৭ ০সে তাপমাত্রায় গ্রো করে বলে দুধে মিশানোর সময় যেন দুধের তাপমাত্রা অনুরূপ থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে, অতিরিক্ত গরম দুধে মিশালে ব্যাকটেরিয়া মারা যাবে, দই আর হবে না। কালচার হিসাবে ব্যবহৃত দই যদি খুব পুরণো হয় তবে তাতে অন্যান্য অনেক ব্যকটেরিয়া চলে আসে ফলে দইয়ের গুণগত মান খারাপ হয়ে যায়।
আগ্রহীরা নিচের লিন্কটি দেখতে পারেন
Click This Link
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: ভাল তথ্য এড করেছেন ধইঞ্চা ভাই। আপনাকে অনেক অনেক ধইন্না।
১৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ট্রাই করবো -
পোস্টে ++
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩০
এম ই জাভেদ বলেছেন: ট্রাই করে ভাল লাগলে দাওয়াত করে খাওয়াতে হবে কিন্তু মাসুম ভাই।
১৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
ধইন্না।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধইন্না আপ্নাকেও
১৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
দুরন্ত পথিক০৫ বলেছেন: ভাই, আরেক্টা জিনিস, দুধ ফেটে যাওয়া মানে কি?
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: মানে নষ্ট হয়ে যাওয়া আর কি দুধে লেবু দিলে যে রকম হয় ওই রকম হওয়াকে ফেটে যাওয়া বলে।
১৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
ধৈঞ্চা বলেছেন: দুধে সামান্য হিট দিলে পাতিলে যে তলানী দেখা যায় তা এক ধরনের মিল্ক প্রোটিন, নাম এলবুমেন। এলবুমেন অবশ্যই এসএসএফ, তবে এলবুমেন ছাড়া অন্য এসএনএফ তাপের ফলে অধ:ক্ষিপ্ত হয় না। যেমন মিল্ক সুগার ল্যাকটোজ, কখনো তাপে জমে যায় না।
@লেখক, আমি না হয় নিরস ক্যামেষ্ট্রি নিয়ে এসেছি কিন্তু আপনি বলবেন ফ্যাট পাতিলের নিচে জমে যায় সেখানে ব্যাপারটা পরিস্কার করতে একটুতো ক্যামেষ্ট্রি আনতেই হবে, কি বলেন? ১৩ নং মন্তব্যে কিছুটা মাইক্রেবায়োলজিও এনেছি, দেখলাম বীজের ব্যাপারটাও অনেকের কাছে পরিস্কার না। এই পোষ্টকে সমৃদ্ধ করার জন্য আপনার তো আমাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিৎ।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪২
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধইন্না পাতা ধইঞ্চা ভাই।
এবার খুশি তো ?
১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট +++
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
এম ই জাভেদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫০
টুম্পা মনি বলেছেন: দুধ ফরমালিন মুক্ত কিনা কেম্নে বুঝবো? :-&
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: ফরমালিন টেস্ট নিয়ে আর কোন চিন্তা নেই টুম্পা মনি , এসে গেছে যুগান্তকারী আবিস্কার। মাত্র ১ টাকায় করা যাবে ফরমালিন টেস্ট!!!
২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: ফরমালিন টেস্টের নতুন দ্রবণ আবিস্কারের বিস্তারিত এই খানে
২১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ফরমালিন মুক্ত দুধ যোগাড় করা হবেনা,দইও খেতে পারবোনা
তারপরও নির্ভেজাল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: আহারে! অসাধু ব্যবসায়ীদের কাছে আমরা কত জিম্মি !!!! একটু ভাল মন্দ দই খেতে চেয়েও আমরা খেতে পাইনা।
ভেজাল প্রতিরোধে শক্ত আইন আর দৃষ্টান্ত মূলক সাজার উদাহরন দরকার। জরিমানা টরিমানা করে আদৌ কোন সুফল আসবে না ।
আপনার মনের ব্যথা আমাকে ও ব্যথিত করেছে- একেবারে ডাইরেক্ট টু দ্য হার্ট ।
২২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
পদ্মারমাঝি০০৭ বলেছেন: দই কিভাবে বানানও হয়?তাতো বুঝলাম। কিন্তু,বাজার থেকে আমরা যে দই কিনে থাকি। সেই দই-এর ওপর একটা খুব সুন্দর মাথা থাকে।ওটা কিভাবে হবে?
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: দইয়ের আবার মাথা থাকে নাকি ??
মজা লন নাকি মিয়া ভাই ?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: আমার আম্মা খুব সহজেই চমৎকার দই বানাতেন। আপনার রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। পোস্ট ভালো লাগলো ধন্যবাদ।