![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুণীজনেরা বলেন, ব্লগ লেখা মানে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আমার অনেক মোষ তাড়ানোর ইচ্ছা আছে। সমাজের অসঙ্গতি দেখলে মনটা বিদ্রোহ করতে চায়। উপায় না দেখে তখন মোষ তাড়ানোর চেষ্টা করি। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়। কারন , ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর। ব্যস্ততার ফাঁকে চেষ্টা থাকবে ব্লগে সচল থাকার।
আজমির শহরটি ভারতীয় মুসলমানদের জন্য একটি পুণ্যভূমি হিসাবে বিবেচিত। ঠিক ভারতীয় বললে অবশ্য ভুল হবে। কারন বর্তমানে এখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইসলাম ধর্মাবলম্বী পুন্যার্থিদের আগমন ঘটে থাকে বিধায় এটি এখন বিশ্বজনীন তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছে। এখানে আছে হযরত খাজা মইনুদ্দিন হাসান চিশতী( রঃ) এর মাজার যা আজমির শরীফ হিসাবে সমধিক পরিচিত। আমাদের আজমির আগমনের হেতু এই আজমির শরীফ বা দরগাহ দর্শন।
১৯৫০ সালে ‘ আজমির’ ভারতের একটি রাজ্য হিসাবে মর্যাদা লাভ করলেও ১৯৫৬ সালে এটি রাজস্থানের সাথে একীভূত হয়ে যায়। আজমির শহরটি রাজস্থানের একেবারে কেন্দ্রে অবস্থিত। হযরত খাজা মইনুদ্দিন হাসান চিশতী(রঃ) ১১৪২ খ্রিস্টাব্দে ইরানে জন্ম গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ধর্ম প্রচারের জন্য তিনি ভারতে আগমন করেন। কথিত আছে যে তিনি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সরাসরি বংশধর। আজমির এসে ৮০০ ফুট উঁচু এক পাহাড়ের পাদদেশে তিনি আস্তানা গড়ে ধর্ম প্রচার শুরু করেন। বর্তমানে তার মৃত্যু বার্ষিকীতে আরবি রজব মাসের ১ম সপ্তাহে এখানে ঘটা করে ওরস উদযাপিত হয়। বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আগত ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের পদচারনায় তখন মাজার এলাকাটি থাকে বেশ মুখরিত।
গত ২১ মে এ বছরের ওরস শেষ হয়েছে। অল্পের জন্য আমরা ওরস দেখা মিস করলাম। ৬ রজব হচ্ছে ‘QUL’ অর্থাৎ ওরসের শেষ দিন। ইতিহাস থেকে জানা যায় হযরত খাজা মইনুদ্দিন হাসান চিশতী(রঃ) তার জীবনের শেষ কয়েকটি দিন নির্জন কক্ষে আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থেকে ৬ রজব তারিখে ওফাত লাভ করেন। তাই এই দিনটি পুন্যার্থিদের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এই দিনে ওরসে আগত সবাই সুর করে হাততালি সহকারে আল্লাহ, রাসুল ও সূফী আউলিয়াদের গুণকীর্তন পূর্বক এক ধরনের কবিতা বা verse পাঠ করে থাকেন। একে বলা হয় ‘ CONCLUSION OF CHATI SHARIF’ বা ‘ BHADWA’ । ‘ BHADWA’ পাঠে অন্য কোন বাদ্য যন্ত্রের ব্যবহার হয় না। এর রচয়িতা হযরত সাইদ বেহলল চিশতী। ‘ BHADWA’ পাঠ শেষে ‘QUL’ এর সমাপ্তি ঘটে এবং ফাতিহা পাঠ করা হয়। অবশেষে অপরাহ্ণ ১.৩০ ঘটিকায় কামান ফায়ারের মাধ্যমে ওরসের যবনিকাপাত ঘটে। উল্লেখ্য, ওরস উপলক্ষে বিশেষ দোয়ার জন্য মাজার পরিচালনা কমিটি কর্তৃক দোয়া প্রার্থী মুসল্লিদের নামের লিস্ট করা হয়। যারা সশরীরে হাজির থাকতে পারেন না তারাও বিভিন্ন ভাবে অর্থ কড়ি পাঠিয়ে পুণ্য লাভ করতে পারেন। এ অর্থ দিয়ে মাজারের জন্য ফুল, ভেলভেটের চাদর কেনা হয়; মিসকিনদের জন্য কাঙ্গালি ভোজ কিংবা মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে ডোনেটরদের জন্য দোয়া করা হয়।
মাজারের প্রতি আমার যথেষ্ট শ্রদ্ধা-ভক্তি থাকলেও মাজার জিয়ারতের নামে ধর্মান্ধ পুন্যার্থিদের মাত্রাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি মোটেও সমর্থন করি না। এসব আচরন ইসলাম সম্মত তো নয়ই, বরং শিরকের সমতুল্য। সিলেটে হযরত শাহজালাল(রঃ) এর মাজারের যা দেখেছি এখানেও তার ব্যতিক্রম নেই।
লোকজনকে দেখলাম মাজারের গেটে লাল সুতা বেঁধে মানত করছে, কেউ কাউ মাজারের দেওয়ালে মাথা ঠুকে পড়ে আছে ঘন্টার পর ঘন্টা। অনেকে হাত কিংবা মাথা দিয়ে মাজারের দেওয়াল স্পর্শ করে বির বির করে মনোবাঞ্ছা পূরণের দোয়া করছে।
কেউ কেউ নাকি মাজারে সেজদা ও করে থাকে!! মাজারে মানত করলে নাকি মনের ইচ্ছা পূরণ হয়!! আমি তো শুনেছি জিয়ারতের উদ্দেশে মাজারে গমন করাও নিষেধ। ঘটনাচক্রে কেউ এসে জিয়ারত করলে সেটা ভিন্ন কথা। আমি ধর্মবেত্তা নই। এ ব্যাপারে আলেম সমাজ ভাল বলতে পারবেন।
মাজারকে কেন্দ্র করে এখানে দারুণ এক ব্যবসা কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। দেদারসে বিক্রি হচ্ছে ফ্লাওয়ার বাস্কেট, ভেলভেটের চাদর, সুগন্ধি আগরবাতি, টুপিসহ নানা রকম জামা – কাপড় আর খাবার দাবার।হোটেল ব্যবসাটা ও এখানে বেশ জমজমাট।
আমি কিছু টুপি আর থ্রি পিচ কিনলাম – অবশ্যই নিজেদের ব্যবহারের জন্য। জামা কাপড়ের দাম বেশ সস্তাই মনে হল।
কেনাকাটা সেরে অনেক কষ্টে ভিড় ঠেলে প্রবেশ করলাম
মাজারের ভেতরে। এখানে ছবি তোলার উপর নিষেধাজ্ঞা আছে । তা সত্বেও ক্যামেরাটিকে পকেটে পুরে রেখে দিলাম সুযোগ পেলে ক্লিকবাজি করার জন্য। মাজার চত্বরের ছবি তুলতে পারলেও মাজারের ভেতরের কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে ক্যামেরা বের করার সাহস করিনি। মূল মাজারের ভেতর প্রচন্ড রকম ভিড়। ক্যামেরা বের করার উপায়ও নেই। নারী- পুরুষ – শিশু নির্বিশেষে সবাই এক কাতারে মাজার দেখতে লাইন ধরে ঢুকছে। নিরাপত্তা রক্ষী কাউকে দাঁড়াতে দিচ্ছেনা; দেখতে হচ্ছে হেঁটে হেঁটে। দাঁড়িয়ে দেখতে হলে ভেলভেট চাদরের উপর রূপী ছুঁড়ে মারতে হবে। আমি একটু দাঁড়াতেই এক নিরাপত্তারক্ষী আমার কাছে এসে বলল – রূপী ঢাল। আমার রূপী ঢালার ইচ্ছা না থাকায় সামনে হাঁটা দিলাম। বের হওয়ার সময় দুই একজনকে দেখা গেল দর্শনার্থীদের মাথায় ময়ূরের পালকের ঝাড়ু দিয়ে বাড়ি মারার বিনিময়ে রূপী নিচ্ছে ( এটা নাকি আশীর্বাদ ) !!
মাজার চত্বরে ঝাড় – ফুঁকের ব্যবসাও দেখলাম বেশ রমরমা। চত্বরের এক পাশে এক দল লোক হারমোনিয়াম বাজিয়ে কাওয়ালী সঙ্গিত গাইছে উচ্চ স্বরে।
মাজার ও এর সংলগ্ন চত্বরের দেওয়াল এবং ছাদের দৃষ্টি নন্দন কারুকাজ দেখে মুগ্ধ হলাম।
মাজারের লাগোয়া মসজিদ একেবারে জনশূন্য বলা চলে। দুই একজন লোক মসজিদের মেঝেতে শুয়ে ঘুমিয়ে নিচ্ছে নিশ্চিন্তে। মসজিদের মিনারটা বেশ সুন্দর দেখতে। মিনারে রয়েছে নানা রকম সোনা খচিত কারুকার্য।
মসজিদ থেকে বের হয়ে এবার মূল গেটের দিকে অগ্রসর হলাম। এখান থেকে বেরোতে হবে। বের হবার সময় খেয়াল করলাম দুই পাশে বিশাল বড় দুইটা ডেগ রাখা। ডেগে কি আছে দেখতে একটু কৌতূহল বোধ হল। সিঁড়ি বেয়ে উঠে ডেগের কাছাকছি গিয়ে দেখি একটাতে লোকজন টাকা ঢালছে; আরেকটাতে চাল- ডাল, খাবার –দাবার। সন্ধ্যা নাগাদ বিশাল আয়তনের এই ডেগ দুটা কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এ দরগাহ পরিচালিত হয় ভারত সরকারের খাজা বাবা অ্যাক্ট – ১৯৫৫ এর আওতায়। সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত দরগাহ কমিটি মাজারের জন্য প্রাপ্ত সকল প্রকার ডোনেশন ব্যবস্থাপনা এবং মাজার রক্ষণাবেক্ষণ সহ বিভিন্ন জনহিতকর প্রতিষ্ঠান যেমন ডিসপেনসারি, গেস্ট হাউজ ইত্যাদি পরিচালনা করে থাকেন। আমার আজমির শরীফ দর্শন দ্রুত শেষ করতে হল সহকর্মীর ফোন পেয়ে। এক্ষুনি হোটেলে ফিরে যেতে হবে। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের গাড়ি রওনা হবে তাজমহলের শহর আগ্রার উদ্দেশে। বিশ্বের সপ্তাশ্চার্জ দেখার অদম্য বাসনায় পুলকিত হয়ে আমরা চললাম আগ্রার পথে। (চলবে)
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
এম ই জাভেদ বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন, একবিংশ শতাব্দির এই যুগেও লালসালুর মজিদেরা মাজার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। ঢাকা শহরে মাজারের সংখ্যা কয়টা এবং এসব মাজার থেকে মাসে কত টাকা আয় হয় তার সঠিক পরিসংখ্যান জানা গেলে এর প্রসার সম্পর্কে বাস্তব ধারনা পাওয়া যাবে।
২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী ভাল লাগল..... একটা প্রশ্ন ছিল , কত খরচ হয়েছে এই ভ্রমনে ?
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাইজান খরচের দিকটাই দেখলেন!! খরচ সম্পর্কে আমার আইডিয়া একটু কম। কারন আমি মুফতে ঘুরে এসেছি জনাব।
৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
rafiq buet বলেছেন: যাব ইনশাল্লাহ ..........
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: দেখে আসুন।
৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
ডাক্তার আমি বলেছেন: কত খরচ হয়েছে এই ভ্রমনে ?
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: ডাক্তার সাহেব। রোগী দেইখা আজকাল যা কামাই করছেন, খরচ নিয়ে একদম ভাব্বেন না।
৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ ভ্রমন অভিজ্ঞতা
পুণ্যভূমি খ্যাত খাজা মাইনুদ্দিন তিশতি সম্পর্কে অনেক জানা হল ।।
ধন্যবাদ পোষ্টে ।। শুভকামনা ।।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপ্নাকেও অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৩
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার সিরিজ নিয়মিত অনুসরণ করছি । ভাল লাগছে ভাই ।
ভাল থাকবেন আপনি ।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার কাকের গল্প গতকাল পড়েছি। অনেক ভাল লেগেছে।
মানুষের বেওয়ারিশ লাশের জন্য আঞ্জুমানে মফিদুল আর কাকের লাশের জন্য আছে সিটি কর্পোরেশন.......দারুণ সত্যি কথন যা এ রকম করে কাকের মত কেউ ভাবেনি আগে ....
৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৫৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ++++++++
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
এম ই জাভেদ বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল অবিরত।
৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: রুপি ঢাললেন না কেন ভাই, ছোয়াব তো সব মিস্ করলেন!
আজমির এবং খাজা মঈনুদ্দীন হাসান চিশতি (র.) সম্পর্কে জানা হলো অনেক কিছু। ক্যামেরা পকেটে রেখেও অনেক ছবি দিলেন।
ধন্যবাদ জাভেদ ভাই
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: ভাই রুপী ঢালা হয়নি ইচ্ছে করেই....লোকজনকে দেখলাম বেহুঁশ হয়ে ঢালছে রূপী , আর ফুল। সওয়াব কামানোর আরও অনেক তরিকা জানা আছে , ওই সব খাতে ইনভেস্ট করব।
ক্যামেরা লুকিয়ে ছবি তোলার কায়দা এক সাংবাদিকের কাছে শিখেছি। তাই অসুবিধা হয়নি।
একবার ইস্তাম্বুলে অবশ্য টার্কিশ পুলিশের হাতে ধরা খেয়েছিলাম তপকাপি মিউজিয়ামে মহানবীর বিভিন্ন নিদর্শনের ছবি তুলতে গিয়ে।
৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: দরগা পরিচালনায় সরকারের তৎপরতা দেখে মুগ্ধ হলাম। দরগাতেই যত ব্যবসা-বাণিজ্য, ভণ্ডামি আর প্রতারকদের পাওয়া যায়।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: হ্যাঁ , দরগার মূল ডনেশন দরগাহ কমিটি কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়, কিন্তু আশে পাশে ঝাড়ফুঁকের ব্যবসা চলছে অন্য সব মাজারের মতই।
মাজারের ইনকামের উপর আমাদের সরকার ট্যাক্স ধার্য করলে বিরাট অংকের রাজস্ব আয় হবে বলেই আমার বিশ্বাস।
১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
েবনিটগ বলেছেন: ক্যামেরা লুকিয়ে ছবি তোলার কায়দা এক সাংবাদিকের কাছে শিখেছি। তাই অসুবিধা হয়নি। শিখানো যাবে কি?
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: হুম, কিছু পাত্তি খরচ করতে হবে। এ সব ফাও শিখান যাইব না।
১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
েবনিটগ বলেছেন: bKash করে পাঠাই, লম্বর দেন
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
এম ই জাভেদ বলেছেন: এই লন নম্বর - ১২৩ ৪৫৬ ৭৮৯ সাহস থাকলে মিস্কল দ্যান। জানেন তো ১২৩ দিয়ে শুরু হওয়া ভূতুরে নাম্বার থেইকা কল , মিস্কল পাইয়া অনেকে ফতুর হইছে
১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১৪
েবনিটগ বলেছেন: ভয় পাইছি , এইবারের মত ছাইড়া দেন। আর ক্রুম না।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
এম ই জাভেদ বলেছেন:
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: পোষ্টে ++++
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: কষ্ট করে পোস্ট পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: মাজারে যা হয়, সেগুলো দেখে মোটেই ভালো লাগে না, ধর্মকে নিজেদের মত করে ব্যাখ্যা করে এসব নিয়ে ব্যবসা করা হয় । আজমীরে তারকারাও যায় তাদের মুভির জন্য দোয়া চাইতে...... কি হাস্যকর!

মাজার এলাকার বেশিরভাগ লোকজন আমার জানামতে ধান্দাবাজ হয়