![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর এক প্রান্তে যখন দিওয়ালির আলোয় রঙিন হয়েছিল তখন আকাশের অন্য প্রান্তে দেখা গেছে বছরের সবচেয়ে বড় সূর্যগ্রহণ । পরিভাষায় যার নাম দেওয়া হয়েছিল হাইব্রিড সূর্যগ্রহণ । এই সূর্যগ্রহণ দেখা গেছিলো শুধু মাত্র আফ্রিকা ইউরোপে ও আমেরিকা থেকে । সচারচর এই ধরনের সূর্যগ্রহণ দেখার সুযোগ মেলে না । তবে আমাদের দেশ থেকে দেখা যায়নি এই বিরল সূর্যগ্রহণটি ।
তবে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বইয়ের সেই উগান্ডার চাঁদের পাহাড় থেকে দেখা যাবে অপূর্ব সুন্দর এই হাইব্রিড সূর্যগ্রহণ । তাই হাইব্রিড সূর্যগ্রহণ বাঙালি দেখার সুযোগ না পাক বাঙালির মন কিন্তু পৌঁছে যাবেই সেই চাঁদের পাহাড়ে । শঙ্কর আর দিয়েগো আলভারেস যেখানে সোনার খোঁজে ব্যস্ত সেইখানেই হাইব্রিড সূর্যগ্রহণ ।
হাইব্রিড সূর্যগ্রহণকে বার্ষিক সূর্যগ্রহণ বলে অভিহিত করেছিলেন বিজ্ঞানীরা । 2013সালে ওটা ছিল দ্বিতীয় সূর্যগ্রহণ । আন্তর্জাতিক সময় ১২টা ৩৭ মিনিটে লাইবেরিয়া থেকে ৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগরে সে সূর্যগ্রহণ সংঘটিত হয়েছিল বলে জানিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
এক সূত্রে জানা যায় পশ্চিম আফ্রিকার গ্যাবন জাতি এই সূর্যগ্রহণ সবচেয়ে বেশি সময় দেখতে পেরেছিলেন । প্রায় ১ মিনিট সময় অন্ধকারে ছিলেন এই জাতি । সেখানে চাঁদ সম্পূর্ণরুপে সূর্যকে আড়াল করে রেখেছিল বলে সূত্রে জানা যায় । উত্তর কেনিয়া থেকে এই পূর্ণ সূর্যগ্রহণটি দেখা গেছিল মাত্র ১০ সেকেন্ড । দক্ষিণ ইউরোপের দেশ স্পেন, ইতালি এবং গ্রিস থেকে দেখা গেছিল এই আংশিক সূর্যগ্রহণ।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পূর্বাঞ্চল সূর্যোদয়ের সময় আংশিক ভাবে অন্ধকারও ছিল।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর ভাই ।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৫২
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার তথ্যমূলক পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা জানবেন।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মবীন ভাই ।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন:
১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:০১
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৫
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।