![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২৪ মার্চ সারা বিশ্বে পালিত হলো বিশ্ব যক্ষা দিবস । দিবসটি উপলক্ষ করে সারা বিশ্বের মতো আমাদের দেশেও নানা শ্রেনীর লোকেরা নানান কর্মসূচি হাতে নিয়ে পালন করলেন বিশ্ব যক্ষা দিবস ।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে এরকম অনেক ওষুধের প্রতিরোধী বা মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্স আছে যা দিন দিন 'এমডি আর' এবং লুকায়িত যক্ষা রোগীর সংখার হার বেড়ে চলছে ।যক্ষা যক্ষা ধরার পড়ার পরেও চিকিৎসকের পরামর্শ মত নিয়মিত ওষুধ সেবন না করায়,রোগীর অসচেতন,এবং নিয়মমিত চিকিৎসা না পাওয়ার কারনেও অনেকে এমডি আর যক্ষায় আক্রান্ত হচ্ছে ।
যক্ষায় আক্রান্তদের সেবা দেওয়ার সময় সচেতন না থাকার কারনেও অনেকের দেহে যক্ষা পাওয়া যাচ্ছে । তা ছাড়াও বিশ্বের অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এক বিশেষ অভিমতে বলেছেন'নাগরিক জীবনযার্পন সচেতন না থাকা যেমন, মুখে মুখোশ ব্যবহার না করা,হাসপাতালের নোংরা পরিবেশ এবং অনেক সেবক সেবিকা,কর্মচারী এবং রোগীর আত্মিয় স্বজনেরা জীবাণু মুক্ত না থাকার কারনেও অনেকের ভেতরে লুকায়িত যক্ষার প্রোকপ দেখা দিচ্ছে ।
এ পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য দেশি বিদেশী বিভিন্ন স্বাস্থ্য সংস্থাগুলো নানা ধরনের উদ্ধেগ্যো হাতে নিয়েছেন এবং অনেক উদ্ধেগ প্রকাশ করছেন ।
একটি বিশেষ প্রতিবেদনে জানা যায় সব থেকে বেশি যক্ষা রোগে আক্রান্ত এরকম ২৭টি দেশেকে চিন্হিত করেছেন, এর মধ্যে বাংলাদেশের নাম উঠে এসেছে ।
বাংলাদেশে নতুন শনাক্ত করা রোগীর ভেতরে শতকরা এক দশমিকের চার ভাগই এমডি আর যক্ষা রোগে আক্রান্ত । এক পরিসংখ্যায় দেখা গেছে দুই হাজার আট সাল থেকে দুই হাজার এগারো পযন্ত এমডি আর যক্ষার সংখ্যা দুই হাজারের কিছু বেশি থাকলেও তা এখন দশ হাজারের থেকেও অনেক বেশি ছাড়িয়ে গেছে ।
দুই হাজার বারো সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে এমডি যক্ষা রোগীর সংখ্যা ছিল আটত্রিশত । অন্যদিকে আন্তর্জাতিক উদারাম রোগ গবেষনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের আইসিডিডি আর বি পরিচালিত জরিপে দেখা গেছে বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্য চিকিৎসা কেন্দ্রের বিভিন্ন স্বাস্থ কর্মীর মধ্যেও লুকায়িত যক্ষার প্রকোপ দিন দিন বেড়ে চলছে ।
রোগ সংক্রমনের বিভিন্ন রোগের ভেতরে অন্যতম আরএকটি রূপ হলো এই লুকায়িত যক্ষা । তবে এমডি আর লুকায়িত যক্ষা হারের মোট সংখ্যা কততে দাড়িয়েছে সরকারি ভাবে তার সঠিক কোন পরিসংখ্যা এখনো পাওয়া যায়নি ।
যক্ষার কারন ও প্রতিকার
এখানে ক্লিক করুন আরো তথ্য পাবেন ।
ফুসফুসের ক্যান্সার
অন্যান্য অঙ্গে ক্যান্সার হবার চেয়ে তুলনামুলক ভাবে ফুসফুসে ক্যান্সার হবার হার একটু বেশী। কারন আর কিছু নয়, ফুসফুসের উপর প্রতিনিয়ত অত্যাচার চালানোই এজন্য দায়ী। আমাদের চারপাশের পরিবেশে ক্যান্সার হবার মতো যতো উপাদানই থাকুকনা কেনো জেনে হোক বা না জেনে হোক প্রায় সবকিছুই আমরা শ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে ঢুকিয়ে দেই, তা ছাড়াও শরীরের অন্য কোথাও ক্যান্সার হলে সেখান থেকেও রক্তের মাধ্যমে ফুসফুসে তা চলে আসার সম্ভাবনা খুব বেশী, তাই ফুসফুসে তো ক্যান্সার হতেই পারে, তাইনা?
সাধারনত যারা খুব বেশী ধুমপান করেন তাদের এই ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা খুব বেশী। পাশাপাশি যারা ঝুকিপূর্ণ পেশায় জড়িত যেমন এসবেষ্টস কারখানায় যারা কাজ করে, বা প্রচুর ধুলাবালির মধ্যে যাদের কাজ করতে হয় তাদের ও এই ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা খুব বেশী। এছাড়া বংশগত কারনেও এমন ক্যান্সার হতে দেখা যায়।
সাধারনত ৪০ উর্ধ্ব ধুমপায়ী বা তামাকসেবী লোকজনের মধ্যে এই ক্যান্সার দেখা দেয়, বৃদ্ধ বয়সে ক্যান্সার হবার ঝুকি আরো বাড়তে থাকে, তবে ৪০ এর কম বয়সের লোকজনেরও এই রোগ হতে পারে। কাশি এই রোগের অতিপরিচিত একটি লক্ষন, দীর্ঘমেয়াদী কাশি সেই সাথে হলদেটে কফ হওয়া বা কফের সাথে রক্ত যাওয়া এসব ফুসফুসের ক্যান্সার এর লক্ষন। এই ক্যান্সারে বুকে খুব ব্যথা হতে পারে যা সহজে সারতে চায়না। শ্বাস কষ্ট হওয়া, দ্রুত ওজন কমে যাওয়া, দুর্বলতা দেখা দেয়া, রুচিহীনতা, ঘন ঘন ক্লান্তি লাগা, ক্ষুদা মন্দা এই সবই ফুসফুস ক্যান্সার এর উপসর্গ হিসেবে দেখা দিতে পারে। অনেক রোগী এই রোগে ফুসফুসে পানি জমা, পাঁজরের হাড়ে ব্যথা এমনকি জন্ডিস নিয়েও আসতে পারে। কারো কারো আবার অভিযোগ থাকে শুধু একপাশের হাতে ব্যথা এবং কাশি। তাই বৃদ্ধ বয়সের ধুমপায়ী রোগী কোনো প্রকার শ্বাস কষ্ট নিয়ে আসলে চিকিৎসক গন ফুসফুস ক্যান্সার এর কথা মাথায় রাখেন।
এই ক্যান্সার সন্দেহ হলে রোগীকে বুকের এক্সরে করাতে হয় এবং তাতে টিউমারের মতো কিছু পেলে তা থেকে বায়োপসি করে নিশ্চিত হতে হয় এটা সত্যিই ক্যান্সার কিনা বা ক্যান্সার হলেও এটা কোন ধরনের ক্যান্সার। এছাড়া রোগীর কফ পরীক্ষা, নানা ধরনের রক্তপরীক্ষা, বুকের সিটি স্ক্যান, পেটের আলট্রাসনোগ্রাম সহ নানা ধরনের পরীক্ষা করানোর প্রয়োজন হতে পারে। আগেই বলেছি শরীরের অন্য কোথাও ক্যান্সার হলেও তা ফুসফুসে চলে আসতে পারে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসা পুরোপুরি ভিন্ন ধরনের হয় তাই এটা জানা খুব জরুরী যে ধরাপড়া ক্যান্সার টি সত্যিই ফুসফুসের ক্যান্সার না অন্য কোনো অঙ্গ থেকে এসেছে।
অন্য যেকোনো ক্যান্সারের মতো ফুসফুসের ক্যান্সারের চিকিৎসাও বেশ জটিল। প্রাথমিক পর্যায়ে এই রোগ ধরা পড়লে অপারেশন এর মাধ্যমে ফুসফুসের অংশ বিশেষ (Lobectomy) বা রোগাক্রান্ত একপাশের ফুসফুস কেটে (Pneumonectomy) ফেলে দিলে রোগী সুস্থ হয়ে যায়। তবে রোগ যতো দেরীতে ধরা পড়ে চিকিৎসাও তত বেশী জটিল হয়। এক পর্যায়ে অপারশনের সাথে সাথে কেমোথেরাপী নেবারও প্রয়োজন হতে পারে। রোগ খুব বেশী দেরীতে ধরা পড়লে তা সমস্ত শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং অপারেশনের কোনো সুযোগ থাকেনা, শুধু কেমোথেরাপীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, সেক্ষেত্রে সুস্থ হবার সম্ভাবনাও কমতে থাকে। এই ক্যান্সার ফুসফুস থেকে মস্তিস্ক এবং অস্থিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে। আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিশ্বের অনেক হাসপাতালে এই অবস্থাতেও অপারেশন করে চিকিৎসা করার দৃষ্টান্ত আছে। তাই খুব সহজেই নিরাশ হবার কিছু নেই। সঠিক সময়ে রোগ নির্নয় করা গেলে অধিকাংশ রোগীই ৫ বছরের বেশী সময় বেঁচে থাকতে দেখা যায় তবে সমস্ত শরীরে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়লে এই হার নগন্য হয়ে দাঁড়ায়। বিস্তারিত আরো অনেক কিছু জানা যাবে ।
রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ
ফুসফুসে যক্ষ্মা হলে হাল্কা জ্বর ও কাশি হতে পারে। কাশির সঙ্গে গলার ভিতর থেকে থুতুতে রক্তও বেরোতে পারে। মুখ না ঢেকে কাশলে যক্ষ্মা সংক্রমণিত থুতুর ফোঁটা বাতাসে ছড়ায়। আলো-বাতাসহীন অস্বাস্থ্যকর বদ্ধ পরিবেশে মাইকোব্যাক্টেরিয়াম অনেকক্ষণ বেঁচে থাকে।
সাধারনত-- -তিন সপ্তাহের বেশি কাশি
-জ্বর
-কাশির সাথে কফ এবং মাঝে মাঝে রক্ত বের হওয়া
-ওজন কমে যাওয়া
-বুকে ব্যথা, দুর্বলতা ও ক্ষুধামন্দা
ইত্যাদি ফুসফুসের যক্ষার প্রধান উপসর্গ।
যক্ষা ফুসফুস থেকে অন্যান্য অঙ্গেও ছড়িয়ে পরতে পারে বিশেষ করে যাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল তাদের এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে। তখন একে "অ-শ্বাসতন্ত্রীয় যক্ষা" (Extrapulmonary Tuberculosis) বলা হয়, যেমন প্লুরাতে প্লুরিসি, কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে মেনিনজাইটিস, লসিকাতন্ত্রে স্ক্রফুলা, প্রজনন তন্ত্রে প্রজনন তন্ত্রীয় যক্ষা, পরিপাক তন্ত্রে পরিপাক তন্ত্রীয় যক্ষা এবং অস্থিকলায় পট'স ডিজিস। বিশেষ ধরনের ছড়িয়ে যাওয়া যক্ষাকে বলা হয় মিলিয়ারী যক্ষা (Miliary tuberculosis)। অনেক ক্ষেত্রে ফুসফুসীয় এবং অ-ফুসফুসীয় যক্ষা একসাথে বিদ্যমান থাক্তে পারে। পৃথিবীর যক্ষ্মা রোগীদের এক তৃতীয়াংশেরও বেশী (প্রায় অর্ধেক) ভারতীয় উপমহাদেশবাসী। জীবাণু শরীরে ঢুকলেই সবার যক্ষ্মা হয় না। যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের ক্ষেত্রে যক্ষ্মা বেশি হয় |
যক্ষ্মা কিভাবে ছড়ায়
বাতাসের মাধ্যমে যক্ষা রোগের জীবাণু ছড়ায়। যক্ষা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে রোগের জীবাণু বাতাসে গিয়ে মিশে এবং রোগের সংক্রমণ ঘটায়।
যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা
যখন কোন এ্যান্টিবায়োটিক যক্ষা রোগের সকল জীবাণু ধ্বংস করতে ব্যর্থ হয় তখনই ঔষধ প্রতিরোধক যক্ষার সূত্রপাত হয়। ঔষধ প্রতিরোধক যক্ষার মূল কারণগুলো হলো :
পর্যাপ্ত চিকিৎসা গ্রহণ না করা ভুল ঔষধ সেবন চিকিৎসার কোর্স সম্পূর্ণ না করা
কখন ডাক্তার দেখাবেন
যক্ষার লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা দেয়ার সাথে সাথে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
কোথায় চিকিৎসা করাবেন
বাংলাদেশের সকল- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জেলা সদর হাসপাতাল বক্ষব্যাধি ক্লিনিক/হাসপাতাল, নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র, এনজিও ক্লিনিক ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সমূহে বিনামূল্যে কফ পরীক্ষা, রোগ নির্ণয়সহ যক্ষার চিকিৎসা করা হয় ও ঔষধ দেয়া হয়।
কি ধরণের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে
সাধারণ পরীক্ষা ত্বকের পরীক্ষা রক্তের পরীক্ষা কফ পরীক্ষা
অন্যান্য পরীক্ষা
বুকের এক্স-রে পরীক্ষা অথবা সিটি স্ক্যান কালচার টেস্ট
পরীক্ষার ফল নেতিবাচক হলেও অনেক সময় যক্ষার সংক্রমণ হতে পারে। যেমন : যক্ষার সংক্রমণের ৮-১০ সপ্তাহ পরে তা ত্বকের পরীক্ষায় ধরা পড়ে। তার আগে পরীক্ষা করলে ধরা নাও পড়তে পারে এইডস এর মতো কোন রোগের কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে অনেকসময় পরীক্ষায় যক্ষা রোগ ধরা পড়ে না। এছাড়া এইডস এবং যক্ষা রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ গুলো প্রায় এক রকম হওয়ায় এইডস রোগীদের যক্ষা রোগ নির্ণয়ের বিষয়টি জটিল হয়ে থাকে। হামের টিকা নিলে এগুলোতে অনেক সময় জীবন্ত জীবাণু (Live virus) থাকে, এর জন্য ত্বক পরীক্ষায় যক্ষা ধরা নাও পড়তে পারে। শরীরে যক্ষা রোগের জীবাণু বেশী মাত্রায় ছেয়ে গেলে (Overwheliming TB disease) ত্বকের পরীক্ষায় রোগের জীবাণু ধরা নাও পড়তে পারে অনেক সময় সঠিকভাবে পরীক্ষা না করলেও এতে যক্ষা রোগের জীবাণু ধরা পড়ে না।যক্ষা সংক্রান্ত আরো তর্থ্য উইকিপিডিয়া ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৭
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই
২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:১৮
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
ধন্যবাদ অাপনাকে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ মবীন ভাই ।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সচেতনতা মূলক পোষ্ট টি অনেকেরই কাজে লাগবে বলে আশা করছি।। ধন্যবাদ।।
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪৩
কালের সময় বলেছেন: আমিও আসা করছিলাম । কে জানে হয়তো আপনার কথাই ঠিক কারো লাগতে পারে ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪৬
কালের সময় বলেছেন: আবার নাও লাগতে পারে কেননা আমাদের কাচা হাতের অগোছালো পুস্ট সকলের নুজরে নাও আসতে পারে । ধন্যবাদ আপনাকে ।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কাঁচা-পাকা হাতএর কিছুই না,পাঠকরা কতটুকু সচেতন আর পালন করলো এটাই বড়।। একজনও যদি মেনে থাকে তাহলেই আপনার কষ্ট আর প্রচেষ্টা স্বার্থক।।
২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:২৪
কালের সময় বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্যে আন্তরীক ভাবে খুশি হোলাম ভাই
সচেতনহ্যাপী । ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সবসময় ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৪২
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার সময় উপযোগগী সচেতন ও তথ্য মূলক একটি পোস্ট ।
ধন্যবাদ আপনাকে এরকম একটি পোস্টের জন্য ।