নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা পড়িয়া রয় অবহেলায়, তাহা সমগ্রই আমার কী-প্যাডের, দূর্দান্ত গতি ছড়ায়। যদি কোন অন্ধ/বদ্ধ মনের দ্বার একবার খোলা যায়?\n

আসিফুজ্জামান জিকো

অাইন বিভাগ..

আসিফুজ্জামান জিকো › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমস্যা বলতে পারছিনা, সিস্টেম অামাদের পৌছুতেই দেয়না সে অব্দি, সমস্যা বলতে না পারলে সমাধান কিভাবে অাসবে?

০৮ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:১৯

৭ই মার্চে ওরা মিছিল করে রাস্তার মেয়েটিকে ঘিরে ধরে তার শরীর নিয়ে খেলা করে জামা-কাপড় ছিড়ে দিয়ে যায়! আমি ভিষণ শেখ মুজিব এবং বাংলা ভক্ত এক স্বত্বা, তবুও কেনো জানি সক্রিয় রাজনিতী অামাকে টানেনা কখনোই। এর কারন কোনদিন খুজে দেখিনি অাগে, তবে অাজ মনে হচ্ছে এর উত্তর পেয়ে গেছি।

দুটি মেয়ের স্টাটাস পড়লাম।
একজনকে মিছিলের ভিতর গোল করে ধরে ২০-২৫ জনে ইচ্ছামত যেখানে সেখানে স্পর্শ করেছে ইংরেজীতে বলে মলেস্টিং! কোন মতে একজন পুলিশ সেটি লক্ষ্য করে তাকে বের করে এনে বাসে তুলে দেন।
তা নাহলে যদি পুরোটা মিছিল ওকে মধ্যে রেখে একটু মজা নিতে নিতে পার হইতো, তবে আজকে সকালের খবরের কাগজে হয়তো পহেলা বৈশাখের মত আরেকটি প্রায় উলঙ্গ বিবস্ত্রা ছবি ভাইরাল হতো,
'যে দুই হাতে নগ্ন বুক আর লজ্জা স্থান ঢাকার চেষ্টা করছে মেয়েটি ' আর জানোয়ার গুলো ঘিরে ধরে অাছে হাসি মুখে!

আরেকজন ছিলো গাড়ীর মধ্যে, ওর ড্রাইভার মিছিল দেখে বললো অাপা জানালা লাগায়ে দেন, মেয়েটি ভাবলো কেনো, কি হবে, তবু ও লাগালো! মিছিল যখন ওদের গাড়ী অতিক্রম করছে তখন গাড়ির কাচে মেয়ে দেখে চড় থাবার সাথে অশ্লীর গালি, অঙ্গভঙ্গি, ইঙ্গিত করতে করতে চলে গেলো, স্লোগান শোনা যাচ্ছে - জয় বাংলা!

ওদের লেখা পড়ার মনে হচ্ছিলো এজন্যেই সত্রিয় রাজনিতী ছোট্ট থেকেই অামার পছন্দ নয়। বড় হতে হতে যা অারো বেশি ঘৃণার বলে মনে হয়।

কেনো?
- ছোটবেলায় অামি যখন চতুর্থ-পঞ্চম শ্রেণীতে দেখেছি নানা এবং বাবাকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করতে এবং এখন ও দেখছি। অতএব আমি জন্মসুত্রেই রাজনিতী এবং সংশ্লিষ্ট মহলের মানুষ দেখে দেখে বড় হয়েছি। সেখানে দুই শ্রেণীর মানুষ পেতাম।

এক শ্রেণী হচ্ছে চুপচাপ বছরে ভালো মন্দে প্রয়োজনে বা কুশলাদি বিনিময়ে বছরে দুই একবার অাসেন এবং সুবুদ্ধি, পরামর্শ অথবা সৌহার্দ্য বিনিময় করে ফিরে যান। তারা রাজনৈতিক নীতিতে ব্যাক্তি ও দলকে সমর্থন করেন মৌন ও প্রচণ্ড। তাতে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থাকে।

এবং অারেক শ্রেণী হচ্ছে, বছরের পুরোটা সময়ের খাবার অামাদের ঘরে এসে খেয়ে যাবে। বড় বড় কথা বলবে, এর সাথে তার প্যাচ লাগাবে, সালিশ বিচারের স্বাক্ষ্যী হবে, বিনা পরিশ্রমে শুধু রাজনিতী করেই তারা দিন দিন ঘর বাড়ি থেকে শরীর স্বাস্থ্যে ফুলে ফেপে ঢোল হতে থাকবে, বিশেষ বিশেষ দিবসে তাদের ডিমান্ড থাকবে, একটু পান থেকে চুন খসলে রাশ ভারি করে একথা সেকথা বলে বেড়াবে। এবং কিঞ্চিৎ অর্থে ঘাতক প্রতিপক্ষ্যের কাছে নেতার গতিবিধি বলে দিবে।

মেয়ে দুটোর স্টাটাস পড়ার পরে অামার ইউনিভার্সিটির দুটো তিনটে ছেলের চেহারা মনে পড়লো প্রথমে।
ওরা হচ্ছে ভার্সিটি এবং স্থানীয় এরিয়ার অাওয়ামী ছাত্র প্রতিনিধি! ওদের মানসিকতা হচ্ছে সামনের কোন স্ত্রীলিঙ্গ দেখলেই 'মাল' বলে ফেলা, যে বন্ধুটি অর্থবান তার সাথে থেকে সিগারেট, নাস্তা এবং দুপুরের খাবার খাবার ধান্ধা, বাপের অথবা নিজের কিছু থাকুক বা নাই থাকুক, এরা ফুটপাতের হাল ফ্যাশনের সাথে মিলে যাবে এমন পোশাকাদি, সানগ্লাস, জুতা টুতা কিনে যখন ভার্সিটি এসে অন্যের কেনা সিগারেট জালাবে, দেখলে ভাববেন জমিদার ঈশা খার নাতি টাতি হতে পারে।
পরীক্ষার হলে এদের দেহ চেক করলে অন্তত অাধা কেজি কম্পোজ করা কাগজ বেরুবে।
কিছুদিনের মধ্যে অমুকের ভর্তি, তমুকের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে অফিসে দৌড় ঝাপ করে ক্যান্ডিডেট ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে টাকা পয়সা নিয়ে নিবে...

এবং তা চেয়ে ফেরৎ না পেয়ে পেয়ে ছেলে/মেয়েটি যখন করিডোরে বসে কাদবে, তখন অামার মত হুট করে রগ ত্যাড়া হয়ে যাওয়া কারো সামনে কান্নার পেছনের গল্প উঠালে, সেই সমস্ত পাতি নেতা গুলোর মুখে ঠ্যাপ্যা ঠ্যাপ চড় পড়ার শব্দে সমস্ত ক্লাস রুম লোকচার রেখে ঘটনায় হুমড়ি খাবে!...

কি হয়েছে কি হয়েছে?
নেতা গুলো বাটপার, তাই একটু শিক্ষা দিচ্ছে!
এরপর ও ১৫ই অাগস্ট থেকে আজকের ৭ই মার্চে ও তারা চিল করবে সংগঠনের পাঠানো টাকা খরচ করে।

মেয়ে দুটির স্টাটাস পড়ে অারো কিছু ছাত্র থেকে জিবিকা অাহোরিত নেতা, কর্মী এবং চোরদের চেহারা মনে পড়লো। যাদের কোন কাজ নেই, করেনা, লক্ষ্য হচ্ছে দল করে করে টেণ্ডারের টাকা, বিভিন্ন সরল দল ভালোবাসা মানুষের সরলতার সুযোগ নিয়ে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেওয়া থেকে, উচ্ছেদ জবরদস্তি, থানার সাথে ঘুষের লেনদেন করে অর্থ প্রাপ্তি, সারাদিন রাত হুজুর হুজুর নেতার চামচামি, নেতাকে লালসা কামনা বাসনা গোপনে করার বন্দোবস্ত করে দেওয়া থেকে, ক্ষমতার সুযোগে অবাধে নেশা বিক্রি করে যুবক থেকে বৃদ্ধকে অাসক্ত করে প্রচুর পয়সা কামিয়ে নেওয়া।

এগুলা অামার মফস্বল বা গ্রাম যাই বলেন সেখানকার কিছু বারো মাস রাজনিতী করে যাওয়া মানুষের মুখ।
যদি শহরে অাসেন তখন ব্যাপার্টা এমন হয়ে যায়,
অমুক ফকিরের ছেলে শহরে এসে বিরাট নেতা, কারন হচ্ছে কোন এক বন্ধুর সাথে একবার এক মিছিল এ্যাটেন্ড করে সে ৫০০ টাকা নগদ পেয়েছিলো, সেই লোভে নিত্য যাতায়াত করা থেকেই নেতার চ্যালা হয়ে যাওয়া, ধীরে ধীরে নেতার সমস্ত কুকর্মের অপরিহার্য সহযোগী হয়ে ওঠা এবং কোন একবারের কমিটি করার সময়ে নেতারে ধরে কোন সক্রিয় দলের একটু খানি পোস্ট পাওয়া। আর এদের ডাকে ৫০০ টাকায় যারা মিছিল করতে অাসে তারা হচ্ছে প্রাথমিক স্তরের ওরা, যারা মেয়ে দেখলে মাল বলে, সুযোত পেলে হাত দেয়, বন্ধুকে রুমডেট করতে দিয়ে অন্যদের ডেকে এনে টাকা পয়সা নিয়ে শেষে মেয়েটাকে গ্রুপ রেইপ করে।
খু্ব সমস্যা, বাড়ি থেকে টাকা অাসছেনা, গত্যন্তর নেই কোন; ভয় কি এদেশে বিনা কষ্টে বেচে থাকতে রাজনিতী করো এদেশে.. একটা সময় পরে হতে ও পারো ধন কুবের!

এই মিছিলে অারো অাসে সমগ্র ঢাকার সুযোগ সন্ধানী পাড়া মহল্লার নেশাখোর গুলো, আসে কিছু লুইচ্চা বদমায়েশ যারা মেলা কিংবা জটলার অপেক্ষায় থাকে, এই মিছিলে অাসে কিছু লভ্য ভোগী অনুর্বর অকর্মণ্য বৃদ্ধ থেকে মাঝবয়সী নেতা নামের চোরেরা, এই মিছিলে যুক্ত হয় টাকায় ভাড়া করে অানা সমগ্র ঢাকার মাদক সাপ্লাই দেওয়া মিরপুর, অাজিমপুর এবং মোহাম্মদপুরের বিহারী ক্যাম্পের বিহারীরা।


এই মিছিলে জয় বাংলা বলুক বা অন্য কিছু, তা ভুলে গিয়ে সরে যান যত দ্রুত যতোদুরে পারেন।
কারন ওখানে কোন রাজনৈতিক কর্মী থাকেনা, হাজার হাজার বেজন্মা সন্তান ওরা। ওদের কে স্রেফ ভাড়াতেই পাওয়া যায়। দুই দলই পায়।

স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসে হিন্দি ইংলিশ যা বাজেজে বাজুক, তাতে দুঃখ পেয়ে বলার দরকার নেই।কারন ওদের কে ভাড়া করেছে স্থানীয় কমিশনার, সভাপতি যে অমুক দলের হয়ে মাঠ গরম রাখবি।


রাজনিতীর এই ভাড়াটে ধারা পাল্টাতে না পারলে,
বদলাবেনা বাংলাদেশ। সমস্যা একটাই, অন্তর অার অম্বর বলে কিছু নাই, হয়না এদেশে ছোট্ট বেলার স্কুল অার পারিপার্শ্বিকতা থেকে। আমাদের কেনো হয়েছিলো কে জানে..? এই মলেস্টিং অথবা বিবস্ত্র করা সংবাদে মানুষের দুই ধরনের অনুভুতি হচ্ছে। কারো হাসি পাচ্ছে কামার্ত অানন্দে, কারো প্রচণ্ড রাগ শুরু হয়ে কমতে কমতে অভিমানেরর ঘৃণা জমছে বুকের ভিতর, কোন একদিন তার বিষ্ফোরণ হবেই হবে!

শেখ মুজিব ভালোবাসি ভয়ানক তবু ও তার রেখে যাওয়া দল বা সক্রিয় রাজনিতী কেনো টানেনা ভেবে দেখিনি তো অাগে। ওই সমস্ত সংশ্লিষ্ট মুখ বাস্তব অার অজান্তে যখন রাজনিতীর কথা উঠলেই চোখের সামনে ভাসে, তখন ওদের সাথে প্রিয় দলে ও ঘৃণা লাগে।

যাই হোক জমানো অভিমানের বিষ্ফোরোণের কোন গল্প না হোক বা ভুলে যাই সময়ের সাথে তাতে ক্ষতি নেই, ক্ষতি হবে যদি না বলিলি অাপনার শিশুকে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে পাঠানোর চেষ্টা করুন। ওখানকার পাঠ্যক্রম এমন একটি প্রকৃয়ায় তৈরী যাতে ভিত থেকে জেনে শুনে লেখাপড়া করা যায়। পাশাপাশি শিশুর মানসিক বিকাশের নব্বই শতাংশ গ্যারান্টী দেওয়া যায়।

ঢাকার খুব বাজে দিন অাসছে সামনে।
বাবা মা নামি বেনামী ইংলিশ মিডিয়াম নামের ছোট ছোট খুপরির মত স্কুল গুলোতে বাচ্চা গুলোকে পাঠাতে টঠস্থ থাকেন, যেখানে শিশু বইয়ের একটি অধ্যায়ের পাচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে শিখলে দুটি পরীক্ষায় পেয়ে লিখে মার্কস পায়, শেখা হয়না, জানা হয়না বিস্তর।
ছোট্ট ছোট্ট ঠাসা ঠাসি করা ক্লাস রুমের মতই শিশুর মস্তিষ্ক স্যাতসেতে অন্ধকার হয়ে থাকে। পড়া, লেখা, শেখা, জানাশোনাকে বি রা ট এক ভয় মনে করবে শিশু যখন ওই সব নামধারী মিডিয়ামের গণ্ডি অতিক্রম করে শিক্ষার ছাকনিতে ছাকা হবে সবাইকে!

পড়াশোনার পাশাপাশি মানসিক বিকাশিত হতে হয় শিশুকে মানুষ হবার পরীক্ষায় টিকে থাকতে।
আর সেই মানসিক বিকাশ ব্যাবসার নিমিত্তে তৈরী কোন বন্ধ ঘরের সীমাবদ্ধ তথ্যের ক্লাসরুম দিতে পারেনা। অামাদের ৩৮ নং এল এল বি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মত দুই পাশের বিস্তর মাঠের মাঝখানে একতলার টীন শেডের স্কুল ঘরগুলোর কোন এক শ্রেণীতে পাঠ নিতে বসতে হয়। যার জানালা খোলা, ঝলমলে রোদ্দুর সারাদিন, নামতা, ছড়া সুর করে পড়া টানা, বর্ষার দিনে ক্লাস বাকি, অলোক স্যারের সেই এক হাত মোল্লা শোয়া হাত দাড়ি গল্প অনেকটা বাকি, চতুর্থ শ্রেণীর বর্ষায় শেষবার বলেছিলো, অাজ সমগ্র পঞ্চম শ্রেণী নাছোড়বান্দা,।স্যার পান চিবোতে চিবোতে বললো, তাহলে তোরা ছাড়বিনা??
অামরা সমস্বরে- নাহহহহহ... ( বিদ্যুৎ গর্জন বর্ষার টানা শব্দ ছাপিয়ে শোনা গেলো অামাদের দন্তে - অাকারের নাহহহ )


অাজকে যেসব ছেলেগুলো মিছিলে ওসব করলো,
বা সামনে এসব করবে, ওদের কারো মানসিক বিকাশ হলে এমন করতে পারতো?

প্রশ্ন রেখে গেলাম।
অামি বিশেষ কিছু নই, তবে সমস্যা গুলোর সরল এবং প্রধান কারন গুলি বুঝি।
বোঝেতো ওরাও যারা বিশেষ অনেক কিছু; শুধু বোঝাতে চায়না কেউকে কিছুই, নয়তো অাখের গোছাতে ব্যস্ত ও বিস্তৃত।

এই সমস্যাটি কোথায় এবং কাকে লিখলে তিনি উদ্যোগী হবেন, কাজ করবেন উত্তরণের, উপকৃত হবে আমার মা সদৃশ্য দেশটা!
কাকে লিখবো, ঠিকানা দেন?


মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, ৭ই মার্চের রাস্তায় কাদের নামিয়ে দেন রাস্তায় অজান্তে? অাপনি অনেক ঘটনা জানতে পারেন বলে মনে হয়না! পারলে তৎক্ষণাৎ প্রতিক্রিয়া দিতেনই আপনি; রক্ত যে মুজিবরের!


অামার খুব খারাপ লাগে,
অামি কিছু করতে ও পারিনা,
অামি কিছু বলতে ও পারিনা,
তলানীতে শুধু অভিমান জমে থাকে।


Google Doodle, ' Happy Womens Day '




মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: চক্রান্ত করে ৭ই মার্চ উদযাপন কে প্রশ্নবিদ্ধ যে কুলাংগার গুলি করেছে,.পুলিশে ধরলে অনায়াসে বের হয়ে আসবে এরা কারা ...স্বাধীনতার স্বপক্ষের লোকদের দ্বারা এটা সম্ভব না

২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মহাভারত বা রামায়ণ কিছু একটা আপনি লিখেছেন রাজনীতি নিয়ে; যদিও রাজনীতি শব্দটা বারবার ভুল লিখেছেন, এবং বলছেন যে, রাজনীতি আপনার পছন্দ নয়, আসলে আপনি রাজনীতি করেন।

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৪

মাষ্টার দা’ বলেছেন: ধর্ষক লীগের কাছ থেকে এর চেয়ে ভাল কিছূ কিভাবে আসা করেন!
সেঞ্চুরিয়ান মানিকের উত্তরসূরি তারা!
নারা দেশৈ ধর্ষনের পরীক্ষার একন আর কথিত সংগঠন গুলৌ করে না। কারণ তাতে সরকার দলের ধর্সনের নীচে চাপা পড়ে যাবে কথিত উন্নয়নের ঝৌলা!
কি নিলজ্জ সমর্থক হলে কলাবাগন ১ হওয়া যায় তাই ভাবছি!!!! ছিঃ

দিনাজপুরের পুলিশ কর্তৃক ইয়াসমিন ধর্ষিত হওয়ায় যে আওয়ামীলিগ ঢাকার রাজপথ কাপিয়েছে আজ তাদের সোনার ছেলেদের সোনার কান্ডে দেশ সন্ত্রস্ত!

ধিক্কার কুলাঙ্গারদের প্রতি। আর তার সমর্থকদের জন্য একরাশ থুঃ

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩

রাফা বলেছেন: এটার তিব্র নিন্দা জানিয়ে বলতে চাই,রাজনীতিকে ঘৃণা করে দুরে থাকলে কতিপয় জারজরা এই সুযোগ নিয়ে পুরো একটি রাজনৈতিক দলের রাজনীতিকেই প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে।তাই এটা নিয়ে কোন রাজনীতি নয়।মেয়েটি আমার আপনার কারো মেয়ে,কারো বোন ,কারো ভালোবাসার আত্মিয় হবে।যেহেতু আওয়ামি লীগের কর্মসুচির সময় ঘটণাটা ঘটেছে তাই এর দায় এরিয়ে যেতে পারেনা দলটির নেতারা।সঠিক তদন্ত করে ঐ কুলাঙ্গারদের বিরুদ্ধে কঠিন দৃষ্টান্তমুলক সাস্তির ব্যাবস্থা গ্রহণের জন্য আহব্বান করছি।

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

বোববুরগের বলেছেন: where are you getting this news from? I live abroad and don't know which news sources are trustworthy

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
মহাভারত বা রামায়ণ কিছু একটা আপনি লিখেছেন রাজনীতি নিয়ে; যদিও রাজনীতি শব্দটা বারবার ভুল লিখেছেন, এবং বলছেন যে, রাজনীতি আপনার পছন্দ নয়, আসলে আপনি রাজনীতি করেন।


এর চেয়ে সুন্দর মন্তব্য আর সম্ভব না।

৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: বাঙালি পুরুষের আসলে মানুষ হওয়া উচিত।
সেটা তখনই সম্ভব হবে, যখন তারা নিজেদের দেখে লজ্জিত হবে।
এই যে আমি এদেশের অধিকাংশ পুরুষের দিকে আঙ্গুল তুলে কথা বললাম, একটা ক্ষুদ্র অংশ ছাড়া এদেশের পুরুষদের, এই দায় এড়ানোর সাধ্য আসলে অধিকাংশ বাঙালি পুরুষের নেই।

৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

বারিধারা ২ বলেছেন: দোষ ঐসব মেয়ে মানুষের যারা ছাত্রলীগ মাঠে থাকবে জেনেও সেই মাঠে গিয়েছে। শেখ হাসিনার ভাষায় বলতে হয়, "কাপড় খোলার প্রস্তুতি নিয়েই সে ওখানে দাঁড়িয়েছিল"
কলাবাগানরা মনে হয় এখন আর নেত্রীর এই কথা মনে করতে চাইবেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.