নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শুকতারার সঙ্গী

জে.এস. সাব্বির

অদ্ভূত!

জে.এস. সাব্বির › বিস্তারিত পোস্টঃ

"আকাশ" সম্পর্কে আমার একটা সহজ প্রশ্ন || একটা জটিল উত্তর দিবেন প্লীইইজজজ.... :) :) :)

২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:১৩

আচ্ছা,আমাদের এই নীল আকাশকে চাঁদ থেকে দেখলে কেমন দেখাবে??

কালো!!নিকষ কালো !!

হ্যা. কালোই ।কারণ চাঁদে বাতাস নেই ।আর বাতাসহীন যেকোন জায়গা-সে হোক মহাশূন্য অথবা কোন গ্রহ-উপগ্রহ ,সেখান থেকে আকাশকে দেখতে কালো দেখাবে ।




আচ্ছা ,পৃথিবীর বাইরে থেকে পৃথিবীকে দেখতে কেমন দেখায় ?? এরকম প্রশ্নও কি কভু জেগেছে মনে? তাহলে জেনে নিন - পৃথিবী থেকে দৃষ্টগোচর মহাশূন্য দূরত্ব থেকে পৃথিবী দেখতে 'নীল' বর্ণের ।এই 'নীল' মহাশূন্যে আর কোথাও খুজে পাওয়া যাবে না ।



আমরা সবাই জানি ,পৃথিবীতে আলোর একমাত্র উত্‍স হচ্ছে- সূর্য্য ।সূর্য্য আলো থেকেই দৃষ্টিগোচর হয় সব রঙিন বস্তু ,এই রঙিন দুনিয়া ।

খুব বেশি দিন আগের কথা না- পৃথিবীর মানুষ ভাবতো যে ,বস্তু থেকে আলো এসে আমাদের চোখে পরতো ফলে বস্তুটি দেখা সম্ভব হতো ।এখন এই দৃষ্টিভঙ্গি বদলেছে এবং প্রমাণিত হয়েছে যে- বস্তু নয় বরং সূর্য্য বা উত্‍স থেকে আলো বস্তুর উপরে পরে ।ফলে বস্তুটি একটি নিদির্ষ্ট ছবির প্রতিবিম্ব তৈরী করে আমাদের চোখের রেটিনায় ।রেটিনা সেই প্রতিবিম্বর প্রতিচ্ছবি পাঠায় মস্তিষ্কে এবং বস্তুটি দৃষ্টিগোচর হয় ।
===========================
কেউ কেউ হয়ত ভাবছেন ,এই প্রাইমারি লেভেলের সায়েন্স শেখানোর জন্য এই পোস্ট! না ,সামুর বাঘা বাঘা ব্লগারদের কাছে আমার শুধুমাত্র একটা সহজ প্রশ্ন-

""আচ্ছা ,আমরা আকাশ দেখি কিসের আলোতে ??? বা কীভাবে ???""

সূর্য্যের আলো বস্তুর উপর না পরলে বস্তু 'দেখা' সম্ভব নয় ।তার মানে- সূর্য্যের আলো গিয়ে পরছে আকাশে!! B:-)

এটা যদি সম্বব না হয় তবে কি অন্যকোন নক্ষত্রের আলোতে আলোকিত হচ্ছে আকাশ!! নাকি তৃতীয় অপশন- আকাশেরও নিজস্ব আলো আছে??

কিন্তু রাত হলেই আবার টের পাই- এই তিনটার কোন অপশনেই সঠিক উত্তরটা নেই ।তা নাহলে... রাতের আকাশ কেন কালো হয় ?

আচ্ছা ,এর একটা উত্তর আছে । প্রথম অংশে বলা আছে ,বায়ুহীন অবস্থা থেকে আকাশ 'কালো' দেখায় ।অর্থাত্‍ বায়ুময় পৃথিবী থেকে আকাশ রঙিন দেখায় ।কিন্তু আলো বস্তুতে না পরলে সেটা কিকরে রঙিন হতে পারে!!!?? আমার বোধগম্য হচ্ছেনা ।।

আচ্ছা ,অংকে তো কত কিছুই 'ধরে নিয়ে' সমাধান করি ।এবার ইকটু ধরে নেওয়া যাক তাহলে... :) ধরে নিলাম যেকোন উপায়ে ফাঁক ফোঁকড় দিয়ে আলো পৌছে যায় সেখানে! তবে রাতে কি সেই ফোঁকড় হঠাত্‍ই বন্ধ হয় যায়!?
আবারও আমার বোদগম্য হচ্ছে না ।

আপনি না হয় আমাকে শিখিয়ে যান ।একটা সহজ প্রশ্নের কিছু জটিল উত্তর দিয়ে যাবেন আপনি ।



বায়ু ,শূন্য ,রঙ ,কালো ,আলো ,সূর্য্য আহামরি আকাশ!! প্যাচিপ্যাচেপ্যাচেয়েট ,কিচ্ছু বুঝে আসে না :||

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:০৩

আরাফাত আহমেদ সোহাগ বলেছেন:
১। যেখানে বায়ুমন্ডল নেই, সেখানে আকাশ নেই। সরাসরি সূর্যের দিকে তাকালে যেমন দেখতে পান, ঠিক তেমন দেখতে পাবেন। এক্ষেত্রে একটি কাজ করতে পারেন, একটি জ্বলন্ত মোমবাতির দিকে তাকিয়ে বুঝে দেখার চেষ্টা করুন।
২। সূর্যের আলোই আকাশকে আলোকিত করে অন্য কিছু নয়।
৩। আকাশ নীল হবার কারণ হল, সূর্যের সাতরঙা যে সাদা আলো বায়ুমন্ডলে আপতিত হয় সেখান থেকে নীল রঙের বিচ্ছুরন হয় সবচেয়ে বেশি।
৪। আকাশ কিন্তু সবসময় নীল দেখায় না। হলুদ, লাল, কালো বা অন্য কিছুও হতে পারে!!! তবে, ব্যাখ্যা একই। বিচ্ছুরনের মাত্রার অদল বদল।

২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৫৬

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ ।।তবে.....

১। যেখানে বায়ুমন্ডল নেই, সেখানে আকাশ নেই।। জ্বলন্ত মোমবাতির দিকে তাকালে সেটাকে সূর্যের উদাহরণ হিসেবে ধরে নিতে পারি ।কিন্তু এটা কীভাবে আকাশের অস্তিত্বের ব্যখ্যা দেয় ,বুঝলাম না ।আর আমার জানা মতে 'আকাশ' কোন বায়ু মাধ্যমে থাকে না বরং বায়ুমাধ্যম থেকে একে দৃষ্টিগোচর হয় মাত্র।

২। সূর্যের আলোই আকাশকে
আলোকিত করে অন্য কিছু নয়।।
আমি সম্পূর্ণ একমত এবং এটাই বিশ্বাস করি ।কিন্তু এর ব্যাখ্যা কি হতে পারে??সূর্যের আলোর পরিসীমা কতটুকু?? অসীম দূরত্বের আকাশে এর আলো পৌছে তাকে আলোকিত করাটা কতটুকু বাস্তবসম্মত!!??নাকি অন্য কোন ব্যাখ্যা আছে যেটি বায়ুমাধ্যমের সাথে রিলেটেড?? এই ব্যাখ্যাটা জানতে চাওয়াটাই মূলত আমার এই পোস্টের উদ্দেশ্য ছিল ।

"৩ নং ও ৪ নং" ২ নং এরই প্রতিনিধিত্ব করে ।কিন্তু আমি সিম্পলি ব্যাখ্যাটা চাচ্ছিলাম ।।

আপনাকে স্বাগতম ,দ্বিতীয় মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম ।

২| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৪১

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা ,পৃথিবীর বাইরে থেকে পৃথিবীকে দেখতে কেমন দেখায় ?? এরকম প্রশ্নও কি কভু জেগেছে মনে? তাহলে জেনে নিন - পৃথিবী থেকে দৃষ্টগোচর মহাশূন্য দূরত্ব থেকে পৃথিবী দেখতে 'নীল' বর্ণের ।এই 'নীল' মহাশূন্যে আর কোথাও খুজে পাওয়া যাবে না ।



এখানে এসে মনে হল পৃথিবীটা আসলেই মনে হয় সবচাইতে সুন্দর!!!!!!:)

আরাফাত আহমেদ সোহাগভাইয়ার কমেন্টে অনেক অনেক অনেক লাইক!:)

২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:০৫

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: মহাবিশ্বের অসংখ্য ও অবিশ্বাস্য সব আলো আর রঙের ঝলকানির মাঝে সত্যিই পৃথিবী সবচাইতে সুন্দর ! মায়াময় পৃথিবীর প্রতিটি বিন্দু-রেখা যেন অতুলনীয়

আপনার কমেন্টে অনেক অনেক ভাললাগা ,আপু ।

৩| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩০

আরাফাত আহমেদ সোহাগ বলেছেন: ১। আসলে বায়ুমন্ডলকে সরিয়ে তো আর সূর্যের দিকে তাকানো যাবে না। তাই যেকোন একটি আলোক উ্ৎস(অবশ্যই কোন একবর্ণী আলোক উৎস নয়) হিসেবে মোমবাতির কথা বলেছি। অর্থাৎ, আপনি এবং আলোক উৎস এই দুইয়ের মাঝে কিছু নেই এমন একটা অবস্থা বিবেচনা করলে, সরাসরি আলো আপনার চোখে পড়ায়, আপনি আলোক উৎসই শুধু দেখতে পাবেন। আর ঐ উৎসের আশেপাশে তাকালে দেখবেন কিছুটা ম্লান আলো। আকাশ বলে আসলে কিছু নেই। মহাশূন্যে তাকিয়ে আমরা যা দেখে আকাশ বলে চিহ্নিত করি, তা আসলে বায়ুমন্ডলে বিচ্ছুরিত আলোর সামিয়ানা। ধরুন, কোন রাতে আপনার ছোটবেলার খেলার মাঠে লালরঙা নিয়নবাতির মেলা বসল। আপনারা সব বন্ধুরা মিলে এত বাতি কিনলেন যা দিয়ে মাঠের চারপাশ দারুণভাবে আলোকিত করে তোলা গেল। এবার মাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আপনি যদি দিগন্ত বরাবর আকাশের দিকে তাকান, তাহলে আপনার চোখে তো শুধু লাল রঙই ভাসবে। তখন কি আপনি বলবেন আপনার মাঠের চারপাশটা লাল আকাশ? নিশ্চয়ই না।
২। সূর্যের আলো তো শক্তি। আলো দূরে যেতে থাকলে তার শক্তি কমে যায়। আর অসীম দূরে কতটুকু আলো পৌঁছাবে সেটি প্রশ্নসাপেক্ষ। চলার পথে প্রতিক্রিয়াশীল প্রতিবন্ধক থাকলে সে দ্রুত শোষিত হবে। আর বায়ুমন্ডলের আয়তন হিসাব করলে বলা যাবে কত দূরত্বে সূর্য তাকে কোন ধরনের আলোতে কতটুকু আলোকিত করবে।

২৫ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: ১নং এ'তেই আমার প্রশ্নের উত্তর পেলাম ।সেজন্য প্রথমেই আপনাকে দ্বিতীয়বারের মত ধন্যবাদ । :)

আকাশ বলে আসলে কিছু নেই। মহাশূন্যে তাকিয়ে আমরা যা দেখে আকাশ বলে চিহ্নিত করি, তা আসলে বায়ুমন্ডলে বিচ্ছুরিত আলোর সামিয়ানা। কথাটি একই সাথে আমার প্রশ্নের জবাব দেয় এবং নতুন প্রশ্নের জন্ম দেয় ।

প্রথমত আজন্ম থেকে সঙ্গী আকাশের অস্তিত্বকেই অস্বীকার ,হিয়ার মাঝে একটা ধাক্কা দেয় ।কিন্তু বিঞ্জান যেটা প্রমাণ করে সেটা মেনে নিতেই হবে ।আর এক্ষেত্রে যেহেতু গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা আছে সেহেতু আমারও কোন কিন্তু থাকার কথা নয় ।

কিন্তু কিন্তু আছে কুরআনেরঃ

* ' আকাশ ও পৃথিবীর একজনই খোদা এবং সুবিজ্ঞ ও সর্বজ্ঞাত।' (জুখরুফ : ৮৪)।

* ' আসমান ও জমিনে তিনিই আল্লাহ।' (সূরা আনআম : ৩)।

* 'আল্লাহই হলেন আসমান এবং জমিনের আলো।' (সূরা আন-নূর : ৩৫)।

* 'তারা কি পৃথিবী ও আকাশের ব্যবস্থাকে গভীর দৃষ্টিতে পর্যবেক্ষণ করে না? আল্লাহ যে বস্তু পয়দা করেছেন, তার ওপর কি তারা দৃষ্টি নিক্ষেপ করে না?' (সূরা আরাফ : ১৮৫)।

কুরআনের এভিডেন্স আপনার কতটুকু মনঃপুত হবে জানিনা ।কিন্তু পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট বিঞ্জানগ্রন্থ* আকাশের অস্তিত্ব স্বীকার করে দৃঢ়ভাবে ।উপোরিল্লেখিত আয়াত সমূহ ছাড়াও আরো অনেক আয়াত কুরআনে আছে ।যা আকাশের অস্তিত্বকে স্বীকার করে ।এই বিষয়ে আপনি হয়ত আমার থেকেও ভাল জেনে থাকতে পারেন ।।

কুরআনে উল্লেখিত আকাশকে স্বীকৃতি এবং আপনার উল্লেখিত বিঞ্জান দ্বারা আকাশের অস্তিত্বকে অস্বীকার দ্বারা আমি একটা সিদ্ধান্তে এসেছি ।

আমরা যে আকাশকে দেখি সেটা মূলতঃ বায়ুমন্ডলে বিচ্ছুরিত আলোর সামিয়ানা। আর কুরআনে উল্লেখিত আকাশ এই আলোক ছটার বাইরে দৃষ্টিসীমা থেকে বহুদূরে (প্রকৃতপক্ষ সেটা আমরা দেখতে পাইনা) কিন্তু সেটা আছে এবং অবশ্যই আছে । বিঃদ্রঃ এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত ।আপনার কোন মন্তব্য থাকলে সেটি সাদরে গৃহীত হবে ।।

যাই হোক ,আমার মন্তব্যখানি কিছুটা অপ্রাসঙ্গিক এবং একটু বেশিই বড় হয়ে গেল :) |কিন্তু আপনার সম্পূর্ণ প্রাসঙ্গিক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আবারো :D :) :)

৪| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

আরাফাত আহমেদ সোহাগ বলেছেন: জ্বী, আপনাকেও ধন্যবাদ। পবিত্র কুরআনের ব্যাপারে শুধু এটুকু বলতে চাই যে, এই মহাগ্রন্থে যা বলা হয়েছে তা কখনোই আর পরিবর্তিত হবেনা। কিন্তু বৈজ্ঞানিক যুক্তি নিয়ত পরিবর্তনশীল। পরীক্ষালব্ধ ফলাফল আর পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতেই কিন্তু বিজ্ঞান একটি (ভবিষ্যদ্বানী করতে পারার ক্ষমতাসম্পন্ন) তত্ত্বকে, নিয়ম হিসাবে স্বীকৃতি দেয়।
তাই দুটি কিন্তু আলাদা জিনিস। কুরআনের কথা যেখানে সর্বশেষ সত্য, বিজ্ঞানের কথা কিন্তু তা নয়।

আমি যেটিকে এতক্ষণ আকাশ বলেছি, সেটি কিন্তু আমাদের দেখা বায়ুমন্ডলীয় নীলাকাশ। কিন্তু মহাকাশ বলে যা আছে, সেটি পরম শূন্যতা নয়। যদি শূণ্যতাকে আমি কিছু নেই বলি, তাহলে খুব ভুল হয়। কারণ, বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে শূণ্যতা মানেই, কিছু না থাকা নয়। আপনার যদি ''পেয়ার প্রোডাকশন এন্ড এনিহিলেশন'' নিয়ে ঘাটাঘাটি করা থাকে তাহলে সহজেই ধরতে পারবেন যে আমি আসলে কী বোঝাতে চাইছি। আবার বস্তুর সম্প্রসারণের সর্বশেষ সীমানার পরেও কিন্তু একটি স্থান-কাল বিদ্যমান। যেখানে আপনি হয়ত পাবেন শুধু শক্তিরই অস্তিত্ব। যেহেতু আপনি ধর্মীয় বিষয়ের সাথে মিলিয়ে ভাবতে পছন্দ করছেন, সেহেতু বস্তুসীমানা দশার পর থেকে আপনি সিদরাতুল মুনতাহার কথা চিন্তা করে দেখতে পারেন। কেননা, সিদরাতুল মুনতাহাকে বলা হয় জড় জগতের শেষ সীমা।
...আমি আসলে কোন বিষেশজ্ঞ নই। যেহেতু ধর্মের মত একটি স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে দু চার কথা বলে ফেললাম, যদি ভুল হয়, সেটাকে আমার ঔদ্ধত্ব হিসেবে না নিয়ে অজ্ঞতা হিসেবে নিলেই প্রীত হব।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০১

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: "বিঞ্জান সাময়িক সত্য নিয়ে হাজির হয় ,কোরআনই যেখানে সর্বশেষ সত্য ।" আপনার সাথে একমত ।

'পেয়ার প্রোডাকশন এন্ড
এনিহিলেশন' নিয়ে ব্লগ থেকেই কিছুটা ধারণা পেয়েছি আগে।এখন আরো বিস্তর জানার ইচ্ছা জাগলো মনে ।

সিদরাতুল মুনতাহার কথা চিন্তা করতেই পারি ।খুবই প্রাসঙ্গিক একটা উদাহরণ টেনেছেন ।।

আপনাকে ধন্যবাদ ।আপনার নিকট হতে অনেক কিছুই যেমন জানলাম ,তেমনি আরো অনেক জানার আগ্রহও জন্ম নিল । ভালো থাকবেন সবসময়...

৫| ২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৭

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: হুম, তাইলে আমি কি বুঝলাম এই থেকে....???

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৪

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: :| :)

৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪২

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: ভালো আচেন ভাইয়ো.....

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:৪০

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: হ্যাঁ ।।আপনি কেমন আছেন??

৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ পৃথিবীর ৪০ মাইলের মাঝে বায়ু মন্ডল দেখে যাতে গ্যাস আছে; ফলে, সুর্য ও নক্ষত্রদের আলোকে আলোকিত বায়ুমন্ডল দেখা যায়, ইহাই আকাশ।

০১ লা জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৪১

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই ।ব্যাপারটা এখন একদম স্পষ্ট বুঝতে পারলাম ।.....

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

প্রামানিক বলেছেন: চিন্তার বিষয়

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: আসলেই চিন্তার বিষয় 8-) কিন্তু আরাফাত আহমেদ সোহাগ ভাইয়ের মন্তব্য থেকে চিন্তা অনেকটাই দূর হয়ে গেছে :)

মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.