নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাতী সাক সুরিন উপহারের অমর্যাদার এক প্রতীক
নিজ আবাসে ফিরে এলো সাক সুরিন ওরফে মুথু রাজা। ক্লান্ত পর্যদুস্ত আহত সাক সুরিন ২২ বছর আগে থাই রাজার উপহার হিসেবে গিয়েছিল এক অচিন দেশ শ্রীলংকায়। দুটি দেশই হাতিকে ধর্মের দিক থেকে অত্যন্ত পবিত্র প্রাণী হিসেবে গন্য করে। তাই বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে ২০০১ সালে থাই রাজ পরিবার সাক সুরিন ওরফে মুথু রাজা সহ মোট তিনটি হাতিকে বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে উপহার দিয়েছিল আরেক বৌদ্ধ দেশ শ্রীলঙ্কাকে।
কথা ছিল সেখানে মুথু রাজার কাজ হবে মন্দিরের পুজার সামগ্রী বহন করা। কিন্ত ভাগ্যে তার সেই সন্মান জুটেনি, জুটেছিল ভারী ভারী কাঠের গুড়ি বহন করার কাজ। দীর্ঘদিন এই কঠিন কাজ করতে গিয়ে তার স্বাস্থ্য ভেংগে পরে, আহত হয় সামনের এক পা। সেই সাথে জোটেনি পর্যাপ্ত খাবার।
এভাবে ২২ বছর বিভিন্ন জায়গা ঘুরে ঘুরে শেষ পর্যন্ত তার স্থান হয়েছিল এক বৌদ্ধ মন্দিরে। সেখানেও পুজার সামগ্রী বহন করার বদলে জুটেছিল নানা রকম ভার বহনের কাজ। সেই সাথে কঠোর নির্যাতনে পর্যদুস্ত । সারা শরীরে ঘা, ভাংগা পায়ে শিকল পরা সাক সুরিন যখন মৃতপ্রায় তখন শ্রীলংকায় থাকা এক পশু প্রেমী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সব কিছু জানিয়ে থাইল্যান্ডকে অনুরোধ করে হাতিটিকে ফিরিয়ে নিতে।
প্রায় ছয় মাসের আলোচনার পর থাইল্যান্ড হাতিটিকে নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে সক্ষম হয়। বিশেষ বিমানে তার জন্য তৈরি বিশাল লোহার খাচায় করে চারজন থাই মাহুত আর একজন পশু চিকিৎসক সহ সাক সুরিন অবশেষে তার নিজ ভুমে ফিরে আসে।
তাকে সরাসরি নিয়ে যাওয়া হয় চিয়াং রাই এ। সেখান থেকে নেয়া নেয়া হয়েছে লাম্ফং, রাখা হয়েছে ৩০ দিনের কোয়ারেন্টাইনে। তার দেখভাল করার জন্য রয়েছে দক্ষ মাহুত আর চিকিৎসক।
উপহারের জিনিস ফিরিয়ে নিতে নেই তারপর ও প্রথা ভেংগে আহত সাক সুরিনকে বাচানোর জন্য ফিরিয়ে আনলো থাইল্যান্ড। তাকে আনতে এত যে টাকা খরচ হলো তারপর ও রাজনৈতিক ডামাডোলে অস্থির আপামর থাই জনগন দারুণ খুশী। এই ঘটনার জন্য শ্রী লংকার প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডের রাজা মহাভাজিরালিংকর্ন এর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। সাক সুরিনকে ফিরিয়ে আনা ও তাকে সেটেল করার জন্য ১৯.৫ মিলিয়ন বাথ এর ফান্ড গঠন করা হয়েছে। তারপর ও সবাই সাক সুরিনকে পেয়ে খুশি।
ফিরে এলো নিজ দেশে সাক সুরিন
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
জুন বলেছেন: আমিও তাই মনে করি কাছের মানুষ। উপহার বা পবিত্র বলেই নয় যে কোন পশু পাখির উপর নির্যাতন মেনে নিতে আমার কষ্ট হয়। প্রথম মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: যাক বাবা তাও আপন গৃহে ফিরেছে সাক সুরিন । অত্যন্ত স্পর্শকাতর প্রাণী হাতি আমাদের সবার প্রিয় । ধন্যবাদ শ্রীলংকান সেই পশুপ্রেমিককে যে সব জানিয়েছিল থাই রাজাকে । ভাল থাকুক হাতিটি ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:১২
জুন বলেছেন: জী শাহ আজিজ ভাই, শ্রী লংকান প্রধানমন্ত্রী থাই রাজার কাছে ক্ষমাও চেয়েছে। সাক সুরিনকে কেন্দ্র করে চাদা তুলতে চেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর হুশিয়ারি জারী করা হয়েছে।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:০৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ফিরিয়ে নেওয়াই সঠিক হয়েছে।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫
জুন বলেছেন: আমিও তাই মনে করি রাজকন্যা
উপহারের মর্যাদা না দিলে ফিরিয়ে নেয়াই ভালো।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একটা হাতি তারে নিয়ে কত কান্ডই না ঘটে গেল
সে বাড়ী ফিরেছে। সঠিক যত্নে ঠিক হয়ে যাবে আশা করি
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৭
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কাজী ফাতেমা। আসলে এটা শুধু হাতি নয় এখানে জড়িয়ে আছে মর্যাদা, ধর্ম আর সবচেয়ে বড় হলো একটি প্রান।
৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪
রানার ব্লগ বলেছেন: যাক এই দফায় হাতিটা প্রানে রক্ষা পেলো ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯
জুন বলেছেন: জী রানার ব্লগ এইমাত্র খাওসাদ ইংলিশ নিউজে দেখলাম রাজা স্বয়ং রয়েল প্রপার্টি ব্যুরোর মাধ্যমে এর দেখভালের বন্দোবস্ত করেছে। জানেন তো এই রাজা বিশাল ধনী
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: কিছু কিছু প্রাণীর জন্য মানুষের মানবিকতা দেখলে মনে হয় মানব জনম স্বার্থক হয়েছে।
১৯.৫ মিলিয়ন বাথ টাকার অঙ্কে কম নয় মোটেও।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
জুন বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্য শেরজা তপন। এসব দেখে মনে হয় মানুষের মাঝে মানবিকতা এখনো পুরোটা হারিয়ে যায় নি।
১৯.৫ কে ৩ দিয়ে গুন করেন তাহলেই বেরিয়ে যাবে কত টাকা খরচ করছে হাতিটি ফিরিয়ে নিতে। ১ বাথ সমান ৩ টাকা। শুনেছি এক সময় নাকি এক টাকা সমান ৩ বাথ পাওয়া যেত
৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: বেশ ভিন্নধর্মী একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন আপু। ভাল লেগেছে পড়তে।
০৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:১০
জুন বলেছেন: আমি চেষ্টা করি সব সময় একটা নতুন কিছু জানলে তা সবার সাথে ভাগ করে নিতে ঢাবিয়ান। জানিনা কতটা সফল হই। তবে আপনাদের শুভকামনা সব সময় আমার সাথে থাকে এটাই অনেক পাওয়া।। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
করুণাধারা বলেছেন: হাতি সাক সুরিন উপহারের অমর্যাদার এক প্রতীক
চমৎকার বলেছেন! এই ধরণের ঘটনা শুনিনি আগে, আপনার লেখাটা কিছুটা ভিন্ন ধর্মী। থাই পত্রপত্রিকায় কি এ নিয়ে অনেক লেখা আসছে?
মনে আছে, কয়েক বছর আগে একবার বন্যার পানিতে ভেসে ভারত থেকে একটা হাতি এসে আটকে গিয়েছিল!! পরে আর সেটাকে উদ্ধার করা যায়নি, মারা গিয়েছিল। এই ঘটনাটা শুনে দুঃখ পেয়েছিলাম। তাই সাক সুরিনকে উদ্ধার করার ঘটনা শুনে ভালো লাগলো।
০৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
জুন বলেছেন: করুনাধারা মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আর উত্তর দিতে দেরির জন্য আন্তরিক দু:খিত। এটা ওদের পত্রিকা ও টিভির একটি অন্যতম প্রধান টপিকস।
জী একটা হাতি সীমানা পেরিয়ে এসেছিল আমাদের দেশে। কিন্ত আমাদের দেশের অপরিসীম কৌতূহলি জনতা মাইলের পর মাইল তাকে দাবড়িয়ে নিয়ে গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তিন দিন পানির মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা ক্লান্ত শ্রান্ত ক্ষুধার্ত হাতিটি উদ্ধারকারীর ছোড়া অজ্ঞান করার ঔষধের ভার সহ্য করতে না পেরে মরে যায়। এত আমাদের কৌতুহল।
ভালো থাকুন সব সময় আর লেখার সাথে থাকুন এই প্রত্যাশা রইলো।
৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঘটনাটা কি সাম্প্রতিক?
০৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮
জুন বলেছেন: চলমান গিয়াস লিটন। ভালো আছেন তো? অনেক দিন পর পর আপনাকে দেখি। অবশ্য আমিও অনিয়মিত
ভালো থাকুন অনেক অনেক।
১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
এইযেদুনিয়া বলেছেন: শুভ কামনা সুরিনের জন্য।
০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৯
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ এই যে দুনিয়া প্লা সাক সুরিন এর জন্য শুভকামনা জানানোর জন্য।
১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৪৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সাক সুরিন,ভাগ্যবান
প্রাণীর প্রতি ভালবাসা ও কর্তব্য সবার জন্য অনুকরণীয়
...........................................................................
অথচ মানুষের প্রতি ভালোবাসার এত বৈষম্য কেন ?
ইসরাইল, আমেরিকা বা ইউক্রেন যুদ্ধে কত নিরীহ জনসাধারন
মারা যাচ্ছেন ,
তাহলে আমরা কি মানবিকতার নামে ধান্ধাবাজি করে জীবন অতিক্রম করছি ???
০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:২৩
জুন বলেছেন: আমেরিকায় যুদ্ধ কই দেখলেন শংখচিল!! আমেরিকা তো অস্ত্র ব্যাবসার জন্য সারা দুনিয়া জুড়ে যুদ্ধ বাধিয়ে চলেছে। আবার তাদের মুখেই মানবতার বুলি শুনবেন। ইরাক সিরিয়া লিবিয়া ফিলিস্তিন সহ দুনিয়ার অনেক দেশকে ফেইল স্টেট বানানো এই আমেরিকার পতন হবে ভয়ংকর ভাবে। আমার মনে হয় এটা। নাও হতে পারে কারণ শয়তানরাই যুগ যুগ বেচে থাকে।
১২| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বিষয়টি বিশ্ব সংবাদ মাধ্যমে বেশ গুরুত্ব পেয়েছে । আল জাজিরা লাইভ নিউজ পরিবেশন করেছে।
সংবাদটি খুবই দু:খ জাগানিয়া । উপহার হিসাবে পাওয়া হাতীকে যথাযথ সন্মান ও সযত্ন পরিচর্যা
করার দরকার ছিল। হাতীটিকে মাত্রাতিরিক্তভাবে নিয়মের বাইরে খাটিয়ে রুগ্ন করার জন্য যারা দায়ী
তাদেরকে বিচারের আওতায় আনার জন্য Rally for Animal Rights and Environment (RARE)
থেকে দাবী তুলা হয়েছে । থাই রাজার কাছে শ্রীলংকার সরকারের পক্ষ থেকে শুধু দু:খ প্রকাশ ও ক্ষমা
চাইলেই চলবেনা, দায়ীদেরকে বিচারের মুখামুখি করতে হবে ।
উপহার হিসাবে পাওয়া হাতীটির দুর্দশার কথা শ্রীলংকার জনগনের কাছে যখন প্রকাশ পায় তখন
শ্রীলংকান সাধারণ জনগন ব্যথিত হয় ও দু:খ প্রকাশ করে ।
জীবে প্রেম করে যে সেজন সেবিছে ইশ্বর বাণীটির মুর্ত প্রকাশ দেখিয়েছে থাই সরকার ও সে দেশের
জনগন । হাতীটিকে দেশে ফিরিয়ে অআনা ও এর চিকিতসার জন্য তারা শুধু বিশাল অংকের ফান্ড
রেইজিং ই শুধু করেনি, হাতীটির আশু রোগমুক্তি ও সুন্থতার জন্য হাতীটিকে শ্রীলংকা হতে থাইল্যন্ডে
নেয়ার পুর্বে থাই দুতাবাসের উদ্যোগে শ্রীলংকায় বুদ্ধিষ্ট পুরোহিতগন এর জন্য আরোগ্য প্রার্থনাও করেছে -
থাইল্যন্ড আরো অন্য যে সব দেশে উপহার হিসাবে হাতী ও বন্যপ্রাণী পাঠিয়েছে সেগুলির বিষয়ে
খুুঁজ খবর নেয়ার বিষয়ে থাই জনগনের পক্ষ থেকে জোড়ালো দাবী উঠে এসেছে । বাংলাদেশও
চিড়িয়াখানার জন্য বিশ্বের অনেক দেশ হতে বন্যপ্রাণী উপহার পেয়েছে । চিড়িয়াখানায় তাদেরকে
উপযুক্ত মানে পরিচর্যা করা হচ্ছে কিনা সেটা নিয়ে সরকারের সংস্লিষ্ট মহল সযেতন না হলে
শ্রীলংকার মত ঘটনা এখানেও ঘটে যাওয়া বিচিত্র কিছু হবেনা । তাই এ বিষয়ে সংস্লিষ্ট সকলের
সচেতনা প্রয়োজন, এই পোষ্টটি সচেতনতা সৃজনে সহায়ক হবে বলে মনে করি ।
হাতীটিকে নিয়ে বিস্তারিত তথ্যই শুধু আমাদের সাথে শেয়ার করেন নাই বরং সচেতনতা সৃজনের
লক্ষ্যে একটি ভাল ভুমিকা রাখবে বলে মনে করি । মুল্যবান পোষ্টটির অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
জুন বলেছেন: আপনিও একেবারে সব কিছুর আপডেট দিলেন এম আলী ভাই। শ্রীলংকার প্রধান ধর্ম বৌদ্ধ। তারাও জীবে দয়া করে যেই জন নীতিতে বিশ্বাসী। মনে হয় সাম্প্রতিক ওদের অর্থনৈতিক দুর্দশা, রাজনৈতিক টানাপোড়েন হাতির দিকে নজর দেয়ার অবকাশ পায় নি। নইলে মন্দিরের সাধুদের তো এত নিষ্ঠুর হওয়ার কথা না।
থাইল্যান্ডেও এক মন্দিরে বাঘ নিয়ে নানা কাহিনী পত্র পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। থাই সরকার সেই মন্দির বন্ধ করে, ভিক্ষু যাদের ওরা এত সন্মান করে যে রাজাও তাদের সামনে হাটু গেড়ে বসে যা সাধারণ মানুষের কল্পনার বাইরে। তো সেই ভিক্ষুদের গ্রেফতার করে সব বাঘকে জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেয়া হলো।
আপনি ঠিকই বলেছেন থাইরা বাকি হাতীগুলোরও খোজ খবর করছে।
প্রাসঙ্গিক সাথে সুদীর্ঘ একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সাথে শুভকামনা রইলো
১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: সব এশের সরকারকে হাতী রক্ষার উদ্যোগ নিতে হবে।
হাতি আমার সবচেয়ে প্রিয় প্রানী। কি বিশাল!! অথচ কোনো অহংকার নেই। ভারত এবং বাংলাদেশের হাতিরা ভালো নেই।
আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর একটি নিউজ আমাদের সাতাহে শেয়ার করার জন্য।
০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
জুন বলেছেন: হাতী নিরহংকার কিন্ত খেপে গেলে খবর আছে। তবে ভারত থেকে আসা হাতিটিকে বছর কয়েক আগে আমাদের কৌতুহলী জনতার হাতে কি নিদারুণ ভাবেই না মরতে হলো। মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে রাজীব নুর।
১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৩১
সোহানী বলেছেন: পড়েই মনটা খারাপ হয়ে গেল। তারপরও সে তার নিজ ঠিকানা ফিরে পেয়েছে এটাই সান্তনা।
চমৎকার শেয়ারিং এ ভালোলাগা জুনাপু।
০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহানী নিয়মিত আমার লেখাগুলোর সাথে থাকেন বলে। অনেক ভালো থাকুন, শুভকামনা সবসময়।
১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: থাই সরকার ভালো কাজ করেছে। আর শ্রীলঙ্কার সরকার খারাপ কাজ করেছে। শ্রীলঙ্কাকে হাতি উপহার না দিয়ে গরিলা বা বানর উপহার দেয়া উচিত ছিল। তাহলে এতো অন্যায় করতে পারতো না।
হাতি এতো শক্তিশালী একটা প্রাণী কিন্তু নিরীহ প্রকৃতির। মানুষের শক্তি কম কিন্তু মানুষ কত ভয়ংকর।
০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
জুন বলেছেন: মনে করেছে বৌদ্ধ ধর্মীয় যারা হাতিকে পবিত্র প্রাণী বলে গন্য করে তাই হাতি উপহার দিয়েছে রাজা ভূমিবল। কিন্ত এমন যে হবে এটা হয়তো ভাবে নি। মানুষকে আল্লাহতালা যে পরিমান মগজ দিয়েছে যেটা হয়তো অন্য প্রানীদের দেয় নাই। তাই তো মানুষ প্রানীকুলে শ্রেষ্ঠ। কিন্ত সেই মগজকে তারা আজ বিভিষীকাময় পথে পরিচালিত করছে, ভালো কাজে নয় সাড়ে চুয়াত্তর।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সব সময়।
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
পত্রিকায় এই খবরটি যেদিন দেখেছি সেদিনই মনে হয়েছিলো আমাদের ব্লগের থাইল্যান্ড বিশেষজ্ঞ 'জুন" এবারে এটা নিয়ে নিশ্চয়ই লিখবেন।
ওমমা.... দু'তিন দিন পরেই দেখি তিনি পোস্ট নিয়ে হাজির। ট্যালিপ্যাথি না ব্লগোপ্যাথি ?
কিন্তু বিবিধ কারনে তার এই পোস্টে তৎক্ষনাৎ মন্তব্য করা হয়নি বলে নিজেই লজ্জিত।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:০৬
জুন বলেছেন: যাক তবু যে আসছেন তার জন্য এক্রাশ ধন্যবাদ। আমি তো ভাবলাম ব্লগে ঘুরে ফিরে কিন্ত উনার হাতী নজরে আসে না, ইন্দুর নিয়া পোস্ট দিলে না জানি কি হইতো
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: মুথু রাজা'র দুর্ভোগ দুর্দশার কথা পড়ে মনটা খারাপ হয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সে রাজকীয় ব্যবস্থা্পনায় পুনরায় নিজ দেশে ফেরত আসতে পেরেছে জেনে স্বস্তি পেলাম।
একটি সংবেদনশীল বিষয় নিয়ে লেখা আপনার এ পোস্টে ত্রয়োদশতম ভালোলাগা রেখে গেলাম। + +
১০ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪
জুন বলেছেন: আমিও প্রথম যেদিন খাওসাদ ইংলিশে (পত্রিকা) পড়লাম তখন আমারও খারাপ লাগছিল । পরে সংবাদটি অনুসরন করি ।
আপনার কানাডার জার্নাল পড়ছি একে একে । খুব সুন্দর সাবলীল বর্ননা করছেন । একটু সময় পেলেই যাবো । কাছের মানুষের ভ্রমন কাহিনীতেও কিছু বলার সময় পাচ্ছি না । বিভিন্ন লেখায় টুকটাক মন্তব্য করে উপস্থিতি জানান দিয়ে যাই আর কি । ভালো থাকুন ।
১৮| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ২:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: কানাডার জার্নাল পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার ভ্রমণ পোস্টগুলোর তুলনায় সেগুলো কিছু নয়। তবুও যথাসাধ্য লিখে যাচ্ছি, একদিন স্মৃতিশক্তি আশানুরূপ সাড়া নাও দিতে পারে!
যাই লিখি, তাই স্মৃতি হয়ে থাকবে। কেউ পড়ুক বা না পড়ুক, আমি যখনই এসব পোসট খুলে বসবো, সুখময় কিছু স্মৃতি মনের চারপাশে ভীড় করবে। আর কতদিন কারও সাহায্যবিহীন চলৎশক্তিসম্পন্ন থাকবো, তা তো বলা যায় না। স্রষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা, দু'চোখ ভরে তার সৃষ্টির অপার সৌন্দর্য অবলোকন ও উপভোগ করার শক্তি ও সামর্থ্য অকাতরে দান করার জন্য।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭
জুন বলেছেন: অনেক দেরী করে ফেললাম আপনার আন্তরিক মন্তব্যটির উত্তর দিতে। আমি তো আপনার স্মৃতি কথা সেই প্রথম থেকেই পড়ছি। সবার লেখার স্টাইল তো আর এক রকম না। আপনার ব্যতিক্রম ধর্মী লেখায় রয়েছে জীবনের গল্প সহজ সরল ভাষায়। আমার খুব ভালো লাগে পড়তে আপনার জার্নাল। আমিও আপনার মত একই কারনে লিখি যাতে ভুলে গেলেও আবার মনে পরে।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সব সময় সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য।
১৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:০৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: প্রথম ছবিটা দেখে মন খারাপ হয়ে যায় আর পরের ছবিটায় মনে হচ্ছে রাজকীয় ভাবে বীর দর্পে হেঁটে যাচ্ছে। শেষটা যে সুন্দর হয়েছে তাতেই ভালো লেগেছে, ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটা বিষয় শেয়ার করার জন্যে।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০২
জুন বলেছেন: নীল দর্পন আমি জানি আপনি আমার উপর রাগ করতে পারেন না দেরিতে উত্তর দেয়ার জন্য। অনেক অনেক প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। তারপর ও মাঝে মাঝে হাজিরা দেই যাতে কেউ ভুলে না যায় আমাকে। আপনি ভালো আছেন তো?
জী সাক সুরিন এর কোয়ারেন্টাইন পর্ব শেষ হয়েছে, বিশাল ধুমধামের মধ্যে দিয়ে এখন স্র আরেকটি রিজার্ভ এলাকায় আছে সারাক্ষণ চিকিৎসকের নজরদারির মধ্যে। এরপর হয়তো তাকে ন্যাশনাল রিজার্ভ পার্কে ছেড়ে দেয়া হবে তাদের নিজ পরিবেশে।
সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ নীল দর্পন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:১৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: সাক সুরিনকে থাইল্যান্ড ফিরিয়ে নেয়াতে আমিও খুশি হলাম। শ্রী লংকার কাজটি ঠিক হয়নি, হাতিগুলো ভাল যত্ন দেয়ার দরকার ছিল।