![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য প্রকাশে দুরন্ত প্রহরী,মিথ্যার প্রতিবাদে নীরন্ত সৈনিক
মুসলিম মিল্লাতের সর্বশ্রেষ্ঠ মহা'গ্রন্থ আল কোরআন। পৃথিবীর বুকে যখন চরম অন্ধকার বিরাজ করছে,সমাজ/রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে দ্বন্দ্ব-সংঘাত,খুন-রাহাজানির রাজত্ব কায়েম চলছে।ঠিক তখনিই,মহান আল্লাহ তায়ালা বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর কাছে পবিত্র কোরআন শরীফ নাযিল করেন।
পবিত্র কুরআন শরীক পৃথিবীকে প্রজ্বলিত করেছে।কুরআন শরীফ অন্ধকারের পরিবর্তে আলোর প্রদীপ জ্বেলে পৃথিবীকে আলোকিত করেছে।খুন-রাহাজানির পরিবর্তে শান্তির সুবাস পৃথিবীর বুকে ছড়িয়ে দিয়েছে।পবিত্র কুরআন শরীফ সামাজিক-অর্থনৈতিক,রাজনৈতিক-সংস্কৃতিক এমনকি সমাজ/রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে সঠিক ও সুন্দর পথের আলোর দিগন্ত দেখিয়ে দিয়েছে।বিশ্ব মুসলিম মিল্লাত যদি কুরআনের আদেশ/নিষেধ মেনে চলতেন,তাহলে মুসলমানরা আজ পরাজিত হতেন না।
মুসলমানরা আজ কুরআনের সঠিক ও সুন্দর সোনালী পথ থেকে অনেক দূরে সরে গেছেন।যার জন্য মুসলমানরা আজ মাথা উচ্চ করে পৃথিবীর বুকে দাঁড়াতে পারে'নি।
মুসলমানরা যদি কুরআনের আদর্শকে বুকে লালন করতে পারতেন,তাহলে মুসলমানরা গোঠা বিশ্বকে পরিচালনা করার মতো শক্তি তৈরি করতে পারতেন।পৃথিবীর বুকে মুসলমানরা আজ অবহেলিত-লাঞ্জিত,নির্যাতিত,মুসলমানরা যদি জীবন দিয়েও কুরআনের আদর্শকে আঁকড়ে ধরতে পারেন,তাহলে মুসলমানরা আবার পৃথিবীর বুকে মাথা উচ্চ করে দাঁড়াতে পারবেন।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫০
উরনচণ্ডী বলেছেন: বর্তমান মুসলমাদের দুনিয়ার প্রতি আকৃষ্ট হওয়াই তাদের বিপর্যয়ের কারণ। আল্লাহকে ভয়, রাসুলের প্রতি মহব্বত, পিতা-মাতার খেদমত . . . .
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭
রাশেদ বিন জাফর বলেছেন: ঠিক