![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিষিদ্ধ বৃক্ষের ফল ভক্ষনের পরে আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) কে বেহেশত হতে দুনিয়ায় পাঠানোর প্রাক্কালে তায়ালা বলে দিয়েছিলেন যে, “তোমরা সকলেই এখান হতে নেমে পড়। অতঃপর তোমাদের কাছে আমার পক্ষ হতে জীবন বিধান যেতে থাকবে। পরন্তু যারা আমার জীবন বিধান অনুসারে চলবে, তাঁদের ভয় ও চিন্তার কোন কারণ থাকবেনা। (অর্থাৎ দুনিয়ার জীবনের সমাপ্তিতে তাঁরা আবার অনন্ত সুখের আধার এ বেহেশতেই ফিরে আসবে)। আর যারা তা অস্বীকার করে আমার নিদর্শন সমুহকে মিথ্যা সাব্যস্ত করবে, তাঁরা হবে জাহান্নামের অধিবাসী এবং সেখানে তাঁরা অনন্তকাল থাকবে”। (সূরা বাকারা, আয়াত নং ৩৮-৩৯)
আল্লাহ্ তায়ালার উক্ত ঘোষণা মোতাবেকই যুগে যুগে আদম সন্ততির কাছে আল্লাহ্র তরফ হতে হেদায়েত বা জীবন বিধান এসেছে। এই জীবন বিধানেরই অন্য নাম কিতাবুল্লাহ। যখনই কোন মানবগোষ্ঠী আল্লাহ্র পথকে বাদ দিয়ে নিজেদের মন গড়া ভ্রান্ত পথে চলতে থাকে, তখনই কিতাব নাযিল করে আল্লাহ্ মানুষকে সঠিক পথের সন্ধান দিয়ে থাকেন।
কিতাব নাযিলের ব্যাপারে আল্লাহ্ তায়ালার চিরন্তন নীতি হল এই যে, তিনি যখন কোন জাতির জন্য কিতাব নাযিলের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন, তখনই সেই জাতির মধ্য থেকে মানবীয় গুনের অধিকারী সর্বোৎকৃষ্ট লোক্টিকে পয়গাম্বর হিসেবে বাছাই করে নেন, অতঃপর ওয়াহীর মাধ্যমে তাঁর উপরে কিতাব নাযিল করে থাকেন।
মানব সৃষ্টির সুচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রাসুল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) যেমন সর্বশেষ নবী, তেমনি তাঁর উপরে নাযিলকৃত কোরআনও আল্লাহ্র সর্বশেষ কিতাব। অতঃপর দুনিয়ায় আর কোন নতুন নবীও আসবে না এবং কোন কিতাবও অবতীর্ন হবে না।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
জুনেদ আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকুন
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
নতুন বলেছেন: নিষিদ্ধ বৃক্ষের ফল ভক্ষনের পরে আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) কে বেহেশত হতে দুনিয়ায় পাঠানোর
কোরানে কি কোথাও বলা আছে যে দুজন নিষিদ্ধ বৃক্ষের ফল ভক্ষন করেছিলো?
আয়াত নম্বরটা কত?
( এই ফল খাবার কাহিনি এসেছে বাইবেল থেকে.. কোরান থেকে না)
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪১
আমি মেজর জিয়া বলেছেন: দারুণ সুন্দর পোষ্ট