![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কারও কিডনি প্রয়োজন হলে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। খুঁজতে হয় এমন একজন দাতাকে যার সঙ্গে রক্ত ও ইমিউন সিস্টেমের মিল থাকবে রোগীর। এভাবে অনেক সময় পাওয়া যায়না। ‘ম্যাচিং’ এর অভাবে মৃত্যু হয় রোগীর।
তবে বিজ্ঞানীরা এমন এক পদ্ধতি আবিস্কার করেছেন যার মাধ্যমে কোনোরকম মিল না থাকলেও কিডনি প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হবে। গত বুধবার দ্য নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিন এ প্রকাশিত এক গবেষণায় দাবি করা হয় রক্তসহ অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের মিল না থাকলেও কিডনি প্রতিস্থাপন করা যাবে। কিছু রোগীর উপর তারা এ বিষয় পরীক্ষা করে দেখেন যে ৮ বছর ধরেও তারা সুস্থভাবে জীবিত আছেন।
পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পেরেলস্যান স্কুল অব মেডিসিনের কিডনি বিশেষজ্ঞ ড. জেফরি বার্নস জানান, ডিসেন্টিজেশন নামের এই প্রক্রিয়ায় অনেক মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব।
নিউ অরল্যানস এর আইনজীবী ক্লিন্ট স্মিথ এই প্রক্রিয়ায় কিডনি গ্রহণ করেন। তিনি জানান, এর মাধ্যমে তার জীবন বদলে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য সঠিক দাতার অপেক্ষায় রয়েছেন এক লাখ মানুষ। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তারা যে কারও কাছ থেকে কিডনি নিতে পারবেন।
গবেষণায় ১ হাজার ২৫ জন রোগীর উপর পরীক্ষা করা হয়। তাদেরকে এমন কিছু মানুষের কিডনি দেয়া হয় যাদের সাথে রক্তসহ অন্যান্য বিষয়ে খুব একটা মিল নেই তাদের। অন্যদিকে বাকিরা সঠিক দাতার জন্য অপেক্ষা করে গেছেন। ৮ বছর পর দেখা গেছে তাদের মধ্যে ৭৬ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ এখনও জীবিত রয়েছেন। অন্যদিকে যারা অপেক্ষা করছেন তাদের মধ্যে জীবিতদের সংখ্যা ৬২ দশমিক ৯ শতাংশ। এছাড়া অপেক্ষা করেও কিডনি পান নি ৪৩ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৪
জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: গুড পোষ্ট
৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সুসংবাদ।
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
জানা বলেছেন:
তথ্যসূত্র যোগ করুন।
ধন্যবাদ।
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
বিজন রয় বলেছেন: বাহ!
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: দ্য নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিন এর ওই পেজের লিঙ্ক দিন।