নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
প্রভু তোমার গ্রন্থখানি বুকে ধরি,
ইচ্ছে করে চোখটি বুঁজে স্মরণ করি,
ঐশী বাণী তোমার যত লিখা আছে,
সবই আমার ঠোঁটের আগায় যেন আসে।
পিতার কাছে শিখেছিনু পড়তে শিখা,
মহাগ্রন্থের শক্তিশালী আরবী ভাষা।
পাঠের মাঝেই আটকে ছিল সেই শিক্ষা,
অর্থ বুঝার ছিলো নাতো কোন দীক্ষা।
তোমার দয়ায় চোখ খুলছে ধীরে ধীরে,
প্রথম পাঠের সবক নিয়ে যাই গভীরে।
ভাবনা সেথায় ভেসে বেড়ায় অন্তহীন,
পড়ছি যত বাড়ছে তত ঈমান-একিন।
আমার যত শক্তি আছে গুনাহ করার,
চেষ্টা যতই করুক ইবলিস তা বাড়াবার,
অজানা তার শেষ সীমানা কোথায় তোমার
কান্নারত ভগ্নহৃদয় বান্দাগুলোয় ক্ষমা করার।
তোমার গ্রন্থে লিখা আছে অভয়বাণী,
সেই ভরসায় দোলে আমার হৃদয়খানি,
নামটি তোমার সদা জপি ক্বলবেতে,
যাচি তোমার ঐশী বাণী দু'কান পেতে।
প্রভু তোমার দয়ার কথায়, ক্ষমার কথায়,
পাপের বোঝা আমার অনেক হাল্কা বোধ হয়।
নীরব মনে চোখ ভেসে যায়, বুক ভেসে যায়,
কিসের আশায়, কোন্ প্লাবনের ফল্গুধারায়?
আমার চোখ ঢেকে যায় ঘন কুয়াশায়,
ঝাপসা হওয়া চশমা মুছে কোন ভাবনায়,
চাই তোমাকে, জানো তুমি কিসের আশায়!
তোমার ক্ষমার সেই আশাতেই দিন কেটে যায়!
ঢাকা।
০৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৩
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
কাবিল বলেছেন:
তোমার গ্রন্থে লিখা আছে অভয়বাণী,
সেই ভরসায় দোলে আমার হৃদয়খানি,
নামটি তোমার সদা জপি ক্বলবেতে,
যাচি তোমার ঐশী বাণী দু'কান পেতে।
ভালো লাগা রেখে গেলাম।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। প্রীত হ'লাম।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর কবিতা। ধন্যবাদ