নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
শৈশবে কে যেন একবার আমাকে একটা মাউথ অরগান উপহার দিয়েছিলো, তা আজ মনে নেই। কিন্তু এ কথা মনে আছে, উপহারটা পেয়ে আমি খুশীর জোয়ারে ভেসে গিয়েছিলাম। রাতে ঘুমাবার সময় সেটা বালিশের নীচে রেখে ঘুমাতাম। কয়েকদিনের নিজস্ব চেষ্টায় অল্প স্বল্প সুরও তুলতে পারতাম। এর মধ্যে ভালো পারতাম ‘হ্যায় আপনা দিল তো আওয়ারা’র কিছু অংশ, ‘ইয়া নবী সালাম আলাইকা পুরোটা’, আর কেমন করে জানি নিজস্ব স্টাইলে কোন দিন না শোনা একটা পল্লীগীতির সুরও তুলতে পারতাম, যা শুনে বন্ধুরা জিজ্ঞাসা করতো, ‘এটা কোন গানের সুর’? আমি বলতাম, আমাদের এলাকার একটা গান। ‘নাম রেখেছি বনলতা যখন দেখেছি’ এর সুরটাও কিছুদিন তোলার চেষ্টা করে ছেড়ে দিয়েছিলাম।
আমার এই ছোট্ট কিন্তু প্রাইজড পজেশনটার জন্য পাড়ার বন্ধু ও সতীর্থদের ঈর্ষার কারণ হয়েছিলাম। একদিন আমার প্রিয় এ উপহারটা হারিয়ে ফেলে মন ভেংগে গিয়েছিলো, এর পরে আর কখনো নতুন কোন মাউথ অরগান নিজের জন্য কিনিনি। প্রায় আড়াই যুগ পরে আমার ছেলেও একই জিনিস উপহার পেয়েছিলো। ওকে শেখাতে গিয়ে একদিন পরখ করে দেখলাম, আমার সেই পুরনো সুরগুলো তখনো তুলতে পারি, একদম ভুলে যাই নি। আজ ইউ টিউবে আমার একটা প্রিয় গানের সুর এই ছেলেটাকে বাজাতে দেখে (ছেলেটা অপরিচিত, আমার ছেলে নয়) আমার সেই পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেলো।
আজকের এ গানটির বিশেষ ভালো লাগার অংশঃ “বজ্রে তোলো আগুন করে আমার যত কালো”।
এই করেছ ভালো, নিঠুর,
এই করেছ ভালো।
এমনি করে হৃদয়ে মোর
তীব্র দহন জ্বালো।
আমার এ ধূপ না পোড়ালে
গন্ধ কিছুই নাহি ঢালে,
আমার এ দীপ না জ্বালালে
দেয় না কিছুই আলো।
যখন থাকে অচেতন
এ চিত্ত আমার
আঘাত সে যে পরশ তব
সেই তো পুরস্কার।
অন্ধকারে মোহে লাজে
চোখে তোমায় দেখি না যে,
বজ্রে তোলো আগুন করে
আমার যত কালো।
ঢাকা
০৫ জুন ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
এই করেছো ভালো নিঠুর হে...
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
২| ০৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬
বিজন রয় বলেছেন: আপনার শৈশব স্মৃতিতে ভাগ বসিয়ে গেলাম। আমারো এমন অনেক স্মৃতি আছে। হাসি-কান্নার-কষ্টের।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার স্মৃতিগুলোও মেলে ধরুন, বিজন রয়। আমরা সবাই মন দিয়ে শুনবো।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৩| ০৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: যখন থাকে অচেতন
এ চিত্ত আমার
আঘাত সে যে পরশ তব
সেই তো পুরস্কার।
অন্ধকারে মোহে লাজে
চোখে তোমায় দেখি না যে,
বজ্রে তোলো আগুন করে
আমার যত কালো
অসাধারন ............!
০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ লেখাটা পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অশেষ ধন্যবাদ, কবি হাফেজ আহমেদ।
আপনার উদ্ধৃতাংশটুকু কবিগুরুর লেখা। তাই অসাধারণ তো হতেই হবে!
আপনার প্রথম পোস্ট "কাজী নজরুল ইসলাম" পড়ে সেখানে মন্তব্য রেখে এলাম। আশাকরি সময় করে দেখে নেবেন।
জানতে ইচ্ছে হচ্ছে নিজেই নিজের নামের আগে "কবি" কথাটা জুড়েছেন কেন?
৪| ০৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: শৈশবের মাউথ অরগানের স্মৃতিকে স্মরণ করে বর্তমানের সাথে তার মেলবন্ধন করে চমৎকার রচনা।
শেষের অংশটুকু খুব ভাললেগেছেঃ
//একদিন আমার প্রিয় এ উপহারটা হারিয়ে ফেলে মন ভেংগে গিয়েছিলো, এর পরে আর কখনো নতুন কোন মাউথ অরগান নিজের জন্য কিনিনি। প্রায় আড়াই যুগ পরে আমার ছেলেও একই জিনিস উপহার পেয়েছিলো। ওকে শেখাতে গিয়ে একদিন পরখ করে দেখলাম, আমার সেই পুরনো সুরগুলো তখনো তুলতে পারি, একদম ভুলে যাই নি। আজ ইউ টিউবে আমার একটা প্রিয় গানের সুর এই ছেলেটাকে বাজাতে দেখে আমার সেই পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেলো।
আজকের এ গানটির বিশেষ ভালো লাগার অংশঃ “বজ্রে তোলো আগুন করে আমার যত কালো”। //
আপনি এত দিনেও সুরটা মনে রেখেছেন - অসাধারণ স্মৃতিশক্তি।
ভাল থাকুন। সবসময়।
২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ বিশ্লেষণাত্মক মন্তব্যে ভীষণ অনুপ্রাণিত বোধ করছি, শামছুল ইসলাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানবেন।
আপনি ভালো আছেন তো? অনেকদিন ধরে আপনার ব্লগে উপস্থিতির কোন স্বাক্ষর দেখতে পাচ্ছিনা যে!
৫| ০৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, কাজী ফাতেমা। দু'টি মাত্র শব্দে অনেক প্রেরণা দিয়ে গেলেন।
ছয় বছর আগে লেখা আপনার পুরনো পোস্ট দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি পড়ে সেখানে আমার কিছু কথা রেখে এলাম। লেখাটা ভালো লেগেছে।
৬| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সুমন কর বলেছেন: স্মৃতিচারণ পড়ে খুশি হলাম।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার এ স্মৃতিচারণ পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য। আমিও খুশী হ'লাম।
৭| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৪
পুলহ বলেছেন: টাচি একটা লেখা- পুরনো স্মৃতি, নির্ভরতার শৈশব আর এক টুকরো মাউথ অর্গান...
হুমায়ূন স্যারের অনেক লেখাতেই পাওয়া যায়- প্রকৃতি পুনরাবৃত্তি পছন্দ করে। আপনার এই পোস্টখানাতেও সে কথার প্রমাণ পেলাম- "প্রায় আড়াই যুগ পরে আমার ছেলেও একই জিনিস উপহার পেয়েছিলো...."
সুন্দর, ভালোলাগার স্মৃতিকথায় প্লাস!
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে এত সুন্দর মন্তব্য রেখে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি, পুলহ। প্লাসটাও অনেক প্রেরণা দিয়ে গেল।
শুভেচ্ছা নিরন্তর...
৮| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৪
নীলপরি বলেছেন: যখন থাকে অচেতন
এ চিত্ত আমার
আঘাত সে যে পরশ তব
সেই তো পুরস্কার।
অন্ধকারে মোহে লাজে
চোখে তোমায় দেখি না যে,
বজ্রে তোলো আগুন করে
আমার যত কালো।
খুব সুন্দর । ++
২৩ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ, যদিও 'সুন্দর' উদ্ধৃতাংশটুকু আমার লেখা নয়, কবিগুরুর!
আপনার যা চাই তা ভুল করে চাই (১ম পবর্) শীর্ষক লেখাটি পড়ে সেখানে একটি মন্তব্য রেখে এসেছিলাম...
৯| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:২০
Akm Khokon বলেছেন: অসাধারণ!!
২৩ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, Akm Khokon। প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আপনার প্রথম পোস্টটা পড়ে সেখানে মন্তব্য রেখে এসেছি। সময় করে দেখে নেবেন।
১০| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
কল্লোল পথিক বলেছেন:
চমৎকার সৃত্মি চারণ মুলক পোস্ট।
২৩ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, কল্লোল পথিক, লেখাটা পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য। প্রশংসায় প্রীত হয়েছি।
আপনার লেখা দ্বিতীয় পোস্ট আমি নিজেই নিজেকে শেষ করেছি পড়ে সেখানে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। একটু সময় করে দেখে নেবেন।
১১| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:০৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার লেখা পড়তে যেয়ে মনে পড়লো ছোটমামা আসার উপলক্ষে আমার পালা মুরগীটাকে জবাই করে রান্না করার কথা।। শেষে মামা আরেকটা কিনে রক্ষা পেয়েছিলেন।। নষ্টালোজিক।।
২৩ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে আপন ব্যক্তিজীবনের কথা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ, সচেতনহ্যাপী। ছোটবেলার অনেক টুকরো টুকরো পজেশনই আমাদের কাছে অমূল্য হয়ে থাকে।
আপনার (একান্তই ব্যক্তিগত) 'বিক্ষিপ্ত ভাবনা -৫' পড়ে এলাম।
১২| ০৬ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:১০
সিকদার বাড়ীর পোলা বলেছেন: ভালো লাগা
+++++++++++++++++
২৩ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে, সিকদার বাড়ীর পোলা, ভালো লাগার কথাটুকু এখানে জানানোর জন্য।
মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
১৩| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৭:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: স্মৃতি, গল্প, কবিতা গান ও উপস্থাপনা শৈলী পাঁচটি আঙ্গিকেই লিখাটি ভাল লেগেছে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।
২৭ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার এ মন ভাল করে দেয়া মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ, ডঃ এম এ আলী। প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।
শুভেচ্ছা রইলো।
১৪| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৩
ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার শৈশবস্মৃতি।শৈশবস্মৃতিগুলা পুরাই নাস্টালজিক থাকে সবার।
২৭ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, ঈশান আহম্মেদ। আপনি ঠিকই বলেছেন, শৈশবের স্মৃতিগু্লো সবারই মধুর হয়ে থাকে।
১৫| ০৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০১
কালনী নদী বলেছেন: এই করেছ ভালো, নিঠুর,
এই করেছ ভালো।
এমনি করে হৃদয়ে মোর
তীব্র দহন জ্বালো।
আমার এ ধূপ না পোড়ালে
গন্ধ কিছুই নাহি ঢালে,
আমার এ দীপ না জ্বালালে
দেয় না কিছুই আলো।
অসাধারণ ভাইয়া।
২৭ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি নিশ্চয়ই জানেন, আপনার উদ্ধৃতাংশটুকু আমার লেখা নয়, কবিগুরুর। তাই অসাধারণ না হয়ে উপায় আছে?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, কালনী নদী।
১৬| ০৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ছেলেবালায় একটা মাউথ অরগানের খুব সখ ছিলো। যখন পেলাম, মনে হলো তাতে দুনিয়ার সব সুর তুলে রাখি। কিন্তু বাজাতাম আগডুম বাগডুম।
২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমিও বেশীরভাগ সময়ে 'আগডুম বাগডুম'ই বাজাতাম, তবে কয়েকটা সুর বেশ ভালোভাবেই রপ্ত করেছিলাম।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, উল্টা দূরবীন। আপনার লেখা বিরতি (দুই) পড়ে সেখানে আমার মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। আশাকরি সময় করে দেখে নেবেন।
১৭| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন একটা অর্গান! কিন্তু দু:খ আজো বাজাতে পারলাম না। আবেগে ইচ্ছিমতো ফুয়ের খেলা খেলি-
আপনার অর্গান শোনার বাসনা রইল মনে
++++++++
২৭ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ, বিদ্রোহী ভৃগু। প্লাসগুলো প্রেরণা দিয়ে গেল।
১৮| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: সত্যিই আপনার অর্গান শোনার বাসনা রইলো, যদি কোনোদিন ছদ্ম পরিচয় ছেড়ে বেঁচে বেরিয়ে আসার সৌভাগ্য হয়।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, সোজোন বাদিয়া। যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন।
১৯| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও কম বাজাইনি । সুর বলতে ঐ ফেঁ পুঁ ।
২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ, গিয়াস উদ্দিন লিটন।
আপনার বই ভালো বিক্রী হচ্ছে জেনে খুশী হ'লাম।
২০| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪২
জেন রসি বলেছেন: এমন কিছু ট্রাই করিনি কখনো। আপনার অভিজ্ঞতা পড়ে আপনার আবেগটা টের পাওয়া যাচ্ছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, জেন রসি, লেখাটা পড়ে মন্তব্য করার জন্য। বলাবাহুল্য, মন্তব্যে প্রীত হয়েছি।
২১| ০৯ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নষ্ট্যালজিক, সত্যিই পুরোনো স্মৃতিগুলো হাতালে মনটা কোথায় যেন হারিয়ে যায়........শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম খায়রুল ভাই।
২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে, সাদা মনের মানুষ, আমার এই লেখাটা পড়ে আপনার মন্তব্য ও শুভেচ্ছা এখানে জানিয়ে যাবার জন্য। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।
আজ সকালে আপনার "অভিমানী বাবা আমার (রিপোষ্ট)" লেখাটা পড়ে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে সেখানে কিছু কথা রেখে এসেছিলাম।
২২| ০৯ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, সাদা মনের মানুষ। খুশী হ'লাম।
২৩| ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:২০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল লাগল আপনার এ স্মৃতিকথন টুকু
২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: স্মৃতিকথনটুকু পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, রেজওয়ান মাহবুব তানিম। লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
এই ব্লগে পোস্টকৃত আপনার প্রথম লেখা "ক্ষমা চাই" পড়ে এলাম।
২৪| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
ক্যাটালিয়া বলেছেন: মাউথ অরগান যন্ত্রটা আমার কিন্তু খুব ভালো লাগে! ছোটবেলায় মুভিতে দেখতাম হিরোরা মাউথ অরগান বাজাতো, সেজন্যই বোধ হয়, এ যন্ত্রটির সাথে একটি হিরোটিক ব্যাপার আছে!
৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছোটবেলায় মুভিতে দেখতাম হিরোরা মাউথ অরগান বাজাতো - যেকোন বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারলেই ঐ বয়সের ছেলেদের মনে একটু "হিরোটিক" ভাব আসে বৈকি!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম।
২৫| ২৭ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আহসান ভাই ।
২৬| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০১
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ছোট বেলার স্মৃতিগুলো খুব তাড়িয়ে বেড়ায়।
৩০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ঠিক বলেছেন, রায়হানুল এফ রাজ। সেই তাড়না থেকেই এই লেখাটা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
বিজন রয় বলেছেন: প্রথম প্লাস।