নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবিতাঃ সর্বংসহা তুমি, সর্বভূক তুমি

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০০

তোমার গর্ভে রোপিত হয় বীজ,
সে বীজে লুকিয়ে থাকে জীবন।
বীজ থেকে অংকুরোদ্গম হয়,
ফুলে ফলে শোভিত হয় কানন।

তোমার বুকে বড় হয় মানুষ,
সরীসৃপ, তৃণলতা, শস্যক্ষেত্র।
নীরবে সরবে বড় হতে থাকে,
তোমার বুকেই দিবারাত্র।

যে মানুষ এখন তোমার বুকে
চলেছে সদর্পে পদাঘাত করে,
সেই একদিন স্তব্ধ, জড় হয়ে
হারিয়ে যাবে তোমার গহ্বরে।

তোমা হতে সৃষ্টি, তোমাতেই নাশ
সর্বভূক তুমি, তোমার উদরে
ঝরা পাতা, ফুল, মানুষ, মুকুল,
ঝরা সবকিছু রয় চাপা পড়ে।

সর্বংসহা তুমি, নিঃশব্দ সাক্ষী,
নীরবে দেখে যাও যত বাড়াবাড়ি।
সময় হলেই তোমার বিবরে
স্তব্ধ হয়ে যায় সব অত্যাচারী।


ঢাকা
২৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন সত্য! যা বুঝেও অবুঝ হয়ে চলি সবাই সর্বভূকের বিবরে হারানোর আগে পর্যন্ত!!

একরাশ ভাললাগা রইল

+++++

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। কবিতার মূল বাণী আপনি ঠিকই উপলব্ধি করেছেন এবং তদনুযায়ী বিশ্লেষণ করেছেন।
অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সময় হলেই তোমার বিবরে
স্তব্ধ হয়ে যায় সব অত্যাচারী।

আসলেই আমাদের সৃষ্টি যেখানে বিনাশ ও সেখানেই হবে। দারুণ ভাললাগার কবিতা, কবির জন্য ভালবাসা।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা থেকে উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যে দারুণ প্রীত হ'লাম, অনুপ্রাণিত হ'লাম।

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২১

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: দারুন লাগল ।
কথা গুলো সুন্দর

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। অল্প কথা, কিন্তু প্রেরণা দিয়ে গেল।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো কবিতা অসীম ভাললাগা (জানুয়ারী-২০০৭) পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এলাম।

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রকৃতিকে মানুষ বুঝতে পেরেছে, মেনে নিয়েছে; এখন মানুষ আগের থেকে শিক্ষিত, জীবনের মুল্যও এখন আগের চেয়ে বেশী

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: জীবনের মুল্যও এখন আগের চেয়ে বেশী - হালফিল অবস্থাদৃষ্টে সেরকম তো মনে হচ্ছে না।

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: অনেক ভালো লেগেছে কথাগুলো। বলতে গেছে সাজানোগোছানো একটি কবিতা প্রকাশ করেছেন।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাজিয়ে গুছিয়েই লিখতে চেষ্টা করি। অনেক সময় তা এলোমেলো হয়ে যায়।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা ভাইয়া।এখন কি লেখালেখি কমিয়ে দিয়েছেন?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
লেখালেখি ইচ্ছে করে কমিয়ে দেই নি, এমনিতেই কমে গেছে।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম।


ভালো থাকুন। আরও লিখুন।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ। :)

৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সর্বংসহা আবার সর্ববিনাশী।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, ঠিক তাই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন:

সর্বসংহা হওনি কি এখনো শ্রান্ত, ক্লান্ত, বিষন্ন!
আরো কত পাপ কত অনাচার
দেখে যেতে হবে তোমমার
কেউ তো জানে তা স্রষ্টা ভিন্ন!!!!



+++

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ! (করতালি)।
চমৎকার বলেছেন। প্লাসটি প্রেরণা দিয়ে গেল!

১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: করতালি দিয়ে স্বাগত!!

আপনার স্টাইলটা দারুন লেগেছে! :)

থ্যাংকু!:)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও থ্যাংকু! :)

১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

এম এস আরেফীন ভুঁইয়া বলেছেন: ভীষণ ভাল লেগেছে। অসাধারণ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আমিও ভীষণ খুশী হলাম আপনার মন্তব্যে। :)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট কতো পর পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। আশাকরি, সময় করে একবার দেখে নেবেন।

১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খায়রুল ভাই, খুব সুন্দর লাগলো আপনার কবিতা | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৃথিবী কবিতাটা কেন যেন খুব মনে হলো আপনার কবিতা পড়তে পড়তে :
"স্নিগ্ধ তুমি, হিংস্র তুমি, পুরাতনী তুমি নিত্যনবীনা,
অনাদি সৃষ্টির যজ্ঞহুতাগ্নি থেকে বেরিয়ে এসেছিলে
সংখ্যাগণনার-অতীত প্রত্যুষে;
তোমার চক্রতীর্থের পথে পথে ছড়িয়ে এসেছে
শত শত ভাঙা ইতিহাসের অর্থলুপ্ত অবশেষ;
বিনা বেদনায় বিছিয়ে এসেছে তোমার বর্জিত সৃষ্টি
অগণ্য বিস্মৃতির স্তরে স্তরে।।
"

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার কবিতা পড়ে আপনি রবি ঠাকুরের এ বিখ্যাত কবিতাটি স্মরণ করেছেন জেনে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
অনেক, অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

সুমন কর বলেছেন: এমনি করে সব একদিন কালের গহ্বরে হারিয়ে যাবে..........
+।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: এমনি করে সব একদিন কালের গহ্বরে হারিয়ে যাবে.......... - এটাই চিরসত্য। যে মাটি মানুষ, উদ্ভিদ ও অন্যান্য প্রাণীর প্রাণ, সেই মাটির সাথেই একদিন মানুষের দেহ, হাড়গোড়, সবকিছু মিশে যাবে, সব কিছু মাটির নীচে চাপা পড়ে যাবে। সবকিছু বিস্মৃত হবে, শূন্য থেকে মানুষের আগমন, আবার শূন্যে মিলিয়ে যাবে।
প্লাসে ও মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এখানে, 'স্বাধীনতা' নাকি 'মাটি' বুঝালেন ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা কবিবর।
অথবা 'কাল' বা 'ইতিহাস'! যেটুকুই বুঝি না বুঝি, চমৎকার একটা কবিতা উপহার পেয়েছি। পড়ার সুযোগদানে ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

শুভ কামনা জানবেন সবসময়।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: এখানে 'তুমি' বলে আমি মাটি কে সম্বোধন করেছি। সর্বংসহা মাটি, সর্বভূক মাটি।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধরিত্রী সে সব কিছু'ই ধারন করে।
চমৎকার লেখা।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধরিত্রী সে সব কিছু'ই ধারন করে - ছোট্ট একটা কথায় চমৎকার একটি বক্তব্য। খুব সুন্দর!
ধরিত্রী সব কিছু'ই লালনও করে।
লেখার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

নীলপরি বলেছেন: চিরকালীন রূপ বসুন্ধরার । ++++

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠের জন্য অনেক ধন্যবাদ। অল্প কথায় সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

অর্ক বলেছেন: কবিতা হিসেবে একেবারে দুর্বল মামুলি রচনা শ্রদ্ধেয় খায়রুল ভাই। গুরুচণ্ডাল দোষ, অসার বক্তব্য, লেখায় কোনও চমক নেই। ছন্দের দোহাইয়ে জগাখিচুড়ি হয়েছে। 'সবাই তোমার গহ্বরে' হারিয়ে যায় না। বিরাট সংখ্যক মানুষ পোড়ায়, অন্যান্য বিকল্পও আছে। শেষ স্তবকও দুর্বল, "স্তব্ধ" সকলেই হয়, কি সাধু কি শয়তান! আন্দোলিত হবার মতো কিছুই পেলাম না লেখায়। আপনি অনেকদিন ধরে চর্চা করছেন। আপনার কাছে এরকম লেখা আশা করি না। আপনার পাঠে আরও মনোযোগী হবার সুযোগ রয়েছে।
ধন্যবাদ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাব্বাহ, আপনি এতটা গভীর মনযোগ সহকারে আমার এ মামুলি কবিতাটা পড়েছেন, ধন্য হ'লাম।
কবিতার যেসব দোষ ত্রুটির কথা উল্লেখ করেছেন, সেসব অতিক্রমের কোন যোগ্যতা আমার নেই, ইচ্ছেও নেই। তার চেয়ে বরং আমি এ ধরণের মামুলি কবিতাই লিখে যেতে থাকি, পাঠকেরা কেউ পড়লে পড়বেন, না পড়লে নেই। লিখি তো মনের আনন্দেই!
তবে আপনার পান্ডিত্যপূর্ণ এ মন্তব্যটি আমার এ কবিতায় চিরদিন জ্বলজ্বল করে জ্বলবে, যতদিন এ কবিতাটি এখানে থাকবে। এতেই আমি খুশী।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নিদারুণ সুন্দর। বাস্তবতা।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কবিতায় আপনার প্রশংসা পেয়ে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা---

২০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




আমরা মৃত্তিকা হয়ে জীবনকে ধারণ করে জেগে থাকি চিরজীবী হওয়ার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে!

কবিতা বেশ ভাল লেগেছে।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠান্তে নিজস্ব ভাবনাটুকু এখানে রেখে গেলেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ।
প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা রইলো...

২১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: বেশ হয়েছে++

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: খুব সুন্দর অনুভবের কবিতা। অনেক ভালোলাগা।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার প্রশংসায় প্রীত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

২৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১২

অর্ক বলেছেন: বাহ, দারুণ ভদ্রতাপূর্ণ প্রতিমন্তব্য পেলাম আপনার কাছে। সত্যিই আপনি একজন আদর্শ প্রবীণ ব্লগার। আরেকবার মুগ্ধ করলেন মিষ্টি ব্যবহার দিয়ে। আরেকবার আপনার প্রাজ্ঞতার পরিচয় পেয়ে ধন্য হলাম। অনলাইনে থাকলে দয়া করে এই মুহূর্তেই আমার দুটো মন্তব্যই মুছে দিন। যে ব্যক্তি মনে করে তার যোগ্যতা নেই সংশোধনের, সে সমালোচনার ’পর।

এই সাইট ওই সাইট কোথাও আমরা কেউ আমরা আর কারও লেখায় মন্তব্য করবো না।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি তো আগেই বলেছি, আপনার পান্ডিত্যপূর্ণ এ মন্তব্যটি আমার এ কবিতায় চিরদিন জ্বলজ্বল করে জ্বলবে, যতদিন এ কবিতাটি এখানে থাকবে। আমার এ কবিতায় এ যাবত যে ৩০টি মন্তব্য এসেছে, তার কোনটাই পান্ডিত্যের দিক দিয়ে আপনারটার ধারে কাছেও নেই। সুতরাং এমন একটি বিশ্লেষণাত্মক মন্তব্যকে মুছে দেই কী করে?
এই সাইট ওই সাইট কোথাও আমরা কেউ আমরা আর কারও লেখায় মন্তব্য করবো না - আপনি শুধু আপনারটাই বলতে পারেন, আমারটা আমি দেখবো।

২৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা, বেশ অর্থবোধক। অর্থ বোঝাটাও কিছুটা কঠিন।

বীজ থেকে অঙ্কুরোদগম হয়
মাটি হলো প্রাণশক্তি।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: অর্থ বোঝাটাও কিছুটা কঠিন - তার পরেও অর্থ বোঝার চেষ্টা করে মন্তব্য করে গেছেন, এজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
বলাবাহুল্য, মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হয়েছি।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট দেশ ও সুন্দরবনের ক্ষতি হবে! এরকম উন্নয়ন মূলক প্রকল্প চাই না.. এবং এর আগের দুটো পোস্ট মিলিয়ে মোট তিনটে পোস্ট পড়ে মন্তব্য রেখে এসেছি।

২৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



সকল সৃষ্টির জীবন শুরু হয় মৃত্তিকা থেকে। ফুল,ফল, মানুষ লতাপাতা সবই মাটি থেকেই জন্ম নেয়। একদিন এই মাটতেই সবার সমাধি হবে।সময়ের সাথেসাথে অত্যাচারী মানুষগুলোকেও মাটি তার বুকে মিশিয়ে দেয় চিরদিনের জন্য।




অসাধারণ কাব্য!

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার সার সংক্ষেপ একেবারে জ্যামিতিক নিপুণতায় এঁকেছেন - অশেষ ধন্যবাদ।
কবিতার প্রশংসায় এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো--- ভাল থাকুন, সপরিবারে।

২৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৫

কানিজ রিনা বলেছেন: সুন্দর অনুভববতা অসাধারন হয়েছে,ধন্যবাদ।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, কবিতা পড়ে উদারভাবে এখানে প্রশংসা করে যাবার জন্য।

২৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কবিতাটা ভাল লেগেছে, ভাই। ছন্দে আপনার স্বাভাবিকতা প্রকাশ পেয়েছে। কয়েকটি লাইন দারুণ।

তোমার বুকে বড় হয় মানুষ..

পুরো কবিতাটায় আপনি একবারও উচ্চারণ করেননি পৃথিবী/মৃত্তিকা, এটা ভাল লাগছে, যদিও ধাঁচে কিছুটা পুরনো...

একটা মন্তব্য পড়ে,
তৃতীয় দশকে জীবনানন্দ পড়ার পর গুরুচণ্ডালী নিয়ে কথা বলা হাস্যকর

'নিভে গেছে; যেখানে সোনার মধু ফুরায়েছে, করে না বুনন' (সিন্ধুসারস/মহাপৃথিবী)

০১ লা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছন্দে আপনার স্বাভাবিকতা প্রকাশ পেয়েছে। কয়েকটি লাইন দারুণ। - অনেক প্রেরণা যুগিয়ে গেল আপনার এ দুটো কথা।
তৃতীয় দশকে জীবনানন্দ পড়ার পর গুরুচণ্ডালী নিয়ে কথা বলা হাস্যকর - হাস্যকর হলেও পাঠক বলে কথা। লেখককে অনেক কিছু সহ্য করে নিতে হয়। আমার কবিতার অনেক দোষ ত্রুটি তিনি খুঁজে পেয়েছেন, পাঠক হিসেবে তা জানিয়েছেনও। য়ামার সাথে সাথে আশাকরি অন্যান্য পাঠকেরাও তার এ পান্ডিত্য থেকে উপকৃত হবেন।
প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার আলাপসালাপ: পোয়েটিক ডিভাইসেস || প্যারাডক্স— কূটাভাস - পোস্টটা পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম।

২৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,




চমৎকার একটি ছন্দময় দ্বাদশাক্ষরী কবিতা ।
সর্বংসহা ধরিত্রীর ছবি ।
ধরিত্রী মানুষের সব পদাঘাত নিরবে সয়ে যায় বটে , ভোলেনা । টেনে নয় প্রতিশোধে , মাটির গভীরে একদিন ।
নিজেকে সাজিয়ে তোলে যেমন রূপে-রসে-গন্ধে, চুপি চুপি নিজে নিজে তেমনি সে সাজানোকে কেউ লেপ্টে দিলে রুষে ওঠে প্রবল বিক্রমে ।
প্রকৃতি ছাড় দেয়না কখনও । এই বক্তব্য নিয়েই কবিতার শরীর সেজেছে ।
ভালো লাগলো ।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ দ্বাদশাক্ষরী কবিতাটা লেখার সময় এই মাত্র কিছুদিন আগে পড়া আপনার দ্বাদশাক্ষরী কবিতা ভালোবাসার ফেরিওয়ালা এর কথা মনে আসছিল।
প্রকৃতি ছাড় দেয়না কখনও । এই বক্তব্য নিয়েই কবিতার শরীর সেজেছে - চমৎকার এ মন্তব্যটার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আপনার থেকে প্লাস পাওয়া আমার পোস্টের সংখ্যা খুব বেশী নয়, সঙ্গত কারণেই। ব্যতিক্রম হিসেবে এ কবিতাটা সে বিরল সম্মানে সম্মানিত, তাই আমিও যারপরনাই অনুপ্রাণিত।

২৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৮

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো ছন্দময় কবিতা.........++++

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা ভাল লাগার কথা জানতে পেরে প্রীত হ'লাম। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৩০| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: রাসায়নিক কবিতা মনে হচ্ছে।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: জীবনের চলার পথটাই তো নানাবিধ রাসায়নিক ক্রিয়া বিক্রিয়ায় ভরপুর!

৩১| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: কবিতা ভাল লাগা রেখে গেলাম +++


শুভ কামনা রইল ভাইয়া।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনুপ্রাণিত হ'লাম।
অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...

৩২| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

করুণাধারা বলেছেন: কবিতা পড়ে যে কথাটা প্রথম মনে এল তাই লিখলাম- Dust art thou, to dust art thou returnest.

গভীর অর্থবোধক কবিতা, +++

০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ে যে কথাটা প্রথম আপনার মনে এলো, সেটাই কবিতার শেষ কথাও।
অল্প কথায় কি চমৎকার একটা মন্তব্য রেখে গেলেন! অশেষ ধন্যবাদ।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

৩৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মহাকালের থাবায় আমরা সবাই একদিন হারিয়ে যাব অতল গহবরে। প্রকৃতির অমোঘ নিয়ম!

০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, তাই। সুতরাং, দু'দিনের দুনিয়ায় বেশী লাফালাফি না করাই ভাল। দর্প, গর্ব, আস্ফালন, উল্লম্ফন, সবই একদিন শেষ হয়ে যাবে, স্তব্ধ হয়ে যাবে সকল হুংকার।
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ একেবারে দুর্বল মামুলি কবিতাটা নীরবে "প্রিয়"তে নিয়ে রেখেছেন, অভিভূত হ'লাম!
অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা!!!

৩৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১১

কালীদাস বলেছেন: এক কলিগকে বাংলাদেশি পেঁয়াজ দিয়েছি দেশ থেকে ফিরে। বেচারা ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে চেষ্টা করছে বাংলাদেশি পেঁয়াজ চাষ করা যায় কিনা ;) সমস্যা হল ইউরোপের প্রবল ঠান্ডায় অংকুরোদগম ঠিকমত হচ্ছে না।

হজরত মুসা(আঃ) এর সাথে ফাতরামির পর কানুনের মাটিতে গ্রাস হওয়ার ঘটনাটাও মনে পড়ল কবিতা পড়ে :|

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি মনের আনন্দে ঘুরে ঘুরে সবার পোস্ট পড়ে পড়ে মন্তব্য রেখে আসেন, আপনার এ ভবঘুরে স্বভাবটা (আশাকরি নেতিবাচক অর্থে নেবেন না) আমার খুব ভাল লাগে। ব্লগ আপনার মত সর্বভূক পাঠক (এটাও) পেয়ে গর্বিত। আর আপনার সেন্স অভ হিউমার তো অতুলনীয়!
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা!

৩৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সর্বংসহা তুমি, নীরব সাক্ষী,
দেখে যাও তুমি যত বাড়াবাড়ি।
সময় হলেই তোমার বিবরে
স্তব্ধ হয়ে যায় সব অত্যাচারী।
কিন্তু ক্ষমতার দম্ভে অত্যাচারীরা এটা ভুলে থাকে। আফসোস !!
কবিতা ভাল লেগেছে।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: কিন্তু ক্ষমতার দম্ভে অত্যাচারীরা এটা ভুলে থাকে। আফসোস !! -- ঠিক বলেছেন। যাদের ক্ষমতা নেই কিন্তু তবুও অত্যাচার করে, তারাও এটা ভুলে থাকে।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

৩৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৪১

উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব সুন্দর ভাব তুলে ধরেছেন কবিতায়। +++

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা রইলো...

০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার দুটো পুরনো কবিতা পড়ে মন্তব্য রেখে এসেছিঃ
তবে কেন এলে!
ডায়েরীবন্দী অনুভূতি

৩৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মহাভারতীয় কাহিনী অনুসারে এতদিন আগুনকেই বলা হতো সর্বভুক । কাহিনীতে বলা ছিল একদা ঋষিদের আশ্রমে এসেছিল পুলোমা রাক্ষস। ভৃগুপত্নী পুলোমাকে দেখে দাম্ভিক রাক্ষস স্মৃতিতে বোলায় চোখ । মনে পড়ে যায় তার পুলোমাকে চেয়েছিল সেও। আগুনেরও সরব সাক্ষ্য ‘সে কাহিনি ঘটেছিল' , বৃত্তান্ত শুনে ভৃগুর সরোষ অভিশাপ: ‘আগুন তুমি সর্বভুক হবে! ।পৃথিবী টাকে অবনী, ধরা, ধরনী,ধরিত্রী, বসুন্ধরা, ভূ, মেদিনী কত নামেই না চিন এর সাথে যুক্ত হলো সর্বংসহা সর্বভুক । একটি ভাষার সমৃদ্ধি এভাবেই ঘটে । ধন্যবাদ ধরনীকে নিয়ে এমন সুন্দর একটি কবিতা উপহার দেয়ার জন্য ।

শুভেচ্ছা রইল

০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, কবিতাটা পড়ে এখানে এত সুন্দর একটা আলোচনা রেখে যাবার জন্য।
মুগ্ধ এবং অনুপ্রাণিত! +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.