নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অতিকথনের অত্যাচার, কথক থাকে নির্বিকার!

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:২৪

অতিকথন অনেকের মুদ্রাদোষে পরিণত হয়। বিশেষ করে বয়স যত বাড়তে থাকে, এ প্রবণতাও মানুষের মাঝে পাল্লা দিয়ে ততই বাড়তে থাকে। আমার এক বাল্যবন্ধু আছে, জীবনের দুই তৃতীয়াংশেরও বেশি সময় ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কেটে যাচ্ছে তার প্রবাস জীবন। অতিশয় সজ্জন, তুখোড় মেধাবী এবং পরিশ্রমীও বটে, তাই সাফল্য তাকে অলংকৃত করতে কার্পণ্য করেনি। কম বয়সে পিএইচডি করেছে, অনেক বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত থেকে প্রবাস জীবন কাটিয়েছে, কাটাচ্ছে! আমাকে নিয়মিত না হলেও বছরে কয়েকবার ফোন করে, হোয়াটসএ্যাপে মাঝে মাঝেই বার্তা পাঠায়, আমার কোন কোন পোস্টের পিঠে মন্তব্য করে এবং মাঝে মাঝেই তার নিবাসস্থলে বেড়িয়ে যাবার আমন্ত্রণ জানায়। কিছুদিন আগে হোয়াটসএ্যাপে ফোন করেছিল, আমি ধরতে পারিনি। বার্তা পাঠালো, কখন ফোন করলে আমি কথা বলতে পারবো তা জানতে চেয়ে।

উত্তর দিব দিব ভাবছিলাম, ইতোমধ্যে ‘স্পেস শর্টেজ’ এর কারণে আমাকে কয়েকবার সতর্ক করে একসময় আমার ফোন থেকে হোয়াটসএ্যাপ ‘বসে গেল’! প্রায় দু’দিন ফোন থেকে হোয়াটসএ্যাপ নিরুদ্দেশ ছিল। ফোন থেকে একটা বড় এ্যাপ ডিলিট করাতে স্পেসের কিছুটা সাশ্রয় হলো, আর সাথে সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হোয়াটসএ্যাপ ফিরে এলো, সেই সাথে ক্রিং ক্রিং শব্দ করে হাজির হয়ে গেল শতাধিক বার্তা, ছবি, ভিডিওক্লিপ আর ‘শুভসকাল এবং শুভসন্ধ্যা’র এবং পাল্টা জবাবের শুভেচ্ছাবাণী। তার মধ্যে সেই বন্ধুর উষ্মা মিশ্রিত বাণীও ছিল, অনেকটা “তোমার হয়েছে টা কী? এতবার ফোন করছি, মেসেজ পাঠাচ্ছি, উত্তর দিচ্ছ না কেন” টাইপের। হোয়াটসএ্যাপ ফিরে আসার পর গতকাল বিকেলে আমি তাকে একটা বার্তা পাঠালামঃ “আমার ফোন থেকে হোয়াটসএ্যাপ ‘বসে গিয়েছিল’। এখন ঠিক হয়েছে। মাগরিব এর নামাজের পর তোমাকে কল করবো”। কথা অনুযায়ী কল করলাম, এবারে সে ধরতে পারলো না। তবে মেসেজ দিয়ে জানালো, আজ একই সময়ে সে আমাকে কল করবে। কিন্তু এতটা সময় (অর্থাৎ আজ মাগরিবের পর) পর্যন্ত তার তর সয়নি। আজ সকালে একটা লেখা শুরু করেছি, এমন সময় তার কল এলো। এমনিতেই সে রাগ করে আছে, তাই আর যেন সে না চটে সেইজন্য আমি লেখা বন্ধ করে তাড়াতাড়ি ফোন ধরলাম।

ভেবেছিলাম, হয়তো কোন জরুরী কথা আছে তার। ‘কেমন আছো, ভালো আছো?’ এর পর সে নানা বিষয়ে কথা বলা শুরু করল, প্রসঙ্গ থেকে প্রসঙ্গান্তরে। এমনিতেই সে যেসব প্রসঙ্গে কথা বলে চলেছিল, তাতে আমার তেমন আগ্রহ নেই, থাকলেও তা দু’চার কথাতেই সারা যায়। কিন্তু তার কথায় শ্রোতার কোন আগ্রহ আছে কিনা, সেটা গ্রাহ্য করার ব্যাপারে সে বরাবরই উদাসীন। আমি মনে করি সেটা তার নিছক উদাসীনতাই, কারণ অন্যান্য সব মাপকাঠিতে সে একজন নিপাট ভদ্রলোক। কথা একবার বলা শুরু করলে তার কথামালা ব্রেকফেইল গাড়ির মত চলতেই থাকে, তার উপরে আবার সে খুব আস্তে আস্তে কথা বলে। অধুনা বোধকরি আমার কানে কিছুটা সমস্যা হওয়ার কারণে আমি পাশে বসা মানুষের আস্তে বলা কথাও ভালভাবে বুঝতে পারি না, আর ফোনে আস্তে বলা কথা তো আরও পারি না। তথাপি আমি অনুমানের উপর ভর করে আস্তে আস্তে হুঁ হাঁ করে আমার মনযোগের প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছিলাম, তবে মনযোগ ধরে রাখতে খুবই বেগ পেতে হচ্ছিল। একটা সময় আমি ফোন কানে ধরে রেখে ল্যাপটপে কয়েকটা কবিতা পড়ছিলাম। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম, একসাথে দুটো কাজের কোনটাই ঠিকমত হচ্ছে না। তাই ফোনটা কানে চেপে ধরেই লেখার টেবিল ছেড়ে বিছানায় গিয়ে গা এলিয়ে দিলাম। একটা সময় পাঠক্লান্ত আমি নিজেই নিজের নাক ডাকার শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম, কিন্তু সে বলেই যাচ্ছিল। ‘নিশ্চুপ’ আমি এতক্ষণ ধরে লাইনে আছি কিনা, সেটাও সে যাচাই করার প্রয়োজন বোধ করছিল না। আমি ধড়ফড় করে উঠে বসলাম, কারণ আমার নাক ডাকার শব্দটা যদি সে শুনতে পায়, তবে সেটা হবে চরম অভদ্রতা।

একসময় ফোনে তাকিয়ে দেখলাম, কথোপকথন চল্লিশ মিনিট অতিক্রম করেছে। ভাবলাম, এবারে তা সাঙ্গ করার উদ্যোগ আমাকেই নিতে হবে। কিন্তু যখন কেউ নিজে থেকে ফোন করে, তাকে বিদায় জানানোর উদ্যোগ তো শ্রোতা নিতে পারে না, এটাই ভদ্রতা বলে জেনে এসেছি। তথাপি আমি একটু উসখুস করে তার প্রসঙ্গ থেকে দূরে সরে গিয়ে অন্য একটা প্রসঙ্গ উল্থাপন করলাম। সে বুঝলো না। অগত্যা অস্বস্তি সত্ত্বেও নীরব শ্রোতা হয়ে কিছুক্ষণ বসে রইলাম। আবার একটু বেশি করে উসখুস করা শুরু করলাম। সে বুঝলো কিনা তা জানিনা, তবে এবারে সে বিদায়ী সম্ভাষণের প্রাথমিক ভূমিকায় অবতীর্ণ হলো। সেটাও চললো প্রায় তিন চার মিনিট ধরে। তারপর এক শুভক্ষণে আমাদের কথোপকথনের (নাকি শুধু তার কথনের?) অবসান ঘটলো। হাতে ধরা ফোনের দিকে তাকিয়ে দেখি, ইতোমধ্যে আটচল্লিশ মিনিট কয়েক সেকেণ্ড আমার আজকের দিনপঞ্জী থেকে ক্ষয়ে গেল! তা যাক, বাল্যবন্ধু বলে কথা!

পোস্টের শিরোনামের সাথে একটু অপ্রাসঙ্গিক হলেও এই সুযোগে দুটো কথা বলে যেতে চাই। ডিজিটাল এই যুগে আমরা অনেকেই শুধু ফেসবুকেই নয়, হোয়াটসএ্যাপ, ভাইবারসহ আরও অনেক ভার্চুয়াল গ্রুপে হয়তো সংযুক্ত আছি। সেখানে প্রতিদিন বহু অনাকাঙ্খিত শুভসকাল, শুভসন্ধ্যা, শুভরাত্রি ইত্যাদির শুভেচ্ছাবাণী, মনীষীদের জ্ঞানগর্ভ বাণী, ‘ফরোওয়ার্ডেড এ্যাজ রিসিভড' মেসেজ, টিকটক ভিডিও ক্লিপ, দার্শনিক উদ্ধৃতি (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চুরি করা কিংবা উহ্য সূত্রের) পেতেই থাকি এবং কেউ কেউ হয়তো পাঠাতেও থাকি। এ বিষয়ে সবাই একটু সংযত হলে ভালো হয়। যদি জানা থাকে যে কেউ এসব পেতে বিশেষভাবে আগ্রহী, তবে তাকে ব্যক্তিগতভাবে পাঠানো যায়। অন্যথায়, এসব পাঠিয়ে গ্রুপসদস্যদের সবার স্টোরেজ স্পেস ক্লাটার (clutter) করা সংগত নয়। আর আমরা যারা ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে থাকি, নিজের প্রোফাইল লকড রেখে কখনও তা পাঠানো সমীচীন নয়। এবং চুপিসারে ছোট্ট একটি ক্লিক বা টাচের মাধ্যমে তা না পাঠিয়ে একটু 'হ্যালো হাই' বলে পাঠালে অনুরোধটা একটু বেশি গ্রহণযোগ্য হয়।


ঢাকা
২৯ অগাস্ট ২০২২
শব্দ সংখ্যাঃ ৭৯০

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: স্বভাবগত ভাবে আমি কম কথা বলার মানুষ হলেও শ্রোতা হিসেবে মন্দ না। আবার অতিরিক্ত কথা শুনতেও পছন্দ করিনা। কিন্তু আমার ভাগ্য বিপরীত। আমি যা চাইনা, তাই পাই। আমার সাথে যারাই কথা বলে- তারা ভয়ংকর ভাবে অতিরিক্ত কথা বলা মানুষ। হয়তো আমার মতো বয়সী বলেই অন্যরা তাদের কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনতে চায়না। আমি সবার কথাই গুরুত্ব দিয়ে শুনি- এই দুর্বলতায় আমাকে সবাই সব কথা বলেন! আমার ধৈর্য্যের বাঁধ ভেংগে গেলেও আমি বিরক্ত প্রকাশ করতে পারিনা।
আমার থেকে তিন বছরের সিনিয়র ক্যাডেট, আমার আত্মীয়ও বটে। পেশাগত জীবনে সফল। ৪২ বছর যাবত প্রবাসী। এখনও কর্মব্যাস্ত। তবুও আমার সাথে দৈনিক ২/৩ বারে ঘন্টার বেশী কথা বলেন- একতরফা।

আমার সুবিধা হলো- তিনি আমার কোনো কথা শুনতে চাননা। ফোন ছাড়তে চাইলেও ফোন রাখতে দেননা- শুধু বলেই যান। হয়তো একই কথা প্রায় প্রতিদিন কিম্বা দিনে একাধিকবার বলেন! সেই সুযোগে আমি ফোনের লাউড স্পীকার অন করে মাঝে মধ্যে শব্দ করে জানান দেই-আমি লাইনে আছি! এমনও হয়েছে- উনি কথা বলছেন, আমি ফোন অন রেখেই এশা নামাজ আদায় করে ডিনার করে নিয়েছি। ফিরে এসেও শুনি কথা বলেই যাচ্ছেন। =p~

আমার ছোট চাচার নাম বললেই আপনি চিনবেন- যিনি গত বছর করোনায় ইন্তেকাল করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি সেনা কর্মকর্তা ছিলেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ব্রিলিয়ান্ট অফিসার ছিলেন। রিপ্যাট্রিয়েশনে বাংলাদেশে ফিরেও বেশ কয়েক বছর সেনাবাহিনীতে ছিলেন কিন্তু প্রমোশন না পেয়ে একই পদে থেকে প্রেসনে প্রথমে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের ডাইরেক্টর এবং পরবর্তীতে চেয়ারম্যান হিসেবে অবসরে যান। অবসরে যাওয়ার পর ওনার অতিকথন রোগে পেয়ে বসে। এতো কথা বলতেন যে- স্ত্রী তার সন্তানেরা প্রচন্ড বিরক্ত হতেন। এই চাচার প্রতি আমার ছিলো প্রচন্ড দূর্বলতা, ছেলে বেলা থেকেই আমি ছিলাম তাঁর ন্যাওটা। সেই সুযোগে তিনি দৈনিক আমার সাথে ৩/৪ ঘন্টাও কথা বলতেন! অনেক সময় বিরক্ত হয়েছি। আমার স্ত্রী সন্তানেরাও বিরক্ত হয়েছে- কিন্তু ওনার মৃত্যুর পর কী যে শুণ্যতা অনুভব করছি তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারছিনা। এখন আমাদের বৃহত্তর পরিবারে আমার কোনো চাচা, ফুফা-ফুফু, মামা-মামী এমনকি আমার বড়ো কোনো ভাইও নাই.... এবার আমার পালা!

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতাও দেখছি আমারটার চেয়ে কম পীড়াদায়ক নয়, বরং হয়তো একটু বেশিই হবে! :)
আপনার ছোটচাচাকে আমি চিনেছি। আমি তো ওনাকে কর্মক্ষেত্রে চুপচাপই দেখতাম। সেই মানুষই বয়সকালে অতিকথনপ্রিয় ছিলেন, ভাবতেও কষ্ট হয়। উনি মারা গিয়েছেন তা জানতাম না। আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন তাঁকে জান্নাত নসীব করুন!

"এখন আমাদের বৃহত্তর পরিবারে আমার কোনো চাচা, ফুফা-ফুফু, মামা-মামী এমনকি আমার বড়ো কোনো ভাইও নাই.... এবার আমার পালা!" - আমারও তো একই অবস্থা! আল্লাহ মালিক!

প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:০৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি একজন ভালো শ্রোতা তাই আপনার বন্ধু আপনাকেই বেছে নিয়েছেন। :D

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: একজন ভালো শ্রোতা বটে, তবে আমরা, মানে ওর বন্ধুরা জানি যে ও আমার মত আরও অনেকের সাথেই একই কাজ করে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি আমার দুঃখটা পুরোপুরি ফিল করতে পারতেছি, আমিও এর ভুক্তভোগি। মাঝে মাঝে কিছু মানুষ ফোনে সত্যিই অনেক বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। হুট হাট ফোন দিয়ে শুরু করে দেয় খাজুরে আলাপ, অপর প্রান্তের মানুষটি কোন অবস্থায় আছে তা বুঝার মোটেও চেষ্ট করে না। যারা লেখালেখি, প্রোগ্রামিং, ডিজাইন, এডিটিং ইত্যাদি সব সৃজনশীল কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে ফোন হচ্ছে তাদের কাছে বিষাক্ত এক ভাইরাসের নাম।

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি সমস্যাটা কিংবা দুর্ভোগটাকে সঠিকভাবে সনাক্ত করতে পেরেছেন এবং সরাসরি একেবারে পেরেকের মাথায় আঘাত হেনেছেন।
যথার্থ মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ।

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:২৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই সময় নষ্ট করা কথাবার্তা আমারও ভাল্লাগে না। আম্মা আব্বারেও প্রতিদিন ফোন দেই না। দুইদিন পর পর ফোন দেই। সবাই ভালো থাকুক শুধু দোয়া করে যাই। আর এমন বেহুদা ফোন আসলে মেজাজ গরম হওয়ারই কারণ আমাদের চাকুরীজীবিদের জীবনে সময় খুব অল্প, সারাদিন ব্যস্ততার পর একটু লিখালিখি করি তাতে যদি বাঁধা পড়ে মন আর ভালো থাকে না।

হাহাহ আমিও মনে হয় কানে কম শুনি। আস্তে যেমন কইতে পারি না আস্তে কথাও শুনি না। আমার গলা ফাঁটা বাঁশ, তাসীনের বাপের ধারে বইয়া তার কথা বুঝি না কেমনডা লাগে। আর আমি কথাকইলে খালি কয় আস্তে আস্তে ।

সচেতনতামুলক পোস্ট ধন্যবাদ আপনাকে

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাক্ষাতে দেখা হলে অবশ্য দীর্ঘক্ষণ কথা বলা যায়, শোনাও যায়, আগ্রহ তেমন না থাকলেও। কিন্তু ফোনে আলাপ সংক্ষিপ্ত, বড় জোর নাতিদীর্ঘ হওয়াই বাঞ্ছনীয়।

লেখালেখির সময় ফোনের interruption মনযোগে বিঘ্ন ঘটায়, তাই লেখালেখির সময় আমি ফোন থেকে দূরে থাকি, অথবা ফোনকে নীরব করে রাখি।

মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অতিরিক্ত সবকিছুই দৃষ্টিকটু।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী অবশ্যই, অতিরিক্ত সবকিছুই দৃষ্টিকটু। ধন্যবাদ, মন্তব্যের জন্য।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫

ক্যাঁচাল ভাই বলেছেন:
আরেব্বা! আপনার আজকের সকালটাতো দেখি সেই লেভেলের ক্যাঁচালের মধ্যদিয়ে শুরু হলো।
সারাটাদিন ক্যাঁচালময় কাটুক এই কামানা করি =p~

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আজকের সকাল না, পরশুদিনেরটা। পোস্টের নীচে তারিখ উল্লেখ করা আছে।
দিনটা ক্যাঁচালময় শুরু হয়েছিল বলেই তো একটা নতুন পোস্ট আত্মপ্রকাশ করলো। আশাকরি, একজন ক্যাচালবাজ হিসেবে আপনার মন্দ লাগেনি এই ক্যাঁচালময় পোস্টটা। :)

আমি সাধারণতঃ কোন মন্তব্য স্কিপ করে প্রতিমন্তব্য করি না। কিন্তু আজ আপনার ভুল ধারণাটা সংশোধনের নিমিত্ত আপনার উপরের ৫টা মন্তব্য স্কিপ করে এই 'ক্যাঁচাল ভাই' এর মন্তব্যের উত্তরটাই আগে দিলাম। জানিনা, এ নিয়ে আবার কোন ক্যাচালে পড়তে হয় কিনা! :)

আপনের উপরের ৫ জন মন্তব্যকারীর কাছে এজন্য ক্ষমা চেয়ে নিয়ে এ প্রতিমন্তব্যটা ক্লিক করলাম!

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: হা হা হা মজা পেলাম পড়ে। খুব বেশি কথা যারা বলেন তারা বোধহয় বুঝতেও পারেন না যে অপরপক্ষ কি পরিমান বিরক্ত হচ্ছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "খুব বেশি কথা যারা বলেন তারা বোধহয় বুঝতেও পারেন না যে অপরপক্ষ কি পরিমান বিরক্ত হচ্ছে" - কথাটা একদম ঠিক বলেছেন। জানলে হয়তো এতটা বিররক্ত করতেন না।
লেখাটা পড়ে আপনি মজা পেয়েছেন জেনে প্রীত হ'লাম। প্লাসে প্রাণিত।

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লাস্ট প্যারায় সুন্দর পরামর্শ দিয়েছেন স্যার।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: লাস্ট প্যারাটা প্রসঙ্গান্তরে লেখা। এ যাবত পাওয়া মন্তব্যের মাঝে একমাত্র আপনার তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতেই কেবল পড়েছে শেষের অনুচ্ছেদের কথাগুলো। জাস্ট সাধারণ সৌজন্য, আমরা এটুকু দেখাতেও কার্পণ্য করি।

মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৭

অপ্‌সরা বলেছেন: আমিও অনেক অনেক কথা বলি। কিন্তু ফোনে কথা বলতে ভালো লাগে নাা। কিন্তু সামনে যারা থাকে তারা শুধুই শুনে আর আমিই একমাত্র বকবকবকবকবকবক। :P

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: সামনাসামনি'র বকবকানি তবু কিছুটা সহ্য করা যায়, টেলিফোনেরটা বেশিক্ষণ না। :)

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০

কামাল৮০ বলেছেন: আমার হয়েছে উল্টোটা।বয়স যত বাড়ছে কথা তত কমছে।পঁচাত্তর পার করার পর কথা কইনা বললেই চলে।হয়তো শ্রোতা নাই বলে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: "বয়স যত বাড়ছে কথা তত কমছে।পঁচাত্তর পার করার পর কথা কইনা বললেই চলে।হয়তো শ্রোতা নাই বলে" - আহা, বড় দুঃখের কথা! :(
আপনি বরং এখানেই কথা বলুন, আমরা শুনবো, তবে ধর্মে যারা বিশ্বাস করে, তাদের বিশ্বাস ও মতের স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এবং তাদের মনে আঘাত করে, এমন কিছু না বলে।

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৬

একলব্য২১ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমিও সচেতন হলাম। এখন কথা বলার সময় আরো একটু সংযত হব। দারুণ পোস্ট। :)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এখন কথা বলার সময় আরো একটু সংযত হব" - সংযত হওয়া বা থাকা সব সময়ই ভালো।
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেশীর ভাগ মানুষ অন্যের কথা শোনার চেয়ে নিজে বলতে পছন্দ করে। ফলে অনেকেই কথা বলা শুরু করলে থামতে চায় না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ঠিক বলেছেন!

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩২

মিরোরডডল বলেছেন:




আমি কথা শুনতে এবং বলতে পছন্দ করি কিন্তু একটা সার্টেন লেভেল পর্যন্ত ।
ফ্রেন্ডরা তাদের সকল কিছু আমার সাথে শেয়ার করে কারন একজন ভালো শ্রোতা কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু ফ্রেন্ডস এতো কথা বলে যে আমি কিছুটা বিরক্ত হলেও কখনও প্রকাশ করিনা । ফোনও রাখতে পারিনা যেহেতু ফোন যে করে সেই রাখা ভদ্রতা, আমি রেখে দিলে এটা বাজে দেখায় ।
তাই প্রায়ই বন্ধু বান্ধবের অত্যাচার সহ্য করি :|

সম্প্রতি এক অফিস কলিগ জয়েন করেছে । সে এতো কথা বলে !
একবার ধরলে আর ছাড়ে না ।
লাস্ট কিছুদিন তার কণ্ঠ শুনলেই আমি সেই এলাকা প্রস্থান করি যেন কোনভাবেই তার সাথে দেখা না হয় ।
She’s an amazing person but one & only problem is extremely talkative. :(

অনেকে ভাবতে পারে আমি এই কথা বলছি, আমি নিজেইতো অনেক কথা বলি ।
এটা কিছুই না, আমি তাদের পাশে দুধভাত :)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "একটা সার্টেন লেভেল পর্যন্ত" - ঐ লেভেলটাই তো অনেকে খুঁজে পায় না!
"তাই প্রায়ই বন্ধু বান্ধবের অত্যাচার সহ্য করি" - পোস্টটা পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, আমিও তা করেছি, এবং করে থাকি।
এটা কিছুই না, আমি তাদের পাশে দুধভাত - :)

মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: অপ্সরা ( নাকি শায়মা :`> ) এনং ডল আপু যে অতি কথা বলে সেটা আমরা সবাই বুঝতে পারি :) । যে পরিমান কমেন্ট এবং যেই বিশালকার একেকটা কমেন্ট :`> । কথার বেলাতেও একই হবার কথা :`>

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ওনারা উভয়েই 'অতি কথা বলে' থাকলেও, সেই পর্যায়ে কখনো যান না যে বিরক্তির সৃষ্টি করতে পারে। আর তা ছাড়া ওনারা অপ্রাসঙ্গিকভাবে কিংবা অনাগ্রহী শ্রোতার কাছে কখনো সেসব কথা বলেন না। কমেন্টে ওনারা পরস্পরের প্রতি অনুরাগী কিছু সহব্লগারের সাথে ধারাবাহিকভাবে মন্তব্য করে যান, এক পর্যায়ে এসে থেমেও যান, কিন্তু সেসব কখনোই 'বোরিং' মনে হয় না। ওনারা উভয়ে এ ব্লগের বেশ জনপ্রিয় ব্লগার। আর ব্লগিং এ বিশাল আকারের কমেন্ট করলেও যে কেউ ইচ্ছে করলে তা পড়া থেকে বিরত থাকতে পারে, কিন্তু যারা টেলিফোন করে অনেকক্ষণ ধরে কাউকে এনগেজড রাখে, সেই রিসিপিয়েন্ট তো ভদ্রতার খাতিরে নিজ থেকে টেলিফোন রেখে দিতে পারে না!

১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১৩

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আমি প্রচন্ড কথা বলতে পছন্দ করি কিন্তু তা আমার নিজের মানুষের বেলায়। আবার কারো সাথে যদি চিন্তার মিল থাকে তার বেলায়। স্মল টক খুবই অপছন্দ করি। মানুষ মানুষের সাথে এখন কথা বলতে ও শুনতে চায় না। বেশীর ভাগ বলতে চায় শুনতে চায় না। আমি বুঝতে পারি ফ্রেন্ডস দের চোখে দেখতে পাই যে আমি অনেক্ষন যাবত কথা বলছি। বিরক্তি দেখতে পেলে মেশা বন্ধ করে দেই। হা হা হা। স্মল টক বা দেখা হলে কথা বিহীন বসে থাকা আমার পছন্দ না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "বেশীর ভাগ বলতে চায় শুনতে চায় না" - এখানেই সমস্যাটা!
সাক্ষাতে কথোপকথনের সময় তবু হয়তো কারও বিরতিহীন কথা বলাটা সহ্য করা যায়, কিন্তু টেলিফোনে তেমন ঘটলে অস্থির লাগে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। অনেকদিন পর আমার কোন পোস্টে এলেন!

১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১৭

সোহানী বলেছেন: হায় হায় আতংকিত বোধ করলাম। আমিও কি বৃদ্ধ হলে এতো কথা বলবো!!!!!!!!!!

আমি এমনিতে অনেক কথা বলি। কিন্তু ইদানিং কথা বলতে ভালো লাগে না কেন যেন। বুঝতে পারছি না বয়সের দোষ কিনা !

তবে বৃদ্ধ বয়সে এরকম কথা বলতে আমি প্রায় সকলকেই দেখেছি। ব্যাক্তিগতভাবে আমার ভালো লাগে উনাদের কথা শুনতে। বলুক না কিছু কথা। হয়তো শোনার কেউ নেই।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমিও কি বৃদ্ধ হলে এতো কথা বলবো" - যতদূর দেখেছি, এরকম শুধু বুড়োদের ক্ষেত্রেই হয়; বুড়ীদের হয় না। :)

১৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্লগার শায়মা আপু এবং ডল আপু দুজনেই আমার খুবই প্রিয় দুই ব্লগার। কমেন্টটা জাস্ট দুষ্টুমি করে করা। আপুদের একটু খেপানোর চেষ্টা আরকি :`> । তবে ব্লগে যা অবস্থা দেখছি তাতে ভয়ই লাগছে। রম্য , ফান দেখছি অনেকেই নিতে পারেন না। :((

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: "কমেন্টটা জাস্ট দুষ্টুমি করে করা" - তা তো বুঝতেই পেরেছি। আমি জানি, ওনারা উভয়ে নিশ্চয়ই এটাকে 'ফান' হিসেবেই নেবেন।
পুনঃমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার পরিশিষ্ট দুটিকথা কিন্তু ভার্চুয়াল জীবনের খুব গুরুত্বুূপূর্ন!
আসলে নিজেকে মূল্যায়ন তো সহজ নয়, তবে চেস্ট থাকে এমন ব্যপার যাতে আমার মাধ্যমে না ঘটে।
ভালো পোষ্ট!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষের কথাদুটো খেয়াল করেছেন বলে ধন্যবাদ।
"তবে চেস্টা থাকে এমন ব্যপার যাতে আমার মাধ্যমে না ঘটে" - এটুকু সচেতনতাই যথেষ্ট!
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৩৩

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: মনের মত একটা পোস্ট। সকলেরই পড়া উচিত। অনেকে এত বেশি বক বক করে যে বিরক্তি চরম সীমায় চলে যায়। তবু কিছু বলতে পারি না। আপনার শেষ প্যারাটার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: "মনের মত একটা পোস্ট। সকলেরই পড়া উচিত" - এতটা উদারভাবে দেয়া আপনার এমন প্রশংসা পেয়ে আমি অভিভূত।
শেষ প্যারাটা লক্ষ্য করেছেন বলে ধন্যবাদ। একমত হওয়াতে প্রীত হ'লাম।
বেশ কিছুদিন পর ব্লগে আপনার প্রত্যাবর্তন দেখে ভালো লাগছে। শুভ হোক আপনার ব্লগীয় বিচরণ!

২০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৬

মুক্তা নীল বলেছেন:
আপনার এই লেখার সাথে আমাদের বাস্তবিক জীবনে ছোটখাট অনেক কিছুই মিলে যায় এবং আশেপাশে এমন মানুষ আছেন। যেমন ধরুন আমাদের এক বান্ধবী আছে ওর সাথে কনফারেন্স লাইনে আমরা তিন চারজন কথা বললেও কাউকে কথা বলার ফ্লোর দেয় না । আপনার জন্য সমবেদনা রইলো কারণ আমিও ভুক্তভোগী ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনার এ ঐকমত্যের জন্য।
আমার সামান্য একটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছি মাত্র। আপনার মত আরও অনেক পাঠক সেই অভিজ্ঞতার সাথে নিজেদেরকে relate করতে পেরেছেন দেখে ভালো লাগছে।
ভাল থাকুন, অনেক শুভকামনা।

২১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্যার আজকে নিজের উপস্থিতির জানান দিচ্ছি।ব্লগে বড্ড অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছি। ভীষণ চাপে আছি।একটু সময় নিয়ে আবার আসছি.. ভালো থাকবেন স্যার সবসময় এই দোয়া করি।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "ভীষণ চাপে আছি।একটু সময় নিয়ে আবার আসছি.." - আচ্ছা, আচ্ছা! আপনিও ভালো থাকুন, সপরিবারে, সুস্বাস্থ্যে।

২২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৯

অঙ্গনা বলেছেন: আমি আমার পছন্দের মানুষের সামনে কন্ট্রোল করতে পারি না আজীবন।
এই ছাড়া অনেকদিন দেখা যায় সারাদিনে দু একটা শব্দ বলে কাটিয়ে দিতে পারি দিন।
তখন গান শুনি মুভি দেখি।
আপনার পোষ্ট পড়ে এখন লজ্জা পেলাম
পছন্দের মানুষদের আজকেই জিজ্ঞেস করবো সত্যি তারা কি মনে করে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার ব্লগপাতায় সুস্বাগতম!
কথোপকথনটা উভয়পক্ষে সমতালে চলতে থাকলে সমস্যা নেই। সমস্যা হয় তখন, যখন একপক্ষ শুধু বলেই যায়, তাও মাত্রাতিরিক্ত সময় ধরে, এবং অন্য পক্ষের নীরব শ্রোতা হয়ে শুনে যাওয়া ছাড়া করার কিছুই থাকে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.