১| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: জি, সেটা হওয়ার সম্ভবনাই বেশি। ভোর রাতে বৃষ্টি হয়েছে। এটা এর একটা পরিচিত আলামত বা নির্দেশনা।
আপনাকে মাহে রামাদান ও পবিত্র ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা।

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৫৬

বিজন রয় বলেছেন: ঈদ মোবারক!
শুভকামনা।

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:০৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,




সৃষ্টিকর্তাকে অন্তর দিয়েই অনুভব করতে হয়। তার স্বত্তাকে বুঝতে হয় সকল সৃষ্টির ভেতর দিয়ে।
শুধু মধ্য রজনীতেই নয়, কোলাহলহীন পরিবেশে অসীম আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে সৃষ্টিকর্তার সৃষ্ট সকল রহমত অনুভব করতে পারলে এক অন্য ধরনের প্রশান্তি মন ছেয়ে রাখে।
চমৎকার হয়েছে মধ্য রজনীর প্রার্থনা!

ঈদের শুভেচ্ছা।

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: লেখাটি পড়তে পড়তে আমার অন্তরও প্রশান্তিতে ভরে উঠলো। ঈদের শুভেচ্ছা।

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
দারুন আবেগময় একটা লেখা।

৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯

জ্যাকেল বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল মাহে রমজানের!

৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৪১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঈদ মুবারক।

সবার সব প্রার্থনা কাবুল হোক।

৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:০৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়া।

অনেক অনেক ভালো থাকো।

আরও অনেকদিন ব্লগিং করো।

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৪

করুণাধারা বলেছেন: অন্তর দিয়ে রবকে অনুভব, আকুতি, আর রবের প্রতি পরিপূর্ণ আত্মসমর্পণের ছবি বাঙ্ময় হয়ে উঠেছে লেখাটিতে। পবিত্র কুরআনের যে আয়াত উদ্ধৃত করেছেন তাও মনে প্রশান্তি এনে দিল। ভালো লেগেছে আপনার মধ্য রজনীর প্রার্থনার কাহিনী। এমন প্রার্থনা আমি খুব কমই করতে পারি!

ঈদ মুবারক!

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৭:২২

এম ডি মুসা বলেছেন: ইদ মোবারক

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: ঈদ মোবারক।

১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ঈদ মোবারক ।

চমৎকার হয়েছে মধ্য রজনীর প্রার্থনা, সাথে এর প্রেক্ষিত বর্ণনা । সুরা ফাজরের শেষ তিন আয়াতের বর্ণনা
প্রাসঙ্গিক হয়েছে । আয়াত ত্রয়ের বর্ণনাতে বলা হযেছে মুমিন ব্যক্তির মৃত্যুর সময় ফেরেশতাদের দ্বারা তাকে
একটি সুসংবাদ শোনানো হয়। তার মৃত্যুর পর কবর থেকে পুনরুত্থান করার পর আবার তাকে সুসংবাদ শোনানো
হবে এবং কিয়ামতের মাঠে বিচারকাজ শেষ হওয়ার পর পুনরায় তাকে এ সুসংবাদ দেওয়া হবে।
প্রশান্ত আত্মাকে সম্বোধন করে বলা হবে, আমার নেককার বান্দাদের কাতারভুক্ত হয়ে যাও এবং তাদের সাথে
আমার জান্নাতে প্রবেশ করো। এ আদেশ হতে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, জান্নাতে প্রবেশ করা ধর্মপরায়ণ, সৎ
বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার ওপর নির্ভরশীল । তাদের সাথেই জান্নাতে প্রবেশ করা যাবে। এ থেকে জানা যায় যে,
যারা দুনিয়াতে ধার্মিক ও সৎকর্ম পরায়ণ লোকদের সঙ্গ অবলম্বন করে, তারা যে তাদের সাথে জান্নাতে যাবে, এটা
তারই আলামত। উল্লেখ্য নামাজের প্রতিটি রাকাতেই সুরা ফাতেহা পাঠ আবশ্যকীয় করা হয়েছে যেখানে সুরাটির
শেষ দুই আয়াতে ( আয়াত ৬-৭) বলা হয়েছে আমাদেরকে সরল পথ দেখাও(আয়াত ৬)
তাদের পথ, যাদেরকে তুমি নিয়ামত দান করেছ; তাদের পথ, যারা ক্রোধভাজন নয় এবং যারা
পথভ্রষ্টও নয়( আয়াত ৭) ।

মহাবিজ্ঞ আল্লাহ তায়ালা মুমিনদেরকে কিভাবে নিয়মিতভাবে সৎকর্মশীলদের সাথে অন্তর্ভুক্ত থাকার জন্য
বিধান দিয়েছেন ও তা প্রতিপালনের জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন তা সত্যিই ভাবার বিষয়, তা সত্যিই কতই
না মঙ্গলময় ।

দোয়া করি আল্লাহ সর্বদাই আমাদেরকে সৎকর্মশীলদের সাথে
অন্তর্ভুক্ত থাকার জন্য তৌফিক দিন । আমীন

শুভেচ্ছা রইল ।

১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৫

মুক্তা নীল বলেছেন:
খুবই সুন্দর করে আপনি লিখেছেন যা পড়ে অন্তর প্রশান্তিময় হয়ে যায় ।

১৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১

আরোগ্য বলেছেন: تقبل الله منا و منكم.

১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার এই পোস্টটি অন্যত্র পড়েছি স্যার। এখানে ফুল ভার্সনে ঢুকতে না পেরে কমেন্ট করতে পারিনি। খুবই টার্চি লেখা।
বিলম্বিত ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকে।