নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিনলিপিঃ কানাডা জার্নাল -২

০৫ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯


বিরতির এক ফাঁকে আয়োজক এবং অংশগ্রহণকারীদের সাথে
১৩ মে ২০২৩


আজ আমাদের কানাডা পৌঁছানোর প্রথম সপ্তাহ পূর্ণ হলো। আজ বিকেলে আমাদের স্থানীয় বাংলাদেশ কমিউনিটি কর্তৃক আয়োজিত একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যাবার কথা। এ নিয়ে গত রাত থেকেই আনায়া বেশ এক্সাইটেড, তার সাথে সাথে আমরাও। সকালে উঠেই কে কী পোষাক পরবে সেটা ওর দিদি ঠিক করে দিল। তানিয়া সকালে ওর খালাকে টেলিফোন করে অনুষ্ঠান সম্পর্কে একটা প্রাক-ধারণা দিল। অনুষ্ঠানে যেন আমরা সবাই সময়মত উপস্থিত হই, সে ব্যাপারেও একটু তাগিদ দিল। খুব বড় কোন অনুষ্ঠান নয়, রিজাইনায় বসবাসকারী দশ পনেরটা বাংলাদেশি পরিবার মিলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। তারা নিজেরাই স্ক্রিপ্ট লিখে, উপস্থাপন করে এবং তাদের সন্তানদেরকে নিয়ে সবাই মিলে গান গেয়ে, নৃ্ত্য পরিবেশন করে, কবিতা আবৃত্তি করে অনুষ্ঠান পরিবেশন করবে। দুপুরে খাওয়া দাওয়ার পর সামান্য বিশ্রাম নিলাম। আনায়াকে ওর দিদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই প্রস্তুত করে নিজেও তৈরি হয়ে নিল এবং আমাদেরকে রওনা হবার তাগিদ দিল। আমরা যথাসময়ে অনুষ্ঠান স্থলে উপস্থি্ত হ'লাম।

স্বদেশভূমি থেকে প্রায় আঠার হাজার কিলোমিটার আকাশ পথ পাড়ি দিয়ে কিছুটা উচ্চমানের জীবন যাপনের আশায় কানাডায় এসে রিজাইনায় প্রবাস জীবন যাপনকারী বাংলাদেশি এই পরিবারগুলোর আন্তরিকতা দেখে আমি মুগ্ধ হ'লাম। বিশেষ করে আপন সন্তানেরা যেন স্বদেশীয় সংস্কৃতি ভুলে না যায়, এজন্য ওরা সবাই সচেষ্ট থাকে। এজন্য ওরা সন্তানদের সাথে বাসায় সচেতনভাবে ইংরেজী পরিহার করে বাংলায় কথা বলে। সুযোগ পেলেই ওরা বাঙালি সংস্কৃতির সাথে ওদের পরিচয় করিয়ে দেয় এবং পারফরম্যান্স যেমনই হোক না কেন, এ ধরণের অনুষ্ঠানগুলোতে অংশগ্রহণে ওদের উদ্বুদ্ধ করে। এ অনুষ্ঠানটির উপলক্ষ ছিল দ্বৈতভাবে বৈশাখ বরণ এবং ঈদ পরবর্তী পুনর্মিলন। তাই বাচ্চাদের এবং তাদের মা-বাবার চোখে মুখে পুরোটা সময় জুড়ে উৎসবের এবং আনন্দের একটা স্বতঃস্ফূর্ত ছাপ ছিল। বাচ্চা-বুড়ো প্রায় সবাই বৈশাখী সাজে সজ্জিত হয়েছিল।

অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনায় ছিল তানিয়া আর ওর স্বামী সবুজ। ছন্দে ছন্দে ওদের স্বচ্ছন্দ ও স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থাপনা অত্যন্ত প্রাণবন্ত এবং উপভোগ্য ছিল। আমাদের আনায়া ওর দুইজন কাজিন এবং আরও কয়েকটি বাচ্চার সাথে তানিয়ার নেপথ্য তত্ত্বাবধানে "আয় তবে সহচরী হাতে হাতে ধরি ধরি" গানটির তালে তালে একটি নৃ্ত্য পরিবেশন করলো। নাচের উপর ওর কোন প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেই। ওর নাচ দেখে মনে হলো ওর ফুপি রিহার্সেল এর জন্য সামান্য যে ক'দিন সময় পেয়েছিল, তাতেই ওকে ঘষে মেজে নৃ্ত্য পরিবেশনের জন্য তৈরি করে নিয়েছিল। বাচ্চারা সুন্দর সুন্দর কবিতা ও ছড়া আবৃত্তি করে, কোথাও কেউ কোন হোঁচট না খেয়েই। বিশেষ করে আমি মুগ্ধ হয়েছি সাজিদ এর কণ্ঠে একটি দীর্ঘ কবিতার নির্ভুল আবৃত্তি শুনে। অনুষ্ঠান সঞ্চালকদের অনুরোধে আমাকেও একটি স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করতে হয়। আমি 'পথ চলা' শিরোনামে আমার একটি স্বরচিত কবিতা পাঠ (আবৃত্তি নয়) করেছি।

চা-নাশতাসহ নৈশভোজের (প্রকৃতপক্ষে সান্ধ্যভোজ) সব খাবার-দাবারই ছিল হোম-মেড। ভর্তা ভাজি, মাছ মাংস, দই মিষ্টান্নসহ সব কিছুরই আয়োজন ছিল, এমনকি পান্তা ভাতেরও। অনুষ্ঠানের এক ফাঁকে মাগরিবের নামায এবং সান্ধ্যভোজের জন্য সংক্ষিপ্ত বিরতি দেয়া হয়। সেই সুযোগে টুকটাক আলাপচারিতার মাধ্যমে অনেকের সাথে আমরা পরিচিত হয়ে নেই। এর মধ্যে আমার আলমা মাটর এমসিসি'র এক্স-ক্যাডেট নাসিম এর সাথে দীর্ঘক্ষণ আলাপ হলো এবং কলেজ নিয়ে কিছু স্মৃতিচারণ হলো। এক প্রজন্ম ব্যবধানের, ৩৩ ব্যাচের নাসিম আমার কাছ থেকে আমাদের সময়ের কলেজের কথা আগ্রহের সাথে শুনে নিল এবং তাদের ও আমাদের সময়ের একটা তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরলো। অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে কিছু তাৎক্ষণিক ফটোসেশনও চললো। বিরতির পর পুনরায় অনুষ্ঠান শুরু হয়। এবারে কিছুটা ধুম ধারাক্কা টাইপেরও নৃ্ত্য-গীত পরিবেশিত হয়, যেখানে মা বাবার সাথে সাথে বাচ্চা-কাচ্চারাও নাচ গানে অংশ নেয়। বিশেষ করে একটি ছোট্ট ছেলে খুবই স্বতঃস্ফূর্তভাবে নেচে যাচ্ছিল। চাপা পড়ার ভয়ে বারবার কেউ না কেউ তাকে কোলে করে সরিয়ে দিলেও খানিক পরেই সে আবার নাচতে নাচতে বড় নাচিয়েদের দলে যোগদান করছিল। তার নাচ দেখে মনে হচ্ছিল তার ভেতরে ছন্দ আছে। একটু বাজনা শুনলেই সে নাচের ছন্দে আন্দোলিত হতে থাকে। অনুষ্ঠানের আরেকটি উল্লেখযোগ্য অংশ ছিল দম্পতিদের যুগলে যুগলে নৃ্ত্য-গীত ও অভিনয়ে অংশগ্রহণ।

সব মিলিয়ে একটি আনন্দঘন পরিবেশে আজকের বিকেল ও সন্ধ্যাটা কাটলো। সবচেয়ে বড় কথা, প্রবাসে বসে স্বদেশীয় উৎসব পার্বনগুলোর কথা মনে রেখে এমন সম্মিলন আয়োজন আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে তাদের নিজস্ব কৃষ্টি ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত রাখে, সেই সাথে একে অপরের সাথে যূথবদ্ধ থাকার ফলে কমিউনিটি ফীলিংসও গড়ে ওঠে এবং দৃঢ় হয়। রিজাইনা প্রবাসী সকল বাংলাদেশি পরিবারগুলোর প্রতি আমার আন্তরিক শুভকামনা রইলো। প্রবাসে তাদের অবস্থান সুখের হোক, শান্তির হোক, সমৃদ্ধির হোক!


রিজাইনা, কানাডা
১৩ মে ২০২৩
শব্দ সংখ্যাঃ ৬৩৮


কয়েকজন অংশগ্রহণকারী
১৩ মে ২০২৩


উৎফুল্ল তিন অংশগ্রহণকারী
১৩ মে ২০২৩


অনুষ্ঠানের এক ফাঁকে আনায়া আমার কোলে উঠে বসলো
১৩ মে ২০২৩


দুই সঞ্চালক এবং তিন ক্ষুদে শিল্পীর সাথে
১৩ মে ২০২৩


উৎফুল্ল শিশুরা....
১৩ মে ২০২৩


সায়াহ্নকালে.... (আহ্নিক গতি এবং জীবন পরিক্রমা, উভয় গতির)
১৩ মে ২০২৩

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: আমি আপনার কাছ থেকে নিয়মিত কানাডার দিনলিপি পাব বলে আশা করেছিলাম। খুব বেশি বিরতি দিয়ে লিখছেন। ওদের কমিউনিটির সাথে দারুন একটা দিন অতিবাহিত করলেন।
এখন থেকে আশা করি কানাডা ভ্রমণের পরের পর্বগুলো আরো দ্রুত পাব।

০৫ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী আচ্ছা! চেষ্টা থাকবে।
দেখতে গেলে লেখা হয়না, লিখতে গেলে দেখা হয়না! :)

২| ০৫ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: জেনে ভাল লাগল- ধন্যবাদ। শেষের ছবিটা অনেক কথা বলে...

*আমি একটু অবাক হচ্ছিলাম শুধু লাইক ছিল কিন্তু মন্তব্য না দেখে। পরে নিজে মন্তব্য করতে গিয়ে দেখি কথা খুঁজে পাচ্ছিনা।

০৫ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমিও একটু অবাকই হচ্ছিলাম, সাতটা 'লাইক' আসার পরেও যখন একটাও মন্তব্য আসলো না তখন থেকে। সন্দেহ হচ্ছিল, পোস্ট সাবমিট করতে গিয়ে ভুল করে কমেন্ট ব্লক করে ফেললাম না তো? সেটা কিভাবে পরীক্ষা করে দেখতে পারবো, সে কৌশলও জানা নেই। যাক, আপনি মন্তব্যের দুয়ারে প্রথম করাঘাত করাতে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে গেল এবং মন্তব্যের শুভসূচনা হলো। আমারও সন্দেহ দূর হলো।
মন্তব্যের ঘরে পুনরাগমনে প্রীত হ'লাম। ধন্যবাদ।

৩| ০৫ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০

কামাল১৮ বলেছেন: মূলস্রোতে মিশে না গেলে ভবিষ্যতে একটা সমস্যা হবে।ইতিহাসে তার বহু প্রমান আছে।বিহারীরা তার জ্বলন্ত উদাহরন।ভালো কাটুক আপনার সময়।

০৫ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনিও ভালো থাকুন!

৪| ০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট।
খুব সুন্দর উপভোগ করলাম।
ধন্যবাদ।

০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। মন্তব্যে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম।

৫| ০৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ১:১১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি কানাডায় সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন এবং প্রতিটি মুহুর্ত আপনার আনন্দে ভরে উঠুক সে প্রত্যাশাই করছি।

০৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ১:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই সহৃদয় মন্তব্যটির জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

৬| ০৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ২:১৯

কাছের-মানুষ বলেছেন: ভাল লাগল আজকের পর্বে! নিজে প্রবাসী হওয়াতে এই বিষয়গুলোর সাথে পরিচিত! আমাদের সবার এখানে ইচ্ছা থাকে বাচচাদের দেশীয় কালচারের সাথে পরিচিত করিয়ে দেবার!

উপরে কামাল১৮ সাহেব বলেছেন মূল স্রোতে না মিশলে সমস্যা হবে! আসলে সমস্যা হবে না কারণ নর্থ আমেরিকার দেশগুলো ইমিগ্রেন্ট প্রধান দেশ, আমাদেরমতন হোমোজেনাস সোসাইটিনা এরা, এখানে অন্তত এই বিষয়গুল নিয়ে বৈষম্যের শিকার হতে হবে না! আমার ছেলে যেই স্কুলে যায় সেই স্কুলে অনেক চাইনিজ, মেক্সিকানসহ বিভিন্নদেশী বাচ্চার সাথে মিশে তাদের রপ্ত করার সুযোগ পায়।

আপনার সময় আনন্দে কাটুক সেখানে।

আমার ছেলের সাথে একটি ছবি! আনায়ার থেকে একটু ছোট, এবার গ্রেড ওয়ান শেষ করল, আগস্টে গ্রেড টু শুরু করবে!

০৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ২:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কামাল১৮ এর মন্তব্য প্রসঙ্গে যে ব্যাখ্যাটি দিলেন, তা পড়ে স্বস্তি বোধ করছি।
আপনার ছেলেকে খুব কিউট লাগছে। ওর জন্য দোয়া এবং শুভকামনা।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৭| ০৮ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুবই সুন্দর। বিদেশে গিয়ে এমন নির্মল আনন্দভোগের মজাটাই আলাদা। বাংলাদেশী কমিউনিটির নিজেদের মধ্যে এরকম আনন্দ উপভোগের মাধ্যমে যোগাযোগ ধরে রাখাটা বিদেশে নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে জরুরি। পাশাপাশি বাচ্চাদের মধ্যে সংহতিবোধ সৃষ্টিতে সহায়ক। চমৎকার অনুভূতি তুলে ধরেছেন।
শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।

০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ২:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ এবং বিচক্ষণ মন্তব্যের জন্য। প্লাসে প্রাণিত হ'লাম।

৮| ২২ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,




দেশজ সংস্কৃতিকে ভালোবেসে উৎসব-পার্বনে বিদেশের মাটিতে প্রবাসীদের এমন মিলন মেলা সত্যিকার ভাবেই যে কাউকেই আন্দোলিত করবে।
হাযার হাযার মাইল দূরে গিয়ে আমাদের "আনায়া" যে কুশলী নৈপুন্য দেখিয়েছে তাতে আপনার সাথে সাথে আমরাও গর্বিত।

স্মৃতিময় সুন্দর ছবির সাথে একটি উৎসব দিনের দিনলিপি তেমনই সুন্দর।

২৩ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার তিনটি বাক্যের প্রতিটিই আলাদা আলাদা করে মনে অপার আনন্দ দিয়ে গেল। অনেক ধন্যবাদ, আপনার সুবিবেচিত পর্যবেক্ষণ, উদার প্রশংসা এবং প্লাসের জন্য।

৯| ২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখা পড়ে ভাল লাগল +++

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, পোস্ট পাঠ, মন্তব্য আর প্লাসের জন্য।

১০| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ২:৩৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: আপনি এখন কানাডায় জেনে ভালোলাগল।
বিদেশে আসার প্রথম দিকে এমন অনেক অনুষ্ঠানের আয়োজন আমিও করেছিলাম।
বাচ্চারা বেশ আনন্দ পায় তবে একটু বড় হওয়ার পর খুব কম বাচ্চা ধরে রাখে বাংলা সংস্কৃতি চর্চা।

২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: কানাডায় আমাদের সম্ভাব্য অবস্থানকালের আজ ঠিক মধ্যদিবস। দেখতে দেখতে দেড় মাস সময় কিভাবে যেন চলে গেল! আগামীকাল থেকে শুরু হবে ফিরে যাবার কাউন্টডাউন! :(

"বাচ্চারা বেশ আনন্দ পায় তবে একটু বড় হওয়ার পর খুব কম বাচ্চা ধরে রাখে বাংলা সংস্কৃতি চর্চা" - একদম ঠিক বলেছেন। যতই বড় হতে থাকে, ওদের পক্ষে ততই কঠিন হয়ে যায়। এভাবেই ধীরে ধীরে ওরা মিশে যায় নতুন স্রোতধারায়। :(

সঠিক পর্যবেক্ষণ এবং বিচক্ষণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: ব্লগে মাঝে একটু সমস্যা হয়েছিলো তখন থেকেই পাঠকেরা লাইক দিয়ে তার মনের ভাব প্রকাশের শর্টকাট ব্যাবস্থা গ্রহন করেছে । মন্তব্য করার মতো শক্ত বিষয়ে আগ্রহ কমিয়ে দিয়েছে । কিন্তু মন্তব্য একজন পাঠক ও লেখকের মধ্যে যোগাযোগ তৈরী করে । আমি লাইকের চেয়ে মন্তব্য পছন্দ করি । আর লাইক পরলে সোল কলা পুর্ন হয় ।

২৪ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য একজন পাঠক ও লেখকের মধ্যে যোগাযোগ তৈরী করে - ঠিক বলেছেন, একমত।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.