নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটা ন্যায্য নয়

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১

স্নেহাস্পদেষু নাদিন আবদেল তাইফ,
তুমি যেমন জানো না,
এখন কী করতে হবে, কী করা যায়,
আমিও তেমন জানি না, আমিও বুঝতে পারি না,
এখন তোমার আমার কী করতে হবে, কী করা যায়,
এ পরিস্থিতিতে তোমাকে কী বলা যায়!

তুমি দশ বছরের শিশু, তুমি বলেছো "এটা ন্যায্য নয়"।
মানব সেবার ব্রত নিয়ে তোমার ডাক্তার হবার সাধ,
ওদের চোখে এসব অপরাধ!
ওরা চায় তোমাদের সবাইকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে,
তোমার মত আরও শিশুসহ সবাইকে, একসাথে,
যেন তোমরা আর কখনো ন্যায্যতা দাবী না করতে পারো!

আজ তোমার মন যে আতঙ্কে কাঁপছে,
সে আতঙ্ক ওদের মনেও ছড়িয়ে যাচ্ছে,
ওরা দেশ ছাড়তে শুরু করেছে।
মাটির সাথে মিশে গেলেও তোমরা আবার একদিন জেগে উঠবে,
ফিনিক্স পাখির মত; তোমাদের আতঙ্ক থেকে ওদের নিস্তার নেই!
'এটা ন্যায্য নয়', তবে যেটা ন্যায্য, সেটা আসতে আর দেরি নেই।

ঢাকা
১৯ অক্টোবর ২০২৩

ধ্বংসযজ্ঞের উপর দাঁড়িয়ে অশ্রুসিক্ত চোখ আর আতঙ্কগ্রস্ত কণ্ঠে বর্ণিত গাযার দশ বছরের শিশু নাদিন আবদেল তাইফ (Nadine Abdel-Taif) এর মত পরিস্থিতি আমার আপনার স্নেহাষ্পদ পুত্র-কন্যা, নাতি-নাতনির জীবনে ঘটছে, এমন চিত্র কল্পনা করা যায় কি? আমার তো নীচের লিঙ্কে দেয়া সাক্ষাৎকারটি শোনার পর থেকে কেবল দুটো কথাই মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছেঃ I don’t even know what to do এবং It's not fair, it's not fair!

এমন পরিস্থিতিতে অসহায়ত্ব আমাদের হৃদয় মুচড়ে দেয়। তবুও, যেভাবে পারা যায়, তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে, টুটি চেপে ধরা মানবতার অস্ফূট ডাকে সাড়া দিতে হবে। হতাশা নয়, আশার বাণী ছড়াতে হবে। বিশ্বব্যাপী মানবতার পক্ষে যে অভূতপূর্ব আলোড়ন সৃষ্টি হচ্ছে, তাতে অংশ নিতে হবে। মানবতার এ অবমাননাকে রুখার সকল প্রয়াসে যুক্ত হতে হবে। জয় হোক মানবতার!

https://www.facebook.com/watch/?v=3408223869277852।
লিঙ্কটি ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯

বনজোসনা বলেছেন: অকল্পনীয় মর্মন্তুদ জীবন বেদ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: অকল্পনীয় মর্মন্তুদ তো বটেই। এমন পরিস্থিতিতে অসহায়ত্ব হৃদয় মুচড়ে দেয়। তবুও, যেভাবে পারা যায়, তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে, টুটি চেপে ধরা মানবতার অস্ফূট ডাকে সাড়া দিতে হবে, হতাশা নয়, আশার বাণী ছড়াতে হবে। বিশ্বব্যাপী মানবতার পক্ষে যে অভূতপূর্ব আলোড়ন সৃষ্টি হচ্ছে, তাতে অংশ নিতে হবে। ওরা ফিলিস্তিনিদেরকে হিউম্যান রাইটস তো দূরের কথা, এ্যানিম্যাল রাইটসও দিতে চায় না। মানবতার এ অবমাননাকে রুখার সকল প্রয়াসে যুক্ত হতে হবে। জয় হোক মানবতার!

আমার ব্লগপাতায় আপনাকে স্বাগতম! কবিতায় প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসটির জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: Click This Link - কবিতায় দেয়া এই লিঙ্কটি ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই।
এই হোক সকল মানুষের চিরকালীন ব্রত।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: যদিও এটা সহজে হবার নয়, তবুও আপনার স্লোগানে কন্ঠ মেলাচ্ছি।
শান্তির কপোত উড়ুক ফিলিস্তিনের আকাশে বাতাসে,
পথে প্রান্তরে,
প্রতিটি গৃহাভ্যন্তরে!!!

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্যার, কবিতাটা ভালো লিখেছেন - বিষয়বস্তু ও কম্পোজিশন - সব দিক থেকেই।

তবে, আশেপাশে ফ্রড মানুষের অভাব দেখবেন না। তারা কোনোদিন মানবিক হতে পারবেন না, গাজার নির্যাতিত মানুষের বেদনা না বুঝে ইনিয়ে বিনিয়ে ইসরাইলের পক্ষে কথা বলতে থাকবেন। তাদের প্রতি ধিক।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য এবং লাইক এর জন্য ধন্যবাদ।
কথা একদম ঠিক,
তাদের প্রতি ধিক!

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মিরোরডডল বলেছেন:




এতো ভয়াবহতার মধ্যে থেকেও ছোট ভাইইয়ের কান্না দেখে, সাহস দেবার জন্য সে হেসে কথা বলছে।
আহা! কি এক অনিশ্চয়তা প্রতি মুহূর্তে।
এই অবস্থায় নিজের কাছের মানুষদের চিন্তা করলে বোঝা যায় কেমন সেই অনুভুতি।
আর ভালো লাগে না কিছু, বুকের ভেতরে কষ্টবোধ!

পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে, কি যে হবে!!!
মানবতার বড্ড বেশি অভাব।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আজকের এই পরিস্থিতি নিয়ে হয়তো আগামীতে অনেক অনেক বিষাদগাঁথা লেখা হবে, অনেক কালজয়ী সাহিত্য, চলচ্চিত্র, নাটক ইত্যাদি সৃষ্টি হবে, যখন আমাদের অনেকেই আর থাকবো না। কিন্তু তাতে কী আর হবে? যেসব অমূল্য প্রাণ, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের শত শত নিষ্পাপ প্রাণ প্রতিদিন ঝরে যাচ্ছে, তাদেরকে কি আর ফিরে পাওয়া যাবে? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়েও তো এমন অনেক সাহিত্য ও চিত্রকর্ম তৈরী হয়েছিল!

মানবতার বড্ড বেশি অভাব - পৃথিবী নিয়ন্ত্রণকারী শাসকদের মধ্যে। তবে আশার কথা, এসব নৃশংসতার বিরুদ্ধে এবারে বিশ্বব্যাপী সিভিল পপুলেশনের এক বিরাট অংশকে প্রতিবাদে ফেটে পড়তে এবং উচ্চকণ্ঠে সোচ্চার হতে দেখা যাচ্ছে। এসব হয়তো অচিরেই থেমে যাবে, এবং যারা ভোগার তারা ভুগতেই থাকবে। তাই দিনশেষে আপনার কথাতেই ফিরে আসতে হচ্ছেঃ আর ভালো লাগে না কিছু, বুকের ভেতরে কষ্টবোধ!

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মিরোরডডল বলেছেন:

টাইপো ***ভাইয়ের***



১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: বুঝে নিয়েছি।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৯

ক্লোন রাফা বলেছেন: আমি সোস্যালমিডিয়ায় কিছু কিছু সংবাদ দেখার পর থেকে খুব ডিস্টার্ব ফিল করতেছি। বিশেষ করে শিকাগো‘তে যে শিশুকে হত্য ও তার মা‘কে আহত করার ঘটনা মন থেকে যাচ্ছেইনা।
শিশুটিকে নিয়ে লিখতে গিয়েছিলাম কিন্তু শুধু কান্নই আসে: পশ্চিমা মিডিয়া মানুষ‘কে রেডিক্যালাইজ করতেছে। কত তিব্র ঘ্বণা সৃস্টি করতে পারলে একটি ছ্য় বছরের শিশু‘কে ২৬টি আঘাতে হত্যা করতে পারে একটু চিন্তা করে দেখুন।

ব্লগে কিছু মানুষের পোষ্ট এবং মন্তব্য দেখে হতবাক হোচ্ছি।মানুষ মনে হয় এখন খুব স্বার্থপর হয়ে গেছে ।বিবেক দিয়ে চিন্তা করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। হলোকাস্ট আর ফিলিস্তিনিদের হত্যায় একই রুপ দেখছি আমি।
ভালো থাকবেন,খা.আহসান ভাই। কবিতায় ভালো লেগেছে আশার বানী শুনে- ধন্যবাদ।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমিও খুবই ডিস্টার্বড ফিল করছি। এত বীভৎস আর নৃশংস দৃশ্যাবলী প্রতিদিন আর কত সহ্য করা যায়! শিকাগো‘র ঘটনার শিরোনাম দেখে আর ভেতরে যাইনি।
সৃষ্টির শুরু থেকে মানুষের দুটো রূপই জগতে বিদ্যমান। এ নিয়েই মানুষের জীবন সংগ্রাম। তবে স্বস্তির কথা, শেষ পর্যন্ত অশুভ শক্তি শুভশক্তির কাছে পরাভূত হয়েছে। কোনটা শুভ আর কোনটা অশুভ, সেটা সঠিকভাবে বিবেচনার জন্যই তো মানুষের বিবেক রয়েছে।

৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০১

ক্লোন রাফা বলেছেন: হত্যা, কান্না,

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, বুঝে নিয়েছি।

৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৪৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: শিশুদের আতংকগ্রস্থ চেহারা দেখলে কষ্ট লাগে, হতাশ হতে হয়। শিশুদের এরকম ভিডিও বা ছবি চোখের সামনে হঠাৎ চলে আসলে আমি পুরোপুরি ছবি বা ভিডিওগুলো একসাথে দেখি না, এগুলো সহ্য করার মত নয়।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: শিশুদের আতংকগ্রস্থ চেহারা দেখলে কষ্ট লাগে, হতাশ হতে হয় - শিশুরা শিশুই; নিষ্পাপ। ওদের কোন জাতি, ধর্ম, রাষ্ট্র ইত্যাদি পরিচয় ধর্তব্য নয়। ওদেরকে যারা মেরে ফেলতে পারে, তারা মানুষ নামের যোগ্য নয়।

১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

মহানব্যক্তি বলেছেন: আমার মনে হয় হামাসরা সত্যিকারের মুসলমান। তারা পৃথিবীর মধ্যে একমাত্র সত্য এবং আল্লাহর কাছে গ্রহণ যোগ্য কিতাব আল কুরআন পড়েছে।
তারা সম্প্রতি ১৪০০ ইস্রাঈলীকে পাকড়াও করেছিল এবং হত্যা করেছিল কোরানের সুরা ৪ঃ৮৯ মোতাবেক। তারা এটা ভেবে ভীত হয়নি যে কাফের ইহুদিরা কি করবে।

হে মুমিনগণ, ইয়াহূদী ও নাসারাদেরকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।
কোরআন ৫ঃ৫১


তারা চায় যে, তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং তারা সব সমান হয়ে যাও। অতএব, তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহ্র পথে হিজরত করে চলে আসে। অত:পর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না।
কোরআন ৪ঃ৮৯

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: পবিত্র কিতাব আল কুরআন এ যুদ্ধ-বিগ্রহের সময় নারী ও শিশুকে হত্যা না করা এবং বিধর্মীদের উপাসনালয়কে অসম্মান, ধ্বংস বা desecrate না করার কথাও বলা আছে।

১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: লেখাটি পড়ে মনের ভিতর কষ্ট দুমড়ে মুছড়ে যাচ্ছে। পশ্চিমারা মানবতার বুলি আওড়ায় ! আমাদেরকে মানবতা শিখায় ! গাজায় শিশুসহ বিভিন্ন বয়সী মানুষদেরকে ইসরাইল সরকার হত্যা করছে- এটা গণহত্যা ! এখন ইসরাইলের বিচার কে করবে !

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এটা গণহত্যা ! এখন ইসরাইলের বিচার কে করবে" - আমি বিশ্বাস করি, একদিন মানবতার জয় হবে, সকল গণহত্যারও বিচার হবে।
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬

ফারহানা শারমিন বলেছেন: আহা! কত অসহায় আমরা! চোখের পানি ফেলা আর দূয়া করা ছাড়া আর কিছুই করতে পারি না।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: বিশ্বব্যাপী সর্বত্র এমন অরাজক এবং নৃশংস পরিস্থি্তি বিরাজমান দেখে অত্যন্ত বিমর্ষ বোধ করি এবং মাঝে মাঝে হতাশ হয়ে পড়ি।
'লাইক' এবং মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১৬

মহানব্যক্তি বলেছেন: লেখক বলেছেন: পবিত্র কিতাব আল কুরআন এ যুদ্ধ-বিগ্রহের সময় নারী ও শিশুকে হত্যা না করা এবং বিধর্মীদের উপাসনালয়কে অসম্মান, ধ্বংস বা desecrate না করার কথাও বলা আছে।


নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নারী এবংশিশুদের নিধন হত্যা করেছিলেন :

পরিচ্ছেদঃ ১৮/৩০. রাতের বেলা অতর্কিত আক্রমণ এবং নারী ও শিশুদের নিধন প্রসঙ্গ

১/২৮৩৯। সাব’ ইবনে জাস্‌সামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাতের বেলা মুশরিকদের মহল্লায় অতর্কিত আক্রমণ প্রসঙ্গে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞেস করা হলো, যাতে নারী ও শিশু নিহত হয়। তিনি বলেনঃ তারাও (নারী ও শিশু) তাদের অন্তর্ভুক্ত।

সহীহুল বুখারী ৩০১৩, মুসলিম ১৭৪৫, তিরমিযী ১৫৭০, আবূ দাউদ ২৬৭২, ৩০৮৩, ৩০৮৪, আহমাদ ২৭৯০২, সহীহ আবু দাউদ ২৩৯৭।

তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ সা‘ব ইবনু জাসসামাহ লায়সী (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান ইবনু মাজাহ ১৮/ জিহাদ (كتاب الجهاد) 18/ The Chapters on Jihad



নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের আঁধারে সাধারণ লোকদের হত্যা করেছিলেন :

২/২৮৪০। সালামা ইবনুল আকওয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে আবূ বকর (রাঃ) এর সাথে হাওয়াযিন গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করি। আমরা ফাযারা গোত্রের পানির উৎসে পৌঁছে সেখানে রাত কাটাই। ভোর হলে আমরা তাদেরকে অতর্কিতে আক্রমণ করলাম। অতঃপর আমরা পানির মালিকদের নিকট এসে তাদেরকে আক্রমণ করে তাদের নয় অথবা সাত ঘর লোককে হত্যা করি।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ সালামাহ ইবনু আক্ওয়া‘ (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান ইবনু মাজাহ ১৮/ জিহাদ (كتاب الجهاد) 18/ The Chapters on Jihad

আমি যতই অর্থ সহ আল কুরআন এবং সহিহ হাদিস পড়ি ,ততই ইমানহারা হই।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: যা কিছু পবিত্র ক্বুর'আন এর সাথে সাংঘর্ষিক, তা বিনা দ্বিধায়, বিনা বিলম্বে পরিত্যাজ্য।

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২

করুণাধারা বলেছেন: সাম্প্রতিক মন্তব্যের ঘরে কবিতার নাম দেখে পড়লাম। ঠিকই বলেছেন, এমন শিশুদের দেখলে নিজের পরিবারের শিশুদের কথা মনে পড়ে যায়, যেমন আপনার নাতনির কথা মনে পড়েছে। আমি যখনই শিশুর রক্তমাখা মুখের ছবি দেখি, তখনই খুব অসহায় বোধ করি। দোয়া করি এই নির্মমতার অবসান ঘটুক।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমি যখনই শিশুর রক্তমাখা মুখের ছবি দেখি, তখনই খুব অসহায় বোধ করি" - যে কোন মানুষর মনে এমন অনুভূতিই হবার কথা, যদিও মানুষ নামের জানোয়ারদের মনে এসব দেখে পৈশাচিক উল্লাস দেখা দিয়ে থাকে।

'লাইক' এবং মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: যুদ্ধ মানুষের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম কাজ।পাশবিক এই আচরনটাই মানব জাতির মধ্যে এখনো সবচেয়ে বেশী ক্রিয়াশীল।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের মাধ্যমে আপনার মত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।
সৃষ্টির শুরু থেকেই যুদ্ধ বিগ্রহ মানুষের অবর্ণনীয় দুঃখ কষ্টের কারণ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে নারী এবং শিশুরা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.