নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবিতার ছন্দ : কেন জানা দরকার ?

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১

’ছন্দ’ শব্দটি বাংলায় এসেছে সংস্কৃত ’ছন্দ:’ বা ’ছন্দস’ থেকে। শব্দটি গঠিত হয়েছে সংস্কৃত শব্দ ’ছন্দ’ (দীপন) এবং অস(র্তৃ) প্রত্যয় যুক্ত হয়ে। দীপন অর্থ দীপ্তিকরণ, শোভন, উদ্দীপন, উত্তেজন। অস্ প্রত্যয়টি এখানে স্ত্রী-বাচক। এটি বিশেষ্য পদ। 'ছন্দ' শব্দটির আভিধানিক অর্থ পদ্যবন্ধ বা পদ্যের বিভিন্ন মাত্রার রচনারীতি বা পদ্য রচনার ছাঁদ বা ভাষার সুষমামণ্ডিত স্পন্দন বা গতির মাধুরী ও স্বাচ্ছন্দ্য।



ভাষাবিজ্ঞানী ড.সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, বাক্যস্থিত (অথবা বাক্যাংশস্থিত) পদগুলিকে যে ভাবে সাজাইলে বাক্যটি শ্রুতিমধুর হয় ও তাহার মধ্যে একটা কাল-গত ও ধ্বনি-গত সুষমা উপলব্ধ হয় পদ সাজাইবার সেই পদ্ধতিকে ছন্দ (বা ছন্দ: ) বলে। গদ্য রচনার ক্ষেত্রেও ছন্দ-এর এ সংজ্ঞা প্রযোজ্য।



আমরা সারা জীবন শুনে এসেছি কবিতা লিখতে ছন্দ লাগেই। আধুনিক গদ্যকার জানেন, গদ্য লেখার জন্যও ছন্দ লাগে। তাই বলে এটা ভাবার কোন কারণ নেই যে ছন্দ আছে বলে গদ্য পদ্য একাকার হয়ে গেছে। গদ্য আর কবিতার চলার ছন্দে পরিষ্কার পার্থক্য আছে। সেই চলার ছন্দটাই একে গদ্য থেকে একটানে আলাদা করে ফেলেছে। অন্ত্যমিল রেখে লেখা কবিতার সাথে গদ্যের পার্থক্য সাদা চোখেই ধরা পড়ে। আধুনিক গদ্য কবিতাকেও গদ্য থেকে সহজেই আলাদা করা যায়। আমাদের সাহিত্যের গদ্য পদ্য সবকিছুর মহান কারিগর রবীন্দ্রনাথের কাছেই চলুন কবিতা আর গদ্যের ফারাকটা বুঝে নিই-



গদ্যের নমুনা



’শ্রাবণমাসে বর্ষণের আর অন্ত নাই। খাল বিল নালা জলে ভরিয়া উঠিল। অহর্নিশি ভেকের ডাক এবং বৃষ্টির শব্দ। গ্রামের রাস্তায় চলাচল প্রায় একপ্রকার বন্ধ-- নৌকায় করিয়া হাটে যাইতে হয়।’ (পোস্টমাস্টার/ছোট গল্প)



কবিতার নমুনা



’কিনু গোয়ালার গলি।

দোতলা বাড়ি

লোহার গরাদে-দেওয়া একতলা ঘর

পথের ধারেই। (বাঁশি/পুনশ্চ)



গানের নমুনা



’এসো শ্যামল সুন্দর

আনো তব তাপহরা তৃষাহরা সঙ্গসুধা

বিরহিনী চাহিয়া আছে আকাশে’



গদ্যের ভেতর যে ছন্দের দোলা আর কবিতার ছন্দের দোলা খুব সহজেই তার পার্থক্য বুঝতে পারবেন। সব চেয়ে বিস্ময়কর তাঁর গানটি। টানা গদ্যে লেখা গানটিতে যে পেলব গতিময়তা আর ধ্বনিময়তা গলাগলি করে আছে তা এককথায় অপূর্ব, অতুলণীয় এবং গদ্য থেকে একেবারেই আলাদা।



আধুনিক কবিতার সাগরে সাঁতার কাটলেও আপনি এ ছন্দোময়তার আবেশে বিভোর হবেন। আমাদের আধুনিক কবিতার পুরোধাদের একজন জীবনানন্দ দাশ। তাঁর কাছেই যাই-



’বলি আমি এই হৃদয়েরে:

সে কেন জলের মতো ঘুরে ঘুরে একা কথা কয় !

অবসাদ নাই তার? নাই তার শান্তির সময় ?’ (বোধ/ধূসর পাণ্ডুলিপি)



’সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি,

বোলোনাকো কথা ওই যুবকের সাথে;

ফিরে এসো সুরঞ্জনা;

নক্ষত্রের রূপালী আগুন ভরা রাতে; (আকাশলীনা/সাতটি তারার তিমির)



’তোমার মুখের দিকে তাকালে এখনো

আমি সেই পৃথিবীর সমুদ্রের নীল,

দুপুরের শূন্য সব বন্দরের ব্যথা,

বিকেলের উপকণ্ঠে সাগরের চিল,

নক্ষত্র, রাত্রির জল, যুবাদের ক্রন্দন সব--

শ্যামলী, করেছি অনুভব। (শ্যামলী/বনলতা সেন)



নক্ষত্রের রূপালী আগুন ভরা রাতের কথায় বুকের ভেতর কেমন জানি মোচড় দিয়ে ওঠে। সুরঞ্জনা যেন মনের কোনো গহীণে বাঁশি বাজাতে থাকে। শ্যামলী দূর সাগরের দিকে শুধু উড়িয়ে নিতে চায়। একেই কবিতা বলেন গুনীরা ? ছন্দের এমন উতল হাওয়ায় হৃদয় কি আনমনা হয়ে থাকে না ?



রবীন্দ্রনাথই বাদ থাকেন কেন ?



’যে আছে আঙ্গিনায় অপেক্ষা করে

পরনে ঢাকাই শাড়ী

কপালে সিঁদুর।’ (বাঁশি/পুনশ্চ)



এ সিঁদুর যে কবিতার নায়ক হরিপদ কেরাণীর সৌজন্যে নয় সে সংবাদের বেদনা বিধুরতাই মনের ভেতর এক ব্যাখ্যাতীত অনুভূতির সৃষ্টি করে। সে অনির্বচনীয় ভাবই কবিতা।



ছন্দ কি শুধু গদ্যপদ্যের বিষয় ? মোটেও না। আসলে ছন্দ মিশে আছে আমাদের জীবনের সবকিছুতে। আমাদের হৃৎপিণ্ড বা শ্বাস প্রশ্বাস নিরবচ্ছিন্ন ছন্দে প্রবহমান। সে ছন্দে হেরফের হলেই বিরাট সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের দেহের যে গঠন তারও একটা আলাদা ছন্দ বা ছাঁদ আছে। সমগ্র বিশ্বচরারেও এ রকম ছন্দোময়তা মিশে আছে। একটা সামগ্রিক ভারসাম্য নিয়ে সেটা প্রতিষ্ঠিত। তাই ছন্দ ছাড়া কোন সৃজনকর্মই সম্ভব নয়। কবিতা তো নয়ই।



কবিতার সাথে ছন্দের যে অবিচ্ছেদ্য মাখামাখি সেটা বোঝার জন্য কবিতা কি বস্তু সেটাও জানা দরকার। কিন্তু গোলমালটা সেখানেই। কবিতা কি ? বহু জনে বহু সংজ্ঞা দিয়েছেন। কেউ কারোটাকে কবিতার সম্পূর্ণ সংজ্ঞা বলে মেনে নেননি। কাব্য রসিকরাও মেনে নেননি। সবাই কবিতার একেকটা বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরেছেন। সবার ভাবনা মিলেই কাব্যরসিকরা কবিতাকে বোঝার চেষ্টা করেছেন। তবে সবাই কমবেশি একমত,কবিতা কি তার সংজ্ঞা দেয়া সম্ভব নয়। সেটা অনুভব করার বিষয়। গভীর সংবেদনশীল অনুভূতিই আপনাকে কানে কানে জানিয়ে দেবে কোনটা কবিতা, কোনটা কবিতা নয়।



তবে সকল গুনীই একটা কথা মেনে নিয়েছেন, ’ভাব দিয়ে কবিতা লেখা হয় না। কথা দিয়ে তাকে সাজাতে হয়।’ (কবিতার কথা/সৈয়দ আলী আহসান) বিখ্যাত ইংরেজ কবি স্যামুয়েল টেলর কোলরিজ গদ্য আর পদ্যের কার্যকর একটা সংজ্ঞা দিয়েছেন। তাঁর বিবেচনায় গদ্য বা Prose হচ্ছে ‘Words in the best order’ অর্থাৎ শব্দের শ্রেষ্ঠতম বিন্যাসই গদ্য। আর কবিতা বা Poetry হচ্ছে ‘Best words in the best order’ অর্থাৎ শ্রেষ্ঠতম শব্দের শ্রেষ্ঠতম বিন্যাসই কবিতা। এর মাধ্যমে কবিতা বা গদ্য কি তা বোঝা কঠিন। কিন্তু গদ্য বা কবিতা কিভাবে লিখতে হবে সেটা খুব ভালো করেই বোঝা গেলো।



কবিতা কি সেটা বোঝাবার একটা যুৎসই চেষ্টা করেছেন রবীন্দ্রনাথও। তিনি বলেছেন,’ শুধু কথা যখন খাড়া দাঁড়িয়ে থাকে তখন কেবলমাত্র অর্থকে প্রকাশ করে। কিন্তু সেই কথাকে যখন তির্যক ভঙ্গি ও বিশেষ গতি দেওয়া যায় তখন সে আপন অর্থের চেয়ে আরও বেশি কিছু প্রকাশ করে। সেই বেশিটুকু যে কী তা বলাই শক্ত। কেননা তা কথার অতীত, সুতরাং অনির্বচনীয়। যা আমরা দেখছি শুনছি জানছি তার সঙ্গে যখন অনির্বচনীয়ের যোগ হয় তখন তাকেই আমরা বলি রস। অর্থাৎ

সে জিনিসটাকে অনুভব করা যায়, ব্যাখ্যা করা যায় না। সকলে জানেন এ রসই হচ্ছে কাব্যের বিষয়।’ বিষয়টাকে তিনি একটা উদাহরণ দিয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করেছেন-’শ্যামের নাম রাধা শুনেছে। ঘটনাটা শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু যে-একটা অদৃশ্য বেগ জন্মালো তার আর শেষ নেই। আসল ব্যাপারটা হল তাই। সেইজন্যে কবি ছন্দের ঝংকারের মধ্যে এই কথাটাকে দুলিয়ে দিলেন। যতক্ষণ ছন্দ থাকবে ততক্ষণ এই দোলা থামবে না। ’সই,কেবা শুনাইল শ্যামনাম।’ কেবলই ঢেউ উঠতে লাগল। ঐ কটি ছাপার অক্ষরে যদিও ভালোমানুষের মতো দাঁড়িয়ে থাকার ভাণ করে কিন্তু ওদের অন্তরের স্পন্দন আর কোন দিনই শান্ত হবে না।’ (ছন্দ)



ছন্দ শব্দের অর্থ যে দীপন বা উদ্দীপন বা উত্তেজন তার প্রয়োগ পাওয়া গেলো কবিতার এ ব্যাখ্যায়। ছন্দ শব্দের যে আভিধানিক অর্থ (ভাষার সুষমামণ্ডিত স্পন্দন বা গতির মাধুরী ও স্বাচ্ছন্দ্য। ) তার সাথেও মিল পাওয়া গেলো। কোলরিজ যে শব্দ সাজিয়ে কবিতা লেখার কথা বলেছেন সেই শ্রেষ্ঠ বিন্যাসই ব্যবহারিক অর্থে ছন্দ।



কবিকে তাই কবিতা লিখতে হয় ছন্দ মেনেই। সে কারণে কবিকে ছন্দ শিখতে হয়। কবিতা কি সেটাও শিখতে হয়। শেখার কাজটা চলে কবিতার সাথে নিরন্তর বসবাস করে। প্রকৃতির মধ্যে মানুষই একমাত্র প্রাণী যাকে সবই শিখে নিতে হয়। পাখির ছানা বা ছাগল ছানা স্বাভাবিক জিনিস সহজাত সামর্থ্য দিয়ে শিখে নেয়। হাঁসের বাচ্চা সহজেই জেনে যায় সাঁতার। মানুষকে শিখতেই হয় হাঁটা থেকে শুরু করে কথা বলা, লেখা পর্যন্ত সবই। এই বিধিলিপিও কবিকে ছন্দ শেখার দায়ে আবদ্ধ করেছে।



কথা হলো প্রথমেই কি কবি ছন্দ শেখেন ? শেখেন না। শেখেন তখনই যখন সত্যি সত্যি কবি হবার সিন্ধান্ত নেন। রবীন্দ্রনাথও ’জল পড়ে পাতা নড়ে’ ছন্দ শেখার আগেই লিখেছেন। কিন্তু সেখানে থেমে যাননি বলেই তিনি রবীন্দ্রনাথ। সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকও অবলীলায় স্বীকার করেছেন, ’পেছনের দিকে তাকিয়ে এখন শিউরে উঠি যে লেখার কৌশল কতখানি কম জেনে -- আরো ভালো, যদি বলি কিছুই না জেনে, একদা এই কলম হাতে নিয়েছিলাম।’ সৈয়দ হক আরেকটা গুরুতর কথা মনে করিয়ে দিতে ভোলেননি-’ লেখাটা কোনো কঠিন কাজ নয়, যে কেউ লিখতে পারেন, কঠিন হচ্ছে, লেখাটিকে একটি পাঠের অধিক আয়ু দান করা।’ (মার্জিনে মন্তব্য)



সব কবিই প্রথমে ছন্দ বা কবিতার ভেতরের কারিগরী না জেনে লেখা আরম্ভ করেন। সেটাও ফাঁকা শুরু করেন না। কারো কবিতা পড়ে কিংবা শুনে কবি সে কবিতার প্রেমে পড়েন। প্রেমে পড়া কবিতার আদলটা শিখে নিয়ে তার ছাঁছে গড়েন নিজের প্রথম কবিতা। তার পর ছন্দ শেখা আর কবিতা লেখা শেখার জন্য অন্তরের রক্তক্ষরণের এক কঠিন দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কবি হয়ে ওঠেন।



আমরা এখন ইতিহাসের এমন এক কালপর্বে বসবাস করছি যখন মানববিদ্যার সকল বিষয়ে বহু সাধকের অবদানে একটা বৈশ্বিক কাঠামো তৈরি হয়েছে। প্রতিটি বিষয়ে বহু সোনার ধান ফলেছে। তাই আপনি যদি কোন কাজের ক্ষেত্রে কি কি নেই সেটা না জেনে কাজ শুরু করেন, তাহলে দেখা যাবে বহু আগে আবিষ্কার হওয়া বস্তু আপনি আবার আবিষ্কারের অর্থহীন চেষ্টা করেছেন। ভাবার কোন কারণ নেই যে, আমাদের পূর্বসূরী গুনীরা কারো কাছে কিছু না শিখে নিজের সৃজনশীল কাজ শুরু করেছেন। প্লেটো শিখেছেন সক্রেটিসের কাছে, এরিস্টোটল শিখেছেন প্লেটোর কাছে, মপাশা লেখা শিখেছেন ফ্লবেয়রের কাছে, লালনের গুরু সিরাজ সাঁই।



ছন্দ শিখলেই কবি হবেন এর এক কনাও সম্ভাবনা নেই। কিন্তু ছন্দ না শিখে কখনো কবি হওয়া য়ায়নি। অন্তত: এ ব্রক্ষ্মাণ্ডের যে কোন কোনে যিনিই কবি বলে স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি ছন্দ জেনে, ছন্দ মেনে কবিতা লিখেছেন। কবি সমর সেন তাঁর কবিতা থেকে ছন্দকে বের করে দিয়েছেন বলে সবাই বলে থাকেন। আসুন পড়ে দেখি তাঁর একটি কবিতাংশ-

’তুমি যেখানেই যাও,

কোনো চকিত মুহূর্তের নি:শব্দতায়

হঠাৎ শুনতে পাবে

মৃত্যুর গম্ভীর, অবিরাম পদক্ষেপ।’ (তুমি যেখানেই যাও)



একটু ভালো করে মন লাগিয়ে পড়ুন। তাহলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন ছন্দের কতো বড়ো কারিগর হলে ছন্দ নিয়ে এমন ছেলেখেলা করা সম্ভব।



আরেকটা কথাও এসে যায়। সেটা শিল্পী বা কবির স্বাধীনতার প্রশ্ন। প্রকৃত কবিতো দুরন্ত ,স্বাধীনচেতা। কবি কেন ছন্দের বন্ধন মানবেন ? যদিও জানি, কবি ভালোবাসার বাঁধনের কাছে সদা নতজানু। তারপরও বন্ধনের অধীনতা কেন দরকার তার জবাবটা নিচ্ছি ছন্দের সবচেয়ে বড়ো গুরুদের অন্যতম, রবীন্দ্রনাথের কাছে-’আমরা ভাষায় বলে থাকি কথাকে ছন্দে বাঁধা। কিন্তু এ কেবল বাইরের বাঁধন, অন্তরের মুক্তি। কথাকে তার জড়ধর্ম থেকে মুক্তি দেবার জন্যেই ছন্দ। সেতারের তার বাঁধা থাকে বটে কিন্তু তার থেকে সুর পায় ছাড়া। ছন্দ হচ্ছে সেই তার-বাঁধা সেতার, কথার অন্তরের সুরকে সে ছাড়া দিতে থাকে। ধনুকের সে ছিলা, কথাকে সে তীরের মতো লক্ষ্যের মর্মের মধ্যে নিক্ষেপ করে। ’ (ছন্দ)



এখানেই ছন্দের প্রাসঙ্গিকতা। আরেকটা প্রশ্ন উঠতে পারে নতুন যাঁরা কবিতা লিখতে শুরু করবেন তাঁরা ছন্দের কঠিন জগতের ছকে সৃজনশীলতাকে মেলাবেন কিভাবে ? এর জবাবটা নানা জনের জন্য নানা রকম হবে। তবে পাশাপাশি চলতে পারে কবিতা পাঠ,ছন্দ জানা, অলঙ্কার, রসতত্ত্ব আর কবিতার আলোচনা পড়া। এক সময় নবীন কবি আবিষ্কার করবেন ছন্দ তাঁর হাতে খেলতে শুরু করেছে। কবির জন্য শুভ কামনা।



ছন্দের জয় হোক।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬

শায়মা বলেছেন: :)

ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে!!!

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৭

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: হা হা হা ! কেমন আছেন আপু। আমি সামুতে অনিয়মিত হয়ে গেছি।

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল ভাই। ভাই সম্বোধনটাই বেশি আপন মনে হলো। নিজের বাড়ি নিয়ে গেলাম। ও আর সকলের জানা দরকার যে এই লেখাটাই আজকের (থুক্কু গতকালকের) সাহিত্য আড্ডাতে পাঠ করা হয়েছে। উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভাই সম্বোধন করায় কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ভালো থাকবেন।

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪২

বোকামন বলেছেন:
ছন্দের স্বাচ্ছন্দ্যে ছন্দাশ্রয়ী থাকুক ছন্দকানন ...

পোস্ট ভালো লাগলো

+

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৫

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: সরাসরী প্রিয়তে, কোন কথা হবেন ভাইজান।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: প্রিয়তে নেবার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। ভালো থাকবেন।

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা কাকতালীয় ঘটনা ঘটে গেলো মোস্তফা ভাই। গতরাত থেকে ভাবছিলাম এবারের পোস্টটা দিব ছন্দপ্রকরণ-এর উপর ;) সকালে ‘অনুসারিত’ পোস্টে দেখি আপনার এ পোস্ট।

দারুণ পোস্ট।


শুভ কামনা থাকলো।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: হা হা হা ! একেই বলে কাকতালীয়। আমি লিখেছি ছন্দের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে। ছন্দ প্রকরণ নিয়ে আপনার দারুন পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

তুহিন সরকার বলেছেন: কবিতার ছন্দ বিষয়ক পোস্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইল।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ লেখাটি পড়েছেন বলে। ভালো থাকবেন।

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

অভিমানী মুন্না বলেছেন: উপকারী পোস্ট, ভাল লাগল. :)

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: কাব্য প্রেমিকদের জন্য দরকারী পোস্ট।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

নেক্সাস বলেছেন: আপনার সাথে দেখা হওয়াটা ছিল কালকের আড্ডার অন্যতম প্রাপ্তি ভাইয়া। ভাবছি আপনার ছাত্র হয়ে যাবো।

আশা করি আপনার কাছ থকে আরো আরো জানতে পারবো

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনার সাথে পরিচিত হয়ে ভালো লেগেছে। অনেক পুরনো দিনের কথা জানতে পারলাম। পরস্পরের কাজে জানার সুযোগ হচ্ছে এ আড্ডায়।

১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: ছন্দ সম্পর্কে জানা সত্যিই দরকার।

পোস্টে সাধুবাদ রইলো।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: কবি হতে চাইলে আর আবৃত্তি করতে চাইলে সেটা অবশ্যই দরকার। আপনাকে ধন্যবাদ।

১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুন ব্যাপার হলো । কিছুক্ষণ আগে সজীব ভাইয়ের পোস্টে আপনার প্রবন্ধের কিছু অংশ পড়ে এসেছি । আর মন্তব্যে জানিয়ে এসেছিলাম যেন একটা পূর্ণাঙ্গ পোস্ট দেয়া হয় ।

অনেক কিছু জানলাম । পোস্টে ভালোলাগা ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: হা হা হা ! আনন্দ পেলাম আপনার মজার অভিজ্ঞতার কথা পড়ে। আপনার ভালোলাগা জানাবার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: নিঃসন্দেহে চমৎকার পোষ্ট !
আগে কবিতা আসবে , তারপর কবি হবার সাধ জাগবে তারপর ছন্দ নিয়ম শিখে নিতে হবে !

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: কবি হবার সাধ জাগলে সে সাধ পূরণ করার নিয়াৎকরলেই ছন্দ লাগবে।
ভালো থাকবেন।

১৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৩

টুম্পা মনি বলেছেন: চমৎকার। প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে নেবার জন্য কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন।

১৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

চৈতী আহমেদ বলেছেন: ভালো লাগলো ছন্দময় লেখাটি! লেখককে শুভেচ্ছা

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা।

১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৩

ম্যাভেরিক বলেছেন: "ভাব দিয়ে কবিতা লেখা হয় না। কথা দিয়ে তাকে সাজাতে হয়।"
এটি কিছুটা বিভ্রান্তিকর কথা। এতে মনে হচ্ছে, কবিতায় ভাব গুরুত্বপূর্ণ নয়, ভাব কবিতা সৃষ্টি করতে পারে না, এবং কথা দিয়ে সাজানোর সঙ্গে ভাবের কোনো সম্পর্ক/তারতম্য নেই।

আধুনিক কবিতার জন্য গতানুগতিক ছন্দ বিষয়টি আলাদা করে শেখার কিছু নেই। কবিতা পড়তে গেলে প্রবাহ যদি সুরেলা হয়, তাই যথেষ্ট। তার জন্য দরকার বিভিন্ন ধরণের সাহিত্য নিয়ে বিশদ পড়াশোনা। কিন্তু কবিতা রচনায় ব্যাকরণীয় রীতিতে অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত প্রভৃতি ছন্দ মানা কিংবা এদের নিয়ে ব্যস্ত থাকা অনাবশ্যক।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: প্রথমেই আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ জানাই। সৃজনশীলতা নিয়ে এধরনের মধুর মতভেদ সাহিত্যের অপরিহার্য অংশ। কবিতা কি জিনিস এটা নিয়েই একমত হওয়া যায়নি। রচনারীতি নিয়ে মতভেদ আরো প্রকট। কবিতার কথা সৈয়দ আলী আহসানের বিশাল আকৃতির রচনা। আমি যেহেতু তাঁর লেখা থেকে উদ্ধৃত করেছি তাই হুবহু তুলে দিয়েছি। তাঁর মূল বক্তব্য শুধু ভাব দিয়ে কবিতা লেখা যায় না। কথা দিয়ে সাজাতে হয়। কবিতার বাহন তো কথাই। কথা একা থাকে না। সে ভাবের বাহন।

কবিতা মাত্রই ছন্দে রচিত। সেটা আধুনিক হোক আর উত্তর আধুনিক হোক। লেখা পড়ার জন্য যেমন বর্ণমালা জানা দরকার তেমনি কবিতার জন্য ছন্দ দরকার। কারণ ছন্দ কবিতার বর্ণমালা। বর্ণমালা আত্মস্থ না করে যেমন লেখা যায় না, তেমনি ছন্দ আত্মস্থ না করে কবিতা লেখা য়ায় না। আপনি যে সুরেলা প্রবাহের কথা বলেছেন সেটাকে সম্পূর্ণ আর ভারসাম্যময় করে তোলে ছন্দজ্ঞান।
ভালো থাকবেন।

১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৬

শাহীদুল বলেছেন: কবিতার মূল আকর্ষন বা স্বার্থকতা কার্যত শাব্দিক ছন্দে নয়। ভাষার ছন্দে। যেসকল সজ্জিত পঙ্ক্তিমালা একনাগারে পড়ে গেলে একটি সাবলীলতা থাকে, সামান্য একটু সময়ের মধ্যে হারিয়ে যাই ভিন্ন একটি জগতে, বুকের ভিতর ঘুমিয়ে থাকা সুপ্ত অনুভুতিগুলো এক নিশ্বাসে জেগে ওঠে তাই আমার কাছে কবিতা। এর জন্যে আমার মতে খুব উন্নত শব্দচয়নের প্রয়োজন নেই। যেকোন শ্রেনীর শব্দ যা পাঠকের মনের সাথে সহজেই মিশে যায় তাই কবিতা।
অসাধরন একটি পোস্ট দেয়ার জন্যে ধন্যবাদ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কবিতাকে তুলে ধরার অন্তহীন চেষ্টা চলতেই থাকবে। কবিতা যে সর্বব্যাপী। ভালো থাকবেন।

১৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এক সময় নবীব >নবীন কবি আবিষ্কার করবেন ছন্দ তাঁর হাতে খেলতে শুরু করেছে। হবে খুব গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট ।যারা সাহিত্য চর্চা করতে চান তাদের জন্য। :)

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। বানানটি শুধরে দিয়েছি।

১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট!!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: Thanks.

১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

এহসান সাবির বলেছেন: দারুন পোস্ট....

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনার ভালো লাগা জানাবার জন্য ধন্যবাদভ

২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন!
অশেষ ধন্যবাদ :)

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। ধন্যবাদ।

২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০০

জুন বলেছেন: কামাল কবিতার ছন্দ বুঝি কিন্ত প্রয়োগ জানিনা তারপর ও চুড়ান্ত ধৃষ্টতা দেখিয়ে মাঝে মাঝে ব্লগে লিখে চলি ব্লগে। আবার ট্যাগ দেই কবিতা বলে। আপনার লেখা পড়ে মনে হলো কি দুঃসাহস আমার :-&

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: কি যে বলেন আপু ! আপনি খুব সুন্দর কবিতা লেখেন। আমার এ লেখা প্রকৃতপক্ষে সম্ভাবনাময় কবিকে মনে করিয়ে দেওয়া,কবিতার পথটি দীর্ঘ এবং আপনার সাধ্য আছে সেই বন্ধুর পথ পাড়ি দেবার।

২২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: কামাল ভাই, ম্যাভেরিকের মন্তব্যটা পড়লাম। পড়ে মনে হল অন্যান্য অনেক তথাকথিত তরুণ কবির মতোই সেও ছন্দকে ভয় পায়। আর আঙ্গুর ফল কখন টক হয় তাতো জানেনই। :P

আমার মাঝে-মাঝে মনে হয় একটা জরিপ করে দেখি - প্রতিটি কবিকে ধরে ধরে জিজ্ঞেস করি, তার এই মুহুর্তে কোন কবিতাটি মনে পড়ছে? দুটি লাইন শোনান তো।

আমার ধারণা তাহলেই প্রত্যেকে বুঝতে পারবে কেন ছন্দ শেখাটা জরুরী। অর্থাৎ নিশ্চিত করেই বলা যায় প্রায় সবাই ছন্দযুক্ত কবিতাই শোনাবে।

আমার একটা দৃঢ় বিশ্বাস আছে - যারা ছন্দ শেখার বিরুদ্ধে বলে তারা মূলত কোথাও ছাপ রেখে যেতে পারবে না। কোথায় একদিন তারা হারিয়ে যাবে কেউ মনেও রাখবে না।

ডাক্তারি না শিখেই ডাক্তারি করাটা অবশ্যই ভয়ংকর। আমরা সেই ভয়ংকরের পাল্লায় পড়তে চাই না।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: দারুন বলেছেন তো !

২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

কাল্পনিক মন বলেছেন: খুবই ভাল পোস্ট ভাই।অনেক শিক্ষণীয় তথ্য শেয়ার করলেন।আমাদের অনেক উপকারে আসবে।ভবিষ্যতেও এরকম নান্দনিক পোস্ট দিবেন সেই কামনাই করি।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে। ভালো থাকবেন সবসময়।

২৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:০০

মোহামমদ ইকবাল হোসেন বলেছেন: ভাল লেগেছে পড়ে, কিছুতো শেখা হলো।

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৩

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক পুরনো লেখা কষ্ট করে খুঁজে বের করে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। লেখাটি আপনার কাজে লেগেছে জেনে ভালো লাগছে। ভালো থাকবেন সব সময়।

২৫| ১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:১৪

চার্বাক বিপ্লব বলেছেন: ছন্দ খুঁজতে অনেক সুন্দর লেখাটি খুঁজে পেলাম।

১৮ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: কষ্ট করে পুরনো লেখাটি বের করে পড়া এবং ভালোলাগা জানাবার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.