১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩২

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগছে। প্রথম থেকেই ২টি করে পোস্ট দিয়েছি তাই সেটাই অনুসরণ করছি।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ,আপু।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: খুব মন দিয়ে পড়েছেন বলে কৃতজ্ঞতা জানাই। দুটি শেরই মাত্রাবৃত্তে লেখা। প্রথমটিতে ৮ ৮ ৬ মাত্রা করে পর্ব বিভাগ রেখেছি। পরেরটি ৮ ৬ মাত্রায় লেখা। পর্ব একটি কমবেশি বলে দোলাটা একটু ভিন্ন। কোথায় ছন্দ পতন ধরতে পারছি না। এর মৌলিক কারণ নিজের দোষ/ভুল আমাদের চোখে পড়তে চায় না। আমিও নিজের ভুল ধরায় খুব দক্ষ হতে পারিনি। এটা মানবিক সীমাবদ্ধতা।আমিও ধরার চেষ্টা করছি। আপনি কি দয়া করে জায়গাটা ধরিয়ে দেবেন ? এরকম সমালোচনা পাবার জন্য চাতকের মতো চেয়ে থাকি। কারণ এ ছাড়া সত্যিকারের উন্নতি অসম্ভব।
ভালো থাকবেন।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা আপু। ভালো থাকবেন।

অ.ট.-এ মাসের ২৪ তারিখে ২ সপ্তাহের ট্রেনিংয়ে এআ্ইটি এক্সটেনশনে যাবার কথা আছে। আপনি কোথাও যাচ্ছেন নাকি এর মধ্যে ?

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: শের হচ্ছে ২ লাইনের কবিতা।যা গজলের অংশ। শায়েরী মানে কবিতা বা পদ্য। শায়েরী মূলত: সুরে সুরে গানের মতো আবৃত্তি করা হয়। সে হিসাবে শেরও শায়েরীর অংশ। এ বিষয়ে আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ধন্যবাদ। এইমাত্র শেষ লাইনটা সম্পাদনা করলাম। সজীব ভাইয়া ছন্দ পতনের কথা বলার পর ভেবে দেখলাম একটু বদল করা যেতে পারে। তাই 'পথিক তা'-এর বদলে 'পথিকেরা' দিলাম।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার কবিতা নিয়ে ব্লগে মন্তব্য করছি না। ভবিষ্যতে কোন আড্ডায় দেখা হলে আলাপ করবো ইনশাল্লাহ।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১০

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনি যে ছন্দ গভীরভাবে জানেন এটা তার প্রমান। খুব ভালো লাগছে একজন সচেতন ছন্দ জানা মানুষের দেখা পেয়ে। পথিক- এ শেষটা বদ্ধাক্ষর বলে শেষে স্বরধনি নেই। সে জন্য খুব ছোট হলেও একটা বিরতি এসে হালকা থমকে দিচ্ছিলো। সে জন্য বদ্ধাক্ষরটা বদলে বিভক্তি লাগিয়ে ওই গতির ধাক্কাটা কমিয়ে দেয়া গেলো। আপনি এভাবে খেয়াল না করলে বিষয়টা সহসা চোখে পড়তো না।
আপনি প/থিক লিখেছেন, মাত্রাবৃত্তে বদ্ধাক্ষর দুই মাত্রা অর্থাৎ এটা হবে প/থি/ক। কিন্তু বদ্ধাক্ষর হওয়ায় শেষে স্বরধ্বনি না থাকায় ব্যাকরণের রীতি অনুযায়ী পথিকের সাতে 'তা' সাথে জুড়ে যাচ্ছিলো। অনেকটা এমন- 'পথিক্তা'।
এটাকে পানিনি কিংবা সুনীতিকুমার বা শহীদুল্লাহ বা প্রবোধ সেনরা যাই বলুন আমি ছন্দপতন বলেই গন্য করি।
সুন্দর মতামতের জন্য কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন।