নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছিনতাইয়ের নতুন অস্ত্র:স্বর্ণের বার

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

কয়েকদিন আগে মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোড এলাকায় অবস্থিত (আসাদ গেটের সন্নিকটে) ওয়াই.এম.সি. স্কুলে মেয়েকে পৌঁছে দিয়ে রিকশায় ফিরছিলেন আমার এক নিটাত্মীয়া। গলির ভেতর থেকে আসাদ এভিনিউতে কিছু দূরে এসে রিকসার চেন পড়ে গেলো। সেই চেন রিকশাওয়ালা আর ঠিকমতো তুলতেই পারলো না। (আসলে না তোলার ভান করেছে) তখন রিকসাওয়ালা নিজেই আরেকটা রিকসা ডেকে তাকে তুলে দেবার ব্যবস্থা করলো। কিন্তু রিকসায় ওঠার আগে রিকসা ওয়ালা একটা কাগজে মোড়া ছোট প্যাকেট দেখিয়ে বললো, "আপা, এই প্যাকেটা রাস্তায় পেলাম। খুলে দেখি ওতে আছে একটা স্বর্ণের বার। কিছু টাকা দিয়ে আপনি এটা নেন।"

আমার সে আত্মীয়া বললেন, আমি কেন নেব? তখন রিকসাওয়ালা বললো, আমি এটা বেচতে গেলে স্বর্ণকাররা মনে করবে আমি এটা চুরি করেছি। সে আমাকে বিপদে ফেলবে। আমরা গরীব মানুষ। আমাদের তো বিপদের শেষ নেই। আপনি বলতে পারবেন, আপনার আত্মীয় বিদেশ থেকে এনে আপনাকে দিয়েছেন।

বার বার অনুরোধ করার পরও আমার সে আত্মীয়া রাজী হননি। তিনি বললেন, তার কাছে টাকা নেই। টাকা নেই বলেই তিনি মোবাইল বের করলেন। তখন রিকসাওয়ালা বললো, কাকে ফোন করছেন ? জবাবে জানালেন,তিনি তার স্বামীকে ফোন করছেন। তখন রিকসাওয়ালা বললো, ম্যাডাম, সব কথা স্বামীকে বলার দরকার কি ? আপনার কাছে যেহেতু টাকা নেই, আপনি গলার চেন আর মোবাইলটা দেন। আমি সোনার বারটা আপনাকে দিয়ে দেই। নতুন করে ডাকা রিকসাওয়ালাও তাতে সমর্থন জানালো। দুই রিকসাওয়ালার চাপাচাপিতে মহিলা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে গেলেন। সোনার বারটা ধরে দেখার জন্য বারবার হাতে দিতে চাচ্ছিলো রিকসাওয়ালা। কিন্তু মহিলা রাজী হলেন না। তার হঠাৎ করে মাথা ঘোরাতে শুরু করে। মাথাও কাজ করছিলো না। অবচেতন মনে বারাবার মনে পড়েছে তার মায়ের উপদেশ-পরের জিনি কখনো নেবে না। তিনি কিঝুটা জোর করে হেঁটেই রওয়ানা দিলেন। একটু এগিয়ে আরেকটা রিকসায় চেপে বাসায় চলে এলেন। বাসায় এসে বিছানায় পড়লেন। কিভাবে বাসা পর্যন্ত এসেছেন তা তখন তার মনে পড়ছিলো না।

পরদিন স্কুলে গিয়ে পরিচিত ভাবীদের কাছে এ অভিজ্ঞতা বলতে গিয়ে জানতে পারেন তারই মেয়ের বান্ধবীর মা এর দু'দিন আগে ওখানেই সোনার বারওয়ালা রিকসাওয়ালার পাল্লায় পড়েছিলেন। সোনার বারটি ধরে দেখার পরই অল্প সময়ের ভেতর তিনি অজ্ঞান হয়ে যান। জ্ঞান ফেরার পর দেখেন, তাঁর গলারচেন, হাতের চুড়ি, মোবাইল আর টাকা নেই হয়ে গেছে।

সোনার বারটি হাতে না নেবার কারণেই যে আমার আত্মীয়া বেঁচে গেলেন সেটা তিনি বুঝতে পারলেন।

আর কেউ যাতে এ পাল্লায় না পড়েন সে বাবদে সতর্ক করার জন্যই আমার আত্মীয়ার আভিজ্ঞতাটা আর ছিনতাইয়ের এ নতুন কৌশলটা সবার সাথে শেয়ার করলাম।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমাগো কপালে আহেনা এইসব সোনার বার টার!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: বড়ই দুখ্খের কথা ! হাহাহা!

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ডলার নিয়েও এরা সেম কাজ করে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সহমত। ধন্যবাদ।

৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: সোনার বার হাতে নেয়ার সাথে অজ্ঞান হবার সম্পর্ক কি? রিক্সাআলাওতো সেটা হাতে ধরে রেখেছিলো।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: প্যাকেটটা খোলার পরে দেখার জন্য চোখের খুব কাছে নিলে নাকে ক্লোরোফর্মজাতীয় কেমিক্যালটা ঢুকলে অজ্ঞান হয়। বিষয়টা এমনই। যিনি অজ্ঞান হয়েছিলেন তিনি সেটা ভালোভাবে পরখ করার জন্য চোখের বেশ কাছে নিয়েছিলেন।

৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

আজকের বাকের ভাই বলেছেন: এদের কৌশলে এটিএম থেকে তাকা তুলে দেবার কথা বলে জনবহুল জায়গায় এনে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া উচিত।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সহমত। সেটা অনুমান করার আগেইতো কম্মকাবার। সে জন্যই এ সচেতনতামূলক পোস্ট।

৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৫

আঁধার রাত বলেছেন: ২০০২ সালের ইন্টার মিডিয়েট পরিক্ষার রেজাল্ট নিয়ে রাজশাহী ফিরছিলাম সেপ্টেম্বরের ২০ তারিখ। বিনা টিকিটে ঈশ্বরদী জংশনে দাঁড়িয়ে ছিলাম হঠাৎ এক পৌঢ় বয়সী লোক আলাপ জমানোর চেষ্টা করল। নাম কি ? কি করি? কোথাই যাচ্ছি ইত্যাদী ইত্যাদী। আমার পাশেই প্লাটফমের সিমেন্টের চেয়ারে বসে একটা মহিলা কান্না করছে। তার কান্নাটা যুক্ত সঙ্গত। তার মেয়ের বিয়ের জন্য দুই ভরি সোনার বার নঁওগা তার ভাইয়ের কাছ নিয়ে যাচ্ছিল খুলনা নিজ বাড়িতে। ব্যাগ কেটে কেউ সেটা নিয়ে গেছে।
পৌঢ় বয়সী লোকটা আমাকে তথ্যটা সরবরাহ করে মানুষের মানবতার চরম অবনতি নিয়ে দূঃখ প্রকাশ কালে আমার প্রায় পায়ের কাছ থেকে সিমেন্টের কাগজে মোড়ানো একটা পুটলী তুললেন খালি পায়ের লুঙ্গি পড়া ২৩/২৫ বছরের এক যুবক। প্রথমে আমি ভেবেছিলাম সিদ্ধির পুটলী কিন্তু সে আমাদের সামনেই অনেকটা আমাকে দেখিয়েই পুটলীটা খুললো। সিমেন্টের পুটলী থেকে লাল রং এর একটা পুটলী বের হল।
সবকিছুই আমার সামনে ঘটলেও আমি কোনই গুরত্ব দিলাম না কারন পৌঢ় বয়সী লোকটার উপর আমি বিরক্ত। যাত্রা পথে কেউ গায়ে পড়ে গল্প করতে চাইলে আমি তাকে সন্দেহ করি।
যায় হোক মূহুত কাল পরে লোকটা আমাকে বলল। ঐ লোকটা কি তুলল? তুমি দেখেছ? ঐ যে মহিলার সোনা হারিয়েছে ঐ সোনা মনে হল না।
আমি বললাম তাই তো মনে হল।
লোকটি বলল চলেন তো দেখি। আমরা কয়েক কদম এগিয়ে গিয়ে খালি পায়ের খালি গায়ের লুঙ্গিপড়া যুবককে পেয়ে গেলাম। তারপর আমরা আবার জিনিসটা দেখলাম। পৌঢ় লোকটা যুবকটাকে বলল ঐ মহিলার জিনিস তুমি পাইছো আমরা দেখছি। এই জিনিস তুমি একা ভোগ করতে পারবা না আমাদের ও ভাগ দিতে হবে। ভাগা ভাগি নিয়ে আলোচনা হতে থাকল। কিছু টাকা দিয়ে আমি জিনিসটা নিয়ে যেতে পারি
তবে আমার মনে ছিল ভিন্ন কিছু। সোনা হারানো মহিলার অভিনয় নিখুঁত ছিল বলে এবং লালন সাঁজির ভক্ত হওয়ায় এবং বয়স অল্প হওয়ায় আমার মনে হয়ে ছিল জিনিসটা মহিলাকে ফেরত দেওয়া উচিত।
হঠাৎ আমি যুবকের লুঙ্গি চেপে ধরে বললাম চল থানায় চল(জিআরপি থানা ১০ মিটার দুরে আর লুঙ্গি ছাড়া তার গায়ে ধরার কিছুই ছিল না)। সে আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দৌঁড় দিল। ধর ধর বলে একটা চিৎকার দিলাম। প্লাটফর্মে লোকারন্য। পনের সেকেন্ডের ভেতরই জনতা তাকে ধরে ফেলল। অতি উৎসাহী কয়েকজন দু'একটা থাপ্পড় মেরে দিল।
আমি নিবৃত্ত করলাম ইনি চোর না বলে। দু'জন পুলিশ চলে আসলো আমরা দু'জন জিআরপি থানা ঈশ্বরদী। সাথের পৌঢ় ভদ্রলোক হাওয়া। তাকে সার্স করা হল তার কাছে কিছুই পাওয়া গেল না। আমি বকুনী খেলাম লোকটা যদি গনপিটুনীতে মারা যেত তাহলে কি হত এই আশংকায়।
যুবকটা একটা গল্প ফাঁদল। আমি রেটিনার ছাত্র তখন সুতরাং আইডি কার্ডটা দেখালাম। সে ধরা খাইলো। তাকে লকাপে ডোকাতে বলল। আর রাজশাহী গামী ট্রেন তখন প্লাটফর্মে যে কোন সময় ছেড়ে যাবে তাই এমন কাজ যেন আর না করি সেই উপদেশ দিয়ে ট্রেনে উঠতে বললেন।
রাজশাহী পর্যন্ত যাত্রা আমার সুখের ছিল না। তবে তাদের অবশিষ্ট গ্যাংকে ফাঁড়ি দিয়ে ট্রেন থেকে পালাতে পেরেছিলাম।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: বাংলাদেশের জন্য এগুলো প্রায় চিরন্তন কাহিনী।

৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৩

আঁধার রাত বলেছেন: এতবছর পরে ও যে একই গল্প মানুষ খায় আবার প্রতারিত ও হয়! আফসোস! লোভ সব লোভের জালে জড়িয়ে পড়ে।
সবচেয়ে অবাক লাগে আমার পরিচিত একজন কিছুদিন পূর্বে একই ফাঁদে পড়ে তার কানের দুল খুইয়েছে কিন্তু চাচী সম্পর্কের ঐ মহিলা এ গল্প আমার কাছে থেকে এ কাহিনী শুনিছে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: মূল্যবান কথা বলেছেন। লোভই আসল শত্রু । ধন্যবাদ।

৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

 বলেছেন: B:-) B:-) B:-)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অতএব....... হইতে সাবধান। হাহাহা !

৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫

নতুন বলেছেন: লোভে পাপ পাপে মৃত্যু....

ছোট বেলায় এতো পইড়াও অনেকের মনে থাকেনা... তখনই সমস্যা হয়...

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সহমত। আমার আত্মীয়া কিন্তু ছোট বেলায় পাওয়া পারিবারিক শিক্ষার কারণেই রেহাই পেয়েছেন।

৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫

অপ্‌সরা বলেছেন: এই প্রতারণা গল্প তো আমার জীবনে কয়েকবার শোনা হলো আর এত বোকা মানুষজন এখনও দুনিয়ায় আছে?


এই কারণে ঈশপ বলিয়াছেন, লোভে পাপ পাপে মৃত্যু।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আছে আপু। তা না হলে আইটিসিএল-এ ধরা খাবার পরও মানুষ যুবক, ডেসটিনি এসবের পাল্লায় পড়বে কেন। আসল কথা লোভ।

১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সবকিছুতেই ঝামেলা... X( X( X( X(

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ঝামেলা মানে ঝামেলা। অতএব ...... হইতে সাবধান।

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:




চারদিকে শুধু ঠকবাজী আর প্রতারণার নতুন নতুন রাস্তা বের হচ্ছে। আর কত সচেতন হবে মানুষ !!!

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সবাই কিন্তু আমাদের কিছু লোকের নীতিহীনতা আর লোভকেই টার্গেট করে। যে এই দুই দোষ থেকে মুক্ত সে এমনিতেই সতর্ক থাকবে। ভালো থাকবেন।

১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

সকাল হাসান বলেছেন: ছিনতাইয়ের নতুন নতুন রাস্তা বের হচ্ছে এখন! আগে নিত ভয় দেখিয়ে, এখন লোভ দেখিয়ে!

যারা সতর্ক তারা লোভে পড়ে ফাঁদে পা দিবে না, কিন্তু বেশির ভাগই অসতর্ক ও লোভী - তারা ফাঁদে পা দিচ্ছে এবং সাথে থাকা সবই হারাচ্ছে!

আসলে, এখন সতর্ক হওয়া ছাড়া উত্তরনের কোন পথ নাই!

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: "যারা সতর্ক তারা লোভে পড়ে ফাঁদে পা দিবে না, কিন্তু বেশির ভাগই অসতর্ক ও লোভী - তারা ফাঁদে পা দিচ্ছে এবং সাথে থাকা সবই হারাচ্ছে!"-এটাই আসল কথা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৫

সুমন কর বলেছেন: এ রকম একটি ঘটনার কথা কিছুদিন আগেই শুনেছিলাম।

সর্তকতামূলক পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। সবার মঙ্গল হোক।

১৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৯

হেডস্যার বলেছেন:
আমার হাতে এইরকম একটা কেস পড়ুক.....সোনার বার আমি ওর পশ্চা্তদ্দেশ দিয়ে যদি না ঢুকাইছি.......... B-)) B-))

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: এই না হলে হেড স্যার ! হাহাহা!

১৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৭

কলমের কালি শেষ বলেছেন: আরও কতো কিছু যে দেখতে হবে । :( :(

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.