নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের সর্বোচ্চ ত্যাগ আমাদেরকে মহিমান্বিত করেছে। পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি তাঁদেরকে।
বাংলা একাডেমী প্রকাশিত শহীদ বুদ্ধিজীবী কোষ গ্রন্থে বুদ্ধিজীবীদের যে সংজ্ঞা দেয়া হয়েছে তা হলো:
" বুদ্ধিজীবী অর্থ লেখক, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পি, কন্ঠশিল্পি, সকল পর্যায়ের শিক্ষক, গবেষক, সাংবাদিক, রাজনীতিক, আইনজীবী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, স্থপতি, ভাস্কর, সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারী, চলচ্চিত্র ও নাটকের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি, সমাজসেবী ও সংস্কৃতিসেবী।"
হানাদার পাকিস্তানী বাহিনী এবং তাদের এদেশীয় দোসররা কেন তাঁদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে তার কারণ হিসাবে উপর্যুক্ত বইতে যথার্থই বলা হয়েছে:
"বুদ্ধিজীবীরাই জাগিয়ে রাখেন জাতির বিবেক, জাগিয়ে রাখেন তাদের রচনাবলির মাধ্যমে, সাংবাদিকদের কলমের মাধ্যমে, গানের সুরে, শিক্ষালয়ে পাঠদানে, চিকিৎসা, প্রকৌশল, রাজনীতি ইত্যাদির মাধ্যমে জনগণের সান্নিধ্যে এসে। একটি জাতিকে নিবীর্য করে দেবার প্রথম উপায় বুদ্ধিজীবী শূন্য করে দেয়া। ২৫ মার্চ রাতে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল অতর্কিতে, তারপর ধীরে ধীরে, শেষে পরাজয় অনিবার্য জেনে ডিসেম্বর ১০ তারিখ হতে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে দ্রুতগতিতে।"
বাংলাপিডিয়া হতে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা নিম্নরূপঃ-
শিক্ষাবিদ - ৯৯১ জন
সাংবাদিক - ১৩
চিকিৎসক - ৪৯
আইনজীবী - ৪২
অন্যান্য (সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিল্পী এবং প্রকৌশলী) - ১৬
২৫শে মার্চ থেকে ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত বেশ কয়েকজন স্বনামধন্য বুদ্ধিজীবী পাকবাহিনীর হাতে প্রাণ হারান। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকঃ
ডঃ গোবিন্দ চন্দ্র দেব (দর্শন)
মুনির চৌধুরী (বাংলা সাহিত্য)
ডঃ মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী (বাংলা সাহিত্য)
ডঃ আনোয়ার পাশা (বাংলা সাহিত্য)
ডঃ আবুল খায়ের (ইতিহাস)
ডঃ জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা (ইংরেজি সাহিত্য)
ডঃ সিরাজুল হক খান (শিক্ষা)
ডঃ এ এন এম ফাইজুল মাহী (শিক্ষা)
হুমায়ূন কবীর (ইংরেজি সাহিত্য)
রাশিদুল হাসান (ইংরেজি সাহিত্য)
সাজিদুল হাসান (পদার্থবিদ্যা)
ফজলুর রহমান খান (মৃত্তিকা বিজ্ঞান)
এন এম মনিরুজ্জামান (পরিসংখ্যান)
এ মুকতাদির (ভূ-বিদ্যা)
শরাফত আলী (গণিত)
এ আর কে খাদেম (পদার্থবিদ্যা)
অনুদ্বৈপায়ন ভট্টাচার্য (ফলিত পদার্থবিদ্যা)
এম এ সাদেক (শিক্ষা)
এম সাদত আলী (শিক্ষা)
সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য (ইতিহাস)
গিয়াসউদ্দিন আহমদ (ইতিহাস)
রাশীদুল হাসান (ইংরেজি)
এম মর্তুজা (চিকিৎসক)
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকঃ
ডঃ হবিবুর রহমান (গণিত)
ডঃ শ্রী সুখারঞ্জন সমাদ্দার (সংস্কৃত)
মীর আবদুল কাইউম (মনোবিজ্ঞান)
চিকিৎসকঃ
অধ্যাপক ডাঃ মোহাম্মদ ফজলে রাব্বি (হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ)
অধ্যাপক ডাঃ আলিম চৌধুরী (চক্ষু বিশেষজ্ঞ)
অধ্যাপক ডাঃ শামসুদ্দীন আহমেদ
অধ্যাপক ডাঃ আব্দুল আলিম চৌধুরী
ডাঃ হুমায়ুন কবীর
ডাঃ আজহারুল হক
ডাঃ সোলায়মান খান
ডাঃ আয়েশা বদেরা চৌধুরী
ডাঃ কসির উদ্দিন তালুকদার
ডাঃ মনসুর আলী
ডাঃ মোহাম্মদ মোর্তজা
ডাঃ মফিজউদ্দীন খান
ডাঃ জাহাঙ্গীর
ডাঃ নুরুল ইমাম
ডাঃ এস কে লালা
ডাঃ হেমচন্দ্র বসাক
ডাঃ ওবায়দুল হক
ডাঃ আসাদুল হক
ডাঃ মোসাব্বের আহমেদ
ডাঃ আজহারুল হক (সহকারী সার্জন)
ডাঃ মোহাম্মদ শফী (দন্ত চিকিৎসক)
অন্যান্যঃ
শহীদুল্লাহ কায়সার (সাংবাদিক)
নিজামুদ্দীন আহমেদ (সাংবাদিক)
সেলিনা পারভীন (সাংবাদিক)
সিরাজুদ্দীন হোসেন (সাংবাদিক)
আ ন ম গোলাম মুস্তফা (সাংবাদিক)
আলতাফ মাহমুদ (গীতিকার ও সুরকার)
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত (রাজনীতিবিদ)
রণদাপ্রসাদ সাহা (সমাজসেবক এবং দানবীর)
যোগেশ চন্দ্র ঘোষ (শিক্ষাবিদ, আয়ূর্বেদিক চিকিৎসক)
মেহেরুন্নেসা (কবি)
ডঃ আবুল কালাম আজাদ (শিক্ষাবিদ, গণিতজ্ঞ)
নজমুল হক সরকার (আইনজীবী)
নূতন চন্দ্র সিংহ (সমাজসেবক, আয়ূর্বেদিক চিকিৎসক)
জহির রায়হান (লেখক, চলচ্চিত্রকার) তিনি তাঁর ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে গিয়ে ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি নিখোঁজ হন।
এসব শ্রদ্ধেয় মানুষ শুধু একদিকে ছিলেন নিজ নিজ ক্ষেত্রে উচ্চ মেধা ও মননের অধিকারী, পাশাপাশি তাঁরা নিজ পেশায় ছিলেন আত্মনিবেদিত। স্বাভাবিকভাবেই এইসব সৃজনশীল ও সংবেদনশীল মানুষ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রতি পরম বিশ্বস্ত। গোপনে সক্রীয় সহযোগিতা করেছেন মুক্তিযোদ্ধাগণকে।
এঁদের মধ্যে অনেকেই নিজ মনীষায় ঋদ্ধ রচনা দিয়ে অনন্য অবদান রেখে গেছেন জাতির জ্ঞানভাণ্ডারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েক জনের কথা স্মরণ করছি:
ড.গোবিন্দ চন্দ্র দেব
গোবিন্দ চন্দ্র দেবের মোট গ্রন্থ নয়টি, যার মধ্যে দুইটি বাংলায় এবং সাতটি ইংরেজিতে৷ জীবদ্দশায় প্রকাশিত বইগুলো হচ্ছে-
Idealism and Progress (1952),
Idealism: A New Defence and a New Application (1958),
আমার জীবন দর্শন' (১৯৬০),
Aspirations of the Common Man (1963),
The Philosophy of Vivekananda and the Future of Man
তত্ত্ববিদ্যা-সার (১৯৬৬),
Buddha, the Humanist (1969)
মৃত্যুর পরে প্রকাশিত বইগুলো হচ্ছে-
Parables of the East (1984),
My American Experience (1993)
মুনীর চৌধুরী
মুনীর চৌধুরীর উল্লেখযোগ্য রচনাবলীর মধ্যে রয়েছে
নাটক
রক্তাক্ত প্রান্তর (১৯৬২) [পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের কাহিনী এর মূল উপজীব্য। নাটকটির জন্য তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।]
চিঠি (১৯৬৬)
কবর (১৯৬৬) {নাটকটির পটভূমি হলো ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন।}
দণ্ডকারণ্য (১৯৬৬)
পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য (১৯৬৯)
অনুবাদ নাটক
কেউ কিছু বলতে পারে না (১৯৬৯); জর্জ বার্নার্ড শ-র You never can tell-এর বাংলা অনুবাদ।
রূপার কৌটা (১৯৬৯); জন গলজ্ওয়র্দি-র The Silver Box-এর বাংলা অনুবাদ।
মুখরা রমণী বশীকরণ (১৯৭০); উইলিয়াম শেক্স্পিয়ারের Taming of the Shrew-এর বাংলা অনুবাদ।
প্রবন্ধ গ্রন্থ
ড্রাইডেন ও ডি.এল. রায় (১৯৬৩, পরে তুলনামূলক সমালোচনা গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত)
মীর মানস (১৯৬৫)
রণাঙ্গন (১৯৬৬); সৈয়দ শামসুল হক ও রফিকুল ইসলামের সাথে একত্রে।
তুলনামূলক সমালোচনা (১৯৬৯)
বাংলা গদ্যরীতি (১৯৭০)
অন্যান্য
An Illustrated Brochure on Bengali Typewriter (1965)
১৯৮২ সাল থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত বাংলা একাডেমি থেকে আনিসুজ্জামানের সম্পাদনায় চার খণ্ডে মুনীর চৌধুরী রচনাবলী প্রকাশিত হয়। প্রথম খণ্ডে (১৯৮২) মৌলিক নাট্যকর্ম, দ্বিতীয় খণ্ডে (১৯৮৪) অনুবাদমূলক নাট্যকর্ম, তৃতীয় খণ্ডে (১৯৮৪) সমালোচনামূলক গ্রন্থাবলি এবং চতুর্থ খণ্ডে (১৯৮৬) ছোট-গল্প, প্রবন্ধ, পুস্তক সমালোচনা ও আত্মকথনমূলক রচনা প্রকাশিত হয়।
পুরস্কার
ড. মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
ড.মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরীর উল্লেখযোগ্য রচনাবলী হচ্ছে:
Some Supra-Segmental Phonological Features of Bengali (1959). Unpublished thesis. School of Oriental and African Studies. London.
Colloquial Bengali (1963 and 1966). Bangla Academy. Dhaka.
বাংলা বানান ও লিপি সংস্কার (১৯৬২)। ঢাকা।
রবি পরিক্রমা (১৯৬৩)। ঢাকা।
সাহিত্যের নব রূপায়ণ (১৯৬৯)। ঢাকা।
রঙীন আখর (১৯৬৩)। ঢাকা।
এছাড়াও জীবদ্দশায় তাঁর প্রচুর অপ্রকাশিত রচনা ছিল। এগুলো সাহিত্য-বিষয়ক গবেষণা, ব্যক্তিগত ও সৃষ্টিশীল রচনা, শিক্ষা ও সংস্কৃতি, বাংলা ভাষা, চিঠি ও ভাষাবিজ্ঞান - এ ছয়টি ভাগে ঢাকার বাংলা একাডেমি থেকে ভাষাবিজ্ঞানী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান কর্তৃক সঙ্কলিত ও সম্পাদিত মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরীর রচনাবলী শিরোনামে তিন খণ্ডের বই আকারে ১৯৭৮, ১৯৮২ ও ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত হয়।
ড. আনোয়ার পাশা
ড. আনোয়ার পাশার উল্লেখযোগ্য রচনাবলী:
উপন্যাস
নীড় সন্ধানী (১৯৬৮)
নিশুতি রাতের গাথা (১৯৬৮)
রাইফেল রোটি আওরাত (১৯৭৩)
কাব্য
নদী নিঃশেষিত হলে (১৯৬৩)
সমুদ্র শৃঙ্খলতা উজ্জয়িনী (১৯৭৪)
অন্যান্য কবিতা (১৯৭৪)
সমালোচনা
সাহিত্যশিল্পী আবুল ফজল (১৯৬৭)
রবীন্দ্র ছোটগল্প সমীক্ষা (প্রথম খন্ড-১৯৬৯, দ্বিতীয় খন্ড-১৯৭৮)
গল্পগ্রন্থ
নিরুপায় হরিণী (১৯৭০)
ড.জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
ড.জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা মানবেন্দ্রনাথ রায়ের রেডিকেল হিউম্যানিজমে মতবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাহিত্য, রাজনীতি ও সমাজচিন্তামূলক অনেক প্রবন্ধ লেখেন। দেশের প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী সমাজে তিনি অগ্রগণ্য বিবেচিত হতেন। সুইনবার্ণ, স্টার্জ মুর অ্যান্ড এলিয়ট নামের যে অভিসন্দর্ভ তিনি পি.এইচ.ডি-র জন্য লেখেন, তা ১৯৮২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রন্থাগারে প্রকাশিত হয়।
শহীদুল্লা কায়সার
শহীদুল্লা কায়সারের সাহিত্যকর্ম:
সারেং বৌ, উপন্যাস (১৯৬২) (চলচ্চিত্র রূপ ১৯৭৮)
সংশপ্তক, উপন্যাস (১৯৬৪)
রাজবন্দীর রোজনামচা, স্মৃতিকথা (১৯৬২)
পেশোয়ার থেকে তাসখন্দ(১৯৬৬) ভ্রমণবৃত্তান্ত
জহির রায়হান
জহির রায়হান ছিলেন বহুমুখী প্রতিভা। তাঁর কৃতির বিবরণ:
উপন্যাস
শেষ বিকেলের মেয়ে (১৯৬০) প্রথম উপন্যাস। প্রকাশকঃ সন্ধানী প্রকাশনী। রোমান্টিক প্রেমের উপাখ্যান।
হাজার বছর ধরে (১৯৬৪) আবহমান বাংলার গ্রামীণ জীবনের পটভূমিতে রচিত আখ্যান। (চলচ্চিত্ররূপ, ২০০৫)
আরেক ফাল্গুন (১৯৬৯) বায়ান্নর রক্তস্নাত ভাষা-আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত কথামালা।
বরফ গলা নদী (১৯৬৯) প্রথম প্রকাশঃ 'উত্তরণ' সাময়িকী। অর্থনৈতিক কারণে বিপর্যস্ত ক্ষয়িষ্ণু মধ্যবিত্ত পরিবারের অসহায়ত্ব গাঁথা।
আর কত দিন (১৯৭০) অবরুদ্ধ ও পদদলিত মানবাত্নার আন্তর্জাতিক রূপ এবং সংগ্রাম ও স্বপ্নের আত্নকথা।
কয়েকটি মৃত্যু
একুশে ফেব্রুয়ারী (১৯৭০)
তৃষ্ণা (১৯৬২)
গল্পসমগ্র
সূর্যগ্রহণপ্রথম গল্পগ্রন্থ। ১৩৬২ বাংলা।
'সোনার হরিণ
সময়ের প্রয়োজনে
একটি জিজ্ঞাসা
হারানো বলয়
বাঁধ
নয়াপত্তন
মহামৃত্যু
ভাঙাচোরা
অপরাধ
স্বীকৃতি
অতি পরিচিত
ইচ্ছা অনিচ্ছা
জন্মান্তর
পোস্টার
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি
কতকগুলো কুকুরের আর্তনাদ
কয়েকটি সংলাপ (১৯৭১)
দেমাক
ম্যাসাকার
একুশের গল্প
অন্যান্য রচনা
পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ (প্রবন্ধ), কলকাতার ঐতিহ্যবাহী 'পরিচয়' সহিত্যপত্রের বাংলাদেশ সংখ্যায় (জুলাই ১৯৭১) এ প্রকাশিত হয়।
অক্টোবর বিপ্লব ও সোভিয়েত চলচ্চিত্র (প্রবন্ধ) , সোভিয়েত বিপ্লবের ৫০ তম বার্ষিকী উপলক্ষে অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক মহাবিপ্লব উদযাপন কমিটির (ঢাকা) স্মরণিকা 'তরঙ্গ'-এ (নভেম্বর ১৯৬৭) প্রকাশিত হয়।
ওদের জানিয়ে দাও (কবিতা)
জহির রায়হান রচনাবলী- ১ম খণ্ড
জহির রায়হান রচনাবলী-২য় খণ্ড
পত্রিকা সম্পাদনা
এক্সপ্রেস (ইংরেজি সাপ্তাহিক)
প্রবাহ (বাংলা মাসিক)
চলচ্চিত্র
সহকারী পরিচালক হিসেবে
জাগো হুয়া সাবেরা (১৯৫৯)
এদেশ তোমার আমার (১৯৫৯)
নবারুণ (১৯৬০)
যে নদী মরুপথে (১৯৬১)
পরিচালক, প্রযোজক, লেখক ও চিত্রনাট্যকার হিসেবে
কখনো আসেনি (১৯৬১)
সোনার কাজল (১৯৬২)
কাচের দেয়াল (১৯৬৩)
সংগম (১৯৬৪)
বাহানা, একুশে ফেব্রুয়ারী (১৯৬৫)
বেহুলা (১৯৬৬)
আনোয়ারা (১৯৬৭)
দুই ভাই, কুচবরণ কন্যা, জুলেখা, সুয়োরাণী-দুয়োরাণী, সংসার/চিত্রনাট্য (১৯৬৮)/প্রযোজনা
মনের মত বউ, শেষ পর্যন্ত (১৯৬৯)/প্রযোজনা
জীবন থেকে নেয়া, টাকা আনা পাই, লেট দেয়ার বি লাইট (১৯৭০)
জলতে সুরজ কে নীচে, স্টপ জেনোসাইড, বার্থ অব এ নেশন/এ স্টেট ইজ বর্ণ, চিলড্রেন অব বাংলাদেশ, সারেন্ডার (১৯৭১)
প্রতিশোধ/প্রযোজনা (১৯৭২)
আলতাফ মাহমুদ সুরকার হিসাবে ছিলেন অনন্য। তাঁর সুরে "আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রূয়ারী" গানটি এখন আন্তর্জাতিক ভাষা দিবসের সৌজন্যে বিশ্বের সম্পদে পরিণত হয়েছে।
তাঁদের আত্মা শান্তিলাভ করুক। তাঁদের আদর্শ হোক আমাদের পাথেয়।
তথ্যসূত্র:
উইকিপিডিয়া ও অন্যান্য অন্তর্জালীয় সাইট
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট। শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। বুদ্ধিজীবী দিবসে সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা রইল, ভাল থাকুন পরপারে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৬
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট। সকল বুদ্ধিজীবী'র প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা রইলো।
+।