নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে...

C:\Users\asusmobile\Desktop\FF.jpg

কেএসরথি

ভালো আছি, ভালো থেকো...আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো!

কেএসরথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কানাডা ডায়েরী ১

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৬

*** লেখায় অনেক বড় একটা গ্যাপ পড়ল। কোন কারন নেই, নিতান্তই অলসতা। সেটার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। লেখা ড্রাফটে ছিল কয়েক মাস। তাই লেখাটি পড়ার সময় পাঠকের সময়ের গ্যাড়াকলে পড়ার সম্ভাবনা শতভাগ!

গত অগাস্টে যখন কানাডা (পড়তে হবে 'খ্যানাডা' !!) আসি, তখনও এখানকার আবহাওয়ায় ঠান্ডার তেজ ছিল না। যদিও আমার কাছে বেশ ঠান্ডা লাগত। মজার ব্যাপার হচ্ছে আমি আসার কিছুদিন পরই ঠান্ডার প্রকোপ বাড়তে থাকে। সবাই বলল, আমি নাকি বাংলাদেশ থেকে ঠান্ডা সাথে করে নিয়ে এসেছি। আরে ভাই, আমি ঠান্ডা আনব কোথা থেকে! আমি এসেছি বাংলাদেশ থেকে - অগাস্ট মাসে বাংলাদেশ হয়ে আছে জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি। আমি সাথে করে গরম নিয়ে আসতে পারি, ঠান্ডা নয়।

এই দেশে আসার পর প্রচন্ড জেট ল্যাগে পড়লাম। বিকাল বেলা ভয়ংকর রকম ঘুম আসে, ঘুম থেকে উঠি রাত ৩ টায়। এদিক ওদিক হাটাহাটি, আর ল্যাপটপ গুতাগুতি করি, কফি বানাই - এভাবেই সময় পার করতে হয়। আবার দুপুর ১২টার দিকে চোখ ভার করে ঘুম আসে।

খাওয়া দাওয়া নিয়ে আমার কোনকালেই সমস্যা ছিল না। সাদা ভাত, কোন কিছুর ঝোল আর একটু ডাল হলেই মজা করে খেয়েছি। কিন্তু এখানে এসে দেখা গেল বার্গার, মিল্কশেকের উপরেই আছি। সকালে একটু পাউরুটি, কফি - ব্যাস নাস্তা শেষ। আর বেশীর ভাগ দিনতো নাস্তাটাই করা হয় না।

নাস্তার পর বসি "সরকারি" কাজ নিয়ে।

সরকারি কাজ বলতে কোন চাকুরীর কথা বলছি না :) । কানাডায় যারা নতুন আসেন, তাদের প্রথম কাজগুলোর একটা হলো আইডি তৈরি করা। কানাডার সরকার আপনাকে পার্মানেন্ট রেসিডেন্ট হিসেবে পি.আর. কার্ড দেবে (অনেকে বলে গ্রীন কার্ড) কিন্তু সেটা আসতে ২/৩ মাসও লেগে যেতে পারে। ততদিন পরিচয়পত্র (আইডি) হিসেবে কি ব্যবহার করবেন? সব জায়গায় পাসপোর্ট নিয়ে ঘুরবেন? আর পাসপোর্ট তো বাংলাদেশী। কানাডার পরিচয়পত্র হিসেবে কোন কাগজ তো লাগবেই।

এখানে আর একটা ব্যাপার বলি - কানাডাতে সরকার আর রাজ্য দুটি আলাদা জিনিস। উদাহরন: কানাডা একটি দেশ (সরকার), কিন্তু কানাডার ভেতর ওন্টারিও একটি প্রভিন্স (রাজ্য)। যদি এভাবে দেখি: বাংলাদেশ একটি দেশ, ঢাকা একটি রাজ্য (বিভাগ)। তবে এখানে যেভাবে দেশ ও রাজ্যের পার্থক্য চোখে পড়ে, বাংলাদেশে কখনও দেশ আর বিভাগের পার্থক্য দেখি নি।

যেমন আপনি গ্রীন কার্ড পাচ্ছেন - সেটা আপনাকে দেবে কানাডা (দেশ)। আর আপনি চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন - সেটা আপনাকে দেবে আপনি যে রাজ্যে আছেন, সে রাজ্য (ওন্টারিও)। যেহেতু আমি ওন্টারিও তে আছি, আমাকে ওন্টারিওর আইডি বানাতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্সও একই নিয়ম। আপনি যেখানে থাকবেন, সেই রাজ্যের ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে। যেকোন লাইসেন্স দিয়ে আপনি কানাডার সব জায়গায় গাড়ী চালাতে পারবেন।

আমি আইডি বানাতে চলে গেলাম সার্ভিসওন্টারিও তে। তাদের অফিস ছিমছাম, চুপচাপ। কাউন্টার থেকে একটা টোকেন নিয়ে বসলাম। খুব একটা ভিড় ছিলনা, ১০ মিনিটের মাঝেই আমার নম্বর আসলো। বুথে গিয়ে বললাম, আইডি বানাতে এসেছি, মহিলা আমার পাসপোর্ট আর ইমিগ্রেশনের কাগজ দেখল, তার পর আমার ছবি তোলা হলো। এই আইডি বানাতে আমার খরচ লাগল ৩৫ ডলার। ঠিক ১৫দিন পর বাসার চিঠির বাক্স খুলে দেখি, সার্ভিসওন্টারিও থেকে মোটা একটা চিঠি, ভেতরে আমার ওন্টারিও আইডি।

নিজের ছবিটা যা উঠেছে না, দেখে মনে হচ্ছে দাগী আসামী, জেলে ঢোকানোর আগে ছবি তোলা হয়েছে।

সার্ভিসওন্টারিও


৫ সেন্ট ------ ১০ সেন্ট ------ ২৫ সেন্ট ------ ১ ডলার ------ ২ ডলার

২৫ সেন্টকে বলা হয় কোয়ার্টার
১ ডলারকে বলা হয় লুনি
২ ডলারকে বলা হয় টুনি।

এই লুনি-টুনি নিয়ে একটা মজার গল্প শেয়ার করি। আমি একদিন কফিশপে বসে আছি। বেকার মানুষ তাই ছন্নছাড়ার মতো হাটাহাটি আর কফি খাওয়া ছাড়া তেমন কোন কাজ ছিলনা। কফি খাচ্ছি আর পকেট থেকে পয়সা গুলো বের করে দেখছিলাম (উপরের ছবিটি তখনই তোলা)। হয়ত আমাকে পয়সা নিয়ে এত গবেষনা করতে দেখে কিনা জানি না - পাশ থেকে একজন স্বর্নাকেশী মহিলা আমাকে বলল "আরে তুমি এত টাকা পয়সার মালিক?" আমি সব সময়ের মত ভদ্র-লাজুক ভাবে মাথা নেড়ে বললাম "আসলে আমি এখানে নতুন, তাই একটু ভালভাবে দেখছিলাম। তবে আমি এটা বুঝতে পারছিনা কোনটাকে লুনি আর কোনটাকে টুনি বলব? ১ ডলারকে নাকি ২ ডলারকে?" । উনি তখন আমার কাছে এসে বললেন "সবচেয়ে সহজ উপায়টা হলো এভাবে মনে রাখা - ২ডলার কে টুনি বলা হয় - কারন ২ ডলারে দুটো রং আছে () ।" আমি দেখলাম আসলেই তো তাই। ২ ডলার টি রুপা আর সোনালী রং দিয়ে বানানো। ১ ডলারে শুধু সোনালী রং। তারপর উনি কেমন লাগছে, কোথায় আছি - টুকটাক কথাবার্তা, যে যার পথে হাটা।

তার শেখানো এই বুদ্ধির জন্য এখন আর ভূল হয় না।

ওন্টারিও ফটো আইডি (ক্রেডিট কার্ডের মত)


বাসার পাশেই একটি স্কুল


তার সামনেই বাগান


বাগানের উপর লেখা: "এই বাগানের শাকসবজি প্রদর্শনের জন্য কেবল। শাকসবজি ফলানোর পর সেগুলো খাদ্য ভাগে দান করা হবে। "



পুরোনো একটা গির্জা


বাইরে যাওয়ার দরজা :)


নিজের তোলা খুব প্রিয় একটা ছবি


"এই মেঘলা দিনে একেলা/ ঘরে থাকে না তো মন"


এক মুঠো তুষার


একটা ব্যাপার বলি, অনেকেই এই ধরনের ব্লগ দেখে ভাবেন "কি সুন্দর, যদি একটু যেতে পারতাম" - কোন সন্দেহ নেই কানাডা একটি সুন্দর দেশ। সাথে এটাও মনে রাখতে হবে, কানাডা আসলেন মানেই যে স্বর্গে এসে পড়লেন, তা কিন্তু নয়। কেউ মুখে তুলে কিছু খাইয়ে দেবে না। আপনার ঘরের সামনে কেউ টাকার একটা গাছ লাগিয়ে যাবে না। আপনি জানালা দিয়ে টাকা ছিড়ে ছিড়ে আনলেন, আর আয়েশ করলেন - এটা কখনই কখনই হবে না।

মাথার ঘাম পায়ে পড়ে কিনা জানি না। হাড় ভান্গা খাটুনি কেউ খাটে কি না এটাও জানি না। তবে এটা জানি পরিশ্রমের কোন বিকল্প এখানে নাই। আপনি সপ্তাহে ৬০ ঘন্টা কাজ করবেন। সপ্তাহ শেষে বেতন পাবেন। বেতনের একটা বড় অংশ জমাবেন। ১০ বছর পর দেখবেন আপনিই মালিক। কিন্তু কাজ নিয়ে নাক সিটকাতে পারবেন না। এখানে কাজের ভেদাভেদ নাই।

আমি এমনও দেখেছি বউ হাসপাতালের বড় ডাক্তার - আর জামাই ট্রাক চালায়। বউ মাসে কামায় ৭ লক্ষ টাকা, জামাই কামায় ট্রাক চালায়েই কামায় ৩ লক্ষ টাকা

কাজের কোন ভেদাভেদ নাই। এটা মনে থাকলে সমস্যার মোকাবিলা করতে পারবেন অনেক সহজে।

(চলবে)

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সাবলীল ও চমৎকার। "কাজের কোন ভেদাভেদ নাই। এটা মনে থাকলে সমস্যার মোকাবিলা করতে পারবেন অনেক সহজে।"

এটাই। বাংলাদেশের মানুষদের অ্যাটিচুডটা বদলান দরকার। তা নাহলে উন্নয়ন অনেক দূরে।

পোস্ট ভাল লেগেছে। ১ম প্লাস+

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

কেএসরথি বলেছেন: সম্পূর্ন একমত।

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক দিন পর পোস্ট দিলেন। স্বাগতম আপনাকে! :) আশা করি আবারও নিয়মিত হবেন।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

কেএসরথি বলেছেন: "আবার আসিলাম ফিরে, সামহোয়্যারের তীরে...."

কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১৫

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য ভালোলাগা +++
চমৎকার পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

সতত শুভকামনা ...

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

কেএসরথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:০০

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ঝরঝরে লেখা, চমৎকার প্রকাশভঙ্গি :D

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

কেএসরথি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

একলা চলো রে বলেছেন: কাজের ভেদাভেদ নেই কি না এ বিষয়টা নিয়ে আমি একটু বিভ্রান্ত। ও দেশে গিয়ে তো আর দেখিনি, তবে বই পত্রে এমন কিছুই পড়ি যে ওসব দেশে ছোট কাজ আর বড় কাজ নিয়ে কেউ মাথা মাথা ঘামায় না। দেশে যে সব বিদেশী বন্ধুদের সাথে মাঝে মাঝে আলাপচারিতা হয়, তাতেও মনে হয় যে তারা সব পেশার মানুষকে সম্মানের চোখে দেখে। কিন্তু খটকা জাগে ইংলিশ মুভিগুলো দেখে। অনেক মুভিতে দেখেছি স্বল্প আয়ের পেশার মানুষকে সম্মানের চোখে দেখা হয় না। কয়েকটা মুভির নাম এই মুহূর্তে মনে পড়ছে। যেমন- ইন টু দা স্টর্ম মুভির একটা দৃশ্যে একজন শ্রমিক স্কুলে কাজ করতে গিয়ে এক ছাত্রকে বলে, তুমি যদি পড়াশোনা না করো তাহলে বড় হয়ে আমার মতো *** (অশ্লীল শব্দ) এর কাজ করতে হবে তোমাকে। মন্সটার ইন ল-তে দেখেছি কুকুরের পরিচর্যার কাজ করে বলে ছেলের বৌকে শ্বাশুরি অপমান করার চেষ্টা করে। সুইট হোম আলবামাতেও গরীবদের জন্য ঘৃণা দেখেছি! এগুলো কি বিচ্ছিন্ন চিত্র? নাকি বাস্তব জীবনের সাথে সম্পর্কহীন?

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

কেএসরথি বলেছেন: আপনার ধারনা ঠিক আছে।

তবে ঐ রকম মানুষের সংখ্যা অনেক কম, যারা বিভিন্ন কাজের মাঝে বিভেদ তৈরী করে।

কারন ভেবে দেখুন কেউ 'ছোট কাজ' করে - এই ছোট কাজের ধারনাটা কোথা থেকে তৈরী হলো? কেন একজন ডাক্তার কে বেশী সম্মান দেয়া হয় - কিন্তু একজন নার্স কে ততটা দেয়া হয় না? যখন কিনা একজন ডাক্তারের চেয়ে একজন নার্স রোগীর জন্য বেশী পরিশ্রম করে। এটা কারন কি ডাক্তারের বেতন নার্স থেকে অনেক বেশী?

এই "ছোট কাজ" ধারনা টা এখানে আমি খুব কম দেখি। এর কারন ডাক্তার / নার্স / ড্রাইভার / শ্রমিক - এখানে সবাই ভ্দ্রভাবে বেচে থাকার জন্য যতটুকু টাকা দরকার, ততটুকু সবাই কামায়।

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০২

আবু শাকিল বলেছেন: আশা করি আবারও নিয়মিত হবেন।
পোষ্ট ভাল লাগল । :)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

কেএসরথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা বলেছেন: বেশ সুন্দর ছবি দেখা হলো সাথে জানা হলো অনেক ।
শুভ কামনা

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩১

কেএসরথি বলেছেন: চেষ্টা করলাম ছবি তোলার তেমন হাত নাই যদিও :)

৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ছবির সাথে বৈদেশিক অভিজ্ঞতা খুব ভাল লেগেছে ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২১

কেএসরথি বলেছেন: ব্লগের আসার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: কত্তদিন পর পেলাম। কেমন আছেন ভাই? খুব ভাল লাগছে পড়ে। পরের পর্বগুলো যেন ড্রাফটে পড়ে না থাকে। যেতে পারি কানাডা। জানিনা কপালে আছে কিনা। গেলেও আপনার মত বৈধ হয়তো থাকবোনা। অনেক অনেক ভাল থাকবেন।

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

নুরুল পলাশ বলেছেন: অসাধারন ও সাবলীল। কেন যে নিয়মিত হচ্ছেন না ভাই। আমরাও Queue আছি (যদি ভিসা পাই), তবে লেখাগুলি খুবই কাজে লাগবে। হা, আমাদের সব ধরনের কাজের প্রতি সম্মান দেখানো উচিত। ফালতু ও False Attitude নিয়ে বসে থাকার দিন শেষ। ইগো সমস্যা থাকলে ওসব দেশে না যাওয়াই ভালো।

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম

১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

উলাম বলেছেন: ভাই কানাডা আসার ২ মাস পর যদি বাচছা হ্য় তবে কি সরকার কি হসপিটাল বিল দেবে নাকি সব টাকা নিজের ?

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৭

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ছবি সাথে অসাধারন-সাবলীল বর্ণনা।এমন অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে।খুব ভালো লাগল
+++

১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



কানাডা মনে হয় অনেক সুন্দর

১৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বেশ লাগলো পোস্ট। চমৎকার সাবলীল লেখার ভাষা ও প্রকাশভঙ্গী। প্রবাসী জীবনের জন্য অনেক শুভকামনা।

১৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

আমার আমি ঙ বলেছেন: খুব ভালো লাগল ... পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় ..

১৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: " একটা ব্যাপার বলি, অনেকেই এই ধরনের ব্লগ দেখে ভাবেন কি সুন্দর, যদি একটু যেতে পারতাম" - কোন সন্দেহ নেই কানাডা একটি সুন্দর দেশ। সাথে এটাও মনে রাখতে হবে, কানাডা আসলেন মানেই যে স্বর্গে এসে পড়লেন, তা কিন্তু নয়। কেউ মুখে তুলে কিছু খাইয়ে দেবে না। আপনার ঘরের সামনে কেউ টাকার একটা গাছ লাগিয়ে যাবে না। আপনি জানালা দিয়ে টাকা ছিড়ে ছিড়ে আনলেন, আর আয়েশ করলেন - এটা কখনই কখনই হবে না।"
খাঁটি কথা।

ভালো লাগলো আপনার কানাডা ডায়েরী।

১৭| ২৫ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

মোঃ ফিরোজ রানা বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট, কানাডা ডায়েরী ২ এর অপেক্ষায় রইলাম।

আমার খুবই কানাডার যাবার ইচ্ছা জাগছে। বর্তমানে IELTS এর প্রস্তুতি নিচ্ছি। ২০১০ এ M.Pharm শেষ করেছি। ২ বছরের জব এক্সপেরিয়েন্স আছে।

এখন আমার প্রশ্ন হলো--- আমার সাটিফিকেট কি WES করতে হবে?

অপেক্ষায় রইলাম !!!

১৮| ২৭ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:১৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অনেক দিন পর দেখা, যদিও ঘনিষ্টতা নেই।। কেমন লাগছে দেশটি।। আমারই মত কি নষ্টালোজিয়ায় ভুগছেন??

১৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২৬

প্রথমকথা বলেছেন: ভীষণ ভাল লেগেছে।

২০| ০৩ রা মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

মহিউদ্দিন হায়দার বলেছেন: সাবলীল ভাষা ,বর্ণনা এবং ছবি চমৎকার হয়েছে। ধন্যবাদ।

২১| ২৫ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

নুরুল পলাশ বলেছেন: কানাডা ডায়েরী-২ কি লিখেছেন ? কোথাও খুজে কেন পাচ্ছিনা ? লিংকটা একটু দেবেন প্লিজ

২২| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:২২

সোহানী বলেছেন: কি অবন্থা...দিনকাল কেমন যেচ্ছে? বহুদিন দেখি না ব্লগে। কানাডার ডাইরী চলুক, সবাই জানুক বাস্তবতা.......

২৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:২৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ব্যাপার কি ? কমেন্ট আছে কিন্তু নতুন লেখা নেই ? আপনার মতো সিনিয়র আরো বেশি বেশি লিখবেন সেটাইতো আশা করি আমরা যারা নতুন তারা | লেখা ভালো লেগেছে |আরো লিখুন | ভালো থাকবেন |

২৪| ১১ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৩

শামচুল হক বলেছেন: কানাডা সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো
কানাডার জঙ্গলে এক রাত দ্বিতীয় পর্ব দেয়া আছে সময় পেলে পড়ার জন্য অনুরোধ রইল।

২৫| ১৪ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনারা যারা কানাডায় থাকেন তাদের লেখার মান খুবই ভালো। এতো ভালো লিখেন যে পড়তে খুবই আরাম লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.