নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একি খেলা আপন সনে- ১০

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬



ওদের বাড়ি থেকে ফিরে আসার দু'দিনের মাথায় দোলনের বড় বৌদি আমাকে একটি চিরকুট পাঠালেন। হলের দারোয়ান এসে সে চিরকুটি দিয়ে গেলো যখন তখন দেখলাম চিরকুটে বৌদি লিখেছেন, উনি আমার সাথে একান্তে কিছু কথা বলতে চান। আমি খুব অবাক হলাম। কারণ উনি লিখেছেন উনার সাথে এই একান্ত সাক্ষাৎ সম্পর্কে আমি যেন দোলনকে কিছু না জানাই। এটা আমার আরও বেশি অবাক হবার কারণ। বুঝলাম না আমি এই কথা দোলনকে না জানানোর কি আছে? জানালে সমস্যা কি? কি যেন এক অকারণ আশঙ্কায় দুরু দুরু করছিলো মন। বৌদি নিষেধ করেছেন দোলনকে কিছু না জানাতে অথচ আমি দোলনকে কোনো কিছুই কখনও লুকাই না, লুকাইওনি কোনোদিন। সাত পাঁচ ভেবে শেষ পর্যন্ত আমি বৌদির কথা অমান্য করে দোলনকে জানানোর সিদ্ধান্ত নিলাম।

খবরটা শুনে দোলনও বেশ অবাক হলো। একটু গম্ভীর হয়ে উঠলো ও। কিন্তু আমাকে সে আশ্বাস দিলো। বললো কোনো চিন্তা না করতে। ও বললো, বৌদি যখন ডেকেছে আমার যাওয়া উচিৎ। তবে উনি ভালো বলুক আর মন্দ বলুক তা নিয়ে আমাকে মাথা না ঘামাতে। আমি যেন মোটেও বিচলিত না হই সে ব্যাপারে পই পই বলে দিলো। আমার খুবই ভয় করছিলো। লজ্জাও লাগছিলো। বার বার চোখে ভেসে উঠছিলো সেদিন বিকেলে ওদের ছাদের উপরে দেখা সাদা ধপধপে ঐ শনচুলো বুড়িটার অগ্নি দৃষ্টিটাকেই। না জানি কি লাগিয়েছে বুড়িটা দোলনের বৌদিকে। দোলনের কাছে জেনেছি উনি দোলনের বিধবা পিসীমা। ১৩ বছর বয়সে বিধবা হয়ে এ বাড়িতেই কাটিয়েছেন তার সারাটা জীবন। ভীষন বদরাগী আর সনাতনী উনি। সেদিন বিকেলে দোলনের এক গাঁদা বন্ধু বান্ধবের হুল্লোড় উনার মোটেও পছন্দ হয়নি। সকলে বিদায় নেবার পরে নাকি চল্লিশ ঘড়া জল ঢেলে উঠোন পরিছন্ন করেছেন। উনার নাকি সূচিবায় আছে। দিনের মধ্যে চৌদ্দবার স্নান করেন। বলতে গেলে ভেঁজা কাপড়েই নাকি থাকতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। ওতেই উনার মানষিক শান্তি। আত্মার পরিশুদ্ধি হয়।

সে যাইহোক সকল লজ্জা ভয় কাটিয়ে পরবর্তী ছুটির দিনে আমি দোলনের সাথেই ওদের বাড়িতে গেলাম। দোলন বসে রইলো বারবাড়িতে। আমাকে ভেতরে নিয়ে গেলেন এক পুরোনো ঝিঁ গোছের কেউ একজন। তখন ভর দুপুর। সারাবাড়ি খা খা করছিলো কি এক আশ্চর্য্য মৌনতায়। চারিদিকে শনশান শূন্যতা। অথচ দু'দিন আগেও যখন এ বাড়ি ঘুরে গেলাম সারা বাড়ি গমগম করছিলো অতিথি অভ্যাগত এবং এ বাড়ির সকল বাসিন্দাদের পদচারনায়। আজ এই ভর দুপুর বলেই কিনা জানিনা সবাই হয়তো রেস্ট নিচ্ছেন যার যার ঘরে তবু এক মহা শূন্যতা ঘিরে ছিলো বাড়িটিকে। ঝিঁটি আমাকে সোজা বৌদির শোবার ঘরের দরজায় নিয়ে গেলো।

দরজায় টোকা দিতেই বৌদি বললেন, "ওকে ভেতরে পাঠিয়ে দে আর তুই জলখাবার নিয়ে আয় মেয়েটার জন্য। ওর সাথে আমার কথা আছে।" আমার ভীষন লজ্জা লাগছিলো। লজ্জায় পা সরছিলো না ভেতরে যেতে। ঝিঁ ইশারা করলো। আমি পায়ে পায়ে গিয়ে দাঁড়ালাম বৌদির সামনে। বৌদি একটা ছোট নীচু জলচৌকিতে বসে ছিলেন। সুঁচ সুতো এবং একটি কাপড়ে কি যেন নকশা বুনছিলেন উনি। সে সব পাশে সরিয়ে রেখে আমাকে বসতে বললেন সামনের চেয়ারে।আমার খুব অস্বোয়াস্তি হচ্ছিলো। আমি জড়োসড়ো হয়ে বসলাম।

বৌদি বললেন, সহজ হয়ে বসো মেয়ে। তোমাকে কিছু কথা বলতে এখানে ডেকেছি আমি। উনার শান্ত শিষ্ঠ অদ্ভুত ব্যাঞ্জনাময় স্বরের মাঝে কি ছিলো জানিনা। আমার অন্তর কেঁপে উঠলো। ঘর পোড়া গরু আমি সিঁদুরে মেঘ দেখলেই যে শুধু ভয় পাই তাইই নয় আমি খুব খেয়াল করেছি আমার জীবনের দুঃসময়ের মুহুর্তগুলোতে আমার খুব ইনট্যুইশন কাজ করে । আমি বুঝতে পারি ঠিক এর পরবর্তীতে কি ঘটতে যাচ্ছে আমার জীবনে। আমি নিশ্চিৎ বুঝে গেলাম বৌদি আসলে কি বলতে ডেকেছেন আমাকে। কি বলতে চান উনি।

যে ঝিঁটি আমাকে সঙ্গে করে নিয়ে এসেছিলো সে একটি ট্রেতে করে নাড়ু, নারকেলের চিঁড়ে, নিমকী আরও কি কি যেন নিয়ে এলো। ট্রেটা আমার পাশে নীচু টিপয়ের উপরে রেখে চলে গেলো সে। বৌদি আমার হাতে একটি সবুজ রং পানীয়ের গ্লাস তুলে দিলেন। বললেন, এই নাও কাঁচা আমের শরবৎ খাও। আমাদের বাগানের আম। খুব ভালো আম। উনি আমার হাতে যে অপূর্ব সুন্দর সবুজ পান্না রঙ্গের পানীয়ের গ্লাসটি তুলে দিলেন, আমি কিছু না বলে গ্লাসটি হাতে ধরে রইলাম। উনি বললেন,

"দেখো তোমাকে আমি আজ এখানে যে কথা বলতে ডেকেছি সে কথা শোনার পরে তোমার ভেতরে কি প্রতিক্রিয়া হবে আমি জানিনা তবে নিশ্চিতভাবেই আঁচ করতে পারি মোটেও তা আনন্দের হবে না। তুমি হয়তো অপমানও বোধ করতে পারো। কিন্তু আমার উপদেশ থাকবে সেটা তুমি করবে না। কারণ এখানে আসলে আমাদের করণীয় খুব একটা কিছু নেই। আমি, তুমি, দোলন সবাই আমরা নিয়তির হাতে বাঁধা।"

এতগুলি কথা একসাথে বলে থামলেন উনি। আমি স্থির বসে ছিলাম সেই পান্না সবুজ রঙ্গ তরলটির দিকে তাকিয়ে। পায়ের নীচে হিম শীতল নকশা কাটা সাদা কালো চেকবোর্ড ডিজাইনের মেঝে। সেই শীতলতা পা দিয়ে আমার শিরদাঁড়া বেয়ে উঠছিলো তখন। একটি খুব অজানা শীতল শিরশিরে অনুভুতি। উনি ফের বলতে শুরু করলেন,

"দোলনের সাথে যে তোমার একটি গাঢ় সম্পর্ক গড়ে উঠেছে তা আমরা আসলে জানতাম না। সেদিন দোলপূজোর দিনে তুমি আমাদের এখানে না আসলে তা হয়তো জানা হত যখন তখন আর এ ক্ষতি পূরণের সময় থাকতো না।" -

চমকে উঠলাম আমি! ক্ষতি! কি ক্ষতি করেছি আমি তাদের! চোখে ভাসলো ফের সেই শনচুলো বুড়ির অগ্নিদৃষ্টি। উনি বলেই চলেছিলেন-

"আসলে যে সম্পর্কের সুতো ধরে তোমরা আগাচ্ছো তা বড়ই অমজবুত ও ভুল সুত্র। তোমাদের বয়স কম। এত বিচার বুদ্ধি বিবেচনা যে নেই সে আমি জানি। তাই তোমাকে এসব বলতে আমার আজ এখানে ডাকা। তুমি বা তোমরা যা ভাবছো তা কখনও কোনোদিন এ বাড়িতে গৃহীত হবে না। কোনোভাবেই না। আর আমার দৃঢ় ধারনা তোমার পরিবারও এ সম্পর্কের স্বীকৃতি দেবেনা। কাজেই এখনও সময় আছে মেয়ে। তুমি এ ভুল করো না। আমিও একটি মেয়ে। আমি তোমার কষ্ট বুঝি এবং বুঝবোও। তবুও তোমাকে অনুরোধ করছি, এ কষ্ট স্বীকার করে নিয়ে জীবনের আরও বড় কষ্টকর পথে না হাঁটবার জন্য। কথাগুলো আমি দোলনকেই বলতে পারতাম কিন্তু দোলনকে না বলে তোমাকে বলার কারণ কি জানো? কারণ মেয়েরাই সব পারে। দোলন হয়তো পারবেনা এ কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে। আর তাই এ কঠিন কাজটি তোমাকেই করতে হবে।"

আমার পায়ের তলায় মাটি দুলছিলো। লজ্জা ক্ষোভ, ঘৃনা আর অভিমানে মাথা ঘুরছিলো আমার। তবুও আমি শান্ত থাকলাম। শান্ত থাকার অভিনয় করলাম। এ অভিনয় তো বহু আগেই শিখে গেছি আমি। সবকিছু শোনার পর গ্লাসটি মেঝের উপরে নামিয়ে রাখলাম আমি আর তারপর সোজা উঠে হেঁটে বেরিয়ে এলাম। উনি আমাকে ফিরে ডাকলেন না একটাবারো। আমি নিশ্চিৎ জানি উনার প্রশ্নবোধ্য চোখ দুটি আমার পিঠে গাঁথা ছিলো।

দোলন বাগানেই বসেছিলো। আকাশে আসন্ন শীতের বিকেলের সূর্য্য তখন হেলে পড়েছে। ওদের বারবাড়ির সিঁড়ি হতে সামনে বিস্তৃত সোজা সরু রাস্তাটি ধরে আমি ওকে কিছু না বলে একা বেরিয়ে এলাম। পেছনে পড়ে রইলো ইউক্যালিপটাসের সারি বাঁধা সরু পথটি। আমার মাথা কাজ করছিলো না তখন। আমি শুধুই সামনে এগুচ্ছিলাম। বেশ কিছু কাঁঠবিড়ালী এদিক ওদিক ছুটোছুটি করছিলো। আমার এই চরম অপমান ও পরম দুঃখের মুহুর্তেও আমি অবাক হয়ে দেখলাম পথের ধারে যত দূর চোখ যায় বিছানো চাদরের মত বিস্তৃত লজ্জাবতী গাছ। হালকা বেগুনী গোলাপী রঙ্গের তুলতুলে ঝুরি ঝুরি ফুলে ছেয়ে আছে। কি অপরূপ সৌন্দর্য্য! পৃথিবীতে মানুষ নামক প্রানীদের মাঝে কত জটিলতা, কুটিলতা অথচ প্রকৃতির সৌন্দর্য্যে সে সবের বালাই নেই। কি অপরুপ সৌন্দ্রয্য আর মায়াময়তা নিয়ে পথের ধারে পায়ের কাছে পড়ে আছে লজ্জাবতীর সজ্জা। অবাক হতে হয়। দোলন হতবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলো। আমি বেশ কিছুদূর যেতে ও দৌড়ে এসে আমার হাত ধরলো। জানতে চাইলো কি হয়েছে?

আমি উত্তর দিলাম-

কিছু না ........


দূরে কোথাও তখন কোকিল ডাকছিলো, কুহু কুহু কুহু কুহু....
আমার মনে তখন -
কি জানি কিসেরও লাগি প্রাণ করে হায় হায় -
পিক কিবা কুঞ্জে কুঞ্জে কুহু কুহু কুহু গায় .......


আমি হেঁটে চলেছিলাম সামনে। গন্তব্যবিহীন, উদ্দেশ্য বিহীন কোথায় চলেছিলাম জানিনা আমি। পথের উপরে বিশাল একটি গাছ হলুদ হলুদ অপূর্ব ক্ষুদে ফুলে ছেয়েছিলো। বাবলাই হবে বোধ হয়। দোলন নিশব্দে আমার পাশে পাশে হাঁটছিলো। আমি নির্ভয়ে হেঁটে চলছিলাম সেই অজানা অচেনা রাস্তায় । হয়তো সেদিন দোলন আমার পাশে ছিলো তাই সন্ধ্যা হবার পরেও এই অচেনা বনাঞ্চলে কোনো ভয় ছিলো না আমার। যদিও আমি জানতাম বাকী জীবনটা এরপর আমার একাই হাঁটতে হবে......

বুকের মধ্যে শূন্যতার কাঁপন। কি এক অজানা ব্যাথায় বুক ভেঙ্গে যাচ্ছিলো আমার কিন্তু আমি প্রানপনে চাইছি আমি কোনোভাবেই ভেঙ্গে পড়বোনা। কাঁদবোনা আমি। কিছুতেই না........


একি খেলা আপন সনে- ৯

একি খেলা আপন সনে- ৮

একি খেলা আপন সনে- ৭

একি খেলা আপন সনে- ৬

একি খেলা আপন সনে - ৫

একি খেলা আপন সনে- ৪

একি খেলা আপন সনে - ৩

একি খেলা আপন সনে- ২

একি খেলা আপন সনে - ১

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল। আরেকটু বড় হত!

ভাল লাগল।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শেষ কবে এর জানা নেই আমার। আরও লিখবো আপা। অসংখ্য ধন্যবাদ।

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
গল্প একদমে পড়ে ফেলাম!!!! :)


গল্প ভালো হয়েছে+++



শুভ কামনা রইল,দিদি।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভকামনা শাহরিয়ার।

৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এই অংশের লিখাও সুন্দর হয়েছে। প্লাস+

আপনার লেখার হাত ভালো। চালিয়ে যান।
এটা তো উপন্যাসই তো !

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: উপন্যাসই মনে হচ্ছে। মানে উপন্যাস হয়ে গেলো লিখতে লিখতে। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।

৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পের ভিতরে ছিলাম এই পর্বটি পড়ার আগ পর্যন্ত কিন্তু এখনতো ছিটকে পড়ছি! সদয় হউন এখনি কি পরিনতি পোহাতে হবে?

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সদয়?
কে হবে আমি?

৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

আমার আব্বা বলেছেন: সাহিত্যরস আমার খুবভাল লাগে, ভাল হয়েছে স্যার ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কেমন আছেন আপনি?
ধন্যবাদ আমার লেখাটি পড়ার জন্য।

৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনাকেইতো হতে হবে কেননা গল্পের স্রষ্টা আপনি। আপনার পতুল আপনি যেমন সাজাবেন তেমননি দেখাবে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সদয় হতে হবে? আচ্ছা অবশ্যই মাথায় রাখবো। আরও অনেকের অনুরোধ মাথায় আছে। মায়ের ডায়েরীর কথা লিখতে হবে এবং শান্তি নিকেতনের বর্ননা। সব মাথায় রাখছি। দেখি কতটুকু লেখায় রাখা যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ সুজনভাই।

৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: দিদি আমি আসলে আকস্মিক আহ্বানটুকু করেছি, আপনার গল্পের সেট ঠিক রাখুন আমার মতের প্রাধান্য দিতে গিয়ে সেট পরিবর্তন করবেন না। গল্পটিতে মজে গেছি। ভাল থাকবেন সবসময়।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ সুজনভাই। জানি আমি সদয় বা নির্দয় যাই হই না কেনো আপনাকে পাশে পাবো।

৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কাহিনী দুর্বার গতিতে এগুচ্ছে--
কয়েক পর্ব মিস করেছি--

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা গিয়াসভাই।

৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৪

নাগরিক কবি বলেছেন: পুরো সিরিজটা পড়বো। অনেকদিনের অনুপস্থিতির কারনে অনেক ভাল ভাল পোস্ট পড়তে পারিনি


ওহ হ্যাঁ - পৃথিবীতে মানুষ নামক প্রানীদের মাঝে কত জটিলতা, কুটিলতা অথচ প্রকৃতির সৌন্দর্য্যে সে সবের বালাই নেই

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ প্রকৃতি তার নিজের মতই সৌন্দর্য্য ছড়িয়ে যায়। নির্বিকার উদাসীনভাবে।

১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আজ সকাল থেকেই যে গানটা শুনছি সেটার কয়েকটা লাইন দিচ্ছি, মনে হচ্ছে এই পর্বের সাথে মানিয়ে যাবে।

প্রথম প্রণয়-ভীরু কিশোরী

যত অনুরাগ তত লাজে মরি,

এত আশা সাধ চরণে দ’লো না।।



ভালো লাগা রইলো কংকা ভাইয়া !

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা কংকাভাইয়া।
ভালো নাম দিয়েছেন।
সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১০

প্রামানিক বলেছেন: এ পর্বও ভালো লাগল। ধন্যবাদ

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: প্রামানিকভাই কৃতজ্ঞতা রইলো।

১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৫

মানিজার বলেছেন: আমি তু ভাবসিলাম কানকাটা রাজকন্যা ।

ঈমানে কইতাছি, প্রথম দৃিষ্টিতে এইটাই দেখছিলাম ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সমার্থক বা সমোচ্চারিত শব্দ বা দৃষ্টি বিভ্রমেও কঙ্কাবতীর সাথে কান কাটা কোনোভাবেই যায়না। আপনি কেমনে এমন দেখলেন বুঝতে পারছি না। আপনার মারাত্নক দৃষ্টিবিভ্রম সমস্যা আছে। অবিলম্বে চক্ষু বিশেষজ্ঞ দেখানো প্রয়োজন।

১৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এবারের পর্বটিও ভাল লাগল।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সোহেলভাই।

১৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আবেগ আর বাস্তবতায় অনেক পার্থক্য! সমস্যা হলো বাস্তবতা বোঝার জন্য যে ম্যাচ্যুরিটি দরকার তা আমাদের থাকে না, যে বয়সে আবেগ বেশী থাকে!
সবগুলো পর্ব পড়লাম। গল্প হলে, আপনার গল্প বলার মুন্সিয়ানার প্রশংসা করতেই হয়। আর বাস্তব হলে...........শেষ পর্যন্ত না দেখে বলা যাচ্ছে না।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আবেগ বয়স ম্যাচুরিটি থাকে বা থাকে না তবে মানিয়ে নেওয়াটা কখনও কঠিন কখনও সহজ। সবকিছুর পরে জীবন মানেই যুদ্ধ। বেঁচে থাকার এবং টিকে থাকার লড়াই।
এত বড় প্রশংসার জন্য অশেষ ধন্যবাদ মফিজভাই।

১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: গুড গেসারের অনুমানটা যে একেবারে ভুল ছিল তা কিন্তু বলতে পারবেন না।

এতক্ষণে ছোট গল্পটা একটি শক্তিশালী উপন্যাসে রূপ নিতে শুরু করেছে। আশা করি নিরাশ হব না।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কোনো রকম আশা ছাড়াই লেখাটা শুরু করেছিলাম। এত মানুষের সাড়া পাবো সেটাও ভাবিনি। পাঠকের প্রত্যাশা লেখকের অনেক ধারাই বদলে দেয়। সকল কিছুর উর্ধে থেকে লিখে যাবার চেষ্টা করছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ সম্রাট।

১৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা রে জীবন
আহা জীবন
জলে ভাসা পদ্ম জীবন !!!!!!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তবুও জীবন চলে যায় জীবনের গতীতেই।

১৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: গল্প ভালো লাগছে। সুন্দর লেখেন আপনি।
শেষপর্যন্ত পড়ার ইচ্ছে রইল।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শুভকামনা নয়নভাই।

১৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল ।
পরের পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম ।
মানুষ কখনো একা থাকেনা
তাকে ছায়ার মত ঘিরে রাখে তার জীবন্ত স্মৃতি ।

শুভেচ্ছা রইল ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: স্মৃতিগুলো এক অমূল্য সম্পদ। ধন্যবাদ আলীভাই।

১৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: জীবন....!!

লেখা পড়তে ভাল লাগলেও এর পেছনের কষ্টটা যে কতটা সেটা বুঝেছে কেবল ভুক্তভোগী-ই।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কত কষ্টই তো অহরহ ঘটে চলেছে এই জীবনে। কটা নিয়ে গল্প কবিতা বা সিনেমা হয়?
অসংখ্য ধন্যবাদ নীল দর্পন। ভালো থাকবেন।

২০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পড়তে পড়তে তন্ময় হয়ে ..

লজ্জ্বাতীর ঝোপে ঢাকা সেই সরু পথ.... আমি হেঁটে চলেছিলাম সামনে।----- পথের উপরে বিশাল একটি গাছ হলুদ হলুদ অপূর্ব ক্ষুদে ফুলে ছেয়েছিলো। বাবলাই হবে বোধ হয়। দোলন নিশব্দে আমার পাশে পাশে হাঁটছিলো। আমি নির্ভয়ে হেঁটে চলছিলাম সেই অজানা অচেনা রাস্তায় ।

এই লাইনগুলাে পড়তে পড়তে যেন দিব্য দেখতে পাচ্ছিলাম- আপনি সত্যিই ঐ রকম পথ ধরে হেটেছেন। তেমনি বিবশ অনুভবে !!!!

সত্যি কি? হা হা হা

অনেক জমে উঠেছে। অপেক্ষায় বসে থাকতে হয় :)

++++

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই মন্তব্য মনে হয় আমার লেখার সবচেয়ে বড় উপহার। আপনি সেই পথটি দেখতে পেয়েছেন আমার লেখনীর মাঝ দিয়ে। আমিও সেটাই চেয়েছি সেই দুঃসহ মুহুর্তের অপূর্ব বিকেলটিও পাঠক আমার লেখার মাঝে দেখতে পাক। জাগতিক প্রাণীদের এই দুঃখময় পৃথিবীতে বড় দুঃসময়েও প্রকৃতি বিলিয়ে দেয় তার চোখের সামনে প্রাচুর্য্যের সমাহার।


আমার অনুভুতি আমি মিশিয়ে দিতে চেয়েছি আমার লেখনীর মাঝে।

আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা রইলো।

২১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা ,




পৃথিবীতে মানুষ নামের প্রানীটির মাঝে আসলেই অনেক জটিলতা । অভিনয় করেই মনে হয় কাটে তার সারাটি জীবন !

চলুক ..............

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ অভিনয়ে কত সুখ বা দুঃখের অনুভূতি বা স্মৃতি লুকাতে হয় আমাদেরকে অহরহ। কয়জনা তার কয়টার খবর রাখে।

অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদভাই।

২২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: টেনে যান দেখি শেষ পর্যণ্ত দোলন আর কী করতে পারে।

দু পর্ব পড়েছি, ভালো লাগলো।
সামনের পর্বগুলোর আশায়।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ তারিক ফাহিম। সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা।

২৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: বেশ শক্ত ধাক্কা.. বেশ শক্ত।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ।

২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




এমনটাই হওয়ার কথা ছিলো । তাই হলো । চলুক...

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: এমনটাই হবে, তা ভেবেছিলাম। সে সময়ে আপনার অনুভূতি কী হবে, সেটাও ভেবে রেখেছিলাম। তবে ভাবনাগুলো আপনি যেমনটা কাব্য করে লিখেছেন, ততটা অনুপম ছিলনা।
গল্প পড়ার সময় শনচুলো বুড়িটার অগ্নিদৃষ্টিতে যেন নিজেই পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছিলাম। এরকম সূচিবায়গ্রস্ত একজন মুরুব্বী খালাম্মা্র সাথে আমি আত্মীয়তাসূত্রে পরিচিত ছিলাম। দেখেছি, তিনিও প্রায় সারাক্ষণই ভিজে কাপড়ে থাকতে পছন্দ করতেন এবং সন্ধ্যের ঠিক আগে আগে স্নান করতেন। সুতরাং, তার বর্ণনাটা অল্প কথায় পারফেক্ট হয়েছে।
অপূর্ব সুন্দর সবুজ পান্না রঙের কাঁচা আমের পানীয়টুকুর দিকে কি শেষ পর্যন্ত শুধু তাকিয়েই ছিলেন?
"কারণ মেয়েরাই সব পারে" - তাই কি?
আমি নিশ্চিৎ জানি, উনার প্রশ্নবোধ্য চোখদুটি আমার পিঠে গাঁথা ছিল - অসাধারণ হয়েছে এ কথাটা, যেন নিজের চোখেই দেখছি।
মনে পাহাড় সমান দুঃখবোধ নিয়ে ফিরে আসার চিত্রটি সুন্দর এঁকেছেন। লজ্জাবনত লজ্জাবতীর বিপরীতে উঁচু ইউক্যালিপ্টাস গাছের সারি, অস্থির কাঠবেড়ালীদের এদিক সেদিক ছোটাছুটি, এসব প্রতিকী চিত্রায়নের পাশাপাশি রবীন্দ্র সঙ্গীতের চরণদুটো অসাধারণ নিপুণতায় উপস্থাপন করেছেন।
যদিও আমি জানতাম বাকী জীবনটা এরপর আমার একাই হাঁটতে হবে... - গল্পের সার্থক বিরাম টানা হলো এদুটো কথায়। গল্পে দ্বাদশ ভাল লাগা + +, গল্প চলুক...

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনি দারুন পাঠক। এত মন দিয়ে কেউ কারো লেখা পড়ে এ লেখা না লিখলে আপনিসহ আরও কিছু কিছু পাঠকের মন্তব্য না জানলে আসলেও কখনও আমার জানা হত না।
অপূর্ব সুন্দর সবুজ পান্না রঙের কাঁচা আমের পানীয়টুকুর দিকে কি শেষ পর্যন্ত শুধু তাকিয়েই ছিলেন?
উঃ হ্যাঁ। এই ঘটনার পরে জীবনে আর কখনও তার পান্না রং ঐ সবুজ পানীয় খাওয়া হবে কিনা কে জানে?
"কারণ মেয়েরাই সব পারে" - তাই কি?
উঃ হ্যাঁ নারী সর্বংসহা। দুঃখ সইতে তার জুড়ি নেই। মাতৃত্ব সেই সইবার প্রকৃষ্ঠ উদাহরন।
আমি নিশ্চিৎ জানি, উনার প্রশ্নবোধ্য চোখদুটি আমার পিঠে গাঁথা ছিল - অসাধারণ হয়েছে এ কথাটা, যেন নিজের চোখেই দেখছি।
উঃ হ্যাঁ কোনো কোনো সময় পিঠেরও চোখ থাকে কিনা। তাই তো মেরুদন্ডে শীতল অনুভুতি নামে।

মনে পাহাড় সমান দুঃখবোধ নিয়ে ফিরে আসার চিত্রটি সুন্দর এঁকেছেন। লজ্জাবনত লজ্জাবতীর বিপরীতে উঁচু ইউক্যালিপ্টাস গাছের সারি, অস্থির কাঠবেড়ালীদের এদিক সেদিক ছোটাছুটি, এসব প্রতিকী চিত্রায়নের পাশাপাশি রবীন্দ্র সঙ্গীতের চরণদুটো অসাধারণ নিপুণতায় উপস্থাপন করেছেন।

আসলে জীবনের চরম দুঃসময়েও আমি দেখেছি এই বিশাল পৃথিবীর নির্লিপ্ত সৌন্দর্য্যতার কোনো ব্যাঘাত ঘটে না। শুধু চরম দুঃসময়ে সেসব আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় না। তবে আমার হয় । কারণ যে কোনো প্রতিকূলতা কাটিয়ে ওঠার সবচেয়ে বড় অস্ত্রটাকেই আমার মনে হয়েছে সেই সব সৌন্দর্য্যের ডালি যেসব কারনে জীবন এত সুন্দর! বেঁচে থাকাটাও দারুন! মেঘের আড়ালে যেমনই সূর্য্য হাসে তেমনি প্রতিটি দুঃসময় আমাদেরকে আসলে এগিয়ে নিয়ে যায় সুসময়ের কাছেই হয়তো। নেগাটিভ বা ব্যার্থ মনোরথ হয়ে বেঁচে থাকবার কোনো মানে নেই। মৃত্যুও কোনো সমাধান নয়।

এর ব্যাখ্যা আসলে এত সহজে দিতে পারছি না। পরে কখনও হয়ত দেবো।


অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভকামনা।

২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

জেন রসি বলেছেন: সমাজ। পরিবার। ধর্ম। ডগমা। সে এক আদিম দ্বন্দ্ব।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ।

২৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কী কারণে সম্পর্কটা পরিণতি পাবে না বৌদির বক্তব্যে ঠিক বোধগম্য হলো না! দেখি পরে কী হয়?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাদের ধর্ম, জাঁত পাত, দেশ কালের বৈষম্যের কারণে।

২৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ওহহো, এটা ধর্মীয় বিভাজন ছিলো? ধরতেই পারি নি! কী বোকা আমি !

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ।বিষয়টি একটু ইনডাইরেক্ট রেখেছি লেখাতে।

২৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১২

তাসবীর হক বলেছেন: ওহ!কোন উপন্যাসের পাতায় ঢুকে গেলাম মনে হচ্ছে...শেষ না করে উঠতে পারবনা আসলেই...

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাসবীরভাই ধন্যবাদ।

৩০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

জুলকারনাইন নাঈম বলেছেন: মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল পড়ে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হুম এই লেখা লিখতে গিয়ে আমারও এমন মন খারাপ হয়েছে বার বার ।

৩১| ০৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

হুমায়রা হারুন বলেছেন: শেষ মনে হচ্ছে না!

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপু পরের পর্বগুলো ড্রাফ্ট এ রেখেছিলাম!

৩২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৫

একলব্য২১ বলেছেন: আপনি খুব ভাল লিখেন এই কথাটা বারবার বলার আর কোন দরকার আছে কি। খুব ভাল আর সত্য নির্ভর না হলে আমি পড়তামই না। আজ আর সামনে দিকে এগুবো না। একটা প্রশ্ন ছিল। কিন্তু উপরের পাঠকের কমেন্টেই পেয়ে গেছি। তারপরও প্রশ্নটা রাখছি। সমস্যাটা কোথায় ছিল। সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করার পদ্ধতিটা দুজনের আলাদা বলে। ডিসগাস্টিং।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হুম.....

৩৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৮

একলব্য২১ বলেছেন: কিছু কিছু মানুষের কপালি না খারাপ। আর স্রষ্টাও তাদের সাথে......

৩৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৯

একলব্য২১ বলেছেন: আর দেখেন মিথিলার......

২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা কপালের উপর আমার কোনো রাগ নেই.......ছোটবেলায় আমি ইমোশোনাল ছিলাম।এখন ইমোশোন নাই হয়ে গেছে ......... :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.