নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক, আমি তোমায় ছাড়বো না (ভূত সিরিজ -১)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৩


বেঁচে থাকতে আমি প্রায়ই তাকে বলতাম,
- দেখো, আমি মরলে স্বপ্নেও দ্বিতীয় বিয়ের চিন্তা মাথায় এনো না। একবার যখন তোমার হাত ধরে বাপের বাড়ি ছেড়েছি তখন এই জনমে মরণে তোমাকে আমি আর ছাড়ছি না। এই কথা শুনে রমি হাসতো। বলতো,
- ভূত হয়েও ছাড়বি না? আমি বলতাম,
- ঠিক তাই। রক্ষা নেই তোমার। একদম ভূত হয়ে ঘাড় মটকাবো যদি তোমার পাশে আর কাউকে দেখি..
কথাগুলো বলার সময় মজা করে বললেও সেই আমি সত্যিই ভুত হয়ে গেলাম। তবে আমি আমার কথা রেখেছি, ভূত হয়েও আমি রমিকে ছেড়ে যাইনি। যেদিন এক পশলা বাক বিতন্ডার পর রমি রাগে গজরাতে গজরাতে অফিস চলে গেলো আর আমি চোখের জল মুছতে মুছতে বাজারের দিকে চললাম। চরম অসাবধানতায় ইষ্টার্ণ প্লাজার সামনের রোড পার হচ্ছিলাম। চোখ ভর্তি পানি চারপাশ ঝাঁপসা করে দিচ্ছিলো আর মাথার ভেতর রাগের ভূত আশাপাশ ভাবতে দিচ্ছিলো না। সে যাইহোক, গন্তব্য ছিলো হাতিরপুল কাঁচাবাজার। হঠাৎ কোথা থেকে এক বাস এসে আমার মাথাটা থেৎলে দিয়ে গেলো। তখন প্রায় বেলা দশটা হবে। চারিদিকে ঝকঝকে সকালের কর্ম চঞ্চল দিনের শুরু। আর প্রায় এই সাত সকালে রাগের বশে অসাবধানতায় আমাকে বেঘোরে প্রাণটা দিতে হলো। দুপুর নাগাদ ঢাকা মেডিকেলের এক বারান্দায় পড়ে ছিলাম তারপর দেখলাম রমিত আসছে। উদ্ভ্রান্ত চেহারা, উস্কখুষ্ক চুল, এক রকম ছুটতে ছুটতেই আসলো সে। তারপর হাউ মাউ কান্নায় ভেঙ্গে পড়লো।

আমি খুব অবাক হলাম। রমিত যে আজও আমাকে এত ভালোবাসে মরে যাবার এক সেকেন্ড আগেও আসলে আমি জানতাম না বরং দিনে দিনে ওর আচরণ নিয়ে সন্দেহ দানা বেঁধে উঠছিলো আমার মনে। যখন তখন ওদের সেই পুরনো ভাঁড়াটে শীলার সাথে রমিতের উচ্ছসিত ফোনালাপে রাগে, ক্রোধে, ঘৃনায় জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছিলাম আমি । ধ্যাৎ ভুলই বুঝেছিলাম হয়ত। নইলে কে রাগের বসে চোখ মুখ আঁধার করে অসাবধানতায় বাসের তলে পড়ে মরতে যায়? নিজের উপর ভীষন বিরক্ত হওয়া শুরু হলো।

বেশ কিছুদিন যাবৎ কোথা থেকে এই উটকো আপদ জুটেছিলো। দিন নেই, রাত নেই, সকাল নেই, বিকাল নেই হুটহাট টেলিফোন। হা হা হি হি আবার ফোনে আমাকেও ডেকে নিয়ে সে কি রঙ ঢঙ করে ইনিয়ে বিনিয়ে এ কথা সে কথা বলা। গা জ্বলে যেত আমার। প্রথম দিকে কিছু বলিনি কিন্তু দিনে দিনে উৎপাত বাড়তেই রমির সাথে আমার কথা কাঁটাকাঁটি শুরু হলো,
- কে এই শীলা? আগে তো নাম শুনিনি...
- আরে আমাদের পুরোনো ভাড়াটিয়া আমি তখন ক্লাস নাইন আর সে পড়তো ক্লাস টেনে। ক্লাসের দিক দিয়ে আমার চাইতে এক বছরের বড় হলেও আসলে আমরা সমবয়সীই।
-মানে! পরম বিস্ময়ে হতবাক আমি। বিস্ময়ের কারণটা রমির উচ্ছাস দেখে। আমি ছাড়াও আর কোনো মেয়েকে উনি এমন আসমানে উঠাতে পারেন জানা ছিলো না আমার। যাইহোক রমি যোগ করে,
-জানোই তো আমি পড়ালেখায় চিরকালই ডাব্বা। মানে করতাম না আর কি। তো ক্লাস এইটে ফেল করায় ওর চাইতে এক ক্লাস নীচে পড়ে যাই। কিন্তু শীলা ছিলো অসাধারণ মেধাবী। সে হেন করতো, তেন করতো, নাচতো গাইতো.... হে হে হে .... রাগে আমার মাথা ঘুরতে থাকে। তবুও প্রথম প্রথম কিছু বলিনি। পরে ক্রমান্নয়ে তাদের পুরান প্রেম জেগে ওঠা দেখে এবং গভীর থেকে গভীরতর হবার সম্ভাবনায় আমি চিন্তায় পড়লাম। এক কথা দুই কথায় চরম গন্ডগোল লেগে গেলো রমির সাথে-

- আজ তুমি ঐ মেয়েকে নিষেধ করে দেবে যেন জীবনে আর তোমাকে ফোন না দেয়....
- বারে! এই কথা বলবো কিভাবে?
- এহ রে নেকা! এই কথা বলবো কিভাবে? জানেন না এই কথা বলবেন কি ভাবে? ভূতের মতই বুঝি ভেংচে উঠি আমি...
- কিভাবে আবার! তোমার মুখ নাই? তুমি কথা বলতে জানোনা? তুমি কি বোবা? নাকি কালা? দেখো ধানাই পানাই বন্ধ করো। আজকের মধ্যে তুমি যদি ঐ মুখপুড়ি ভুতনীকে নিষেধ না করো তো তোমার একদিন কি আমার একদিন। নির্লজ্জ, বেহায়া কুকুর? বাড়িতে বউ রেখে দিন রাত অন্য মেয়ের সাথে ফোনাফুনি না? ইশ বুড়াকালে উনার পুরান প্রেম উথলে উঠেছে। ঘন্টার পর ঘন্টা উনি প্রাক্তন কোন শাকচুন্নীর সাথে হে হে করছেন। এক নাগাড়ে এত কিছু বলে আমি হাঁপাতে থাকি। রাগে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে।

কিন্তু হাজারও লাঞ্ছনা গঞ্জনার পরেও রমিত থামে না বা থামতে পারে না। এরপর বাড়িতে ফোন আসা বন্ধ হয় ঠিকই কিন্তু আমি ঠিকই খবর পেয়ে যাই ওদের অফিস এসিস্ট্যান্ট লায়লার কাছে। রোজ দুপুরেই নাকি রমির কোন এক বান্ধবী ফোন দেয় তার অফিসে। আমার সন্দেহ তখন প্রায় প্রমানিত। রাগে দুঃখে আমি পাগল হয়ে যাই। নিজেকে বড় ছোট লাগে। অথচ রমিকে ভালোবেসে আঠারো বছরের জন্মদিনের দিন এক কাপড়ে ওর হাত ধরে বেরিয়ে এসেছিলাম। বরিশাল থেকে সোজা ঢাকা। পুরনো জীবন থেকে পালিয়েই যাওয়া এক রকম। অবশ্য আমার ভীষন বদরাগী বাবা বা মা কিংবা ও পরিবার থেকে কখনও আমাকে কেউ খুঁজতেও আসেনি। রমিতের জন্য আমাকে আমার নিজের পরিবারকে এক রকম বিসর্জনই দিতে হয়েছিলো। তার এই পরিণাম! অসহায় লাগে নিজেকে বড়।

এই নিয়েই সেদিন সকালে তুলকালাম হয়ে গেলো। আমার অসহনীয় বাক্যবাণে, কুকুর বিড়াল শিয়াল হতে শুরু করে হারামজাদা, শুয়োরের বাচ্চা, রাস্তার মেল প্রস্টিটিউট শোনার পরে রমি আর সইতে পারলো না। নাস্তার প্লেট ছুড়ে মারলো সজোরে। সেই প্লেট দেওয়ালে লেগে খান খান হয়ে পড়লো মেঝের উপর। পরোটা ভাঁজি সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে এখানে ওখানে। আমি রাগে অন্ধ হয়ে গেলাম। ঝাঁপিয়ে পড়লাম ওর উপরে। রমি আমাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে অফিস চলে গেলো। বহুক্ষন কাঁদলাম আমি। দরজা খোলাই পড়ে রইলো। এরপর কিছু একটা হেস্তনেস্ত করবোই সিদ্ধান্ত নিয়েও বাজারের পথে পা বাড়িয়েছিলাম। কিন্তু কিছু একটা হেস্তনেস্ত করবার আগেই জীবনটাই শেষ হয়ে গেলো।

যাই হোক, সে সব এখন অদূর অতীত। ফোঁস করে একটা দীর্ঘশ্বাস পড়লো। সব ঝামেলা চুকে বুকে যাবার পরে রমির সাথে সাথে আমি একই গাড়িতে চড়েই বাড়িতে এলাম। আহা আমার সাজানো সংসার। জানালায় হালকা নীল পর্দা দোল খাচ্ছে জানালায়। বারান্দায় দোলনচাঁপা ফুটেছে। আজ বিকেলে টবে পানি দেওয়া হয়নি। ঘরের জানালা দরজাও বন্ধ করা হয়নি। একটু পরেই মশা ঢুকবে। দূর কেনো যে মরতে গেলাম! মরে গিয়েও হাজারটা চিন্তা মাথায় ঘুরতে লাগলো। আমার বিরক্তি কমলো না। এই কারণেই বলে, সংসারের মায়া কাটানো বড়ই কঠিন। কারো মৃত্যুর পর পত্র পত্রিকায় লেখা হয় জগতের মায়া কাঁটিয়ে চলে গেছেন। যাইহোক, এদিক ওদিক তাকিয়ে এই অশরীরি শরীরটা নিয়ে আমি টুপ করে এসি বসানোর ফোঁকরটার মাঝে ঘাপটি মেরে বসে রইলাম। সেখান থেকেই দেখতে লাগলাম চারিদিক।

রমি দুহাতে মাথা চেপে সোফার উপর বসে আছে। ওর অফিসের দু এক জন ওর সাথে আজ রাতে থাকতে চেয়েছিলো কিন্তু রমি রাজী হয়নি। এই অবস্থায় কারো একা থাকা উচিৎ নয় বলে তারা গাঁইগুঁই করেছিলো কিন্তু রমিতের আপত্তিতে পরে হাল ছেড়েছে। আমি উড়ে গিয়ে ওর পাশে বসলাম। গাঁয়ে ঠেস দিয়ে বসলাম। রমি কিছুই বুঝলো না। হায়রে বুঝবে কেমনে! মরে গিয়ে তো আমি বাতাস হয়ে গেছি। আমার শরীরের আর কোনো অস্তিত্বই নেই। তবে মরে যাই আর যাইহোক এইভাবে হালকা শরীরে বাতাসে ভেসে বেড়ানোও এক নতুন অভিজ্ঞতা এবং তা বেশ মজারও। আহা ছোটবেলায় পাখির মত আকাশে ভাসতে কতই না সাধ জাগতো মনে। তখন কি আর জানতাম মরে ভূত হলেই এইভাবে পাখী কিংবা পরীর মত ওড়া যায়?

যাইহোক রমিত উঠে গিয়ে কিচেনের বেসিনের সামনে দাঁড়িয়েছে। বেসিনে সকালের ভাঙ্গা কাঁচের প্লেটের টুকরোগুলি। সেখান থেকে একটি টুকরো হাতে নিয়ে রমি আবার কান্নায় ভেঙ্গে পড়লো। পুরো বাড়িতে হাউ মাউ সেই কান্নার শব্দ বড় ভূতুড়ে লাগছিলো। আমার ভীষন মায়া হচ্ছিলো। ভীষন মন খারাপ করে বসে রইলাম আমি। ইচ্ছে হচ্ছিলো ওকে দুহাতে জড়িয়ে রাখি। কিন্তু হায়! ভুতেদের হাত থাকে না...

দুখী চোখ আর মন নিয়ে আমি অক্ষমের মত রমির দিকে তাকিয়ে রইলাম। কিছুর করার ছিলো না আমার। হঠাৎ চোখ পড়ল টেবিলের উপরে সাইলেন্ট করা ফোনের আলো জ্বলছে। ফোনে শীলার নাম। দেখেই মেজাজটা বিগড়ে গেলো। যাইহোক যদিও মনে প্রাণে চাইছিলাম ফোনের আলো রমির চোখে না পড়ুক তবুও ফোনের আলো জ্বলা বিপ বিপ দৃশ্যটা রমির চোখে ঠিকই পড়ে গেলো। রমি ফোন রিসিভ করলো। আমি ওর পাশে গিয়ে ফোনে কান পাতলাম,

- আমি খবরটা শুনেছি রুম। আজ দুপুরে তোমার ফোন অফ ছিলো তাই অফিসে ফোন দিতেই অফিসের মেয়েটা বললো এই দুঃসংবাদটা। মন খারাপ করো না রুম, তুমি শক্ত হও রুম।
রুম! রুম! আমার চোখ বিস্ফারিত হয়ে উঠলো, মুখ হা হয়ে গেলো! মানে যদি বেঁচে থাকতাম তাই হত। এখন তো মুখ চোখের বালাইও নেই। সে যাইহোক শিলার ঐ নেকা নেকা রুম রুম শুনে আর রমিতের প্রশ্রয় দিয়ে চুপ করে শুনে যাওয়া দেখে আমি আর পারলাম না। ওর কানটা থেকে ফোন নিয়ে সর্বশক্তিতে আছড়ে ফেললাম মাটিতে। ফোনটা টুকরো হয়ে ছড়িয়ে পড়লো। রমি চমকে উঠে পরম বিস্ময়ে তাকিয়ে রইলো।

- বঁদমাইশ মেঁয়ে আঁমি মঁরেছি তাঁই মঁনে ফূঁর্তি লেগেছে নাঁ! এঁইবার দেঁখাবো মঁজা। হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ

আমার খোনা গলায় হাসির শব্দে প্রথমে বিস্মিত হয়ে ভীত চোখে তাকিয়ে থাকলেও পরমুহুর্তেই রমি অট্টহাস্যে ফেটে পড়লো।

- হা হা হা হা হা তাইলে তুই তোর কথা রাখলি। ভূত হয়েও ছাড়লি না আমাকে? হা হা হা হা হা হা। পরম নিশ্চিন্তে শূন্যে চোখ মেলে রমি প্রশ্ন করলো। আমি বললাম,

- তোঁমাকে ছাঁড়িনি বঁটে তঁবে তোঁমার সঁর্ববিদ্যাধরী, মোঁহিনী, যোঁগিণী, মোঁহমায়ারুপিনী, কাঁলনাগিণী শীঁলার ভঁবলীলা সাঁঙ্গ কঁরে ছাঁড়বো এঁইবার...... হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ

এ কথা শুনে রমি আরও জোরে হাসতে শুরু করলো। সাথে আমিও।

চলবে...

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫০

ন্যায়দন্ড বলেছেন: ভূত তো দেখতে পেলাম!!
এখন আমি পালাই।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কোথায় পালান?
নেক্সট পর্ব পড়ার জন্য ফিরে আসতে হবে না ?

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

রায়হান চৌঃ বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম :)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বেশি অপেক্ষায় রাখবো না। ডেইলী সোপ সিরিজ লিখবো ভাবছি।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দারুণ লাগলো আপু পরের পর্বের প্রতিক্ষায় রইলাম।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: খুব তাড়াতাড়ি আনবো পরের পর্ব। ধন্যবাদ তারেকভাই।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

ন্যায়দন্ড বলেছেন: আমি নতুন ব্লগার, তাই এখনো ব্লগ এবং ব্লগারদের সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করছি।

তাদের লেখা, মন্তব্য অর্থাৎ ব্লগের সামগ্রিক পরিবেশ বিষয়ে।

আপনাদের সহযোগিতা চাই।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কি সহযোগীতা? আমি মনে করি লেখা চর্চাই একমাত্র সহযোগীতা। দ্বিতীয়ত পারস্পারিক সৌজন্যবোধ, গঠনমূলক আলোচনা।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: ভুত ভুতুড়ে....

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়, ভালোই টেনে নিলেন, পরবর্তী পর্বে সব আজব আজব কাহিনী ফুটবে গল্পে B-)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হ্যাঁ সেটা ভেবেই হাসছি আমি।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বাহ মজাই তো লাগল ভুত কাহিনি পড়তে।
আমার মনে হয় মানুষ কিছু কিছু উপলবদ্ধি তখনই করতে পারে যখন তার আর কিছু করার থাকে না।
সেটা মরে ভুত হয়েও হয়তো!!!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমি মরে ভূত হলে অবশ্যই লিখে জানাবো আপনাকে সোহেলভাই।








এই যেমন এখন লিখছি...

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪

ন্যায়দন্ড বলেছেন: সহযোগিতা বলতে কিভাবে ব্লগিংটা সঠিকভাবে করতে হয়।
আশাকরি আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে সেটা একদিন শিখে ফেলবো।

তবে আমি কিন্ত ন্যায়ের পক্ষে, তাই ন্যায়দন্ড!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ কথা বলতে বলতে, পড়তে পড়তে অনেক কিছুই শেখা যায়। লেখার চর্চা কঠিন। নিজে ভেবে লিখতে হয়। ন্যায়ের পক্ষে বিপক্ষে যাই লিখেন আপনাকে ভেবেই লিখতে হবে নয়তো সবই অর্থহীন।



তবে ন্যায়ের পক্ষে বলতে কি বুঝাচ্ছেন বুঝলাম না।

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

ন্যায়দন্ড বলেছেন: আপনি বলেছেন লেখার চর্চা কঠিন, কিন্তু ওটাইতো আমার কাছে সবচেয়ে সহজ।

আর সময় গেলেই বুঝতে পারবেন আমি ন্যায়ের পক্ষে বলতে কি বরতে চেয়েছি, আপাতত ন্যায়ের পক্ষে মানে অন্যায়ের বিপক্ষে এই টুকু জেনে রাখুন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাহলে তো কথাই নেই। ব্লগিং আপনার জন্য খুব সহজ হবে। আর আপনার নিকের অন্তর্নিহিত অর্থের কার্য্যবিধি দেখবার অপেক্ষায় রইলাম।

৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনাকেও শেষমেশ ভূতে আছর করল (ভৌতিক গল্প বা ভূতের গল্প লেখায় হাত দিয়েছেন দেখে বললাম)? এই ভূত জিনিসটা যে কী তা আজও জানতে পারলাম না। আপনার মাধ্যমে সেটা জানার সুযোগ হলে ভালই হবে। আহা! এমন বউ পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার! মারা যাওয়ার পরও স্বামীর প্রতি এমন ভালবাসার টান!! এমন কপাল কয়জনের হয়?

গল্পের বিষয়বস্তুটা সামান্য হালকা হয়ে গেল না? তবে শেষটা না জেনে আর মন্তব্য করছি না। দেখি সামনে কী চমক নিয়ে আসেন? মোটামুটি ভালই লাগল।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বিষয়বস্তু হয়ত হালকাই। এত শত ভেবে তো লিখিনি। অতিপ্রাকৃত গল্পগুলি অবাস্তব হলেও সর্বদা আমার আগ্রহের চুড়ান্তে ছিলো । দেবযান, ফুলশজ্জা এসব গল্প পড়ে প্রায়ই মনে হয়েছে আমিও যদি এমনই লিখতে পারতাম তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজকের এই ইচ্ছার বহিপ্রকাশ।

১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

করুণাধারা বলেছেন: দারুণ সমাপ্তি!

আমিও ওদের সাথে হাসিতে যোগ দিলাম। কেন জানি না খুব খুশিখুশি লাগছে!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এখনও সমাপ্ত হয়নি আপা। কেবলি শুরু। এরপর ভূতটা যা যা করে সবই লিখে জানাবো।

১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ......................................................................
গল্পটা খুব মজা করে লেখা হয়েছে। আশা করি সবটা
ভালো লাগলে আমি ও ভুত হয়ে সব্ইকে ভয় দেখাব!!!
লেখক কেও ছাড়বনা।
.........................................

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা বালাই ষাট। আপনি ভূত হতে যাবেন কেনো? হাজার বছর বেঁচে থাকুন।

১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

শামচুল হক বলেছেন: দারুণ লাগল, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইল।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ শামচুলভাই।

১৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯

সজিব। বলেছেন: তারপর?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: লিখছি।

১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:






ভুতং অদ্ভুতং ! জীবনের মায়া ছাড়লেও বুঝি সম্পর্কের মায়া ছাড়া যায় না !

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা তাই তো মনে হচ্ছে। ভূত জনমই এমন। সংসারের মায়া কাটানো দায়।

১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৪

সোহানী বলেছেন: আহারে বেচারীর জন্য মায়াই হচ্ছে.... এইভাবে রাগ করে নিজের সংসার ত্যাগ করা কোন ভাল কাজই না।

যাহোক দেখি তোমার ভুত বউ কিভাবে প্রতিশোধ নেয়।++++++++

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমিও দেখতে চাই কি করে সে।

১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আরে এবার ভূত নিয়ে এলেন। এমনিতে ভূত ভীষণ ভয়ের বিষয় যদিও নিজে একটুও ভূত বিশ্বাসী না। তারপরেও ভূত বিষয়টা আমার ভয় লাগে। যদি রিযেল বর্ণনায় পরে। গল্প বেস চমৎকার লাগছে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য সুজনভাই।

১৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪২

কাতিআশা বলেছেন: একটু অন্যরকম ভূতের গল্প, রাজকন্যা!..একটু ভয়, একটু স্যাটায়ার..অনেকটা Patrick Swayze আর Demi Moore এর Ghost মূভীটার মত! ...ভালই লাগল, পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ কাতিআশা। এক্সপেরিমেন্ট চলছে।

১৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫০

ভাইরাস-69 বলেছেন: অলীকতার গল্পগুলো বেশ মজা লাগে। আপনার লেখা ভৌতিক গল্প পড়লাম।
ভূত-প্রেত বলে কিছু আছে নাকি?

গল্প ভাল লিখেছেন, লিখতে থাকুন
শুভ কামনা রইল।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভূত-প্রেত বলে কিছু আছে নাকি?


হ্যাঁ আছে।

গল্পে এবং মানুষের কল্পনায়...


১৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১০

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: মিষ্টি ভূতের গল্প ।
দারুন মজার লাগলো ।
ভূত হয়ে ফিরে এসে ভালো হলো । বরের মন ভালো হয়ে গেছে ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা মন ভালো হয়েছে ঠিকই তবে তার কপালে কি আছে কে জানে?

২০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: রাজকন্যা, আমি কিন্তু এখনো আপনার গল্প রাজ্যের প্রজাই আছি | শুধু এখনো "একি খেলা আপন সনে"-র মুগ্ধতাটা কাটেনী | তাই আপনার হাতের নদীর উদ্দাম স্রোতের মতো দ্রুত গতিতে ব্লগে লেখা গল্পগুলো এখনো পড়া হয়ে উঠছে না | মুগ্ধতা একটু কমে আসলেই পূর্নউদ্দমে আপনার লেখার স্রোতে আবার আমি ভাসিয়ে দেব আমার পড়ার ময়ূরপঙ্খী (রাজকন্যার গল্পের ঘাটে বাহারি ময়ূরপঙ্খী না হলে নিশ্চই ভিড়তে বাঁধা থাকবে ! নইলে আমার পড়া পানসি-ও হতে পারতো!) |

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা একি খেলা আপন সনে তেমন কোনো লেখা হয়ত এ জীবনে আর আমার লেখা হবে না। আসলে অনুভূতির একটা প্রবল অনুভূতিশীল ব্যাপার আছে যা সব লেখায় ঢেলে দেওয়া যায় না। ঢেলে দিতে গেলে নিজেকেও ঢেলে দিতে হয় যেখানে প্রায়ই আমরা থমকে যাই। বিশেষ করে আমি।

আমরা সকলেই নানা রকম মুখোশে ঢেকে থাকি। এই মুখোশ খুলে বেরিয়ে আসা বড় কঠিন আর তাই তো নানা ছলে নানা মুখোশে নানা রকম গল্প বা উপন্যাসের স্রোতের নদীতে বা সাত সাগরের ঢেউ এ ভেসে যায় ময়ুরপঙ্খী নাও। না পানসি তে আপাতত চলবে না এখনও ময়ুরপঙ্খীতেই ভাসছি যদি কখনও পানসী বাওয়াটাও শিখে যেতে পারি তবেই লেখক হিসেবে হয়ত আমার সাফল্য দেবো নিজেকেই। যদিও নিজের রাজ্যেই এই লেখকসত্তাটার রাণী আমি। বিশাল কোনো সাম্রাজ্যের প্রয়োজন নেই আমার । প্রথম লেখাতেই বলেছি এ খেলা আমার আপন সনেই।

২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,




শেষ পর্যন্ত একজন রাজকন্যা ভূতে বিলীন হলেন । যদিও রাজকীয় ভাবে তা ঘটেনি । খয়রাতিরা মরে গাড়ীর নীচে চাপা পড়ে । তা কাঁচা বাজারে যাচ্ছিলেন কেন ? মাছকাটা বটিতে কল্লাটাকে ঘ্যাচাৎ করে কেটে ফেলতে ? ভূতেরা নাকি মাছ পছন্দ করে । মরার আগেই রাজকন্যার তাই নির্ধারিত নিয়তির নির্দেশেই একচোখ জল ফেলতে ফেলতে কাঁচা বাজারের উদ্দেশ্যে হন্টন ? :P
ইনটুইশ্যান ?

হার্ডওয়্যার শপে যাওয়া উচিৎ ছিলো ম্যানিলা রোপ কিনতে । রাজকীয় একটা ব্যাপার হতো ! মরার মতো মরা হতো একটা। তাতে পুলিশের হ্যাপা পোয়াতেই হতো রমিত কে । শীলার সাথে ধানাই পা্নাই কুছ দিনোকে লিয়ে বনদ হতে পারতো । চাই কি
শীলাকেও পুলিশেও টেনে নিয়ে যেতে পারতো ।
তা যখন হয়নি , ও নিয়ে আর ভাবছিনে । ভাবছি , ভাগ্যটা ভালো রাজকন্যার; মাথাটা থেৎলে গেলেও শরীরটা আস্ত রাখতে পেরেছে । B-) :D

ভালো লিখেছেন ।



১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: প্রায় প্রাগৈতিহাসিক রাজকন্যা যখন হতে পেরেছি ভূত হয়েও একটু দেখা যায় কেমন লাগে আর কি। আর রাজকন্যা হয়ে রাজকীয় মরা না হয় যাবে আর কখনও আপাতত খয়রাতি ভূত বানাতে খয়রাতি মরণটাই প্রয়োজন পড়লো। আপনার ইনট্যুইশনটা ঠিক আছে। ভূত হবার আগেই মৎস্যই তাকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলো বোধ হয় কাঁচাবাজারের উদ্দেশ্যে। দেখি নেক্সট পর্বে এই ইনট্যুইশনটাকে কাজে লাগানো যায় কিনা।

মানিলা রোপে ভরসা কি? রাজকীয় মরণ হত অঙ্গুঠিতে জহর পিয়ে সেই চিতর রাণীর মত। বেশ বেশ পরের ভূত জন্ম তবে রাজকীয় মরনেই হবে। রমিতকে নিয়ে আপাতত ভাবছিনা। তার ভাবনা আগেই ভেবে রেখেছি। যে কটা দিন বেঁচে আছে লটরপটর করে নিক যত পারে। তারপর তার শাস্তি হবে।

ধন্যবাদ এই ভূতজনমেও সাথে থাকবার জন্য আহমেদভাই।

২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৮

কালীদাস বলেছেন: =p~ =p~ =p~ অনেকদিন পর কোন ভূতের গল্প পড়ে হাসলাম। কমেডি, গভীর প্রেম, হরর তিন জনার একসাথে... :P বাহ :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আমিও বাকীটা লিখে হাসছি। এখনও শেষ করিনি। একজনকে পড়ালাম। সে বেরসিক বললো এটা নাকি পাগলের প্রলাপ। বলেন কেমন লাগে?

২৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,





কি কয় , ম্যানিলা রোপে ভরসা কি ? :(
যতো রাজাকার ছেলো হেগোতো মেনিলা দড়ি দিয়াই ঝুলাইয়া দেওয়া হইছে ? এট্টাও ফসকাইয়া গ্যাছে ? #:-S
আর রাজকন্যা যদি দড়িতে ঝোলতে গিয়া ফসকাইয়াই যাইতো , হেলে ঘেডি ভাঙা ভূত নাইলে পেত্নী হওয়া সহজ হইতোনা ?
কি যে হরলো রাজকন্যা ! বাসের নীচে গিয়া পড়লো ? এডা কিছু হইলো ? :D
মরতে যহন হইবে তহন মরার মতো মরলে ভালো অইতো না ........ :)
রমিতরে অতো লাই দিয়েন না, হেলে ভুতের ঘেডিতেই চাইপ্পা বইবে , কইয়া রাকলাম। :P

প্রতিমন্তব্যে ধন্যবাদ । শুভেচ্ছান্তে ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আহমেদভাই এইটা কোন দেশের ভাষা? নোয়াখাইল্লা নাকি? নাহ বরিশাইল্লা মনে হচ্ছে। যাই হোক মনে রাখবেন ভাষা নিয়ে গবেষনার সাধটাও কিন্তু এখনও মিটেনি।

আপনি তো সত্যিই ভবিষ্যৎবক্তা। রমিতের ভবিষ্যৎ তো ভালোই বলে দিলেন। কেবলি শেষ করলাম-

পর্ব-২

২৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০২

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: আহারে বেচারা রমি!!! যদি প্রকৃত প্রেম কি তা চিনতো তাহলে, বেঘোরে প্রাণটা হারাতে হত না, সংসারটাও ভাঙতো না(২য় পর্ব পড়েছি)।

ভূতের গল্পটা খুব মজার ছিল - অনেক হাসির খোরাক জুগিয়েছে।

আপনার মেগা সিরিজ কবে পাব?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মেগা সিরিজ কোনটা যেন লেখার কথা ছিলো। ভূত হবার পর আগের অনেক কিছুই ভুলে গেছি।

এই ভূত লিখতে গিয়ে আমিও কম হাসিনি। বিশেষ করে ২ এ শিলার স্বামীর চুল উপড়ে নিয়ে।

২৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

অয়ি বলেছেন: ছবি কথা বলে ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা তা বলে মাঝে মাঝে।

২৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৬

সুমন কর বলেছেন: আপনার বর্ণনা বেশ। ভালো লাগল। +।
দেখি, পরের পর্বে কি হয় .......

০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুমনভাই

২৭| ০৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হঁা হাঁ হাঁ হাঁ

দাঁরুঁনঁ তোঁ ;)

+++++++

০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা

ধন্যবাদ ভৃগুভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.