![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"নাতালিয়া" আমার মেয়ে। এই নভেম্বরের ২৩শে সে ১৩ তে পড়বে। ওর এক মাথা কালো কুঁচকুচে চুল, স্বচ্ছ নীল স্ফটিকের মত এক জোড়া চোখ আর গোলাপী সাদায় মেশানো ওর গাঁয়ের রঙ দেখে যে কেউ হয়ত ভুল করে বসবে ওকে জীবন্ত স্নো হ্যোয়াইট ভেবেই। যেদিন ও প্রথম আমার কোলে এলো, সেই ক্ষনটির কথা আমি কখনও ভুলিনা। যখন তখন কারণে অকারনেই আমার মনে পড়ে যায় সেই অসাধারণ মুহুর্তটির কথা। বহু বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে চলেছি আমি, মাড়িয়ে গিয়েছি তপ্ত উষর মরুভূমি, যে কোনো মুহুর্তে পা ফসকে যাওয়া ক্লেদাক্ত পিচ্ছিল পথে পা টিপে টিপে হেঁটে গেছি বহুদূর। গন্তব্যে পৌছুবার আগেই ক্লান্তিতে ভেঙ্গে পড়েছে শরীর ও মন। তবুও আমি অটল থেকেছি আমার সিদ্ধান্তে, পৌছেছি আমার গন্তব্যের সীমারেখায়। তবে আমার এই ৩৪ বছরের কঠোর কঠিন প্রস্তর মর্মরিত জীবনে নাতালিয়ার আবির্ভাব, সে ছিলো এক অসাধারণ অজানা মূহুর্ত। সেই আলৌকিক শিহরনের মূহুর্তটি রুপকথার গল্প হয়ে আমার হৃদয়ে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে আমৃত্যু অথবা আজীবন !
লম্বা সাদা গ্লাভস জড়ানো দুহাতে হাসিখুশি শ্বেতাঙ্গিনী নার্স যখন আমার দিকে বাড়িয়ে দিলো এই জীবন্ত ডলটিকে। সে এক অদ্ভুৎ মিষ্টি সূরে কেঁদে উঠে ঘাড় বাঁকিয়ে অবাক হয়ে চেয়ে রইলো আমার দিকে। ওর বড় বড় পদ্মকোরোকের নীল জ্বলজ্বলে তারা দুটির চারপাশ ঘিরে তখন টলমল করছিলো স্বচ্ছ নীল দীঘির মত জল। এ্যানেস্থাসিয়ার প্রকোপে আমার চোখের পাতা মুঁদে আসছিলো বারবার। তবুও আমি প্রানপনে চেয়ে রইবার চেষ্টা করছিলাম। ভারী চোখের পাতার ফাঁকে ফাঁকে আমি দেখছিলাম আমার রক্তমাংসে গড়ে ওঠা এই অপূর্ব সুন্দর রাজকন্যাটিকে। ওর লাল টুকটুকে ঠোঁটের ভেজা ভেজা ভাবটুকুনও আমার স্মৃতিতে আজও জ্বাজল্যমান অবিকল সেই প্রথম দিনটির মতই। আমার অবস্থা একটু ক্রিটিকাল থাকায় আমার কাছে বেবিটিকে বেশ কয়েকদিন রাখতে দেওয়া হল না। শুধু রোজ নিয়ম করে দুবেলা সকালে এবং বিকালে আমাকে দেখাতে নিয়ে আসত ওরা। বেডটাকে উঁচু করে দিয়ে আমার কোলে কিছুক্ষন দেওয়া হত নাতালিয়াকে। যতক্ষন পারতাম আমি বুকে আঁকড়ে ধরে থাকতাম ওকে। একটা মুহুর্তের জন্যও চোখ ফেরাতাম না ওর মুখ থেকে। ওর বন্ধ চোখের পাতার উপরে একটা অদ্ভুৎ ভাঁজ ছিলো। সেই ভাঁজ এখন অনেকটা অস্পষ্ট হয়ে এলেও, ও যখন চোখ বোঁজে, আমি ঠিক আজও আভাস পাই সেই অদ্ভূৎ মিষ্টি ভাঁজটির। অবিকল সেই একদিনের বাচ্চাটির মতই।
আমার কাছে ওকে রাখবার নির্ধারিত সময়টুকু শেষ হতেই ওরা যখন ওকে আমার কোল থেকে নিয়ে যেত, আমার ভীষন রাগ লাগতো। বাকীটা সময় আমি আমার বেডে থাকতাম ঠিকই কিন্তু আমার মন পড়ে থাকতো ওর কাছে। ভয় হত যদি ভুল করে ওকে মিশিয়ে ফেলে ডক্টর নার্সেরা অন্য বেবিদের সাথে? কষ্ট হত হয়ত কত্তইনা কাঁদছে বাচ্চাটা আমার, আমাকে কাছে না পেয়ে। রাগও হত ওদের উপরে। মনে মনে গাল দিতাম ওদেরকে, নিজেকেই প্রশ্ন করতাম, কি পাষানী বাবা, এতটুকু বাচ্চা কি মাকে ছাড়া থাকতে পারে! ঘুমের ঔষধ দেওয়া হত আমাকে ঘুম পাড়াতে কিন্তু আমি ঘুমাতাম না। জোর করে জেগে থাকতাম কি এক অজানা ভয়ে। তবুও এক অদ্ভুৎ ভালো লাগায় সারাটাক্ষন ভরে থাকতো মন। আমার রাজকন্যাটিকে নিয়ে অদূর ভবিষ্যতের স্বপ্নের জাল বুনতাম মনে মনে। ঠিক আমার মনের মত করেই গড়ে তুলবো আমি ওকে। আমার জীবনের সকল অপূরণীয় স্বপ্নগুলির বাস্তব রূপ দেবো আমি আমার মেয়েটির মাঝে। ও আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা। ওকে আমি আমার স্বপ্নগুলো দিয়েই গড়ে তুলবো। এই নাতালিয়ার মাঝেই রেখে যাবো আমি আমার অস্তিত্তের বীজ । নতুবা আমার নিঃশেষতার সাথে সাথে শেষ হয়ে যেত আমার ছায়াটিও। কিন্তু সেই অনিঃশেষিত ছায়াটি নিয়েই এই পৃথিবীর বুকে হাঁটবে এক সত্যিকারের রাজকন্যা। আমার মত কোনো দুঃখিনী রাজকন্যা নয় সে। তাকে আমি সকল ঐশ্বর্য্যে গড়ে তুলবো মহীয়ান।
নাতালিয়ার জন্মের বহু বছর আগে থেকেই আমি ছিলাম আমার জীবনে একা। এই একাকীত্ব যে আমাকে কোনো রকম দুঃখ বা কষ্টের সাগরে ভাসিয়েছে তা নয়। বরং আমার একাকীত্বকে আমি উপভোগ করেছি ঠিক আমার মত করে। হয়তোবা এই একাকীত্বটাকে দরকার ছিলো আমার নিজের কাজের মাঝে শতভাগ ডুবে থাকার উপযুক্ত কাল ক্ষেপন হিসাবে। তাই কোনোরকম আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব বর্জিত মোটামুটি নিজের কাজগুলো নিয়ে নিভৃতে ছিলাম আমি। কিছুটা ইচ্ছাকৃতই। কাজেই এই বিদেশ বিভুই এ নাতালিয়ার জন্ম মুহুর্তে হসপিটালটিতে বলতে গেলে ডক্টর এবং নার্সদের হাতেই ছিলো আমার আর আমার সন্তানের সকল দায়িত্ব। যদিও আমার সার্জারীর বন্ড সিগনেচার হতে শুরু করে লোকাল গার্ডিয়েনের দায়িত্ব নিয়েছিলো আমার সহকর্মী ক্লারা। তবে সেতো শুধু সহকর্মীই। খুব বেশি কিছু তার কাছে আশা করা যায়না। করিনিও আমি। তবুও ক্লারা অনেকই করেছিলো। আজও সে সুখে দুখে রয়েছে আমার পাশেই। বরং ওকে প্রতিদান দেবার মত কোনো সুযোগই পাইনি আমি। তবে এটা বুঝি সকল দানের প্রতিদান হয় না। কিছু কিছু নিস্বার্থ দান প্রতিদানহীন থাকাই ভালো। ক্লারা এমনই একজন নিস্বার্থ ভালোবাসার বন্ধু আমার। বলতে গেলে বর্তমানের একমাত্র বন্ধুই সে আমার।
যাইহোক। বলছিলাম নাতালিয়ার কথা, আমার ১৩ বছরের টিন এইজ মেয়েটা। ওর দিকে তাকালেই মনে হয়, ঠিক যেন রুপকথার স্নোহ্যোয়াইট গল্পের বই এর পাতা থেকেই উঠে এসেছে সে। আমি ওর এক মাস বয়স থেকেই রুপকথার ঐ পরীদের মত করেই সাজিয়ে গুছিয়ে বড় করে তুলেছি তাকে এই এতটা বছর। এর জন্য আমার কম ভোগান্তি হয়নি । তবুও নাতালিয়া তো আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা। ওকে কি কম যত্নে চলবে? কম কাঁঠ খড় পোহাতে হয়নি আমার ওকে পেতে গিয়ে। কত রকম হরমোনাল পরীক্ষা নিরীক্ষা, মেডিসিন, ট্রিটমেন্ট, ওজন আয়ত্বে আনা থেকে শুরু করে কঠোর নিয়মানূবর্তিতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে আমাকে বেশ কয়েকটা মাস। তবুও আমি আশা হারাইনি। ফিরে যাইনি বিফল পথে। আমার এই রাজকন্যাকে পেতে দৃঢ় প্রতীজ্ঞ থেকেছি আমি। সয়ে নিয়েছি জীবনের সকল জটিলতা। প্রতিবন্ধকতার সকল কাঁটা ছিন্ন করে এগিয়ে গেছি আমি। শুধুই সামনে। পিছন ফিরে দেখার কোনো অবকাশ ছিলো না আমার। আমি চেয়েছি এই পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে নিজস্ব স্বকীয়তায় হেঁটে চলুক গর্বিত এক রাজহংসী, আমার নাতালিয়া। রুপে, গুনে, মেধা ও মননে ছাড়িয়ে যাক সকলকে সে। আমি চেয়েছি এই জীবনের সকল বাঁধা অতিক্রম করে বীর বিজয়িনীর মত হেঁসে উঠুক কেউ এই পৃথিবীর বুকে। সে আমার নাতালিয়া।
চির মাতৃস্নেহ বিবর্জিত এই আমির মাঝে এই আকুল মাতৃত্বের তৃষ্ণা যে ঠিক কি রকম তা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না কখনও। তবুও সেই আকন্ঠ উঠে আসা উদ্বেলিত তৃষ্ণার বুদবুদে তখন আমি দিশেহারা। সারাটাক্ষন আমার চোখে ঘুরে বেড়ায় ফুটফুটে এক দেবশিশু। সে কখনও হাসে, কখনও কাঁদে এমনকি অস্ফুটে মা বলেও ডাকে। আমার রীতিমত অডিও হেল্যুসিনেশন শুরু হলো। আমার শয়নে স্বপনে জাগরণে তখন শুধুই মাতৃত্বের হাহাকার। একদিকে আমার চিরকুমারী জীবন কাটিয়ে দেবার কঠোর কঠিন ব্রত আরেকদিকে মাতৃত্বের এই ব্যাকুল ত্বষ্ণা। এই দুই এর মাঝে হাবু ডুবু খাচ্ছি তখন আমি। রাস্তা ঘাটে, রেস্তোরায় পার্কে বাবা, মা বা দুজনের হাত ধরেই যখন হেঁটে যায় ফুটফুটে মিষ্টি শিশুগুলো। আমি হা করে তাকিয়ে থাকি সেদিকে। আমার বুকের ভেতরে ব্যথার ঝড় ওঠে। এই জীবনে কেউই রইলোনা আমার। একান্ত আপনজন। যে শুধুই আমার আপন অস্তিত্বের প্রতিকৃতি। আমার স্রোতধারা। একজন একান্ত আপনজনের তৃষায় আমার প্রান ফেটে যায়, বুক ফেটে কান্না আসে। আমার আপন স্বত্তা, আমার একজন অস্তিত্বের অংশীদার, আমার প্রবাহধারা। কোথায় পাবো তারে! আমি উতলা হয়ে উঠি। সাইকিয়াটিস্টেরও পরামর্শ নেই আমি। উনি আমাকে এবং আমার কালচার, কৃষ্টির প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আমাকে কারো সাথে ঘর বাঁধার পরামর্শ দেন। কিন্তু আমার চোখে ভাসে, সদ্য কৈশর পেরিয়ে তরুণী হতে চলার সেই কোমল মুহুর্তটিতে হৃদয় উজাড় করা অদ্ভুৎ প্রেমময় ভালোবাসার সময়টুকু। এবং হঠাৎ ভালোবাসা হারিয়ে ফেলার সেই বিষম শকটুকুও। যা আমার ভেতরে এতটাই প্রোথিত হয়েছিলো যে এই জীবনের আর কাউকে ভালোবাসাই হলো না আমার। আর বিয়ে তো অনেক দূরের কথা। আমি তা চাইওনা।
কিন্তু আমি মা হতে চাই। শুধুই একজন মা। মমতাময়ী মায়ের এক অদ্ভূত অজানা অস্তিত্ত আমি অনুভব করি আমার নিজের মাঝে। আমি চাই আমার একজন অতি আপন কেউ থাকুক এই ধরিত্রীতে। যাকে বুকে চেপে ধরে ভুলে যাওয়া যায় এই পৃথিবীর সকল অবহেলা, সকল প্রত্যাখানের ব্যথা। আমার ভেতরে বোধ হয় যে, সেই অতি আশ্চর্য্য অনুভবের একরতি প্রিয় মানুষটির জন্যই আমি তিলে তিলে মরে গিয়েও বেঁচে থেকেছি এই ৩৪টা বছর। অনুভব করি, সে আমার বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা। ভোরের অরুণ আলোয় মাখা দিনের শুরু, জ্যোস্নামাখা ফাগুন রাতের গান। আমি দিনে দিনে ভেঙ্গে পড়তে থাকি। নুয়ে পড়তে থাকি উদাসীনতার নৈরাজ্যে। আমার ভেতরে বয়ে যায় শূন্যতার হাহাকার। তখন একদিন ক্লারাই আমাকে পরামর্শ দেয়! ক্লারার পরামর্শেই আমি খুঁজে পাই আমার স্বপ্নের ভূবন। আমার স্বপ্নের রাজকন্যাকে তিলে তিলে গড়ে নেবার স্বপ্ন দেখি। ভেসে যাই এক অজানা আনন্দের স্রোতধারায়। আমার হৃদয়ের গভীরে জলতরঙ্গের মিষ্টি টুংটাং সূর বাঁজে। সেই সূরে গলা মেলাই আমি। নেচে চলি বর্ষাস্নাত ময়ুরীর মত আমার কল্পনার রঙ্গিন বনভূমিতে একাকী অবিরল।স্বপ্নে আমার রাজকন্যা খিলখিল হাসে।আমি শুনতে পাই সেই হাসি অবিকল একবারেই আমার পাঁজরের গা ঘেসে
হৃদয়ের গহীন কুঠুরে। আমি মগ্ন হয়ে পড়ি বার বার।
এরপর আরও কয়েক মাস কেটে যায় আমার রাজকন্যাকে গর্ভে ধারন করবার নানা প্রস্তুতিতে। আমি বেঁছে নেই কালো কুঁচকুঁচে চুল আর গোলাপী আভায় মেশানো গোলগাল মায়াবী মুখ আর গাঢ় নীলচোখের এক আইরিশ যুবককে। কিনে নেই তার বংশ কনিকা। আমার রাজকন্যার জন্য তাকেই সবচাইতে উপযুক্ত মনে করি আমি। দিন কাটে, রাত পেরোয় । আমি উপভোগ করি আমার মাতৃত্বকালীন দীর্ঘ সময়গুলো। প্রানভরে উপভোগ করি আমি আমার স্বর্গীয় সকল ব্যাথা ও বেদনাগুলোকেও। দিনে দিনে শরীরের পরিবর্তনগুলি পরিস্ফুট হতে থাকে। আমি অবাক হয়ে বহন করে চলি আমার পরম আরাধ্য, আকুল পিয়াসী সেই মাতৃত্বকাল। আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট হাতে নিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখি আমার সন্তানের বেড়ে ওঠার ইতিহাস। আমি চুপি চুপি কথা বলি ওর সাথে। লিখে চলি একের পর এক চিঠি ওর কাছে সারা রাত্রী জেগে জেগে। ওকে গান শোনাই, ঘুম পাড়িয়ে দেই। শপিং মলগুলো ঘুরে ঘুরে কিনি নানা রকম জামা, বেবি লোশন, বেবি ওয়েল, ফিডার ইত্যাদি ইত্যাদি। ভরে তুলি ঘর একের পর এক ওর জন্য কেনা আবোল তাবোল জিনিসপত্রে। এরপর দীর্ঘ প্রতীক্ষার পথ পাড়ি দিয়ে এক সোনালী সন্ধ্যায় আমার কোল জুড়ে আসে আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা। মাই মোস্ট ভ্যালুয়েবল বেবি। মাই আইভিএফ চাইল্ড নাতালিয়া...
নাতালিয়াকে নিয়ে এরপর শুরু হয় আমার নতুন জীবন.....
কিন্তু.....
চলবে....
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা।
তবে শুরুটা ধীরে সুস্থ্যে হলেও নানা ঝামেলায় শেষটাতে তাড়াহুড়া লেগে যায়। ইনশাল্লাহ এডিটিং এ সব এক সঙ্গে শুধরে নেবো।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: রাজীবভাই। অনেকখানিই এডিট করেছি। ঠান্ডা মাথায় ...
তাড়াহুড়ো বাদ দিয়ে শান্ত মাথায় লিখেছি।
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: নদী-সুমদ্রের মিলন একটা মূল্যবান সমঝোতা! তাই গল্প শেষ না হওয়া পযন্ত গল্প পড়ে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। তারপরেও যতটুকু লিখেছেন, পড়ে ভালো লাগলো
গল্প চলুক......
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর।
আশাকরি ভালো আছেন।
আমৃত্যু গল্প চলে ...
গল্পের আসলে কোনো শেষ থাকে না ....
৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: রাজকন্যা,
কুর্নিশ ! ইদানিং প্রজাদের আর খোঁজ খবর নিন না কেন ? গল্প রাজ্যে দুর্ভিক্ষ না হলেও সুন্দরতম গল্প চাষাবাদের কিছুটা অভাবতো আছেই । সুদৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন বিধায় আরজ ...
ইতি প্রজা
মলাসইলমুইনা
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনি প্রজা হলে রাজাদের কি হবে তাই ভাবছি।
আর সকল প্রকার চাষাবাদ তো প্রজাদেরই কাজ।
কাজেই রাজকন্যাদের জন্য অপেক্ষা নয় বরং প্রজার খাজনা দিন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার লেখা পড়বার জন্য মলাসইলমুইনা ভাই।
৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
আখেনাটেন বলেছেন: স্টার্টিং এ জমিয়ে দিয়েছেন।
আমরাও রাজকন্যার সুখে-দুঃখে রইলুম পাশে। দেখি কতদূর যাওয়া যায়।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সুখে দুঃখে পাশে আছেন সে জানি।
আমার গল্পগুলোই সুখ দুঃখ ঘিরে।
এসবের সাথে থাকছেন তাই কৃতজ্ঞতা।
তবে আপনার মত জমাতে শিখিনি আজও।
অফলাইনে পড়েছি আপনার গল্প।
অসাধারণ।
৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কি সুন্দর লেখনী !
বাহবা দিতেই হলো
চলুক....
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আর্কিওপটেরিক্স।
শুভকামনা জানবেন।
৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পড়েছি। মায়ের কাছে সন্তান অমূল্য সম্পদ।
পুরুটা পড়বার ইচ্ছে আছে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জুনায়েদভাই।
৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
থিম ইউনিক। এগিয়ে যাক দেখি কোথায় থামে।
গল্পের বুননের দিকে আরেকটু মনোযোগীতা দরকার মনে হলো।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: একটু অস্থিরতায় আছি নাতালিয়াকে নিয়ে।
ইনশাল্লাহ নেক্সট পর্বে আরও শান্ত থাকবো।
৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯
অলিউর রহমান খান বলেছেন: আপনার লিখা ইউনিক! আশা করি আমরা নিয়মিত আপনার লিখা পাবো।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ অলি ভাই।
৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ সময় উপযোগী লেখা !
ভালোলাগছে ; চলুক।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মনিরা আপু।
১০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১০
কাতিআশা বলেছেন: অনেক দিন পরে লেখা পেলাম, আর পড়ে মুগ্ধ হয়ে গেলাম!..পাশেই আছি!
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কাতিআশা
নাতালিয়া নামটি দেবার সময় আমার কাতিআশা মানে আপনাকে মনে পড়েছিলো।
তখনই ভেবেছিলাম আপনাকে জানাবো।
অসংখ্য ধন্যবাদ কাতিআশা।
১১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার ও ইউনিক টপিকস। এগিয়ে চলুক কাহিনী। লেখায় ভাল লাগা রইলো।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কাওসারভাই।
১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার লিখার ভক্তির কারণে হয়তো দোষ চোখে নাও পড়তে পারে। তবে শেষের দিকটা একটু কেমন জানি ফেকাশে লাগল। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মাঝে মাঝে অবাক হই, এটা ভেবে যে এত মনোযোগী পাঠকও হয় কিভাবে!
আপনারা আমাকে অবাক করেন....
শুরুটা খুব শান্তভাবে শুরু করলেও এ পর্বের শেষদিকটা একটু তাড়াহুড়োয় লেখা।
তবুও লিখে ফেললাম।
পরে এটা এডিট করবো ভেবে চিন্তে এটা ভেবে।
আপনার সুক্ষদর্শিতায় বিস্মিত হলাম!
অসংখ্য ধন্যবাদ সুজনভাই।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এডিট করেছি। ঠান্ডা মাথায় ...
তাড়াহুড়ো বাদ দিয়ে শান্ত মাথায় লিখেছি।
১৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: রাজকন্যার রাজসিক প্রত্যাবর্তন ! অসাধারণ শুরুর অনবদ্য সমাপ্তির আশায় থাকলাম ।
আমার মতো অধম মোটা চালের গল্প চাষের কৃষকও কয়েকটা অপশন ভেবে ফেলতে পারলো লেখার ! কি জাদুর কাঠি যে রাজকন্যার হাতে ! এই লেখা যদি একি খেলা আপন সনে-র চেয়ে এক মিলিগ্রামও কম ভালো হয় তবে কিন্তু গল্প রাজ্যে কৃষক বিদ্রোহ হবে !
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বাবা বিদ্রোহ! না থাক কাজ নেই বিদ্রোহে। দেখি আরও চাষবাসের চেষ্টা চালাই মলাসইলমুইনাভাই।
১৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
তাকে আমার পক্ষ থেকে হাই বলবেন! সে কোন ক্লাসে পড়ে? ব্লগে কী নামে লেখে!
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তথাস্তু হাই বলে দেবো। সে কোন ক্লাসে পড়ে, কি করে সবই জানতে পাবেন পরবর্তী পর্বগুলোতে।
১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুন্দর সূচনা!
থামবেন না
চলতে থাকুক
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না থামছি না। নাতালিয়ার কথা বলবো আমি। তবে কাল একটু তাড়াহুড়া করে লেখায় আজ কিছুটা এডিট করছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ নুরু ভাই।
১৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: এক মায়ের আকুতি খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ঢাবিয়ান।
শুভকামনা জানবেন।
১৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,
অনেকদিন পরে এলেন ।
এলেন মায়ের স্নেহ বঞ্চিত এক নারীর আকুল মাতৃত্বের তৃষ্ণা নিয়ে ! প্রকৃতি নারীকে এমন করেই বানিয়েছে যাতে মাতৃত্বেই নারীর আসল রূপ খোলতাই হয় । এই-ই সত্য ।
ভালো লিখেছেন । নাতালিয়াকে নিয়ে এক মায়ের দিনলিপির পাতা উল্টে যাবার আপেক্ষায় ...............
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৭
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আহমেদ জী এসভাই,
লেখাটাকে লিখে ফেলতেই কাল এ লেখার সূচনা ঘটিয়েছিলাম।
আজ পড়তে গিয়ে মনে হলো। অনেক কথা এলোমেলো হয়ে গেছে। উলটে পালটেও গেছে। আরও কত আকুলতা ও ব্যাকুলতার কথাই না লেখার ছিলো। লেখা হয়নি। তাই আজ এডিট করতে বসেছি কিছু কিছু।
১৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১
তারেক ফাহিম বলেছেন: রাজকন্যার সাথে লেগেই আছি, দেখি শেষ মেষ কার সাথে কি হয়
শুরুটা বলে দেয় গল্পের মজা কেমন হবে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ভালো বলেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: Good writing. Smooth and easy to read.
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ফিরোজভাই।
২০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আবারো পড়ে ফেললাম। যে গল্প পড়তে বসলে পড়ার আগ্রহ হারায়না সে যেনো লেখকের অনবদ্য সৃষ্টি। এবার গোচায়ে নিয়েছেন বেশ ফিরে গিয়েছে আপনার লেখার অাদলে। এই জন্যই হয়তো পাঠক আপনাখে খোঁজে। এবার গল্পের সাথে বাস করি। দেখি কি ঘটে ঘটনা।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তবুও শেষ পার্টটুকুতে এসে ঘুমে ঢলে পড়ছিলাম। আবারও সেটুকু এডিট করার ইচ্ছা আছে সুজন ভাই।
অসংখ্য ধন্যবাদ ফের এসে পড়বার জন্য।
২১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
নাতালিয়া- বাহ বেশ সুন্দর নাম তো। বেশ একটা কেমন ওম জড়ানো নামটার মধ্যে, যাকে ধরতে হয় আলতো করে, তাকাতে হয় চোখ শান্ত করে, না হলে সে গলে যাবে মোমের মত। তেমনই সুন্দর ও আরাধ্য এক গল্পের সূচনা।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বোঝা যাচ্ছে ইদানিং বেশ মোহযুক্ত ম্যুডে আছেন।
সুন্দর কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাতৃত্বের সীমাহীন ভালোবাসার অনুভবতা
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ অসংখ্য চাঁদগাজীভাই।
নেক্সট পার্ট লিখছি।
২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: তাহলে আবার রাজকন্যাকে সেই পুরনো রূপে ফিরে পেলাম। আপনার প্রথম লেখার স্বাদ এখনও জিভে লেগে আছে। মাঝে অনেকদিন লুকোচুরিতে ছিলেন। যাক, ফিরেছেন দেখে খুবই ভালো লাগছে। আশা করি আবার নিয়মিত হবেন!
নাতালিয়ার পুরো গল্পটা আমিও জানতে চাই। তাই পরের পর্বের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখলাম।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: পরের পর্ব শুরু করেছি।
অজস্র ধন্যবাদ সম্রাট।
হাফসা আপুকে মিস করছি ভীষন।
২৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
নাতালিয়া কে নিয়ে ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন
শুভ কামনা রইল ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ অপুভাই।
২৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন: পরের পর্ব শুরু করেছি।
অজস্র ধন্যবাদ সম্রাট।
হাফসা আপুকে মিস করছি ভীষন।
ধন্যবাদ রাজকন্যা। হাফসা আপুর খবর আমিও জানি না। তিনি ফিরে আসুন এই কামনাই করি।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আর মনে হয় লগ করে না আপুটা।
কোথাও তার দেখা পাইনা আর।
২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩
নীল আকাশ বলেছেন: মায়ের স্নেহ বঞ্চিত এক নারীর আকুল মাতৃত্বের তৃষ্ণা কি আসলেও কলমের লেখা দিয়ে বেঁধে ফেলা যায়? দুর্দান্ত এক প্রচেস্টা। দারুন লেগেছে পড়তে!
পরের পর্ব পড়ার জন্য ইচ্ছে করছে, আজকেই পোষ্ট দিয়েছেন দেখলাম, তাড়াতাড়ি চলে গেলাম। ওখানে কথা হবে.....।
শুভ কামনা রেখে গেলাম।
ধন্যবাদ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ নীল আকাশভাই।
২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
করুণাধারা বলেছেন: একদম অন্যরকম একটা বিষয় নিয়ে লেখা গল্প। বিষয়বস্তু ভালো লাগলো; সাথে থাকলাম। আশা করি আপনার লেখা আগের গল্প গুলোর মতই এই গল্প আগ্রহ জাগানিয়া হবে। সিঙ্গেল মাদার হবার স্বপ্ন যেমন মেয়েদের হতে পারে, তেমনি সিঙ্গেল ফাদার হবার স্বপ্ন ছেলেদেরও হয়!!!!! তারা কি জানে কিভাবে বাচ্চাদের যত্ন নিতে হয়!!
সিঙ্গেল ফাদার
পুতুলের চেহারার মত বাচ্চা বোঝাতে গিয়ে, ছবিটা যে সত্যি পুতুলের হয়ে গেল।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ছবিটা সত্যি পুতুলেরই দিলাম আপা।
চড়াই উৎরাই পেরিয়ে সিঙ্গেল মাদার হওয়া যায়। সাকসেসফুল সিঙ্গেল মাদার। কিন্তু সিঙ্গেল ফাদার হওয়া কি এতই সহজ!
বিষয়বস্তু এক সত্য ঘটনা অবলম্বনেই লেখা। কিন্তু লেখাতে আগ্রহ জন্মাতে পারি কিনা জানা নেই।
সিঙ্গেল ফাদার লেখাটি পড়ে দেখি। তারপর আবার জানাবো।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপা। ভালো থাকবেন।
২৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৫
নজসু বলেছেন:
নাতালিয়ার জন্মের বহু বছর আগে থেকেই আমি ছিলাম আমার জীবনে একা।
আমি থেমে গেলাম এখানেই।
পরের অংশগুলো শেষ করে কথা বলার ইচ্ছা রইল।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শেষ করেন নজসু ভাই।
আর পৃথিবীতে আসলে সবাই একা ........
২৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আচ্ছা।
তবে শুরুটা ধীরে সুস্থ্যে হলেও নানা ঝামেলায় শেষটাতে তাড়াহুড়া লেগে যায়। ইনশাল্লাহ এডিটিং এ সব এক সঙ্গে শুধরে নেবো।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৫
লেখক বলেছেন: রাজীবভাই। অনেকখানিই এডিট করেছি। ঠান্ডা মাথায় ...
তাড়াহুড়ো বাদ দিয়ে শান্ত মাথায় লিখেছি।
এখন নাতালিয়া'র সব মনে পড়েছে।ীখন পড়ে আরাম পাওয়া যাবে। অনেকদিন হয়ে গিয়েছিল- সব ভুলে গিয়েছিলাম। চোখ বুঝাতেই মনে পড়েছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: রাজীবভাই আপনার এই প্রশ্নের উত্তর পর্ব -২ এ দিয়েছি। আসলেই নানা ব্যস্ততায় নিজেই ভুলতে বসেছিলাম। তাই প্রথম পর্বের মত শেষটাও তাড়াহুড়ায় শেষ করে দিলাম আজ। মানে শেষ করে রাখলাম। যা শুরু করেছিলাম ইনকমপ্লিট রাখলে কেমন কেমন লাগে বলেন।
৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অত্যন্ত সাহসী পদক্ষেপ !!! ওরে বাবারে !! বিদেশে সিঙ্গেল প্রিন্টের এমন চিন্তা দুঃসাধ্য বৈকি। যাই হোক রাজকন্যা যখন এসেই গেছে আইরিস সুত্র ধরে , তার জন্য অগ্রিম শুভেচ্ছা। অভিনন্দন মাকেও সামনের কঠিন চ্যালেঞ্জের জন্য থাকলো অগ্রিম শুভেচ্ছাও।
পাশাপাশি বহুদিন হয়ে গেল ব্লগে আপনাকে আমরা মিস করছি। না দিচ্ছেন পোস্ট বা না দিচ্ছেন কমেন্টও ।
অফুরান শুভেচ্ছা ভালোবাসা সতত।
০৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এইখানে পোস্ট দিয়ে আর কি হবে?
৩১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: "নাতালিয়া" - কি সুন্দর নাম আর কি কিউট বেবি। দেখলেই আদর করতে ইচ্ছে জাগে।
আর রাজকন্যার গল্প মানেই - কি বলব! এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা। সম্পূর্ণ করেন নি যে? মিস করছি - গল্প আর গল্পকার - দুই-ই।
নাতালিয়ার জন্য অনেক অনেক ভালবাসা আর তার মায়ের জন্য শুভকামনা।
বাকিটুকুর অপেক্ষা, ভাল থাকবেন আপনি।
২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ৩৪. ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:০২০
শায়মা বলেছেন: ৩১. ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১০
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: "নাতালিয়া" - কি সুন্দর নাম আর কি কিউট বেবি। দেখলেই আদর করতে ইচ্ছে জাগে।
আর রাজকন্যার গল্প মানেই - কি বলব! এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা। সম্পূর্ণ করেন নি যে? মিস করছি - গল্প আর গল্পকার - দুই-ই।
নাতালিয়ার জন্য অনেক অনেক ভালবাসা আর তার মায়ের জন্য শুভকামনা।
বাকিটুকুর অপেক্ষা, ভাল থাকবেন আপনি।
হায় হায় হায় !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এই কমেন্টের জবাব কেমনে মিস হয়ে গেলো!!!!!!!
ভাইয়া স্যরি!!!!!!!!!!!!!! লাভ ইউ সো মাচ এন্ড আই এম স্যরি!!!!!!!
ভাইয়া রাজকন্যা ইজ মিসিং ইউ!!!!!!
৩২| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
অপরিচিতা অজানিতা বলেছেন: আপু আমার পাসওয়ারড হারিয়ে গেছে।
০৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কিসের?
৩৩| ০৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭
হুমায়রা হারুন বলেছেন: অসাধারণ
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপু।
অনেকদিন পর মনে হল এ গল্পটা শেষ করতে হবে। কিন্তু সমস্যা হলো নতুন এক গল্পে ডুবে আছি ..
৩৪| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:০২
শায়মা বলেছেন: ৩১. ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১০
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: "নাতালিয়া" - কি সুন্দর নাম আর কি কিউট বেবি। দেখলেই আদর করতে ইচ্ছে জাগে।
আর রাজকন্যার গল্প মানেই - কি বলব! এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা। সম্পূর্ণ করেন নি যে? মিস করছি - গল্প আর গল্পকার - দুই-ই।
নাতালিয়ার জন্য অনেক অনেক ভালবাসা আর তার মায়ের জন্য শুভকামনা।
বাকিটুকুর অপেক্ষা, ভাল থাকবেন আপনি।
হায় হায় হায় !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এই কমেন্টের জবাব কেমনে মিস হয়ে গেলো!!!!!!!
ভাইয়া স্যরি!!!!!!!!!!!!!! লাভ ইউ সো মাচ এন্ড আই এম স্যরি!!!!!!!
৩৫| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তা স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা এখন কতো বড় হলো
তুমি কালো ভূতের মতো তাই এই সাদা প্রীতি।
মানসিক দৈন্যতা।
ব্লাক ডায়মন্ড তুমি বুঝতে পারবে না।
২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হায়রে
কিসের সাথে কি?
৩৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৫৩
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: হ্যালো, কন্কাবতী রাজকন্যা, ভালো আছেন ? নাতালিয়ার গল্পটি আরও লিখা হোক, তারপর একসাথে পড়ব। ঠিক আছে ?
২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা লিখবো। কতদিন লেখা হলো না। নাতালিয়াটা কত বড় হয়ে গেলো......
৩৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪১
এম. হাবীব বলেছেন: গভীর মমত্ববোধের সাথে “নাতালিয়া”কে নিয়ে শুরুটা অসাধারণ হয়েছে,
নাতালিয়াকে নিয়ে সুন্দর পরিসমাপ্তির অপেক্ষায়...
২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা একটু সময় নিয়ে লিখে ফেলবো।
৩৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটা 'চলবে' বলেছিলেন, কিন্তু এখনো তো দেখছি সেটা সেখানেই স্থবির হয়ে আছে। ইতোমধ্যে গঙ্গা যমুনায় বহু জলরাশি গড়িয়েছে, এর মাঝে সে গল্পটি হারিয়ে গেল নাকি?
গল্পটি সুলিখিত, সুবিন্যস্ত; গল্প পড়ে আমি এক কথায় অভিভূত! কিছু না কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলে এমন গল্প লেখা যায় না।
"আমৃত্যু গল্প চলে ... গল্পের আসলে কোনো শেষ থাকে না .... " - এ দার্শনিক প্রতিমন্তব্যটি ভাল লেগেছে, একমত।
"আর সকল প্রকার চাষাবাদ তো প্রজাদেরই কাজ। কাজেই রাজকন্যাদের জন্য অপেক্ষা নয় বরং প্রজার খাজনা দিন" - কি চমৎকার, সাবলীল, বুদ্ধিদীপ্ত প্রতিমন্তব্য! সবার পক্ষে পাঠকের সাথে এভাবে ইন্টারএ্যাক্ট করা সম্ভব নয়।
আপনার কলম/কী-বোর্ড থেকে আরো অজস্র এমন হৃদয়স্পর্শী গল্প ঝরুক! শুভকামনা---
০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:০৯
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই লেখার পর আরও কয়েকটা পর্ব লিখেছিলাম আসলে। কিন্তু পাবলিশ করা হয়নি। কারনটা ঠিক মন থেকে লিখতে পারছিলাম না মানে যা বলছিলো হৃদয় তা কলম ওরফে কি বোর্ডে আসছিলো না।
আমি যখন কোনো সিরিজ লিখি আমি তখন তার মাঝেই সে কটা দিন বাস করি। এই বাস করা থেকে আমাকে বের হয়ে যেতে হয়েছিলো অন্য কোনো কোথাও অন্য কোনো গল্পে।
সে গল্পটাও বহুদিন হলো লিখবো ভাবছি। কিন্তু লেখা হচ্ছিলো না। আজ ঘুম ভেঙ্গেই এই লেখার কাছে দায়বদ্ধতা কাটাবো ভেবেছিলাম। তারপরও সময় চলে গেলো নানা রকম কাজে।
ইদানিংকালের ব্যস্ততাগুলো খুব অন্যরকম। স্ামলাতে হিনশিম খাচ্ছি। তবুও আজ বসেছি সেই নতুন গল্পটা লিখতে।
৩৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০২
মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: লেখকের প্রফাইল পিকচারটি হাতে আর্ট করা। ছবিটি কার হাতে আর্ট করা জানেন কি?
০৬ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:২৯
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না মৃন্ময়ী। জানিনা আমি। তবে নেট থেকে খুঁজে বের করা যাবে হয়ত আর্টিস্টের নাম। আর তুমি চাইলে আমিও এটা কপি করে এঁকে দিতে পারবো ইনশাল্লাহ!
০৬ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই নামটা খুব সুন্দর! মৃন্ময়ী রবিঠাকুরের গল্পের মেয়ে! আর শবনমও আরেকটা সুন্দর নাম ভোরের শিশির।
৪০| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১০
মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: ইটস ওকে। তুমাকে ধন্যবাদ।
০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৩৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন:
৪১| ০৮ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:১৭
ঢুকিচেপা বলেছেন: “চলবে....”
২০১৮ সাল থেকে আর চলছে না কেন ? চাকা ভেঙ্গে গেছে ?
০৮ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:২১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: পুরান গাড়ি এমনই চলে লক্কড় ঝক্খড়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: চলুক--
একটা অনুরোধ লেখার সময় তাড়াহুড়া করবেন না।