![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা শুধু শুনে এসেছি মুক্তিযুদ্ধে শরনার্থীদের শুধুমাত্র ভারতই আশ্রয় দিয়েছিল। কথাটা পুরোপুরি সত্য নয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় বার্মাতেও বাংলাদেশের শরনার্থীরা আশ্রয় নিয়েছিল, আর তাঁরা আশ্রয় নিয়েছিল মুসলিম অধ্যুষিত রাখাইন প্রদেশেই।
১৯৭১ সালের ১৮ই জুন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম এই জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে বার্মার জনগন আর সরকারকে ধন্যবাদ জানান। (সুত্রঃ মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫৩)
অবশ্য বার্মার মুসলিম জনগনের বদান্যতার এই ইতিহাসকে মুছে দেয়া হয়েছে এবং ভারতকে শরনার্থীদের আশ্রয় দেয়ার পুর্ণ কৃতিত্ব দেয়া হয়েছে। সেকারণেই রোহিঙ্গাদের তাড়িয়ে দেয়ায় আমাদের চেতনা শিবিরে কোন গ্লানি হয়নি। নিশ্চয় রোহিঙ্গাদের মধ্যে বয়স্করা এই ঘটনা জানে। তারা আমাদের কী বলেছে? আমাদের নিয়ে কী ভেবেছে ভাবুন একবার। একবারও কি কেউ বলেনি, “অকৃতজ্ঞ!!”
সরকারকে আহ্বান জানাই; গণহত্যার শিকার হওয়া রোহিঙ্গাদের জীবন বাঁচাতে সীমান্ত খুলে দিন। শরনার্থী শিবির বানান। বাংলাদেশের আপামর মানুষ এটাই চায়। মানুষের হৃদয়ের কথা শুনুন।
তথ্যসূত্র
ডা. পিনাকি ভট্টাচার্য অধ্যাপক রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
যুদ্ধের সময় টেকনাফের লোকজন নাফ নদীর ওপারে গিয়েছিল। সংখ্যা জানা নেই।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৩১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যুদ্ধের সময় টেকনাফের লোকজন নাফ নদীর ওপারে কেউ যায়নি।
ডিসেম্বরের মাঝামাঝি কিছু দখলদার পাকি সেনা প্রাণ বাচাতে হেলিকপ্টারে বার্মা গেছিল। কিছু ভিন্নভাবে নাফ নদীর ওপারে যায়। রাজাকাররাও গেছিল।
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে তাহারা আমাদের আশ্রয় দিয়াছিল কিনা ইহা কি নির্যাতিত নিরাপরাধ জনগোষ্ঠীর আশ্রয়দানের পূর্বশর্ত হইতে পারে ? নাকি মানবতা, মানবাধিকার খালি সংখ্যালঘু, উপজাতি দেশদ্রোহী, বিধর্মীদেরই থাকিতে হইবে আর রোহিঙ্গাদের জন্য পাঁঠারা নিজেদের পশ্চাৎদেশে ভরিয়া রাখিবে ?
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
মেটাফেজ বলেছেন: এশার নামাজ জামাতে পড়ছেন তো? তাহাজ্জুদে দাঁড়াইবেন নাকি?