নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খালিদ আলম

খালিদ আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিয়ানমারের উপর হস্তক্ষেপ চান নোবেল জয়ীরা

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১


মিয়ানমারের ডি ফ্যাক্টো নেত্রী অংসান সু চির বিরুদ্ধে এবার অবস্থান নিয়েছেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রেখে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। মিয়ানমারের উপর সম্ভাব্য সকল ধরনের হস্তক্ষেপ করতে তারা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কাছে দাবি করেছেন।

রোহিঙ্গা সঙ্কট অবসান করতে নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি হস্তক্ষেপ চেয়ে খোলা চিঠি লিখেছেন মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৩০ ব্যক্তি, যাদের মধ্যে নোবেলজয়ী ১৮ জনের সঙ্গে রয়েছেন বিভিন্ন দেশের সাবেক মন্ত্রী, ব্যবসায়ী, সমাজসেবী ও অধিকারকর্মী।

এই মাসে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের আগে রোহিঙ্গা সঙ্কটের বিষয়টি বিশ্বজুড়ে আলোচিত। আলোচনার জন্য সুইডেন ও যুক্তরাজ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক ডাকার আহ্বান জানিয়েছে। যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ফ্রান্স। এই দেশগুলোর যে কোনো প্রস্তাব আটকে দেয়ার ক্ষমতা রয়েছে। নিরাপত্তা পরিষদে অস্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে সুইডেনের সঙ্গে এখন রয়েছে বলিভিয়া, মিশর, ইথিওপিয়া, ইতালি, জাপান, কাজাখস্তান, সেনেগাল, ইউক্রেইন ও উরুগুয়ে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গঠনে বাংলাদেশের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে মিয়ানমার ।বাংলাদেশ সরকার কি ভেবেছিল? বাংলাদেশকে ভয় পেয়ে মিয়ানমার বাংলাদেশের কথা মেনে নিবে? কখনই না। আন্তজার্তিক চাপ,প্রতিবেশী দেশের চাপ,বড় বড় রাষ্ট্রগুলোর চাপ সব কিছুকেই উপেক্ষা করছে মিয়ানমার। কারন মিয়ানমার কোন সভ্য রাষ্ট্রই নয়। তাদের কথা মানাতে হবে অস্ত্র ব্যবহার করেই মানাতে হবে। নতুবা যেভাবেই তাদের বলা হোক না কেন তারা তা শুনবে না।
আর নিন্দা বা ঘৃনা জানিয়েও লাভ নাই। থুতু দিলে যাদের মান-ইজ্জত যায়না তাদের আপনি যতই থুতু দেন কোন কিছু যায় আসে না।
মিয়ানমারকে সভ্য করতে হলে সামরিক পদক্ষেপ ও অর্থনৈতিক অবরোধ ছাড়া বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের হাতে অন্যকোন রাস্তা নেই।
হুসাইন মুহম্মদ এরশাদের সাথে আমি এখন একমত। মিয়ানমারে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো হোক। আর অন্যদিকে জাতিসংঘ অর্থনৈতিক অবরোধের কথা ভাবছে। জাতিসংঘের সাথেও আমি একমত। মিয়ানমারকে সভ্য,স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ন রাখতে শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েন ও অর্থনৈতিক অবরোধের চাইতে এখন আর কোন ভাল উপায় নেই।

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৪

সোহানী বলেছেন: Trudeau presses Myanmar's Suu Kyi on violence against Muslim minority

হাঁ অবশেষে অনেকেই এগিয়ে এসেছে..... ঘুম কিছুটা হলে ও ভেঙ্গেছে।

http://www.metronews.ca/news/world/2017/09/13/the-latest-myanmar-forms-new-committee-on-rohingya.html

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো পদক্ষেপ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.