নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খালিদ আলম

খালিদ আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণ-আদালতে মিয়ানমারের সেনাদের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

মিয়ানমার সেনা। রয়টার্স ফাইল ছবিমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে চলমান আন্তর্জাতিক গণ-আদালতের শেষ পর্বের শুনানিতে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। এ আদালতে সাক্ষ্য দেওয়া মিয়ানমারের রোহিঙ্গা, কাচিন, কারেনসহ কয়েকটি জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা এ অভিযোগ আনেন। আদালতে রোহিঙ্গারা বলেন, মিয়ানমারের রাখাইনে সেনাবাহিনী জাতিগত নিধন অভিযান চালাচ্ছে।
ওই গণ-আদালতে আমন্ত্রিত বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষ থেকেও রোহিঙ্গাদের ওপর বর্বর নির্যাতনের প্রমাণ তুলে ধরা হয়। আদালতে কমিশনের পক্ষ থেকে বিবৃতি দেন এর চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক। তিনি ওই আদালতে চলা শুনানির অভিজ্ঞতা তুলে ধরে আজ বুধবার প্রথম আলোকে এসব কথা বলেন।
রোমভিত্তিক পারমানেন্ট পিপলস ট্রাইব্যুনাল (পিপিটি) নামের একটি সংগঠন এই আদালত গঠন করে। পিপিটি ষাটের দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধের পটভূমিতে প্রখ্যাত ব্রিটিশ দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধের ধারণায় প্রতিষ্ঠিত। এর যাত্রা শুরু ইতালির বোলোগনাতে, ১৯৭৯ সালে। কুয়ালালামপুরের মালয় ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর সিভিলাইজেশন ডায়ালগের পরিচালক ও বুদ্ধিজীবী চন্দ্র মোজাফফর পিপিটির এই বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে সমন্বয় করেছেন। মালয় ইউনিভার্সিটির আইন অনুষদেই এই বিচার চলছে। আগামী শুক্রবার এর রায় দেওয়া হবে।
মিয়ানমার সেনা। রয়টার্স ফাইল ছবিমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে চলমান আন্তর্জাতিক গণ-আদালতের শেষ পর্বের শুনানিতে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। এ আদালতে সাক্ষ্য দেওয়া মিয়ানমারের রোহিঙ্গা, কাচিন, কারেনসহ কয়েকটি জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা এ অভিযোগ আনেন। আদালতে রোহিঙ্গারা বলেন, মিয়ানমারের রাখাইনে সেনাবাহিনী জাতিগত নিধন অভিযান চালাচ্ছে।
ওই গণ-আদালতে আমন্ত্রিত বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষ থেকেও রোহিঙ্গাদের ওপর বর্বর নির্যাতনের প্রমাণ তুলে ধরা হয়। আদালতে কমিশনের পক্ষ থেকে বিবৃতি দেন এর চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক। তিনি ওই আদালতে চলা শুনানির অভিজ্ঞতা তুলে ধরে আজ বুধবার প্রথম আলোকে এসব কথা বলেন।
রোমভিত্তিক পারমানেন্ট পিপলস ট্রাইব্যুনাল (পিপিটি) নামের একটি সংগঠন এই আদালত গঠন করে। পিপিটি ষাটের দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধের পটভূমিতে প্রখ্যাত ব্রিটিশ দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধের ধারণায় প্রতিষ্ঠিত। এর যাত্রা শুরু ইতালির বোলোগনাতে, ১৯৭৯ সালে। কুয়ালালামপুরের মালয় ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর সিভিলাইজেশন ডায়ালগের পরিচালক ও বুদ্ধিজীবী চন্দ্র মোজাফফর পিপিটির এই বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে সমন্বয় করেছেন। মালয় ইউনিভার্সিটির আইন অনুষদেই এই বিচার চলছে। আগামী শুক্রবার এর রায় দেওয়া হবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১২

বারিধারা বলেছেন: এই আদালতের প্রায় সব বিচারকই মুসলিম সমাজের প্রতনিধি। তাই অমুসলিমদের কাছে এই আদালতের গ্রহণযোগ্যতা কি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.