নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই ।

কুয়াশা প্রান্ত

সাধারন মানুষ । সাধারন মানুষের কথা বলতে পছন্দ করি । সাধারন মানুষের জন্য কিছু করতে চাই ।

কুয়াশা প্রান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

জানেন তো নিজের কাজ নিজে ভালো ভাবেই করা দেশপ্রেম ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮



#বাংলাদেশে_মোবাইল_এসেম্বেল_হয়েছে_২৩_লক্ষ
#দেশেই_তৈরি_হচ্ছে_কৃষি_যন্ত্রপাতি
.
২০১৮ সালে বাংলাদেশে প্রায় ২৩ লক্ষ মোবাইল ফোন এসেম্বল হয়েছে। একটি দেশে মোবাইল বা গাড়ি তৈরির প্রথম ধাপ হল এসেম্বেলি হওয়া। আর সেটাই শুরু হয়েছে বাংলাদেশে।
.
বাংলাদেশ আমদানি করা মোবাইলের উপর উচ্চ হারে ট্যাক্স বসিয়েছে সেই সাথে দেশে মোবাইল বানালে ট্যাক্সে দিচ্ছে বিশাল ছাড়।
.
মূলত এভাবেই দেশে মোবাইল তৈরি করতে বাধ্য করছে বাংলাদেশ। আর যাই হোক বাংলাদেশের মোবাইল বাজার বিশাল বড়। পৃথিবীর খুব কম কোম্পানি চাইবে এই বাজার হাতছাড়া করতে।
.
বর্তমানে মোট ৫ টি মোবাইল কারখানা রয়েছে দেশে। এর ভেতর ওয়ালটন এসেম্বেল করেছে প্রায় ১১ লক্ষ ফোন যার ভেতর ৩.৫ লক্ষ হচ্ছে স্মার্টফোন।
.
স্যামসাং দেশে কারখানা করার পর ২০১৮ সালে এসেম্বেল করেছে ৬ লক্ষ স্মার্টফোন। সিম্ফনির দুটি কারখানা রয়েছে। তারা প্রায় ৩.৫ লক্ষ ফোন দেশেই এসেম্বেল করেছে। এছাড়া আইটেল করেছে ৩ লক্ষ এবং ফাইভ স্টার করেছে ৩৫ হাজার ফোন।
.
বর্তমানে বিদেশ থেকে সেট আনতে গেলে দিতে হয় ৩২% ট্যাক্স। কিন্তু যদি দেশেই এসেম্বেল করা হয় তাহলে ১৪% ছাড় পাওয়া যায়। ট্যাক্সের হার ১৮%। আর যদি কোন কোম্পানি দেশেই মোবাইল তৈরি করে তবে তারা ট্যাক্স দিবে ১৩%। এই বৈষম্য বাংলাদেশে সেট এসেম্বেল করতে উৎসাহিত করেছে। উল্লেখ্য আমাদের দেশ এক সময় ১০০% ঔষধ আমদানির করত। সরকার ঔষধ নীতি করে ঠিকা এভাবেই ট্যাক্স বৈষম্য করেছিল। ফলাফল দেশে ঔষধ কোম্পানি গুলি কারখানা করতে বাধ্য হয়। এখন আমরা চাহিদার ৯৭% ঔষধ নিজেরাই তৈরি এবং রপ্তানি করি।
.
#কৃষি_যন্ত্র_তৈরি
.
সিলেটে আলিম ইন্ডাস্ট্রি নামের এক প্রতিষ্ঠান কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির কারখানা করেছে। এখন থেকে দেশেই তারা পাওয়ার টিলার, পাওয়ার থ্রাসার, পাওয়ার রিপার এবং পাওয়ার সিডার তৈরি করবে। বর্তমানে দেশে প্রায় ৯০% জমিতে পাওয়ার টিলারের মাধ্যমে চাষ হয়। অতিতের লাঙ্গল গরু দিয়ে হাল চাষ করা এখন প্রায় উঠেই গেছে। কিন্তু এত বড় একটা বাজার ভারতীয় পাওয়ার ট্রিলারের দখলে ছিল। এখন থেকে দেশেই এইসব যন্ত্রপাতি তৈরি হলে বেচে যাবে বৈদেশিক মুদ্রা।
.
খুন বেশিদিন আগে নয়, বাংলাদেশ শিল্পে পিছিয়ে ছিল। ছোট বেলায় আমার শিক্ষক অঙ্ক কষার সময় বলতেছিল যে সামান্য একটা ক্যালকুলেটর এর কাভার ও বাংলাদেশ তৈরি করতে পারে না। অথচ আজ সেসব অতিত।
.
দেশেই বাইসাইকেল, মোটরসাইকেল, ক্রোকারিজ আইটেম, ওভেন, ম্যাজিক চুলা, টিভি, ফ্রিজ, সফটওয়্যার, জাহাজ থেকে শুরু করে সহস্রাধিক পণ্য দেশেই তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশের শিল্পায়নের গতি এতটাই বেড়েছে যে জিডিপি তে শিল্পের অবদান এখন ৩৩% ছাড়িয়েছে।
.
ইনশাআল্লাহ এদেশ আরো এগিয়ে যাবে। ইলেকট্রনিক বিপ্লব আসবে।
.
দেশে যে হারে CSE ইঞ্জিনিয়ার আর BBA পড়ুয়া বাড়ছে আমরা ইলেক্ট্রনিক ব্যবসায় একদিন উৎকর্ষ আনবো এটাই স্বাভাবিক । একটা সময় ছিলো আমরা চাইলেও অনেক বড় কাজ এর কথা ভাবতে পারতাম না কারন আমাদের হাত পা বাধা ছিলো । সেই বাধন গুলো ধীরে ধীরে জট খুলছে :D
.
জানেন তো নিজের কাজ নিজে ভালো ভাবেই করা দেশপ্রেম ।


#বাংলাদেশে_মোবাইল_এসেম্বেল_হয়েছে_২৩_লক্ষ
#দেশেই_তৈরি_হচ্ছে_কৃষি_যন্ত্রপাতি
.
২০১৮ সালে বাংলাদেশে প্রায় ২৩ লক্ষ মোবাইল ফোন এসেম্বল হয়েছে। একটি দেশে মোবাইল বা গাড়ি তৈরির প্রথম ধাপ হল এসেম্বেলি হওয়া। আর সেটাই শুরু হয়েছে বাংলাদেশে।
.
বাংলাদেশ আমদানি করা মোবাইলের উপর উচ্চ হারে ট্যাক্স বসিয়েছে সেই সাথে দেশে মোবাইল বানালে ট্যাক্সে দিচ্ছে বিশাল ছাড়।
.
মূলত এভাবেই দেশে মোবাইল তৈরি করতে বাধ্য করছে বাংলাদেশ। আর যাই হোক বাংলাদেশের মোবাইল বাজার বিশাল বড়। পৃথিবীর খুব কম কোম্পানি চাইবে এই বাজার হাতছাড়া করতে।
.
বর্তমানে মোট ৫ টি মোবাইল কারখানা রয়েছে দেশে। এর ভেতর ওয়ালটন এসেম্বেল করেছে প্রায় ১১ লক্ষ ফোন যার ভেতর ৩.৫ লক্ষ হচ্ছে স্মার্টফোন।
.
স্যামসাং দেশে কারখানা করার পর ২০১৮ সালে এসেম্বেল করেছে ৬ লক্ষ স্মার্টফোন। সিম্ফনির দুটি কারখানা রয়েছে। তারা প্রায় ৩.৫ লক্ষ ফোন দেশেই এসেম্বেল করেছে। এছাড়া আইটেল করেছে ৩ লক্ষ এবং ফাইভ স্টার করেছে ৩৫ হাজার ফোন।
.
বর্তমানে বিদেশ থেকে সেট আনতে গেলে দিতে হয় ৩২% ট্যাক্স। কিন্তু যদি দেশেই এসেম্বেল করা হয় তাহলে ১৪% ছাড় পাওয়া যায়। ট্যাক্সের হার ১৮%। আর যদি কোন কোম্পানি দেশেই মোবাইল তৈরি করে তবে তারা ট্যাক্স দিবে ১৩%। এই বৈষম্য বাংলাদেশে সেট এসেম্বেল করতে উৎসাহিত করেছে। উল্লেখ্য আমাদের দেশ এক সময় ১০০% ঔষধ আমদানির করত। সরকার ঔষধ নীতি করে ঠিকা এভাবেই ট্যাক্স বৈষম্য করেছিল। ফলাফল দেশে ঔষধ কোম্পানি গুলি কারখানা করতে বাধ্য হয়। এখন আমরা চাহিদার ৯৭% ঔষধ নিজেরাই তৈরি এবং রপ্তানি করি।
.
#কৃষি_যন্ত্র_তৈরি
.
সিলেটে আলিম ইন্ডাস্ট্রি নামের এক প্রতিষ্ঠান কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির কারখানা করেছে। এখন থেকে দেশেই তারা পাওয়ার টিলার, পাওয়ার থ্রাসার, পাওয়ার রিপার এবং পাওয়ার সিডার তৈরি করবে। বর্তমানে দেশে প্রায় ৯০% জমিতে পাওয়ার টিলারের মাধ্যমে চাষ হয়। অতিতের লাঙ্গল গরু দিয়ে হাল চাষ করা এখন প্রায় উঠেই গেছে। কিন্তু এত বড় একটা বাজার ভারতীয় পাওয়ার ট্রিলারের দখলে ছিল। এখন থেকে দেশেই এইসব যন্ত্রপাতি তৈরি হলে বেচে যাবে বৈদেশিক মুদ্রা।
.
খুন বেশিদিন আগে নয়, বাংলাদেশ শিল্পে পিছিয়ে ছিল। ছোট বেলায় আমার শিক্ষক অঙ্ক কষার সময় বলতেছিল যে সামান্য একটা ক্যালকুলেটর এর কাভার ও বাংলাদেশ তৈরি করতে পারে না। অথচ আজ সেসব অতিত।
.
দেশেই বাইসাইকেল, মোটরসাইকেল, ক্রোকারিজ আইটেম, ওভেন, ম্যাজিক চুলা, টিভি, ফ্রিজ, সফটওয়্যার, জাহাজ থেকে শুরু করে সহস্রাধিক পণ্য দেশেই তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশের শিল্পায়নের গতি এতটাই বেড়েছে যে জিডিপি তে শিল্পের অবদান এখন ৩৩% ছাড়িয়েছে।
.
ইনশাআল্লাহ এদেশ আরো এগিয়ে যাবে। ইলেকট্রনিক বিপ্লব আসবে।
.
দেশে যে হারে CSE ইঞ্জিনিয়ার আর BBA পড়ুয়া বাড়ছে আমরা ইলেক্ট্রনিক ব্যবসায় একদিন উৎকর্ষ আনবো এটাই স্বাভাবিক । একটা সময় ছিলো আমরা চাইলেও অনেক বড় কাজ এর কথা ভাবতে পারতাম না কারন আমাদের হাত পা বাধা ছিলো । সেই বাধন গুলো ধীরে ধীরে জট খুলছে :D
.
জানেন তো নিজের কাজ নিজে ভালো ভাবেই করা দেশপ্রেম ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেকারেরা, যারা নিজের কাজই করেন, তাদের দেশপ্রমে কতটুকু?

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ্পোষ্ট টি দুবার এসেছে। এডিট করে থিক করে নিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.