নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ, আমি বাঙালি। আমার মানবিকতা, আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া, ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাওয়া প্রাণী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ। আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া প্রাণীদের পালনকারী, প্রশ্রয়দানকারী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ, রাক্ষস। হোক সে যে কোনো সাম্প্রদায়িক কিংবা ঢেঁড়স চাষ পরামর্শক।
বাংলাদেশের ইতিহাসে "জয় বাংলা" শ্লোগান শুধুমাত্র একটি বাক্য নয়; এটি একটি জাতির আবেগ, চেতনা এবং ঐতিহ্যের প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই শ্লোগান ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির প্রেরণা। এটি ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীনতার ডাক। তাই "জয় বাংলা" শ্লোগান বাতিল করার সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র একটি প্রশাসনিক পদক্ষেপ নয়; এটি জাতির ইতিহাস এবং চেতনায় আঘাত হানার সমতুল্য।
প্রথমত, "জয় বাংলা" শ্লোগান বাংলাদেশ রাষ্ট্রের আত্মপরিচয়ের অংশ। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় এটি বাঙালি জাতির ঐক্য ও সাহসের প্রতীক ছিল। পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সময় এই শ্লোগানটি লাখো মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছিল। শ্লোগানটি বাতিল করা মানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অবমূল্যায়ন করা।
দ্বিতীয়ত, শ্লোগানটি ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অমূল্য উপাদান। বিশ্বের অনেক দেশ তাদের জাতীয় চেতনার প্রতীকগুলিকে সংরক্ষণ করে এবং গৌরবের সাথে ধরে রাখে। উদাহরণস্বরূপ, ফ্রান্সের "লিবার্টি, ইকুয়ালিটি, ফ্রাটারনিটি" শ্লোগান তাদের বিপ্লবের চেতনা বহন করে। তাহলে কেন বাংলাদেশ তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শ্লোগানটি পরিত্যাগ করবে? এটি জাতীয় ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির প্রতি এক ধরনের অবজ্ঞা প্রদর্শন করে।
তৃতীয়ত, "জয় বাংলা" শ্লোগান বাতিল করার সিদ্ধান্ত দেশের জনগণের অনুভূতিতে আঘাত হানে। এটি মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অসম্মান প্রদর্শনের শামিল। যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাদের চেতনার প্রতীককে মুছে ফেলা কি সঠিক? এ জাতীয় সিদ্ধান্ত জনগণের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে এবং একটি ঐক্যবদ্ধ জাতির ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করতে পারে।
অতএব, শ্লোগানটি বাতিল করার পরিবর্তে এটি আরও প্রসারিত করা এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়োজন। "জয় বাংলা" কেবল একটি শ্লোগান নয়; এটি আমাদের ইতিহাস, আমাদের সংগ্রাম, এবং আমাদের গৌরব। এই শ্লোগান বাতিল করার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা উচিত এবং এটি জাতির হৃদয়ে সেই সম্মানের জায়গায় ফিরিয়ে আনা উচিত।
"জয় বাংলা" থাকবে, কারণ এটি জাতির চিরন্তন প্রেরণার ও সংগবদ্ধ করার উৎস।
২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৯
দক্ষিণ মেরু বলেছেন: জয় বাংলা স্লোগান কে বাতিল করলো? গুজব ছড়াচ্ছেন! ‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান থাকবে না। জাতীয় স্লোগান না থাকা আর স্লোগান বাতিল হওয়ার পার্থক্য বোঝেন না? ২০২২ এর আগেওতো জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান হিসেবে ছিলো না- তাতে কি সমস্যা হয়েছে?
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫২
কিরকুট বলেছেন: জয় বাংলা শুধু একটি স্লোগান নয়, এটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতীক এবং বাঙালি জাতির আত্মপরিচয়ের অংশ। এই স্লোগান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণের অনুপ্রেরণার মূলমন্ত্র ছিল।
২০২২ সালে 'জয় বাংলা' জাতীয় স্লোগান হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার আগেও এটি আমাদের জাতীয় চেতনায় ছিল এবং থাকবে।
তবে এটিকে 'বাতিল' না করার যুক্তি দিয়ে এর গুরুত্বকে খাটো করা বা বিভ্রান্তিমূলক কথা বলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। জাতীয় স্লোগান থাকবে না' মানে সেটি অগ্রাধিকার পাবে না, যা কার্যত ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের প্রতি অসম্মান। মুক্তিযুদ্ধের রক্তঋণে গড়া এই দেশকে যারা ভালোবাসে, তাদের কাছে 'জয় বাংলা' নিছক স্লোগান নয়, বরং একটি চিরন্তন প্রেরণা। এটিকে উপেক্ষা বা অগ্রাহ্য করার চেষ্টা স্বাধীনতার ইতিহাসের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার সামিল।
৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৫
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হয়তো এক সময় এটা মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান ছিলো কিন্তু এখন এটা একটা গালি। যখন সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগ ও আওমীলীগের নেতা কর্মীরা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দর্জি ব্যবসায়ী বিশ্বজিত দাসকে সবার সামনে কুপিয়ে হত্যা করলো তখন আপনি প্রতিবাদ করেন নাই কেন ? যখন সাইকোপ্যাথ হাসিনার সন্ত্রাসী বাহিনী জয় বাংলা স্লোগান দিতে দিতে ইউনিভাসটির মে দের হকিস্টিক দিয়ে পিটিয়ে রক্তাত্ব করেছিলো তখন আপনি প্রতিবাদ করেন নাই কেন ? আহত শিক্ষার্থীদের ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরী বিভাগে চিকিৎসা দেওয়ার সময় ফের যুবলীগ ছাত্রলীগ এর সন্ত্রাসীরা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে হামলা করলো তখন আপনি প্রতিবাদ করেন নাই কেন ? মায়া কান্না দিয়েন না সময় ও পরিস্থিতি দুইটাই পরিবর্তন হয়েছে এখন জয় বাংলা স্লোগান দিলে মানুষ গণধোলাই দিয়া মেরে ফেলবে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে মে দের ধর্ষণ করবেন আর আপনার সাত খুন মাফ হয়ে যাবে সেই যুগ আর নাই। এখন যারা জয় বাংলা স্লোগান দেয় মানুষ তাদের মুখে থু থু দেয়।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫
কিরকুট বলেছেন: আপনার মন্তব্যে যে ক্ষোভ ও অভিযোগ প্রকাশ পেয়েছে, তা স্পষ্টতই বর্তমান রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতা নিয়ে আপনার হতাশা ও বেদনার বহিঃপ্রকাশ। তবে এটি মনে রাখা জরুরি যে, "জয় বাংলা স্লোগান আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালির একতা, স্বাধীনতা ও চেতনার প্রতীক ছিল এবং সেই ইতিহাস কখনো মুছে ফেলা সম্ভব নয়।
আপনার উল্লেখ করা ঘটনাগুলো যে নিন্দনীয়, তা নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই। রাজনৈতিক দলের নামে বা স্লোগানের আড়ালে কোনো রকম অন্যায়, সন্ত্রাস বা অপকর্ম কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু এসব অন্যায় আচরণের দায় ঐতিহাসিক স্লোগান জয় বাংলার ওপর চাপানো ঠিক হবে না। সমস্যাটা ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর অপব্যবহারে, স্লোগান বা চেতনায় নয়।
সত্যিকার অর্থে, সময় ও পরিস্থিতির পরিবর্তন হলেও, আমাদের দায়িত্ব হলো সেই ঐতিহাসিক স্লোগানের মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখা এবং অন্যায় ও অপব্যবহারের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকা। অপকর্মকারীদের বিরুদ্ধে আপনার ক্ষোভ যথার্থ, তবে আমাদের উচিত এই স্লোগানের গৌরবময় ইতিহাস ও অর্থকে বিকৃত না করা।
আপনার অভিযোগগুলোর প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, অন্যায়ের প্রতিবাদ সবার করা উচিত, কিন্তু তা করতে গিয়ে আমাদের ভাষা ও ঐতিহ্যকে হেয় করা সমাধান নয়। বরং ঐক্যবদ্ধভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোটাই সত্যিকার পরিবর্তন আনতে পারে।
৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩০
উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: বাংলা' নিয়ে অনেকের কান্নাকাটি চোখে পড়ার মতো। কেউ বুঝে কাঁদছে, কেউ না বুঝে আবেগে কাঁদছে! জয় বাংলা মুক্তিযুদ্ধের শ্লোগান ছিলো। কিন্তু ইতিহাস দখলের মতো আওয়ামি ফ্যাসিস্টরা জয়বাংলাকেও দখল করে তাদের দলীয় শ্লোগান বানিয়ে ফেলেছে। গত পনের বছরে আওয়ামিলীগের যাবতীয় অপকর্মের আইকন হয়ে উঠেছিলো জয়বাংলা। জয়বাংলা বলে ওরা ব্যাংক দখল করেছে, ভোট চুরি করেছে, মানুষ খুন করেছে।
এভাবে জয়বাংলাকে সকল অপকর্মের সিম্বল বানিয়ে সেটাকে আবার আইন করে তথাকথিত 'জাতীয় শ্লোগান' হিসেবে জোরজবরদস্তি জাতির ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছে। এদ্দিন পর কোর্ট যখন সেই আইন স্টে করলো, সঙ্গে সঙ্গে স্বৈরাচারের দোসরদের পুচ্ছে যেন আগুন ধরে যায়। তারা ফেসবুকে এসে 'জয়বাংলা' 'হায় জয়বাংলা' বলে মাতম শুরু করে।
হা, কোন ধরণের জবরদস্তি মূলক আইনের মাধ্যমে নয়, এই দেশের মানুষ জয়বাংলাকে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবেই গ্রহণ করবে। তার আগে জয়বাংলাকে অবশ্যই আওয়ামিলীগের দখলমুক্ত এবং রাহুমুক্ত করতে হবে। এখন সেই প্রক্রিয়াই চলছে। মুক্তিযুদ্ধের উজ্জীবিত শ্লোগান জয়বাংলাকে কারো দলীয় সম্পত্তি হিসেবে, অপকর্মের সিম্বল হিসেবে ব্যবহার করতে দেয়া হবে না। জয় বাংলা আছে এবং থাকবে। তবে আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের দখলমুক্ত হয়ে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্মারক হয়ে, মুক্ত-স্বাধীন হয়ে।
জয়বাংলা স্বাধীনতার শ্লোগান। গণমানুষের প্রাণের শ্লোগান। জয়বাংলা আছে, জয়বাংলা থাকবে, তবে আওয়ামি ফ্যাসিস্টদের দখলমুক্ত হয়ে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্মারক হয়ে, মুক্ত-স্বাধীন-অবারিত শব্দশক্তি হয়ে।
#জয়বাংলা//
৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪২
আমি নই বলেছেন: দেশপ্রেমিক হওয়াটাই হওয়া উচিৎ মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র চেতনা। দুনীয়ার বহু দেশ আছে যারা এই সকল স্লোগান, জাতীয় সংগীত ইত্যাদি নিয়ে মাথা ঘামায় না, অনেক দেশতো জাতীয় পতাকা দিয়ে আন্ডারঅয়ার, জুতা পর্যন্ত বানায়। কিন্তু ঐসকল দেশ আমাদের চাইতে অনেক উন্নত এবং মানুষগুলোও হাজারগুন বেশি সৎ এবং দেশপ্রেমিক।
আর চেতনা ব্যাবসাহীরা আমাদেরকে স্লোগান, জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকার মাঝেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশপ্রেমিকের মিটার দেখায়, আবার নিজেরা লাখ কোটা টাকার দুর্নিতি করে দেশের োয়ামাড়া সারা করে।
উপরে শাহ আজিজ ভাই যেমন বলেছেন, মানে বিষয়টা হল দেশের পোংগামাড়া যাক কিন্তু স্লোগান, সোনার বাংলা ঠিক রাখতে হবে না হলে দেশ বাংলাস্তান হয়ে যাবে।
৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জয়বাংলা এখন আম্লিগের স্লোগান সুতরাং এটার যৌক্তিকতা আর নেই।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
কিরকুট বলেছেন: জয়বাংলা স্লোগানের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব ব্যাখ্যা করলে এটি স্পষ্ট হবে যে এটি শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক দলের স্লোগান নয়, বরং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত একটি জাতীয় স্লোগান।
জয়বাংলা স্লোগানটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণার উৎস ছিল। এটি কেবল আওয়ামী লীগের স্লোগান হিসেবে সীমাবদ্ধ ছিল না, বরং পুরো বাঙালি জাতির মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে তুলে ধরেছিল। মুক্তিযুদ্ধকালীন রণাঙ্গনে যোদ্ধারা জয়বাংলা বলে শপথ নিয়েছেন, প্রাণ দিয়েছেন এবং বিজয়ের দিনে এই স্লোগানেই আনন্দে মেতে উঠেছিলেন।
জয়বাংলা এখনো আমাদের জাতীয় পরিচয়ের একটি অংশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই স্লোগানকে স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ হাইকোর্ট এক আদেশে "জয়বাংলা"কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করে, যা এর বৈধতা ও সর্বজনীনতা প্রমাণ করে।
জয়বাংলা কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের নয়, বরং মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী সব বাঙালির। এটি যেমন গণমানুষের প্রেরণা, তেমনই বাংলাদেশের জাতীয় ইতিহাসের অংশ
জয়বাংলা স্লোগানের যৌক্তিকতা প্রশ্নবিদ্ধ করার অর্থ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বিজয়ের ইতিহাসকে অবমূল্যায়ন করা। এটি কোনো দলীয় স্লোগান নয় বরং একটি জাতীয় স্লোগান, যা স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐতিহ্য বহন করে এবং সব বাঙালির গর্বের বিষয়।
৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ এটাকে নিজস্ব দলীয় স্লোগান বানিয়ে তাই এটার যৌক্তিকতা কতখানি তা ভাববার অবকাশ আছে ।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
কিরকুট বলেছেন: জামাত আল্লাহু আকবার কে দলীয় শ্লোগান বানিয়ে ফেলেছে তাই বলে আল্লাহ হু আকবার বলা যাবে না?
৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৬
রাসেল বলেছেন: জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যু থেকে মনোযোগ অন্যদিকে সরানোর প্রচেষ্টা।
৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০২
হাসান রাজু বলেছেন: "জয় বাংলা" শ্লোগটার যখন অপব্যাবহার হচ্ছিল। তখন প্রতিবাদ করলে আজ এ পর্যায়ে আসত না। এর আবেগ, চেতনা এবং ঐতিহ্য ক্ষয় যখন হচ্ছিল তখন এর তত্ত্বাবধান, অপব্যাবহার নিয়ন্ত্রণ না করায় মানুষের এই স্লোগানের প্রতি এখন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
জানিনা ইচ্ছাকৃত নাকি ভুলে শ্লোগান বাতিল জাতীয় স্লোগান হিসেবে বাতিল এর স্থলে লিখে ফেলেছেন । যা ই হোক আংশিক মিথ্যে পুরো মিথ্যে থেকে ভয়ানক। লেখার উদ্দেশ্য / বিষয় দুটিই ভালো। এখানে মিথ্যে থাকলে পুরো উদ্দেশ্য প্রশ্নবিদ্ধ হবেই হবে।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯
কিরকুট বলেছেন: ঠিক করে দেয়া হচ্ছে।
১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
"জয় বাংলা" শ্লোগানটা স্বাধীনতাবিরোধী, রাজাকার, জামাত শিবির, হেফাজত, বিএনপি, হিজবুতদের জন্য ভীতিকর শ্লোগান।
১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২২
রাজীব নুর বলেছেন: জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা। জয় বাংলা।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: জয় বাংলা । জিয়ার সরকার জিন্দাবাদ চালু করে রাজাকারের ভিত শক্ত করেছিল , ইউনুস তাতে বিটুমিন ঢেলে শক্ত করেছে । এখন বাকি সোনার বাংলা বাতিল করে অন্য কিছু চালু করা । আর সবশেষে বাংলাস্থান প্রতিষ্ঠা করা ।