নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Life is like a flute.It may’ve many holes& emptiness but if u work on it,It can play magical melodies

কলিমুদ্দি দফাদার

“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”

কলিমুদ্দি দফাদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মালয়েশিয়ান ড্রিম

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬


আমাদের দেশ থেকে প্রতি বছর অনেক শিক্ষাতী বিদেশ এ পাড়ি জমায় উচ্চ শিক্ষার জন্য। পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের সচ্ছলতার জন্য অনেক আবার কাজ করে থাকে। আমেরিকা,কানাডা, অস্টেলিয়া, ইংল্যান্ড ইউরোপ এর বিভিন্ন দেশ তাদের তালিকায় প্রথম। কিন্তু স্রামতিক সময়ে বিদেশ অথনৈতিক মন্দা, পড়াশোনা শিক্ষাতীদের মুল উদ্দেশ না হওয়ায় এবং নিতিমালা না মেনে কাজ করায়, উন্নতদেশ গুলো বাংলাদেশি
শিক্ষাতীদের স্টুডেন্ট ভিসার উপর কঠোর নিয়ম চালু করে।এর মধ্য আপনি আসল শিক্ষাতী কিনা, শিক্ষায় ই আপনার মুল উদ্দেশ্য কিনা, বিদেশে শিক্ষার ব্যয়ভার আপনার পরিবারের আছে কিনা, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ টেস্ট সিস্টেম যথাযত স্কোর ইত্যাদি প্রমান করে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। উন্নত দেশ গুলোর এমন অনেক বাধ্যবাধকতা থাকায় বতমানে মালয়েশিয়া হচ্ছে অনেক শিক্ষাতীর প্রিয় স্থান। কেননা উন্নত দেশ গুলোর ইউনিভারসিটি শাখা সেখানে থাকায়, তুলনামুলক উন্নত মানের পড়াশোনা এবং পড়াশোনার খরচ অনেক কম আর মালেশিয়ার থাকা খাওয়া খরচ বাংলাদেশ এর মত হওয়ায় অনেক পড়ুয়া শিক্ষাতী এখন পাড়ি জমাম্চ্ছে মালেশিয়াতে। এইটা তো গেল পড়ুয়া শিক্ষাতীদের কথা। মালেশিয়াতে বতমানে ওয়ার্ক ভিসা বন্ধ থাকায় অনেক দরিদ্র পরিবারের মানুষ আসছে এখানে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে। মাএ ২ থেকে ৩ লাখ টাকা খরচ করে নিম্ন মানের কলেজ গুলোতে অনায়াসে চলে আসে যায় মালশিয়াতে। পড়াশোনা তাদের মুল উদ্দেশ না হওয়ায় কাজ করে পরিবারকে সাহায্য করা এমন ড্রিম নিয়ে তারা পাড়ি জমায় মালেশিয়াতে। তাই আজকে লিখবো তাদের কথা। মালেশিয়ান ড্রিম।

প্রথমে বলে রাখি মালেশিয়াতে হোটেল,রেস্তোরা, বার, ক্লাব বাংলাদেশিদের জন্য পাট টাইম, ফুল টাইম বলে কোন কথা নেই। কেননা বাঙালী হল কম টাকায় বেশী খাটানোর জন্য ভাল বলদ। তাই যে কোন কাজ করেন না কেন, দিনে ১০ থেকে ১২ ঘন্টা এবং সপ্তাহে ৬ দিন। যারা স্টুডেন্ট ভিসায় যায় তাদের ফুল টাইম কাজ করার কোন বৈধতা নেয়।তার মানে যদি কোন স্টুডেন্ট কাজ করতে এসে ইম্মিগ্রেশন হাতে ধরা পড়ে তার গন্তব্য সোজা ইম্মিগ্রেশন জেল। কিছু কলেজ আবার খুব কঠোর।কাজের কোন পারমিট নাই। তাই জেলে গেল নিজ দায়িত্ব বের হতে হয়। ভিন দেশে আত্নীয় সজন না থাকলে কিভাবে বের হবেন? এই হল বান্তবতা।

মালেশিয়াতে যারা নিম্ম মানের কলেজ গুলোতে যায় তাদের বেশিরভাগ কোন দালাল, বন্ধু বা এযেন্ট এর মাধ্যমে। এইসব কলেজ গুলোর ওবেব সাইটে থাকে না, বিষয় অনুযায়ী টিউশন ফ্রী তাই দালালরা যার কাছে যেমন পায তেমন টাকা হাতিয়ে নেয়। একই কলেজে একই বিষয় কেউ যাচ্ছে ২,৫০ লাক টাকা কেউবা ৩ লাখ টাকায়। আর এইসব কলেজ গুলোতে, বিদেশী স্টুডেন্ট নেওয়া হয় ব্যবসায়ীকক উদ্দেশ্য। কেননা তারা কোন মান যাচাই না করে দিয়ে দিচ্ছে এপ্পুভাল লেটার। ৩০ ৪০ বছর
বয়স যাদের, অনেকের এইচ এস সি পাস ও করে নাই, তারা ফেক ডকুমেন্ট দিয়ে এইসব কলেজে চলে আসছে সি এস সি, বিবিএ এইসব বিষয়ে। আর বস্তুত এইসব কলেজের টিউশন ফ্রি প্রতি বছর ১ লাক ১০ থেকে ২০ হাজার টাকার মত। যারা প্রথমবার আসে তাদের সব মিলিয়ে ১ লাক ৫০ এর মত খরচ। আমদের দেশে প্রতি জন স্টুডেন্ট থেকে কম পক্ষে দালারা নিচ্ছে ২ লাখ ৫০ এর মত। তার মানে জন প্রতি ১ লাখ টাকা। তাই অনেকে এসে করছেন এই লোভনীয় ব্যবসা।

এইটা তো গেল কলেজ ও ভিসার কথা। এইবার আসুন তাদের সাথে কিরুপ আচরন করা হয়। আগেয় বলেছি যারা আসে এইসব কলেজে তাদের অধিকাংশ দরিদ্র পরিবার, অনেকে বাংলা ভাষা ও ঠিক মত গুছিয়ে বলতে পারে না।



মালয়েশিয়াতে সকল ছাএদের কলেজ থেকে আসা এজেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করতে হয়।নিজে কেউ ইমিগ্রেশন ফেস করতে পারে না। নিম্ন নামের কলেজ গুলোতে তাদের অপেক্ষা করতে হয় ৮ থেকে ১০ ঘন্টা স্টুডেন্টস লাউঞ্জ এ।অনেকে আবার ৩ ৪ দিন বসে থাকে এখানে কেননা দালালরা টিউশন ফ্রি না দেওয়ায় এখানে মানবতর জীবন যাপন
করে। অনেকে কাথা, বালিশ পেপার ইত্যাদি বিছিয়ে সুয়ে থাকে। আমি যেদিন ছিলাম সেদিন কিছু পুলিশ দেখলাম একজন মহিলাকে গালাগাল করে,পেপার এ লাথিমেরে তাকে ওঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরে তাকে আর কিছু ছেলে সহ এইসব লাউঞ্জ পরিস্কার করিয়ে ফ্লোর
মুছালো। একটু পর ওনার সাথে কথা বলে জানতে পারলাম ওনি খুব ভদ্র পরিবারের একজন মহিলা। ওনার জামাই মালয়েশিয়াতে ব্যবসা করে। মেরিজ ভিসা জটিলতা থাকায় তাকে স্টুডেন্ট ভিসায় নিয়ে আসা হয়েছে। এরুপ হচ্ছে বাঙালীদের সাথে তাদের ব্যবহার। একজন মহিলা ও বাদ যায় না এরুপ বাজে আচরন থাকে। আব্রহাম লিংকন ১৯১০ সালে আমেরিকা থেকে দাস প্রথা বাদ দেন। বলতে লজ্জা নেই বতমান সময়ে দাসপ্রথা থেকে থাকে তা হচ্ছে প্রবাসে বাঙালী।

কলেজ থেকে যখন এজেন্ট আসে, তখন স্টুডেন্ট এর সব পেইমেন্ট করা থাকলে ও এরা জন প্রতি ছাএ থেকে ৫০ থেকে ৩০০ মালয়েশিয়া রিঙ্গিত নিয়ে থাকে। কি কেন তার কোন জবাব নেই? করলে পাবেন দূর ব্যবহার। তাদের কে ছাড়া আপনি বেড় ও হতে পারবেন না। তাই বাধ্য হয়ে দিতে হবে।এমন অনেক পরিবারের ছেলে পাবেন যারা এই দেশে ৩০০ ৪০০ রিঙ্গিত কেশ নিয়ে। সব পরিশোধ করার পর কাজ পাওয়া না পযন্ত এই টাকাতে চলতে হয়। কলেজে সেই একই কাহিনি। চলছে মনোরঞ্জন। বাঙালী ভাল বিনোদনের ব্যবস্থা। কলেজে পাসপোট জমা দিতে হয় ভিসার জন্য। এই ফ্রি এই ফ্রি বলে টাকা। আর বর কথা ভিসা ইস্যুর পর এরা পাসপোট নিয়ে নেকামি করে। ক্লাস না করলে দিবে না। একজন ছেলে দৈনিক ১২ ঘন্টা কাজ করে কিভাবে ক্লাস করবে। তাই অনেকের মাস এর পর মাস পাসপোট পড়ে থাকে কলেজে। বিদেশ পাসপোট হল আপনার পরিচয়। এইটা বাদে আপনি জরুরী কাজ করতে পারবেন না। তাই এমন অনেক ছাএ ভিসা পাসপোট থেকে অবৈধ এর মত জীবন যাপন করছে। কলেজে গুলো আবার অসাধু উপায় ৫০০ থেকে ১০০০ রিঙিত নিয়ে ক্লাস বাদে পাসপোট দিয়ে দেয়। মুল উদ্দেশ্য তো বুজলেন। ক্লাস না ছাই।

এবার আসা যাক কাজের পরিবেশ গুলোতে। মালয়েশিয়া শ্রম আইন কখনো প্রবাসীদের পক্ষে না। আইন করা হয়েছে যা ব্যবসায়ী দের পক্ষে।১০ থেকে ১২ ঘন্টা কাজ করে করায়ে মাসে বেতন দেওয়া হয় মাএ ১৪০০ বা ১৫০০ রিঙিতবাংলাদেশি টাকায় মাএ ২৫০০০ হাজার টাকা। বছর পর আবার ভিসার জন্য কলেজে দিতে হয় টাকা। যাদের দেশে টাকা পাঠানো লাগে, থাকা খাওয়া দিয়ে ভিসার টাকা ও থাকে নাহ। তাই অনেকের ই থাকতে হয় অবৈধ। যে সব ছাএরা নতুন আসে, পরিচিত কেউ না থাকলে তাদের কাজের জন্য যেতে হয় এজেন্ট এর কাছে। এরা বেতনের এক ভাগ নিজেরাই রেখে দেয় প্রতি মাসে। হার ভাঙা বলদের মত কাজ করে আর দুধ খায় অন্যে। আবার বাঙালী ও কিছু দালাল থাকে। এদের কাজ বিভিন্ন ফাংশন এ হোটেল এ লোক দেওয়া। এমন অনেক ই যারা এইসব কাজ করে থাকে। দিনে ১২ থেকে ১৫ ঘন্টা কাজ করে দেয় মাএ ৪০ রিঙিত। মানে হাফ টাকা ওরাই রেখে দেয়।

পুলিশ সমাজের রক্ষক হলে ও মালয়েশিয়া তার উল্টা প্রবাসী শ্রমিকের জন্য। আর কোন দেশে যে পারট টাইম পুলিশ থাকে তা ও আমি জানি মালেশিয়া এসে। এরা রাস্তায় বা রাতে কাজ থেকে ফেরার পর স্টুডেন্ট কাছে হাতিয়ে টাকা রাইখা দেয়। ঈদ, চাইনিজ নিউ ইয়ার এইসব এর আগে তো এক রকম চিরুনি অভিজান চলে। কাজ করা যে কোন বাঙালী থেকে টাকা নেওয়া এক রকম তদের আয়ের অন্যতম প্রধান উন্স। এইসব শ্রমিক পেশার মানুষ তাদের কথা না বুঝায়, পুলিশ ই বাংলা কথা বলে। টাকা লাগবে ৫০০। সবচেয়ে বড় ঝামেলা ইমিগ্রেসন পুলিশ। বৈধ্য, অবৈধ সবাই এদেরকে জম দুত এর মত ভয় পায়। কেননা এরা একবার কাজে ধরলে ওয়ারকিং পারমিট ছাড়া সোজা জেলে।
মালেশিয়ান ইমিগ্রেসন জেল দুনিয়ার খারাপ জেল গুলোর একটি।সারাদিন এক বেলা খাওয়া। অনেকে বাঙালী মারা জায় এই জেল এ। মালয়েশিয়া বতমানে মন্দা চলায় তাদের অভিযান অনেক বেড়ে গেছে। এমন কি বাঙালী বেশী থাকা বাসা,বাড়িতে, শপিং মলে চলছে তাদের অভিযান।

শেষ কথা এক তরফা ওদের দোষারোপ করে কোন লাভ নেই। মালয়েশিয়াতে অবৈধ বাঙলী আছে ৭ লাখের মত তা ও সরকারি হিসেব মতে। আমরা লোভে পড়ে নিজেদের ভাবমূর্তি নস্ট করছি। সমাধান একটাই জাতি হিসেবে নিজেদের উন্নত করা। যারা বেশি ইনকামের আশায় বিদেশ যাচ্ছেন তারা দেশে ভোকেশনাল, যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ নিয়ে এই টাকায় দেশে কিছু করতে পারেন। অন্যদেশে দাসের মত না বেচে নিজ দেশে বাঘের মত বাচুন। আর সরকারের কাছে আবেদন ৫২ ৭১, মুক্তিযুদ্ধ এর পক্ষে বিপক্ষে এই সব চাপাবাজি না করে দেশে পয্যটন নিয়ে একটু মনযোগী হোন। হোটেল, রেস্টুরেন্ট দিয়ে নতুন চাকরীর বাজার তৈরি করুন। ১০ ১৫ হাজার টাকার জন্য বিদেশে নিজের ভাবমূর্তি নস্ট করবেন না। এইসব নিয়ে কোন রাজনীতি নয়।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগ আাগামী ভোট নিয়ে আছে, মানুষ নিজের ব্যবস্হা নিজে করুক।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১১

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আওয়ামী লিগের ভোটের প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সহমত

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৭

মিঃ আতিক বলেছেন: সহমত

৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪০

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৭

জুন বলেছেন: আমরা কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকা আসার সময় সাত আটজন বাংগালী আমাদের আশে পাশের সিটেই বসেছিল । তাদের চোখে মুখে ভয়, ক্ষুধা আর ক্লান্তির ছাপ প্রকট । কাপড় চোপড় দেখে মনে হলো ভিটে মাটি বিক্রী করা টাকায় কেনা। আরেকজন বাংগালী দেখে মনে হলো সে কিছুদিন হলো আছে আর একটু পড়াশোনা জানে মনে হলো । সে জিজ্ঞেস করে কথায় কথায় জানতে পারলো যা আমরাও শুনছিলাম তাদের করুন কাহিনী । চোখে পানি নিয়ে বলছিল কি ভাবে বাপ দাদার ভিটে মাটি বিক্রী করে পরিবারের ভরন পোষন আর কাজের আশায় মালয়েশিয়া গিয়ে আজ সকালে কুয়ালালামপুর এয়ারপোর্টে মাত্রই নেমেছিল । কিন্ত সঠিক কাগজ পত্র আর দালালের টিকিটি না দেখে কিভাবে ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে না খেয়ে সারাদিন জিম্মি হয়েছিল । আর ফিরতি ফ্লাইটে তাদের দেশে পাঠিয়ে দিল । এমন সময় এয়ার হোস্টেস কড়া পানীয় নিয়ে আসলো ট্রে করে । না জেনে না বুঝে আমাদের সেই ক্ষুধার্ত ভাইয়েরা পাগলের মত দুই তিন গ্লাস নিয়ে পানি বা জ্যুস ভেবে খেতে লাগলো । কেবিন ক্রু পর্যন্ত থ হয়ে তাকিয়ে ছিল ।
আমার চোখে পানি এসে গিয়েছিল কলিমুদ্দি দফাদার যখন খাবার সার্ভ করলো তখন তাদের সেই খাবারের উপর ঝাপিয়ে পরতে দেখে । আমাদের প্রবাসী কল্যান মন্ত্রনালয় কি করে বড় জানতে ইচ্ছে করে ।
+

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: মালয়েশিয়াতে বাঙালী কৃতদাসের মত বাচে, আমি এখানে না আসলে কখনো ই যানতাম না। আপনি যে উদাহরন টা দিলেন এ রকমতো হর হামেশা ঘটছে। এরা এমন যে নিজের নাম টা ঠিকমত লিখতে পারবে না। এক শ্রেনীর মানুশ এদের লোভ দেখিয়ে ব্যবসা করছে, এরা ও তাতে পা দিচ্ছে।বিদেশের মাটিতে এরা কিভাবে বাচবে? আমাদের সরকার এ ব্যপারে খুব উদাসীন। কারন যারা মেন পাওয়ারের ব্যবসা করে সররকারী লোক তার থেকে মোটা অংকের কমিশন পায়।

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভালোপোস্ট!:)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: মানুষের এই দু:দশা তো কবিতার মাধ্যমে বলা যায় বিলিয়ার ভাই।

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অবশ্যই যায়! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.