![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”
নব্বই দশকের শেষ এর দিকে যখন আমেরিকা ও ইউরোপ এর ব্যাংক ও ইন্সুরেন্স কোম্পানি গুলো ভারতে ব্যবসার জন্য আসতে চাইছিল তখন ভারতের তথকালীন ক্ষমতাসিন বিজিপি এর বিরোধিতা করে এবং বাধা দেয়। যার ফলে আমেরিকার ও ব্রিটিশ সুকৌশল ও মদদে পাকিস্তান ভারতের কার্গিল এট্যাক করে। শুরু হয় কার্গিল ওয়ার। কার্গিল এ পাহাড়ি উচু এলাকায় পাকিস্তানি সেনারা সুবিধাজনক অবস্থানে ঘাটি থাকায় ভারতীয় সেনারা তেমন কিছু করতে পারছিল না। আর ভারতের স্যাটেলাইট গাইডেড মিসাইল না থাকায় এবং পুরাতন মিগ ২১ ও মিগ ২৭ বিমান দিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের ঘাটিতে ধংস করতে পারছিল না। ভারতীয় সৈন্যদের প্রাণহানি বেশি হওয়ায় তারা তাদের মিএ রাশিয়ার নিকট সাহায্য চাইলে তারা তেমন কোন সাড়া প্রদান করে না। তাই বাধ্য হয়ে ভারতের আমেরিকার সরনাপন্ন হতে হয়। ভারত আমেরিকার সব সত্য মেনে নিলে আমেরিকা ফ্রাঞ্চেকে নিদেশ দেয় ভারতের কাছে স্যাটেলাইট গাইডেড মিসাইল বেচার জন্য। ফ্রান্স সত্য সাপেক্ষ তাদের নিকট মিরেজ ৩ বিমান ও মিসাইল বেচে। ভারত এইগুলো পেয়ে খুব সহজই পাকিস্তানি ঘাটি গুলো ধংস করে দেয়। পাকিস্তান যুদ্ধে টিকে থাকতে না পেরে আমেরিকা নিকট তাদের সেনা দেশে ফিরে যাওযার সেভ পেসেছ চায়। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বিল কিল্টন ভারতের প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ী কে ফোন দিয়ে পাকিস্তানি সেনা দেশে ফিরে যাওয়ার সেভ পেসেজ দিতে বলে। শেষ হয় কার্গিল ওয়ার। তবে পাকিস্তান টাইগার হিলের পাশে .৫৩৫৩ নামে ভারতের একটি চুড়া দখল করে নেয় যা ছিল আমেরিকার ভারতের নিকট ছোড়া একটি চ্যালেঞ্জ। সামরিকভাবে যদি ভারত এতই শক্তিধর হয়ে থাকে তবে পাকিস্তান থেকে এই চুড়া দখল করে দেখাক? যুদ্ধের পর অবশ্য আমেরিকা ভারতীয় মিডিয়ায় প্রচার করে যে ভারত যুদ্ব জয়ী হয়েছে যাতে করে ভারতীয় জনগন সেনাবাহিনীর বেহাল অবস্থা দেখে বিক্ষোভ না করে। এভাবে সুকৌশল আমেরিকা ও ইউরোপের ইন্সুরেন্সে কোম্পানি গুলো ভারতে প্রবেশ করে।
২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ভারতে লাভজনক অনেক বড় বড় বিদেশি ব্যবসায়ী প্রতিস্টান আছে। সুধু যে ব্যাংক যে ইন্সুরেন্সে তা না, বিদেশি অনেক হাতিয়ার কোম্পানি মেড ইন ইন্ডিয়া নাম দিয়ে ভারতে হাতিয়ার বানায়। আর ব্যক্তিগত পুজিতে ভারতে ব্যবসার করার মত ধনি খুব কম ছিল।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এ বিষয়টা নিয়ে অনেক দিন কিছু জানার ইচ্ছে ছিল, আপনার মাধ্যমে জানা হল< তাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: জানাতে পেড়েছি বলে ভাল লাগছে। ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এভাবে সুকৌশল আমেরিকা ও ইউরোপের ইন্সুরেন্সে কোম্পানি গুলো ভারতে প্রবেশ করে।
৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: জি হা জনাব।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত যদি সঠিক সময়ে, দরকারী ফাইন্যান্সিয়া প্রতিষ্ঠান গুলো গড়ে তুলতো, আমেরিকা ও ইউরোপ ওখানে ব্যবসা করতে পারতো না; তবে, ভারতে ব্যবসা করে লাভবান হওয়া মোটামুটি ভয়ংকর কষ্টের ব্যাপার।