নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“কলিমদ্দিকে আবার দেখা যায় ষোলই ডিসেম্বর সন্ধ্যায় বাজারের চা স্টলে। তার সঙ্গীরা সবাই মুক্তি, সে-ই শুধু তার পুরনো সরকারি পোশাকে সকলের পরিচিত কলিমদ্দি দফাদার।”

কলিমুদ্দি দফাদার

“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”

কলিমুদ্দি দফাদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

গভীর অরন্যে! Into the wild

০২ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭



“Into the Wild” ২০০৭ সালে সত্য ঘটনার উপর নির্মিত হলিউডের একটি মাষ্টারপিস ছবি। ছবির পেক্ষাপট কিছুটা এরকম- সদ্য ইউনিভার্সিটি শেষ করা, আমেরিকান আলালের ঘরের দুলাল ক্রিস্টোফার জীবনের মানে খুঁজতে ব্যাগ হাতে বেরিয়ে পরে বাসা থেকে। ঘুরে বেড়ায় আমেরিকার এক শহর থেকে আরেক শহর। আমাদের চিরাচরিত ভ্রমনগুলো থেকে একদম ই ব্যতিক্রম ছিল, ক্রিস্টোফার শহর থেকে শহর দাঁপড়ানো। যেমন, রাতে থাকার জন্য সস্তা কোন হোস্টেল এবং বিভিন্ন সংস্হা থেকে সরবরাহ করা বিনামূল্য খাবার খেয়ে দিন পাড় আবার এক শহর থেকে আরেক শহরে যাতায়াত খরচ যোগার করতে খন্ড কালিন কাজ করে টাকা উপার্জন করতো। ক্রিস্টোফার এর ভ্রমনের ইতি ঘটে আমেরিকার আলাস্কায় বিষাক্ত গাছের পাতা খেয়ে! এইতো গেল ছবির ক্রিস্টোফার এর কথা।

বাস্তব জীবনে এমন এক ক্রিস্টোফার দেখা মিলে আমার সাথে। রাশিয়ান এই তরুনের এই নাম অবশ্য এলেক্সা এর সাথে দেখা না হলে হয়তো বুঝতাম না জীবন কত বিচিএময়। এলেক্সা এর সাথে আমার পরিচয় দক্ষিন কোরিয়ান সিউলে। এর বাড়ি রাশিয়ার উওর-পুর্ব কোন একটি নিম্ন ঘন-বসতিপুর্ন শহরে। তার ভাস্যমতে সেখানে বছরে ১০ মাসই থাকে বরফে ঢাকা। রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে নাকি বিমানে প্রায় ৬ থেকে ৭ ঘন্টা সময় লাগে। রাশিয়াতে কাজের অভাব এবং কিছুটা কম মজুরী হওয়ার এলেক্সা বিভিন্ন দেশে দেশে ভ্রমনের পাশাপাশি খন্ড কালিন কাজ করে বিমানের ভাড়া যোগার করে। তুলনামূলক ব্যায়বহুল শহর গুলোতে সস্তার হোস্টেল গুলো রাতে মাথা ঠেকানোর শেষ ভরসা। মোটামুটি রাশিয়ার পাসপোর্ট ভিসা ফ্রি যেসব দেশ গুলোতে ভ্রমন করা যায় তার সব গুলোতে যাওয়া হইছে তার। ভাবতেই, অবাক লাগে, সারা বছর নিজের পরিবার ছেড়ে এক দেশ থেকে আরেক দেশ। এর মধ্য আবার অনেকে দুর্দান্ত কাহিনী ও আছে। যেমন মংগোলিয়ার কোন একটি পাহাড়ে ক্যাপিং করে থাকার সময় সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখে বিষাক্ত লাল পিঁপড়ার চারদিকে ঘুরছে। এলেক্সা এর জীবনের কিছু প্রতিছবি এবং Adventure নিজের ছবি থেকে উপলদ্ধি করা যায়। এলেক্সা বর্তমানে আছে তুরস্কে, এর পরে হয়তো অন্যকোন দেশে। তাকে একবার জিজ্ঞেস করেছিলাম তার পছন্দের দেশ কোথায়? ভিয়েতনাম তার খুবই পছন্দের জায়গা। জীবনের অর্থ সবার কাছে হয়তো কখনো এক হবে না। টাকা-পয়সা, অর্থ-বিলাসিতার মোহ ত্যাগ করে একদল মানুষ জীবনের মানে খুঁজে বেড়াচ্ছে পৃথিবীর পথে- প্রান্তরে।





ছবিতে এলেক্সা।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:



তার মতো কয়েক লাখ ছেলেমেয়ে আমেরিকান টাকা পেয়ে, পুটিনের যুদ্ধ থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছে বিশ্বময়; ইহা বিশাল কিছু নয়; ক্যাপিটেলিজমের বলি মাত্র।

যেকোন রাশিয়ান অবশ্য আপনার থেকে বেশী বুঝে জীবনকে।

০২ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: এই ঘটনা ২০১৭, এরা ইউক্রেনে যুদ্ধের আগে থেকে দেশান্তরী।
অনেক আগেই ফেসবুকে ওরে নিয়ে‌ লিখছিলাম। আজকে ব্লগে শুধু কপি-পেস্ট করলাম।

২| ০২ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:



ইউক্রেনের ক্রিমিয়া কখন দখল ( মার্চ, ২০১৭ সাল ) করেছিলো পুটিন? আপনি যে ফেইসবুকের পন্ডিত, সেটা বুঝতে আমার অসুবিধা হয়নি!

০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:০৯

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: কুয়োর ব্যাঙের চোখে দেখা ছোট আকাশটাই তার কাছে পৃথিবী। আপনি সবজান্তা শমসের।
দুনিয়ার সব বুঝেন, সব জানেন।

আপনি যে ফেইসবুকের পন্ডিত, সেটা বুঝতে আমার অসুবিধা হয়নি!
কিছু মনে করবেন না, বয়সে বড় আপনি তারপর বলি, আপনি ব্যাক্তি জীবনে হাস্যাকর নিঃসঙ্গ টাক্সিক একটা লুজার।
কেন‌ জানি মনে হইলো?

৩| ০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:২৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: লন..........এইবার ঠ্যালা সামলান!!! আউলিয়া সাবের আউলানি নতুন কইরা শুরু হইছে!!!!! =p~

০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৩৯

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: এইগুলান কোন সমস্যা না গুরু জী!!! আপনাগো থেইকা তো কিছু তালিম পাইছি।
আর আমার এক বন্ধু ১২ বছর মালয়েশিয়া থাকে! লাল পানি, কোকা-মোকা খাইয়া, ভরা যৌবনে তার মেজাজ থাকে
খিটখিটা, কোন কিছু মনে থাকে না। ব্লগে এই স্বভাবের কিছু ভাম আছে? খোঁজ লাগান তারা কি খায়?

৪| ০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৫১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঘোরাঘুরির শখ আছে প্রচুর। কিন্তু এখনও দেশটাই পুরোপুরি দেখা হয়নি।

০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৩৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: দেশটা অনেক সুন্দর! ভাল ভাল জায়গা আছে। কিন্তু অব্যবস্থাপনা, সিন্ডিকেট, অতিরিক্ত ব্যায়ে দেশে ভ্রমণ উৎসাহ পাই না।

৫| ০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৪৩

ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:



আপনার পৃথিবী থাইল্যান্ড দিয়ে শুরু হয়েছে, বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না আপনি কোন সাগরের বড় ব্যাাং

০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৩১

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: অতিরিক্ত মাদকসেবন কারী আর ব্রেইন স্ট্রোক রোগীদের মেজাজ সবসময় খিটখিট করে।
যেখানে সেখানে "মেউ মেউ কেউ কেউ" করে? আপনে কোনডা বুজতেছি না‌।
তবে দুই নাম্বারডা হইলে আমার কোন আপত্তি নাই?

৬| ০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:১১

অপু তানভীর বলেছেন: যাকে একবার ঘর ছাড়ার নেশা পেয়ে বসে তাকে আর কোন ভাবেই ঘরে বেঁধে রাখার উপায় নেই।

০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:২১

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: একদম সত্যি কথা।

৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ২:১৩

ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:



লেখক বলেছেন: অতিরিক্ত মাদকসেবন কারী আর ব্রেইন স্ট্রোক রোগীদের মেজাজ সবসময় খিটখিট করে।

-স্বাভাবিক ভ্রামণকারীরা থাইল্যান্ড বেড়াতে যয় না।

৮| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটা দেখেছি।

০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫০

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আইচ্ছা।

৯| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্যতিক্রমী এই ভ্রমন কাহিনী পড়ে খুব ভাল লাগল। ভ্রমন কাহিনী লেখক জুন আপু ও মা-হা কে খুব মিস করি ব্লগে। আপনি লিখতে থাকুন।

০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২৪

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ উৎসাহ দেওয়ার জন্য! ব্লগার জুন এর লেখা আমার খুবই পছন্দের।

১০| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:০৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এমন করে ঘুরতে পারতাম যদি আহা

ভালো লাগলো পোস্ট।

০৩ রা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৪

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন‌।

১১| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৩৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কলেজ জীবনে এই বইটি নিয়ে আমাদের কিছু লিখা-লিখি করতে হয়েছে। দুঃখজনক কিন্তু প্রকৃতি তার নিজ নিয়মেই চলবে। ধন্যবাদ।

০৩ রা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আমি করোনার সময় নেটফ্লিকস দেখেছিলাম। অসাধারণ মেকিং!

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:



বেড়াতে ভালো মানুষ থাইল্যান্ড যায় না।

০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:০৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আপনার অনুমান সঠিক।
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদপ্রাপ্ত অনেক আওয়ামী লীগ নেতা থাইল্যান্ডে যেতেন।
শেখ হাসিনা‌ ও থাইল্যান্ডে আশ্রয় চেয়েছিলেন!

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:৩৭

ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:




শেখ হাসিনার যায়গা ইন্দিরা ঠিক করে রেখে গেছেন। উনি মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেয়ায়, উনি রাজাকার, শিবির ও পাকিস্তানীদের শত্রুতে পরিণত হয়েছেন।

থাইল্যান্ড আপনার মতো লোকদের জন্য; সবাই জানে যে, থাইল্যান্ড গেলে ভয়ংকর রোগ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৩৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: থাইল্যান্ড আপনার জন্য না!! আপনি দিল্লিতে শেখ হাসিনাকে তাওয়াফ করে সিদ্ধি লাভ করুন।

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদপ্রাপ্ত হাসিনার দেওয়া মাসোহারা পাওয়া অনেক তৃতীয় শ্রেনীর উদ্দিষ্ট এই রোগে ভুগছেন শুনেছি। আপনি কি নিজের উদাহরণ টানলেন?

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৩০

জনারণ্যে একজন বলেছেন: বছর দুয়েক আগের কথা। কলোরাডো যাচ্ছি। আমার স্টেট এর বর্ডার পার হয়ে অল্প কিছুক্ষন ড্রাইভ করলেই খুবই সুন্দর একটা লেক পড়ে। যতবারই যাই না কেন এখানে থামা আবশ্যক। চুপচাপ কিছুক্ষন লেকের পাশে বসে অদূরবর্তী মাউন্টেনের দিকে তাকিয়ে বিড়ি-বিরতি আর কি।

ওইবার ঢুকার সময় একটু দূর থেকেই দেখলাম একজন মানুষকে, হোমলেস মনে হলো। মনে একটু বিরক্তি নিয়েই গাড়ি পার্ক করে কাঠের বেঞ্চে বসে সিগারেট ধরালাম। একটু পরেই মানুষটা কাছে এসে আমার কাছে এক্সট্রা পানির বোতল আছে কিনা জানতে চাইলো। নীল চোখের দীর্ঘাঙ্গী, শশ্রুমন্ডিত সাদা একজন মানুষ। হাতে একটা কাঠের লাঠি - দীর্ঘ ব্যবহারে পলিশড, চক চক করছে।

ওনার মুখের দিকে তাকিয়ে আমি থমকে গেলাম একটু। চোখ দেখে - ভিন্ন, একদমই ভিন্ন চোখ এবং মুখের হাসি। মনের ভিতর কতটুকু স্বচ্ছ, নির্মল হলে একজন মানুষের চোখ এবং হাসি এমন নির্মল হয়!

পানির বোতল দিলাম। সিগারেট সাধলাম, একটার বেশি নিতে চাইলো না। বললো সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে। নড়ে-চড়ে বসলাম এবার।

শেষ করি এবার। ওনার বয়ানে। উনি একজন পিলগ্রিম। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে হেঁটে আমার এই স্টেটে এসেছেন। দূরত্বের হিসেবে মোটামুটি ১৫০০ কিলোমিটার হবে। আবার ওখান থেকে হেঁটে এই লেকের পাশে এসেছেন। তাও ১৫০ কিলোমিটার। বললাম, কোথায় যাবেন উনি। রাইড দিতে চাইলাম। না করলেন, হেঁটে দেখতে বের হয়েছেন উনি। পথে আমার মতন কাউকে পেলে পানি, টুকটাক খাওয়া-দাওয়া চেয়ে নেন। রাতে থাকেন কোথায় জিজ্ঞাসা করলে বললেন, হয়তো গির্জাতে নয়তো আমার মতো কাউকে না কাউকে পেয়েই যান (স্মিত একটা হাসি দিয়েছিলেন উনি এখানে)।

বললেন, ইন্ডিয়াতে উনি অনেকদিন শিক্ষকতা করেছেন (বাচ্চাদের পড়িয়েছেন)। ক্যালিফোর্নিয়াতে ওনার পৈতৃক সূত্রে পাওয়া মিউজিক ষ্টুডিও আছে, অন্য ভাইরা দেখাশুনা করেন। পার্থিব সবকিছু ছেড়ে-ছুড়ে দিয়ে উনি পথে নেমেছেন।

দীর্ঘক্ষণ গল্প করলাম আমরা। বিদায়ের আগে হাত মেলালাম, শ্রমজীবী মানুষের মতো হাত। ময়লা নখ, হাতে শুকিয়ে যাওয়া ক্ষত। জানিনা কি মনে হলো, আমার দুই হাত দিয়ে ওনার সেই একটা হাত জড়িয়ে রাখলাম কিছুক্ষন। নাম বলেছিলেন, ভুলে গেছি।

গাড়ী ঘুরালাম, জানালার কাঁচ নামিয়ে বিদায় বলবো। তার আগেই উনি আমার নাম ধরে চিৎকার দিয়ে বললেন, আবার দেখা হবে। স্বচ্ছ সেই চোখ, আর মুখে সেই নির্মল হাসি।

বিঃ দ্রঃ @ কলিমুদ্দি, খুবই, খুবই দুঃখিত - এতো বড়ো একটা মন্তব্যের জন্য।

০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:০৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: প্রথমেই আপনার অভিজ্ঞতা লগ্ন প্রাপ্ত চমৎকার তথ্য মন্তব্য আকারে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই পৃথিবী সত্যিই বরই বিচিত্রময়। বিশ্বের পথে-প্রান্তরে চষে বেড়ালে এরকম হাজারো বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়‌।

আপনার সাক্ষাৎতে পাওয়া ব্যাক্তি ক্যালিফোর্নিয়া মত ব্যায়বহুল একটি স্টেটে উওরাধিকার সূত্রে পাওয়া বাড়ি ও মিউজিক স্টুডিও আছে। দীর্ঘদিন শিক্ষকতার সাথে যুক্ত ছিলেন। আমি বোধকরি উনি যথেষ্ঠ বিত্তশালী একজন মানুষ। এরপর দুনিয়ায় শত মোহ-মায়া,
বিলাসীতা, সম্পর্ক ত্যাগ করে ওনি সিন্ধান্ত নিয়েছেন পায়ে হেঁটে তীর্থ যাত্রা করবেন।

আপনার বর্ননা শুনে মনে পড়লো ফরেস্ট গাম্প ছবির কথা। যিনি একাধারে ৩ বছর দৌড়িয়েছে আমেরিকার বিভিন্ন স্টেটে গুলোতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.