![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
#####
সতর্কের গণবিজ্ঞপ্তি : এপ্রিল, ২০১৩
==============================
এখনো ভেঙে ধসে পড়েনি জন্যেই যে, বহুতলা বিশিষ্ট অন্যান্য ভবনগুলো রাষ্ট্রীয় নিয়ম-নীতিকে ফাঁকি না-দিয়ে বৈধভাবেই গড়ে তোলা হয়েছে, কিম্বা পোশাকশিল্প সহ অন্যান্য শিল্প কারখানাগুলোতে কর্মীদেরকে কাজের বিনিময়ে যথাযথ মূল্য দেওয়া হচ্ছে, কিম্বা মুদ্রাস্ফীতি এবং সমকালীন বাজার ব্যবস্থার সাথে সঙ্গতি রাখা যৌক্তিক মূল্য পাচ্ছে কর্মীরা এবং তাদের সচ্ছলভাবে বেঁচে থাকবার সুযোগ কেড়ে নেওয়া হয়নি, --এমন কিছু মেনে নিয়ে নির্বোধ মালিকেরা, তথা রাষ্ট্রের জনসাধারণ নিষ্ক্রিয় থাকবে, -যারা ভাবছে, আর ভাবছে যে জনগণ অন্ধ, --তারা আজও জনগণকে চেনেনি। আত্মরক্ষা করতে চাইলে ওভাবে না-ভেবে তারা যেন তাদের লুটের মাল বিদেশে পাচার করে দিয়ে নিজেরা তল্পিতল্পাসহ ২০১৫-এর আগেই চিরতরে গোপনে এদেশ থেকে পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করে।
অবশ্য যে-ব্যক্তি স্বেচ্ছায় বিদেশের পদদলিত জঞ্জালে পরিণত হওয়ার চেয়ে বরং আগেভাগেই আত্মসমর্পিত হয়ে প্রায়শ্চিত্ত করে নিয়ে এদেশে টিকে থাকাকে সম্মানজনক ভাবতে পারবে, তার বরাদ্দে গণপিটুনি বা গণরোষ রাখা হচ্ছে না।
গণকরণিক : আখতার২৩৯
বাংলাদেশ : ২৮/০৪/২০১৩খ্রি:
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০১
মুহসিন বলেছেন: সরকার ও জনগণ মিলে এখন গুরুত্ব দেওয়া উচিৎ এখন থেকে আর কোন গার্মেন্টস-এ যাতে আগুন না ধরে, ভবন ধ্বসে না পড়ে, গার্মেন্টস শ্রমিকরা পদদলিত না হয়, অত্যাচারিত না হয়, বেতন বোনাস দেরীতে না পায়।
সেজন্য এ পদক্ষেপগুলো নেয়া যেতে পারেঃ
১। ভবনগুলো রিখটারস্কেল ৭.৫-৮.০ সহ্যক্ষমতাসম্পন্ন কিনা সরকারী/ বুয়েট টিম পরিদর্শন ও টেস্ট করতে পারে।
২। ভবনগুলো কাজের সময় তালাবদ্ধ থাকে কিনা এবং প্রশস্ত বিকল্প সিঁড়ি আছে কিনা, থাকলে দাহ্য বস্তুসমূহ কিভাবে আছে পরীক্ষা ও আকস্মিক পরিদর্শন-এর ব্যবস্থা করা।
৩। গোডাউন, ক্যান্টিন ও বৈদ্যুতিক তারগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ।
৪। প্রতিটি কারখানার পরিচালনা বোর্ডে একজন নির্বাচিত শ্রমিক প্রতিনিধি রাখতে হবে।
৫। শ্রমিকদের রক্ত ও অশ্রুভেজা গার্মেন্টস শিল্পে প্রতিটি কারখানার ২৫% শেয়ার শ্রমিকদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে, যার লভ্যাংশ কেবল শ্রমিকদের কল্যাণে ব্যয় হবে।
৬। প্রতি মাসের ৭ তারিখের মধ্যে পূর্ববর্তী মাসের মজুরী নিশ্চিত করতে হবে। নতুবা, প্রতি দিন দেরীর জন্য নির্ধারিত হারে জরিমানা যোগ হবে। তারপরও কোনভাবেই তা ১৫ দিনের বেশী হবেনা।
৭। নিয়মিত ফায়ারড্রিল ও উদ্ধার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
৮। পারিবারিক সমস্যা ও দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতির জন্য প্রয়োজনীয় বীমার ব্যবস্থা করা, যেমন চিকিৎসা বীমা, দুর্ঘটনা বীমা ইত্যাদি, যার পরিমাণ জনপ্রতি ৫-২০ লক্ষ টাকা বা কাছাকাছি হবে।
ইত্যাদি ইত্যাদি...
Click This Link